প্রবেশদ্বার:ইসলাম
ইসলাম প্রবেশদ্বার | মুহাম্মাদ (সাঃ) প্রবেশদ্বার | ইসলাম কী? | সূচক | উইকিপ্রকল্প | বিষয়শ্রেণী |
প্রবেশদ্বার ইসলাম
ইসলাম সম্পর্কে আরও জানুন... |
প্রধান নিবন্ধ
তবে আরবি খ্রিস্টানরাও প্রাচীন আরবকাল থেকে "আল্লাহ" শব্দটি ব্যবহার করে আসছেন। বাহাই, মাল্টাবাসী, মিজরাহী ইহুদি এবং শিখ সম্প্রদায়ও "আল্লাহ" শব্দ ব্যবহার করে থাকেন।
আরো দেখুননির্বাচিত নিবন্ধ
সালাফিবাদ হল ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও সনাতন পদক্ষেপ। পশ্চিমা বিশ্বে একে প্রায়শই সালাফি জিহাদী-মতবাদ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সুফিবাদ হল আত্মার পরিশুদ্ধি (তাসাউফ-তাজকিয়া) সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং জান্নাত বা স্বর্গে উচ্চমর্যাদা অর্জনের জন্য ভালো মুসলিম ও ভালো মানুষ হওয়ার দিকে নজর দেয়।
কিছু মুসলিম সালাফিবাদ ও সুফিবাদকে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত মনে করলেও, সালাফিগণ সুফিবাদের প্রতি সমালোচনাসূচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন পর্যবেক্ষকের মতে, সালাফিগণ "সাধারণত ... ছাড়বিহীনভাবে ভক্তিমুলক সুফি চর্চাসমূহের বিরোধী",তাদের দাবি হল, সুফিবাদ ইসলামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, এবং এটি এমন একটি উপাদান যা আধুনিক সময়ে ইসলামকে বিকৃত করছে। এই দুই আন্দোলনের মাঝে সম্পর্ককে সাধারণত "সাক্ষাত যুদ্ধ", বা "দলীয় ফাটল" বলে অভিহিত করা হয় যা কার্যত প্রতিটি মুসলিম দেশে এবং পাশাপাশি পাশ্চাত্যের অভিবাসী মুসলিম সম্প্রদায়গুলোতে দেখা যায়।
আরও জানুন...নির্বাচিত রাজ্য
১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীতে বিশেষত সুলতান প্রথম সুলাইমানের সময় উসমানীয় সাম্রাজ্য দক্ষিণপূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া, ককেসাস, উত্তর আফ্রিকা ও হর্ন অব আফ্রিকা জুড়ে বিস্তৃত একটি শক্তিশালী বহুজাতিক, বহুভাষিক সাম্রাজ্য ছিল।১৭শ শতাব্দীর শুরুতে সাম্রাজ্যে ৩২টি প্রদেশ ও বেশ কয়েকটি অনুগত রাজ্য ছিল। এসবের কিছু পরে সাম্রাজ্যের সাথে একীভূত করে নেয়া হয় এবং বাকিগুলোকে কিছুমাত্রায় স্বায়ত্ত্বশাসন দেয়া হয়।
উসমানীয় সাম্রাজ্য ছয় শতাব্দী ধরে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের যোগাযোগের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছে। তবে দীর্ঘদিনব্যাপী ইউরোপীয়দের তুলনায় সামরিক ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। ধারাবাহিক অবনতির ফলে সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ে এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যায়। এরপর আনাতোলিয়ায় নতুন প্রজাতন্ত্র হিসেবে আধুনিক তুরস্কের উদ্ভব হয়। বলকান ও মধ্যপ্রাচ্যে সাম্রাজ্যের সাবেক অংশগুলো বিভিন্ন নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
আরও জানুন...নির্বাচিত চিত্র
সুলতান আল-আতরাস, (১৮৯১-১৯৮২) ছিলেন একজন বিশিষ্ট আরব মুসলিম নেতা, এবং সিরিয়ান জাতীয়তাবাদী , গ্রেট সিরিয়ার বিপ্লব (১৯২৫-১৯২৭)এর কমান্ডার জেনারেল ছিলেন.
নির্বাচিত জীবনী
আল-কিন্দিই প্রথম ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিকে মুসলিম ও খ্রিস্টান বিশ্বে পরিচিত করে তোলেন। ক্রিপ্টোলজি ও ক্রিপ্ট্যানালাইসিসে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল, গুপ্ত সংকেতের মর্ম উদ্ধারের জন্য কয়েকটি নতুন গাণিতিক পদ্ধতিও আবিষ্কার করেছিলেন যার মধ্যে কম্পাঙ্ক বিশ্লেষণ পদ্ধতি উল্লেখয়োগ্য। গণিত ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে ডাক্তারদের জন্য একটি স্কেল নির্ধারণ করেছিলেন। এই স্কেল দিয়ে ডাক্তাররা তাদের প্রস্তাবিত ঔষুধের কার্যকারিতা পরিমাপ করতে পারতো। এছাড়া তিনিই প্রথম সঙ্গীত থেরাপি পরীক্ষা করে দেখেছিলেন। আল-কিন্দির দর্শনের প্রধান বিষয় চিল মূলধারার ইসলামী ধর্মতত্ত্বের সাথে সার সংযোগ। অনেক ইসলামী চিন্তাবিদের মত তিনিও ধর্মতত্ত্বের সাথে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্দির অনেক রচনাতেই ধর্মতত্ত্বের মৌলিক বিষয়ের দেখা মিলে। যেমন, আল্লাহ্র প্রকৃতি, আত্মা এবং ভবিষ্যদ্বাণী। মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাছে দর্শনের গুরুত্ব তুলে ধরার ক্ষেত্রে তার কাজ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হলেও তার নিজস্ব দার্শনিক চিন্তায় মৌলিকত্ব খুব বেশি ছিল না। আল-ফারাবি নামক আরেকজন মুসলিম দার্শনিকের মতবাদ তার দার্শনিক ধারাকে অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে। তার উপর বর্তমান যুগে পরীক্ষা করার মত তার খুব কম লেখাই অবশিষ্ট আছে। তার পরও কিন্দিকে আরব ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিকের মর্যাদা দেয়া হয়। আর এ কারণেই তাকে অনেকে সরাসরি "দ্য আরব ফিলোসফার" নামে ডাকেন।
আরো দেখুন
আপনি জানেন কি ?
- ...ইসলামি ইতিহাস অনুসারে,বহিরা (ছবিতে) ছিলেন একজন খৃষ্টান সন্ন্যাসী যিনি কিশোর মুহাম্মাদ (সাঃ) কে তার ভবিষ্যৎ রাসূল জীবন সমন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন?
- ...ধৈর্য্য এবং সহনশীলতার ইসলামী সদ্গুণ হচ্ছে সবর ?
- ...জেরুসালেমের নিকটবর্তী, ফিলিস্তিনের "নবী সামেল" গ্রামকে (ছবিতে) ,নবী স্যামুয়েল এঁর সমাধি ধারণকরার জন্য মুসলিম, ইহুদী ও খ্রিস্টানগণ দ্বারা একইভাবে একটি পবিত্র স্থান হিসেবে গণ্য করা হয় ?
- ....ইসলামের নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) মক্কায় থাকাকালীন একজন বণিক ছিলেন এবং সিরিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে বাণিজ্য করতেন ?
- ....মুহাম্মাদ (সাঃ) ইসলাম তার কালের ইসলাম প্রচারের এবং নেতৃত্বের সময় একজন কূটনীতিবিদ ছিলেন ?
নির্বাচিত যুদ্ধ
উহুদের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘটনা। বদরের যুদ্ধের পরের বছর এই যুদ্ধ সংঘটিত হয় । বদরের যুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ হিসেবে কুরাইশরা মদীনা আক্রমণ করতে আসে। ফলে এই যুদ্ধের সূত্রপাত। ইসলামের প্রাথমিক যুগের হিজরি তৃতীয় সালে মদিনার তিন মাইল উত্তর-পূর্বে উহুদ নামক একটি পাহাড়ে নিকটস্থ কঙ্করময় প্রান্তরে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বদর যুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ এবং একই সঙ্গে ইসলাম ধর্মকে অঙ্কুরেই বিনাশ করার উদ্দেশ্য নিয়ে মক্কার তিন হাজার যোদ্ধা মদিনা অভিমুখে অভিযান করে। প্রথমাবস্থায় মুসলিম বাহিনীর বিজয় লাভের লক্ষণ দেখা যায়। বিজয়ের আভাস দেকে কিছু সংখ্যক যোদ্ধা অসতর্ক হয়ে পড়লে বিপর্যয় নেমে আসে। তাঁদের নেতা মুহাম্মাদ (সা.) নির্দেশ ভুলে গিয়ে মুসলমান তীরন্দজগণ নিদির্ষ্ট স্থান পরিত্যাগ করে অন্যত্র চলে যাওয়ায় ঐ স্থান অরক্ষিত হয়ে পড়ে এবং এই সযোগে মক্কায় যোদ্ধাগণ পিছন দিক থেকে মুসলিম বাহিনীকে আক্রমণের সুযোগ পেয়ে যায়। ফলে মুসলিম বাহিনী অতর্কিতে বিপর্যস্ত অবস্থায় পড়ে। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ফলশ্রুতিতে হামজা(রা.) সহ প্রায় সত্তর জন মুসলমান শহীদ হন। মুহাম্মদ (সা.), আবুবকর (রা.) ও উমর (রা.) আহত হন। মুহাম্মাদ (সা.) একটি দাঁত ভেঙে যায়। মুসলমানদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। তবে তাঁরা আত্মরক্ষা করতে সমর্থ হয়। তাঁরা বীরত্বের সঙ্গে প্রতিরোধ করায় শত্রুপক্ষ মক্কায় ফিরে যেতে বাধ্য হয়।
আরও জানুন...নির্বাচিত আয়াতের ভাবানুবাদ
“ | আর আল্লাহ তোমাদের তাওবা কবুল করতে চান। আর যারা কামনা-বাসনার অনুসরণ করে তারা চায় যে, তোমরা প্রবলভাবে (সত্য পথ থেকে) বিচ্যুত হও। আল্লাহ তোমাদের থেকে (বিধান) সহজ করতে চান, আর মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে। | ” |
নির্বাচিত উক্তি
“ | মজুরকে তার গায়ের ঘাম মোছার আগে তার মজুরী দিয়ে দিও। | ” |
নির্বাচিত হাদীস
ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত;
নবীজি ﷺ বলেছেন:“ | “দীনের বিষয়ে বাড়াবাড়ি করা থেকে তোমরা সাবধান থাকো। কেননা তোমাদের পূর্বেকার লোকেদেরকে দীনের ব্যাপারে তাদের বাড়াবাড়ি ধ্বংস করেছে।”” | ” |
নির্বাচিত বিস্তৃত দৃশ্য
প্রসঙ্গ
ঈমান ও আমল : আল্লাহ'র একত্ববাদ • শাহাদাহ্ • নামায • রোযা • হজ্জ • যাকাত
প্রধান বাক্তিত্ব : মুহাম্মাদ (সা:)• আবু বকর • ওমর • ওসমান • আলী • মুহাম্মাদ (সা:) এঁর সাথীরা • আহল আল-বাইত • ইসলামে নবী • শিয়া ইমাম
কিতাব ও আইন : কুর'আন • হাদীস • শরিয়াহ • আইনশাস্ত্র • কালাম • মুহাম্মাদ (সা:) এঁর জীবনী
মুসলমানদের শ্রেণীবিভাগ : সুন্নি • শি'য়া • সূফী • ইবাদী • কুরানবাদী
সমাজ-রাষ্ট্রীয় ব্যাবস্থা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠান • দর্শন • শিল্পকলা • বিজ্ঞান • স্থাপত্য • বর্ষপঞ্জি • ছুটির দিন • ইসলামে নারী • নেতৃবৃন্দ • রাজনীতি • ইসলামে শান্তি • জিহাদ • উদারতাবাদ • আন্তর্জাতিক মুক্তি সমোঝোতা • ইসলামোফোবিয়া
আরও দেখুন : ইসলামী শব্দকোষ, ইসলামি নিবন্ধের সূচিপত্র
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার
বিষয়শ্রেণীসমূহ
উইকিপ্রকল্প
ইসলাম টেমপ্লেটসমূহ
আপনি যা করতে পারেন
|