মাছ

কর্ডাটা পর্বের অন্তর্গত

মাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দেহে সচরাচর আঁইশ থাকে,সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। এরা সমুদ্রের লোনা জল এবং স্বাদু জলের খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই জল রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হলেও এগুলো মাছ হিসাবে প্রচলিত।

মাছ
Fossil range: Mid Cambrian–Recent
অন্যান্য মাছের ঝাঁকের মাঝে জায়ান্ট গ্রুপার মাছ সাঁতার কাটছে
অন্যান্য মাছের ঝাঁকের মাঝে জায়ান্ট গ্রুপার মাছ সাঁতার কাটছে
রেড লায়নফিশের সম্মুখ দৃশ্য
রেড লায়নফিশের সম্মুখ দৃশ্য
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
Kingdom: Animalia
Phylum: কর্ডাটা
(unranked) Craniata
Included groups
আগনাথা
†প্লাকোডার্মি
কনড্রিকথিস
অ্যাক্টিনোপ্টেরাইগি
সার্কোপ্টেরাইগি
Excluded groups
টেট্রাপোডা

মাছের বৈচিত্র্যসম্পাদনা

আমেরিকার ন্যাশনাল ওসেনিক অ্যান্ড অ্যাটমসফিয়ার অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের বিজ্ঞানীরা ‘ওপা’ নামের উষ্ণ রক্তের মাছের সন্ধান পান। মাছটির কানসার টিস্যু এমনভাবে সাজানো যে, শিরা থেকে ঠাণ্ডা রক্ত প্রবাহিত হয়ে বিপরীতমুখী উষ্ণ রক্তের সঙ্গে মিলিত হয়। যে রক্ত কানসার দিকে আসছে তা গরম হয়।

পৃথিবীতে প্রায় ৩০-৪০ হাজার মাছের প্রজাতি পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ৪৭৫ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ এবং ২৬০ প্রজাতির স্বাদু জলের মাছ পাওয়া যায়।[১]

বাংলাদেশের একটি বাজারে বিক্রয়ের অপেক্ষায় বিভিন্ন মাছ

অঙ্গসংস্থানসম্পাদনা

মাছের-কাঁটা.jpg

==সম্পাদনা

সংবহনসম্পাদনা

পরিপাকতন্ত্রসম্পাদনা

রেচনসম্পাদনা

মাছের আঁইশসম্পাদনা

ইন্দ্রিয় ও স্নায়ুতন্ত্রসম্পাদনা

কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রসম্পাদনা

ইন্দ্রিয়সম্পাদনা

যন্ত্রণা ধারণক্ষমতাসম্পাদনা

পেশিতন্ত্রসম্পাদনা

মাছের রোগসম্পাদনা

ছত্রাক রোগ, মাছের ক্ষতরোগ, পাখনা ও লেজ পচা রোগ, পেট ফোলা রোগ, সাদা দাগ রোগ, মিক্সোবোলিয়াসিস, উকুন রোগ (আরগুলোসিস), ফুলকা পচা রোগ (ট্রাইকোডিনিয়াসিস), কালো দাগ রোগ, গিলফ্লক (ডেক্টাইলোগাইরোসিস), গাইরোডিক্টাইলোসিস, ভিটামিনের অভাব ও অপুষ্টি রোগ।

সংরক্ষণসম্পাদনা

মাছ সংরক্ষণ করা উচিত।

সংস্কৃতিসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

বহিঃসংযোগসম্পাদনা