সামুদ (আরবি: ثمود) খ্রিস্টপূর্ব ৮ম শতাব্দীর হেজাজের একটি প্রাচীন সভ্যতা। [১] সামুদ সভ্যতা আরব উপদ্বীপের উত্তরে অবস্থিত ছিলো। যদিও ভাবা হয় যে, তাদের উৎসভূমি ছিলো দক্ষিণ আরব, পরবর্তীতে তারা সেখান থেকে স্থানান্তরিত হয়ে আরও উত্তরে মাদাইন সালেহর কাছে আতলাব পর্বতের ঢালে বসতি স্থাপন করে।

সামুদ জাতির অসংখ্য পাথুরে লেখা ও চিত্র আতলাব পর্বত ও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বিভিন্ন সময় আবিষ্কার হয়েছে। [২]

ইতিহাস সম্পাদনা

আসিরিয়ার রাজা সারগন-II এর খ্রিস্টপূর্ব ৭১৫-এর লিপিই সামুদ জাতি সম্পর্কে সবচেয়ে পুরোনো প্রমাণ, যেখানে তাদেরকে আসিরীয়দের আয়ত্তে থাকা মধ্য ও পূর্ব আরবের লোকজনদের অংশ বলে উল্লেখ করা হয়। ইসলামিক ইতিহাসে সামুদ জাতির ইতিহাস তারও আরও অনেক আগের, যেখানে তাদের পূর্বপুরুষ বলা হয় ইরাম ও আদ জাতিকে। .[৩]

অন্তর্ধান সম্পাদনা

কুরআনের বর্ণনা মতে, হিজর নগরীর অধিবাসীদের একসঙ্গে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। ইরশাদ হয়েছে,[৪][৫]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. এফা'ল, ইসরায়েল (১৯৮২)। The Ancient Arabs: Nomads on the Borders of the Fertile Crescent, 9th-5th centuries B.C.। ব্রিল। আইএসবিএন 9652234001 
  2. "Thamūd"ব্রিটেনিকা বিশ্বকোষ অনলাইন 
  3. হাসমা, এম. টিএইচ., সম্পাদক (১৯১৩–১৯৩৬)। ইজে ব্রিলের প্রথম ইসলামিক বিশ্বকোষ। ইজে ব্রিল। 
  4. কুরআন ১১:৬১–৬৯ (অনুবাদ করেছেন পিকথাল)
  5. কুরআন ২৬:১৪১–১৫৮ (অনুবাদ করেছেন পিকথাল)

আরো পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

  •   উইকিমিডিয়া কমন্সে সামুদ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।
  • "Ibn Kathir: Story of Prophet Salih"Islam Awareness