স্বর্গ
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
স্বর্গ একটি ধর্মীয়, বিশ্বতাত্ত্বিক, বা আধিবিদ্যক স্থান যেখানে বিশ্বাসীদের মতে দেবতা, দেব-দূত, আত্মা জাতীয় সত্তা, সন্ত অথবা পূজিত পিতৃপুরুষগণ উদ্ভূত, রাজাসনে অধিষ্ঠিত বা বাসরত। কিছু ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী স্বর্গীয় সত্তারা পৃথিবীতে অবতরণ বা জন্মগ্রহণ করতে পারে, এবং পরকালে পার্থিব সত্তারা স্বর্গে আরোহণ করতে পারে, বিশেষ পরিস্থিতিতে তা জীবিত অবস্থায় হতে পারে।
স্বর্গ প্রায়ই "উচ্চতর স্থান" (ঊর্ধ্বলোক), পবিত্রতম স্থান, নন্দনকানন হিসেবে বর্ণিত হয়ে থাকে, "নিম্নস্থান" হিসেবে নরক বা পাতালের বিপরীতে। বিবিধ মানের দেবত্ব, সদাশয়তা, পুণ্য, বিশ্বাস, কিংবা অন্যান্য সদ্গুণ বা সনাতন পন্থা বা কেবল ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে স্বর্গ সার্বজনীন কিংবা সর্তসাপেক্ষে পার্থিব সত্তাদের জন্যে অভিগম্য। কেউ কেউ একটি "আগামী যুগে" পৃথিবীতেই স্বর্গের সম্ভাবনায় বিশ্বাস রাখে।
ব্যুৎপত্তিসম্পাদনা
প্রাচীন নিকট প্রাচ্যসম্পাদনা
মেসোপটেমিয়াসম্পাদনা
কনানীয় ও ফিনিশীয় জাতিসম্পাদনা
হিত্তীয় জাতিসম্পাদনা
ইব্রাহিমীয় ধর্মসম্পাদনা
হিব্রু বাইবেলসম্পাদনা
দ্বিতীয় মন্দির ইহুদীবাদসম্পাদনা
বাইবেলের নূতন নিয়ম ও পূর্বকালীন খ্রিস্ট ধর্মসম্পাদনা
রাব্বীয় ইহুদীবাদসম্পাদনা
কাব্বালা (ইহুদি অতীন্দ্রবাদ)সম্পাদনা
===ইসলাম===ইসলাম ধর্মে স্বর্গকে জান্নাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যারা মুসলিম বা আল্লাহকে স্রষ্টা হিসেবে বিশ্বাস করে এবং মুহাম্মাদ (স) কে আল্লাহর প্রেরিত রসুল হিসেবে মেনে নেয় এবং শেষ বিচারের দিন তাদের নেকির পাল্লা গুনাহর পাল্লা থেকে ভারি হয় তবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। সেখানে মুসলিমরা অনন্তকাল বসবাস করবে। জান্নাতে মুমিনরা আল্লাহর সাক্ষাত পাবে।
বাহাই ধর্মসম্পাদনা
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
বহিঃসঙযোগসম্পাদনা
উইকিঅভিধানে স্বর্গ শব্দটি খুঁজুন। |
উইকিমিডিয়া কমন্সে স্বর্গ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
উইকিউক্তিতে নিচের বিষয় সম্পর্কে সংগৃহীত উক্তি আছে: স্বর্গ। |