চাঁদপুর জেলা
চাঁদপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে চাঁদপুর বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণিভুক্ত জেলা।[১] পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর মিলনস্থলে এ জেলা অবস্থিত। ইলিশ মাছের অন্যতম প্রজনন অঞ্চল হিসেবে চাঁদপুরকে ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর নামে ডাকা হয়।
চাঁদপুর | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে চাঁদপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°১২′৫০″ উত্তর ৯০°৩৮′১০″ পূর্ব / ২৩.২১৩৮৯° উত্তর ৯০.৬৩৬১১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ ফেব্রুয়ারি,১৯৮৪ |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | আলহাজ্ব ওসমান গনি পাটওয়ারী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
• জেলা প্রশাসক | মোঃকামরুল হাসান |
আয়তন | |
• মোট | ১,৭০৪.০৬ বর্গকিমি (৬৫৭.৯৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• মোট | ২৬,৩৫,৭৪৮ |
• জনঘনত্ব | ১,৬০২/বর্গকিমি (৪,১৫০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭৮.০৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৬০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৩ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
আয়তন ও অবস্থান
সম্পাদনাবাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২৩°০০´ থেকে ২৩°৩০´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৩২´ থেকে ৯১°০২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চাঁদপুর জেলার অবস্থান।[২] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৯৬ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ২০৮ কিলোমিটার। চাঁদপুর জেলার মোট আয়তন ১,৭০৪.০৬ বর্গ কিলোমিটার। এ জেলার উত্তরে কুমিল্লা জেলা, মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর জেলা ও নোয়াখালী জেলা, পূর্বে কুমিল্লা জেলা, পশ্চিমে মেঘনা নদী, মুন্সীগঞ্জ জেলা, শরীয়তপুর জেলা ও বরিশাল জেলা। পদ্মা ও মেঘনা নদী দুটি চাঁদপুর শহরের কাছে এসে মিলেছে।
ইতিহাস
সম্পাদনামধ্যযুগ
সম্পাদনা১৫৬০ খ্রিস্টাব্দের জীন্ ডি ব্যারোসের মানচিত্রে নদী তীরবর্তী ‘ট্রপো’র অবস্থান দেখানো হয়েছে। উক্ত ‘ট্রপো’ তৎকালীন ত্রিপুরা জেলা বা কুমিল্লা অঞ্চল। সুতরাং বর্তমান চাঁদপুরের ভৌগলিক অবস্থান নিকট ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে তৎকালীন ত্রিপুরা জেলার অন্তর্ভুক্ত হিসেবে পাওয়া যায়। ১৬৫২ সালে পর্তুগীজ নাবিক স্যানসন দ্যা আবেভিল অঙ্কিত মানচিত্রে বান্দের নাম চিহ্নিত স্থানে একটি বড় নদী বন্দর ছিলো এবং সেটি চাঁদপুর বন্দর ছিলো। ১৭৭৯ খ্রি. ব্রিটিশ শাসনামলে ইংরেজ জরিপকারী মেজর জেমস্ রেনেল তৎকালীন বাংলার যে মানচিত্র এঁকেছিলেন তাতে কেবলমাত্র ত্রিপুরা জেলাই দেখানো হয়নি-- চাঁদপুর ও কুমিল্লার সঠিক অবস্থানও চিহ্নিত করা হয়েছে।[৩]
প্রতিষ্ঠাকাল
সম্পাদনা১৮৭৮ সালে ত্রিপুরা জেলা (পরবর্তীতে যা কুমিল্লা নামে পরিচিত) যে তিনটি মহকুমা নিয়ে গঠিত হয়, তার মধ্যে চাঁদপুর অন্যতম। ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি চাঁদপুর জেলায় উন্নীত হয়।[৪]
নামকরণ
সম্পাদনাবার ভূঁইয়াদের আমলে চাঁদপুর অঞ্চল বিক্রমপুরের জমিদার চাঁদরায়ের দখলে ছিল। এ অঞ্চলে তিনি একটি শাসনকেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিক জে এম সেনগুপ্তের মতে, চাঁদরায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছে চাঁদপুর।
অন্যমতে, চাঁদপুর শহরের (কোড়ালিয়া) পুরিন্দপুর মহল্লার চাঁদ ফকিরের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম চাঁদপুর। কারো মতে, শাহ আহমেদ চাঁদ নামে একজন প্রশাসক দিল্লী থেকে পঞ্চদশ শতকে এখানে এসে একটি নদী বন্দর স্থাপন করেছিলেন। তার নামানুসারে নাম হয়েছে চাঁদপুর।[৫]
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি
সম্পাদনামুক্তিযুদ্ধের সময় চাঁদপুর ২নং সেক্টরের অধীনে ছিল। ১৯৭১ সালের ১২ মে পাকবাহিনী হাজীগঞ্জ উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের ৫০ জন লোককে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়। এ গণহত্যার পর মুক্তিযোদ্ধারা আক্রমণ চালালে পাকবাহিনীর ১৭ জন সৈন্য নিহত এবং ২ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। শাহরাস্তি উপজেলার নাওড়া, সূচীপাড়া এবং উনকিলার পূর্বাংশে বেলপুরের কাছে মিত্র বাহিনীর সাথে পাকবাহিনীর সংঘর্ষে মিত্র বাহিনীর ১৩ জন সৈন্য এবং পাকবাহিনীর ৩৫ জন সৈন্য নিহত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মতলব উত্তর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয়।[৬]
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
সম্পাদনা- মুক্তিযুদ্ধের স্মারক: অঙ্গীকার (ভাস্কর্য), ফরিদগঞ্জ উপজেলার শহীদদের নাম ও ঠিকানা উৎকীর্ণ স্মৃতিফলক আমরা তোমাদের ভুলব না, মতলবের দীপ্ত বাংলাদেশ, চান্দ্রাকান্দি স্মৃতিসৌধ (সাদুল্লাহপুর, মতলব), রক্তধারা (চাঁদপুর সদর) ।
- বধ্যভূমি: রঘুনাথপুর বাজার (হাজীগঞ্জ), হামিদিয়া জুট মিলস প্রাঙ্গণ, রায়শ্রী উত্তর ও দক্ষিণ।
- গণকবর: নাসিরকোট (হাজীগঞ্জ)।[৭]
ভৌগোলিক পরিচয়
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলার ভূ-তাত্ত্বিক গঠন হয়েছে প্লাইস্টোসিন ও হলোসীন যুগে। চাঁদপুর জেলার ভৌগোলিক ইতিহাসের সন্ধান পাওয়া যায় পার্গিটার রচিত পূর্ব-ভারতীয় দেশসমূহের প্রাচীনকালের মানচিত্রে। ওই মানচিত্রে আজকের বাংলাদেশের এই অঞ্চলের দক্ষিণে সাগরনূপের, উত্তরে প্রাগজ্যোতিষ ও পূর্ব ভাগের পাহাড়ের পাদদেশের অঞ্চল ‘কিরাতাস’ নামে অভিহিত ছিল। তৎকালীন লোহিত নদীর (আজকের ব্রক্ষ্মপুত্র নদ) পলি দ্বারা ‘কিরাতাস’ অঞ্চল গঠিত। ‘কিরাতাস’ অঞ্চলের অধিকাংশ স্থান নিয়েই তৎকালীন কুমিল্লা জেলা গঠিত হয়েছিল। অর্থাৎ চাঁদপুর জেলাও উক্ত ‘কিরাতাস’ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। টমাস ওয়াটারের মানচিত্রে পূর্ব-ভারতীয় অঞ্চলের এ স্থানে তিতাস ও সম্ভবতঃ গোমতী নদীর গতিপথের দক্ষিণে ‘শ্রীক্ষেত্র’ নামক স্থানের অবস্থান দেখানো হয়েছে। বর্তমান চাঁদপুর জেলা এবং নোয়াখালী জেলার পশ্চিমাংশ নিয়ে তৎকালীন ‘শ্রীক্ষেত্র’ গঠিত হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন।[৮]
ব্র্যান্ডিং জেলা
সম্পাদনাদেশ-বিদেশে চাঁদপুরকে বিশেষভাবে উপস্থাপনের জন্য ২০১৫ সালের আগস্ট মাস হতে জেলা ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম শুরু করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুস সবুর মণ্ডল। ইলিশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এর ব্র্যান্ডিং নাম দেন ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর । ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রথম ব্র্যান্ডিং জেলা হিসেবে চাঁদপুরকে স্বীকৃতি দেয়। এ নামানুসারে একটি লোগো রয়েছে, যা অঙ্কন করেছেন এ জেলার সন্তান বরেণ্য চিত্রশিল্পী হাশেম খান। একইসাথে ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর এর রূপকার হিসেবে স্বীকৃতি পান তৎকালিন (২০১৫-২০১৮) জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুস সবুর মণ্ডল।[৯]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলা ৮টি উপজেলা, ৮টি থানা, ৮টি পৌরসভা, ৮৯টি ইউনিয়ন, ১০৪১টি মৌজা, ১৩৬৫টি গ্রাম ও ৫টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।
চাঁদপুর জেলায় মোট ৮টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:[১০]
।
সংসদীয় আসন
সম্পাদনাসংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[১১] | সংসদ সদস্য[১২][১৩][১৪][১৫][১৬] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৬০ চাঁদপুর-১ | কচুয়া উপজেলা | শূণ্য | |
২৬১ চাঁদপুর-২ | মতলব দক্ষিণ উপজেলা এবং মতলব উত্তর উপজেলা | শূণ্য | |
২৬২ চাঁদপুর-৩ | চাঁদপুর সদর উপজেলা এবং হাইমচর উপজেলা | শূণ্য | |
২৬৩ চাঁদপুর-৪ | ফরিদগঞ্জ উপজেলা | শূণ্য | |
২৬৪ চাঁদপুর-৫ | হাজীগঞ্জ উপজেলা এবং শাহরাস্তি উপজেলা | শূণ্য |
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী চাঁদপুর জেলার মোট জনসংখ্যা ২৬,৩৫,৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১২,২৮,৭৭৪ জন এবং মহিলা ১৪,০৫,৬৮২ জন। মোট পরিবার ৬,৩৫,৪৫৮টি।[১৭]
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৯৪.৩৭% মুসলিম, ৫.৫৫% হিন্দু, ০.০১% বৌদ্ধ এবং ০.০২% খ্রিষ্টান ও ০.০৫% অন্যান্য ধর্মের অনুসারী। এছাড়া কিছু সংখ্যক ত্রিপুরা উপজাতি জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে এ জেলায়।[১৮]
শিক্ষা ব্যবস্থা
সম্পাদনা২০২২ সালের জনশুমারি অনুযায়ী চাঁদপুর জেলার সাক্ষরতার হার ৭৮.০৫%। [১৭] এ জেলায় রয়েছে:
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যলয় : ১টি
- মেডিকেল কলেজ : ১টি
- সরকারি অর্নাস কলেজ : ৫টি
- সরকারি ডিগ্রি কলেজ : ৪টি
- বেসরকারি অর্নাস কলেজ : ৪টি
- বেসরকারি ডিগ্রি কলেজ : ২১টি
- সরকারি স্কুুল এন্ড কলেজ : ১টি
- স্কুল এন্ড কলেজ : ২৬টি
- সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ১০টি
- সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট : ১টি
- মেরিন টেকনোলজি ইনস্টিটিউট : ১টি
- মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট : ১টি
- সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ : ৩টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২৩৯টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় : ১১২০টি
- মাদ্রাসা : ১২৫৭টি
- শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট : ১টি
- নার্সিং ইনস্টিটিউট : ৪টি
- আইন(ল') কলেজ : ১টি
- হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ : ১টি
- ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ : ১টি।[১৯]
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। নদী তীরবর্তী এলাকা বলে প্রায় ৩০% মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মৎস্য শিল্পের সাথে জড়িত। এছাড়াও উল্লেখযোগ্যভাবে অনেক ব্যবসায়ী বিদ্যমান। জেলা সদরে অনেক মাছের আড়ত রয়েছে, যা জেলার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। চাঁদপুর সদর উপজেলার বাবুরহাটে বড় বড় বহু শিল্পকারখানা রয়েছে। এই জায়গাটিকে সরকার বিসিক শিল্প নগরী ঘোষণা করে।[২০] এই এলাকাটি শুধু চাঁদপুরের নয় পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প নগরী। মেঘনার ভাঙ্গনে প্রতি বছর চাঁদপুরের আয়তন কমে যায়। প্রতি বর্ষায় পানিতে ডুবে যায়, ফলে বর্ষাকালে চাঁদপুর মাছের মাতৃভূমি হয়ে যায়। জেলার প্রধান শস্য ধান, পাট, গম, আখ। রপ্তানী পণ্যের মধ্যে রয়েছে ভুট্টা, নারিকেল, চিংড়ি, আলু, ইলিশ মাছ, সবুজ শাক-সবজি, বিসিক নগরীর তৈরি পোশাক শিল্প।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক হল ঢাকা-চাঁদপুর মহাসড়ক এবং চট্টগ্রাম-চাঁদপুর মহাসড়ক। শুধুমাত্র চাঁদপুর জেলার জন্য আলাদা একটি রেলপথ রয়েছে, যার মাধ্যমে প্রতিদিন চাঁদপুর-চট্টগ্রাম এবং চাঁদপুর-কুমিল্লার আন্তনগর ট্রেন চলাচল করে। এছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম সহ বিভিন্ন জেলা শহর থেকে নৌপথে যোগাযোগের জন্যে রয়েছে চাঁদপুর নদী বন্দর।[২১]
নদী
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলা নদীর জেলা হিসেবে পরিচিত। এখানে জালের মতো বিস্তৃত আছে অনেক নদী। এ জেলার প্রধান ৪টি নদী হল মেঘনা, পদ্মা, ডাকাতিয়া ও ধনাগোদা নদী।
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
সম্পাদনাচাঁদপুর জেলায় স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার জন্য রয়েছে:
- জেনারেল হাসপাতাল : ১টি (২৫০ শয্যাবিশিষ্ট)
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৮টি
- আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র -আইসিডিডিআর,বি : ১টি
- মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র : ৭টি
- চক্ষু হাসপাতাল : ৪টি
- বক্ষব্যাধী হাসপাতাল : ১টি
- ডায়বেটিক হাসপাতাল : ১টি
- রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল : ১টি
- রেলওয়ে হাসপাতাল : ১টি
- বেসরকারি হাসপাতাল : ৭৩টি
- বেসরকারি ডেন্টাল ক্লিনিক : ৭টি
- ডায়গনস্টিক সেন্টার : ১০৭টি।
পত্র-পত্রিকা
সম্পাদনা- দৈনিক: ১৬টি; চাঁদপুর কণ্ঠ, চাঁদপুর দর্পণ, চাঁদপুর জমিন, চাঁদপুর প্রবাহ, চাঁদপুর বার্তা, চাঁদপুর প্রতিদিন, চাঁদপুর সংবাদ, চাঁদপুর দিগন্ত, আলোকিত চাঁদপুর, চাঁদপুর খবর, মেঘনা বার্তা, ইলশেপাড়, মতলবের আলো, সুদীপ্ত চাঁদপুর, শাহরাস্তি বার্তা, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন জগত।
- সাপ্তাহিক: ১৩টি; দিবাচিত্র, রূপালী চিত্র, রূপসী চাঁদপুর, হাজীগঞ্জ, দিবাকণ্ঠ, মানব সমাজ, আমাদের অঙ্গীকার, চাঁদপুর কাগজ, মতলব কণ্ঠ, নতুনের ডাক, চাঁদপুর সকাল, লাল সবুজের মেলা, শাহরাস্তি।
- পাক্ষিক: ৩ টি; কচুয়া কণ্ঠ, কচুয়া বার্তা, চাঁদনগর।
- মাসিক: ৩টি; ফরিদগঞ্জ বার্তা, পল্লী কাহিনী, হেরার পয়গাম।
- অনলাইন পত্রিকা: ৭টি; চাঁদপুর টাইমস, চাঁদপুর নিউজ, ফোকাস মোহনা.কম, চাঁদপুর ওয়েব, চাঁদপুর রিপোর্ট, হাইমচর সংবাদ, জয় বাংলা সময় সংবাদ।
ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শন
সম্পাদনা- বঙ্গবন্ধু পর্যটন কেন্দ্র (চাঁদপুর বড় স্টেশন)
- ষাটনল পর্যটন কেন্দ্র
- মিনি কক্সবাজার, চাঁদপুর
- হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ (বাংলাদেশের ৬ষ্ঠ বৃহত্তম)
- হযরত শাহরাস্তি (রহ.) এর মাজার
- ধানুয়া মিনি হাওর (ধানুয়া-গাজীপুর ব্রিজ)
- লোহাগড় মঠ
- লোহাগড় জমিদার বাড়ি
- রূপসা জমিদার বাড়ি
- শোল্লা জমিদার বাড়ি
- বলাখাল জমিদার বাড়ি
- বড়কুল জমিদার বাড়ি
- বোয়ালিয়া জমিদার বাড়ি
- কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি
- লুধুয়া জমিদার বাড়ি
- গজরা জমিদার বাড়ি
- হামিদ মিয়া জমিদার বাড়ি
- চৌধুরী বাড়ি
- সাহাপুর রাজবাড়ি
- অঙ্গীকার স্মৃতিসৌধ
- রক্তধারা স্মৃতিসৌধ
- ইলিশ চত্বর
- শপথ চত্বর
- শহীদ রাজু ভাস্কর্য
- ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য
- দীপ্ত বাংলা (মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য)
- বখতিয়ার খান মসজিদ
- আলমগীরী মসজিদ
- শাহাবুদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ
- চাঁদপুর বন্দর
- চাঁদপুর সরকারি কলেজ
- তুলাতুলী মঠ
- নাওড়া মঠ
- মঠখোলার মঠ
- যাত্রা মুনির মঠ
- সত্যরাম মজুমদারের মঠ
- পর্তুগীজ দুর্গ, সাহেবগঞ্জ
- দুর্লভ জাতের নাগলিঙ্গম গাছ (জেলা প্রশাসক বাংলো)
- ফাইভ স্টার পার্ক
- বোটানিকাল গার্ডেন
- মত্স্য জাদুঘর
- শিশু পার্ক
- গুরুর চর
- মনসা মুড়া
- মেঘনা নদীর তীর
- রাগৈ মুঘল আমলের ৩ গম্বুজ মসজিদ
- শাহ সুজা মসজিদ
- সাচার রথ
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম - বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় অধ্যাপক, বাংলা একাডেমির ও নজরুল ইন্সটিউটের সভাপতি, এছাড়া তিনি লেখক এবং দেশের প্রথম নজরুল গবেষক, সাবেক ১ম উপাচার্য যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ।
- শামসুল আলম (অর্থনীতিবিদ)।
- অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দীন আহমেদ - তৃতীয় উপাচার্য (১৯৭৫-১৯৮৩), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়(বুয়েট) ও তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা (১৯৯১)।
- অরুন নন্দী –– সাঁতারু।
- মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান:সিনেট সদস্য নির্বাচিত, আমেরিকা।
- এম এ মতিন (চাঁদপুরের রাজনীতিবিদ)
- আ ন ম এহসানুল হক মিলন –– রাজনীতিবিদ।
- আইউব আলী খান –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
- আজিজ আহমেদ –– সেনাপ্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
- আতিকুল ইসলাম –– সঙ্গীতশিল্পী।
- আবদুর রব মিঞা –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
- আবদুল আউয়াল –– ভাষা সৈনিক, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের অগ্রসেনানী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
- আবদুল জব্বার পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবদুল হাকিম –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবদুল হালিম –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবু ওসমান চৌধুরী –– সেক্টর কমান্ডার, ৮নং সেক্টর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ।
- আবু তাহের –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবুল কাশেম ভূঁইয়া –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবুল হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আব্দুল করিম পাটওয়ারী –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
- ইকবাল মাহমুদ –– চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
- ইসমাইল খান –– পাকবাহিনীর গুলিতে চাঁদপুর শহরের সর্বপ্রথম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং ২য় বিশ্বযুদ্ধে চাঁদপুর সদর উপজেলার একমাত্র অংশগ্রহণকারী কিংবদন্তি যোদ্ধা, যার ক্রমিক নং ছিল - ২০০৫। ২য় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণের পর হতেই তৎকালীন গণ্যমান্য সকলের ভলান্টিয়ার খেতাব প্রাপ্ত হন তিনি।
- আব্দুল্লাহ সরকার –– রাজনীতিবিদ।
- আমেনা বেগম –– রাজনীতিবিদ।
- আমিন উল্লাহ শেখ –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আলমগীর হায়দার –– রাজনীতিবিদ।
- আশেক আলী খান –– চাঁদপুর জেলার প্রথম মুসিলম গ্র্যাজুয়েট এবং শিক্ষাবিদ।
- আহমদ জামান চৌধুরী –– চলচ্চিত্র সাংবাদিক, চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ এবং গীতিকার।
- ইমদাদ হোসেন
- ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল –– বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিবাহিনীর বেঙ্গল প্লাটুনের কমান্ডার এবং রাজনীতিবিদ।
- এবি সিদ্দিক - সাংসদ এবং বৃহত্তর মতলব উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি।
- বাণী আশরাফ:রাজনীতিবিদ।
- সুলেমান খান:সুচিকিৎসকও শহীদ বুদ্ধিজীবী।
- রিয়াদুল হাসান:ফুটবল খেলোয়ার।
- এ টি এম আবদুল মতিন –– রাজনীতিবিদ।
- এম এ ওয়াদুদ –– ভাষা সৈনিক এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক।
- এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান –– রাজনীতিবিদ।
- এম বি মানিক –– চিত্র পরিচালক, বিএফডিসি।
- এম শামসুল হক –– সাবেক মন্ত্রী।
- এম রাশেদ চৌধুরী –– প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামী।
- এলাহী বক্স পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- এস ডি রুবেল –– সঙ্গীতশিল্পী।
- ওয়ালিউল্লাহ পাটোয়ারী –– শিক্ষাবিদ।
- ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান –– ভাষা সৈনিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ।
- ওয়াসিম –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- কবির বকুল –– গীতিকার এবং সাংবাদিক।
- খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ এবং সমাজকর্মী।
- গৌতম বুদ্ধ দাশ –– চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
- গোলাম মোর্শেদ ফারকী –– প্রথম জাতীয় সংসদের সাংসদ এবং ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ।
- জাফর মাঈনউদ্দিন –– রাজনীতিবিদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- জালাল আলমগীর –– আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষাবিদ।
- ড. মোঃ শাহ্ কামাল –– সাবেক সিনিয়র সচিব।
- ডাঃ নওয়াব আলী সরকার –– ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ এবং উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম ডাক্তার ছিলেন। আইসিডিডিআরবি-এর অধীনে মতলবে একটি উদরাময় হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬২ সালে।
- ঢালী আল মামুন –– চিত্রশিল্পী।
- দিলদার –– অভিনেতা।
- দীপু মনি –– রাজনীতিবিদ।
- দেলোয়ার হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- নাজিম উদ্দিন মোস্তান –– একুশে পদক প্রাপ্ত সাংবাদিক।
- নুরুন নাহার বকুল—জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ (২০১৪) প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষিকা।
- নূর আহমেদ গাজী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- নূরজাহান বেগম –– মাসিক বেগম পত্রিকার সম্পাদক।
- নূরজাহান বেগম মুক্তা –– রাজনীতিবিদ।
- নূরুল আমিন রুহুল –– রাজনীতিবিদ।
- নূরুল হক –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- নূরেজ্জামান ভুঁইয়া –– রাজনীতিবিদ এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সৈনিক।
- পুষ্পিতা পপি –– অভিনেত্রী।
- প্রবীর মিত্র –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- ফারুক আহমদ পাটোয়ারী –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর –– লেখক, চিত্র সমালোচক এবং শিক্ষাবিদ।
- মনিরুল ইসলাম –– চিত্রশিল্পী।
- মমিনউল্লাহ পাটোয়ারী –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মহিউদ্দীন খান আলমগীর –– রাজনীতিবিদ।
- মাহমুদুল হাসান জয় –– ক্রিকেটার।
- মিজানুর রহমান চৌধুরী –– প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।
- মুনতাসীর মামুন –– লেখক এবং শিক্ষাবিদ।
- মুশতাক আহমদ –– ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের উপ-পরিচালক ও দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত।[২২]
- মুহম্মদ শফিকুর রহমান –– সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ।
- মুহাম্মদ আব্দুল জলিল –– ইসলামী রাজনীতিবিদ।
- মুহাম্মদ আলমগীর ––কুয়েটের সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর।
- মেহেদী হাসান রানা –-ক্রিকেটার।
- মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রাক্তন মন্ত্রী।
- মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ আবদুল মমিন –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ আবদুল হাকিম –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ - শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিবিদ।
- মোহাম্মদ আবেদ মিয়া –– প্রাক্তন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
- মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী –– সাবেক আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।
- মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন –– সাংবাদিক এবং মাসিক সওগাত পত্রিকার সম্পাদক।
- মোহাম্মদ বজলুল গণি পাটোয়ারী –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোহাম্মদ মহিবুল্লাহ –– বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোঃ নুরুল হুদা –– বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ।
- মোঃ সাইদুজ্জামান ইভান –– সহকারী পরিচালক, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
- মো. সবুর খান –– প্রতিষ্ঠাতা, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি।
- রফিকুল ইসলাম –– সেক্টর কমান্ডার, ১নং সেক্টর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী।
- রসু খাঁ –
- রাশেদা বেগম হীরা –– রাজনীতিবিদ।
- রাস্তি শাহ –– ইসলাম ধর্ম প্রচারক।
- রেজাউল করিম –– ফুটবলার ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক।
- রৌশন আরা বেগম –– পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি এবং বাংলাদেশের প্রথম মহিলা পুলিশ সুপার।
- শাইখ সিরাজ –– গণ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিচালক ও বার্তা প্রধান, চ্যানেল আই।
- শান্তনু কায়সার –– সাহিত্যিক।
- শামসুল হক –– বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- শামছুল হক ভূঁইয়া –– রাজনীতিবিদ।
- শামীম হোসেন পাটোয়ারী –- ক্রিকেটার।
- শাহেদ আলী পাটোয়ারী –– আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।
- সাদেক বাচ্চু –– অভিনেতা।
- সালাহউদ্দিন আহমেদ –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- সিরাজুল ইসলাম –– মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
- সিরাজুল মওলা –– বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- হারুনুর রশীদ –– রাজনীতিবিদ।
- হাশেম খান –– চিত্রশিল্পী।
- হুমায়ূন কবীর ঢালী –– শিশু সাহিত্যিক। সভাপতি, বাংলাদেশ শিসুসাহিত্যিক ফোরাম। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় ১০০টি।
- রবিউল আউয়াল –- গীতিকবি ও লেখক, বাংলাদেশ মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রিজ।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ ক খ "চাঁদপুর জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ "চাঁদপুর জেলা"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২০।
- ↑ "চাঁদপুর জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১।
- ↑ "চাঁদপুর জেলা"। http (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৪-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১।
- ↑ "চাঁদপুর জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৬।
- ↑ http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0_%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE
- ↑ "ভৌগলিক পরিচয়"। Archived from the original on ২০২৩-০৯-২৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২০।
- ↑ "জেলা ব্র্যান্ডিং - চাঁদপুর জেলা"। তথ্য বাতায়ন। ৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "চাঁদপুর জেলা"। http (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;ইউনিয়ন পরিসংখ্যান
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "এক নজরে চাঁদপুর জেলা"। চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের অফিসিয়াল সাইট। ৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "এক নজরে চাঁদপুর জেলা"। http (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২১।
- ↑ "বিসিক জেলা কার্যালয়, চাঁদপুর"। Archived from the original on ২০২২-০৬-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২০।
- ↑ "যোগাযোগের ব্যবস্থা চাঁদপুর জেলা"। চাঁদপুর জেলা তথ্য বাতায়ন। ৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ রহমান, মিরাজ (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)। "মাজার বরকতের স্থান বাণিজ্যকেন্দ্র নয় : ড. মাওলানা মুশতাক আহমদ"। প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৫।