ফরিদগঞ্জ উপজেলা
ফরিদগঞ্জ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ এবং চাঁদপুর জেলা এর একটি উপজেলা। ৭ অক্টোবর ১৯১৮ সালে ফরিদগঞ্জ থানা এবং ১৯৮২ সালে ফরিদগঞ্জ উপজেলা হিসেবে গঠিত হয়। বর্তমানে এটি একটি উপজেলা। চাঁদপুর জেলা শহর থেকে মাত্র প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে ফরিদগঞ্জ উপজেলা শহর অবস্থিত।
ফরিদগঞ্জ | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে ফরিদগঞ্জ উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৭′১৫″ উত্তর ৯০°৪৪′৪১″ পূর্ব / ২৩.১২০৮৩° উত্তর ৯০.৭৪৪৭২° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চাঁদপুর জেলা |
আসন | চাঁদপুর-৪ |
আয়তন | |
• মোট | ২৩১.৫৬ বর্গকিমি (৮৯.৪১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৩,৯৬,৬৮৩ |
• জনঘনত্ব | ১,৭০০/বর্গকিমি (৪,৪০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৮.১% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৬৫০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৩ ৪৫ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন ও অবস্থানসম্পাদনা
ফরিদগঞ্জ উপজেলাটি চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলায় অবস্থিত। সমতল ভূমি এই উপজেলার মধ্য দিয়ে ডাকাতিয়া নদী প্রবাহিত হয়েছে। এ উপজেলার আয়তন ২৩১.৫৬ বর্গ কিলোমিটার (৫৭,২২০.৬০ একর)।[২] ফরিদগঞ্জ উপজেলার পশ্চিমে হাইমচর উপজেলা ও চাঁদপুর সদর উপজেলা, উত্তরে চাঁদপুর সদর উপজেলা ও হাজীগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে হাজীগঞ্জ উপজেলা ও লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলা এবং দক্ষিণে লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জ উপজেলা ও রায়পুর উপজেলা অবস্থিত।
ইতিহাসসম্পাদনা
বর্তমান ফরিদগঞ্জ ১৯১৮ সালের ৭ সেপ্টেম্বর থানা এবং ১৯৮২ সালে স্বয়ংসম্পূর্ণ উপজেলা হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছিল। এ উপজেলার নাম কেন ফরিদগঞ্জ হওয়ার পেছনে বিভিন্ন ধারণা প্রচলিত আছে। যার মধ্যে রয়েছে-
- অনেক পূর্বে শেখ ফরিদ নামে একজন বিখ্যাত মুসলিম সাধক এই এলাকায় ইসলাম ধর্ম প্রচার করে বহু মানুষকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছিলেন। অনেকের মতে, উক্ত সাধকের নামানুসারে এই এলাকার নাম রাখা হয়েছিল ফরিদগঞ্জ।
- পূর্বে এ এলাকায় তেমন কোন উল্লেখযোগ্য ব্যবসা কেন্দ্র ছিল না। তবে এই এলাকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ডাকাতিয়া নদী পথে অনেক ব্যবসায়ীর যাতায়াত ছিল। তারা অনেক সময় রাত্রি যাপনের স্থান হিসাবে এই এলাকাটিকে সর্বাপেক্ষা নির্ভরযোগ্য স্থান মনে করে এখানে রাত্রি যাপন করত। এলাকায় তৎকালীন জমিদার স্থানীয় জনগণের সুবিধার্থে এই এলাকায় একটি ব্যবসা কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য স্থানীয় জনগণকে উৎসাহিত করেছিলেন। তার উৎসাহে সবচেয়ে বেশি উৎসাহিত হয়েছিলেন ফরিদ আলী নামে একজন ব্যবসায়ী। জনসাধারণকে আরো উৎসাহিত করার মানসে উক্ত ফরিদ আলীর নামানুসারে জমিদার বাজারটির নামকরণ করেছিলেন ফরিদগঞ্জ।
- এই উপজেলার অন্তর্গত তৎকালীন রূপসার জমিদারের প্রতাপ ছিল বেশি। তার পরিবারের একজন সদস্য ছিলেন ফরিদা বানু। জমিদার স্নেহবশে ফরিদা বানুর নামানুসারে এলাকাটির নামকরণ করেন।
প্রশাসনিক এলাকাসম্পাদনা
ফরিদগঞ্জ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ফরিদগঞ্জ থানার আওতাধীন।
পৌরসভা:সম্পাদনা
ইউনিয়নসমূহ:সম্পাদনা
- ১নং বালিথুবা পশ্চিম
- ২নং বালিথুবা পূর্ব
- ৩নং সুবিদপুর পূর্ব
- ৪নং সুবিদপুর পশ্চিম
- ৫নং গুপ্টি পূর্ব
- ৬নং গুপ্টি পশ্চিম
- ৭নং পাইকপাড়া উত্তর
- ৮নং পাইকপাড়া দক্ষিণ
- ৯নং গোবিন্দপুর উত্তর
- ১০নং গোবিন্দপুর দক্ষিণ
- ১১নং চর দুঃখিয়া পূর্ব
- ১২নং চর দুঃখিয়া পশ্চিম
- ১৪নং ফরিদগঞ্জ দক্ষিণ
- ১৫নং রূপসা উত্তর
- ১৬নং রূপসা দক্ষিণ
প্রশাসনিক স্থাপনাসম্পাদনা
- উপজেলা পরিষদ কার্যালয়
- ফরিদগঞ্জ থানা
- উপজেলা ভূমি অফিস
- উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর
- উপজেলা মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ কার্যালয়
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয়
- উপজেলা শিক্ষা অফিস
- উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস
- উপজেলা রিসোর্স সেন্টার
- উপজেলা পোস্ট-ই সেন্টার
জনসংখ্যার উপাত্তসম্পাদনা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ফরিদগঞ্জ উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,৯৬,৬৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৮২,৩৬০ জন এবং মহিলা ২,১৪,৩২৩ জন। মোট পরিবার ৮৫,৬৭৮টি।[২] হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বাউল বৈষ্ণব সম্প্রদায় এই এলাকায় অতি পরিচিত। তাদের আশ্রমের নাম অধিকারী ঠাকুরের সেবাশ্রম।
শিক্ষাসম্পাদনা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ফরিদগঞ্জ উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৮.১%।[২]
ক্রমিক নং | প্রতিষ্ঠান | মোট সংখ্যা |
---|---|---|
১ | সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় | ১৮৯ টি |
২ | বেসরকারি রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় | ০১ টি |
৩ | কিন্ডার গার্টেন | ৮১ টি |
৪ | মাধ্যমিক বিদ্যালয় | ৪৬ টি |
৫ | নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয় | ০৪ টি |
৬ | মহাবিদ্যালয় | ০৮ টি |
৭ | উচ্চ বিদ্যালয় | ০৬ টি (কারিগরি ০২ টি) |
৮ | ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় | ০২ টি |
৯ | দাখিল মাদ্রাসা | ২৬ টি |
১০ | সিনিয়র মাদ্রাসা(আলিম) | ১২ টি |
১১ | কামিল মাদ্রাসা | ০১টি |
১২ | সিনিয়র মাদ্রাসা(ফাজিল) | ১৩টি |
১৩ | কওমী মাদ্রাসা | ১০টি |
১৪ | এবতাদায়ী (মাদ্রাসা) | ৫২টি |
১৫ | নূরানী স্বতন্ত্র মাদ্রাসা | ২৫টি |
১৬ | কিন্ডারগার্টেন (মাদ্রাসা) | ১০টি |
১৭ | হাফেজিয়া মাদ্রাসা | ৩০টি |
১৮ | ফোরকানিয়া মাদ্রাসা | ৭০টি |
১৯ | টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট | ০২টি |
চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসম্পাদনা
- উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র ৪টি:-
১. ১২নং চরদুঃখিয়া(পঃ) [দিঘিরপাড়] উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
২. ১৫নং রূপসা (উঃ) রূপসা,উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
৩. ৮নং পাইকপাড়া (দঃ) কড়ৈতলীউপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
৪. ৫নং গুপ্টি (পূঃ) আষ্টা, উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
পৌরসভা- ফরিদগন্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র।
- কমিউনিটি ক্লিনিক মোট ১১টি:-
১. সরখাল, ইউঃ ০২, ওয়ার্ড-১।
২. শোশাইরচর, ইউঃ ০২, ওয়ার্ড-০২।
৩. দেইচর, ইউঃ ০২, ওয়ার্ড-০৩।
৪. কৃষ্ণপুর, ইউঃ০২, ওয়ার্ড-০৩।
৫. ষোলদানা, ইউঃ ০৬, ওয়ার্ড-০১।
৬. আদসা, ইউঃ ০৬, ওয়ার্ড-০১।
৭. কেরোয়া, ইউঃ ১৩, ওয়ার্ড-০১।
৮. নোয়াগাঁ, ইউঃ ১৩, ওয়ার্ড-০২।
৯. সাফুয়া, ইউঃ ১৩, ওয়ার্ড-০৩।
১০. পোঁয়া, ইউঃ১৪, ওয়ার্ড-০১।
১১. চরবড়ালী, ইউঃ ১৪, ওয়ার্ড-০২। [৪]
★হাসপাতাল
১. ফরিদগঞ্জ ডায়বেটিক সেন্টার এন্ড জেনারেল হাসপাতাল (আয়েশা ফিল্ডিং স্টেশন সংলগ্ন, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর)
২. সেন্ট্রাল হাসপাতাল, ফরিদগঞ্জ (ফরিদগঞ্জ বাসষ্ট্যান্ড)
৩. ইসলামিয়া হাসপাতাল, ফরিদগঞ্জ (ফরিদগঞ্জ বাসষ্ট্যান্ড)
৪. আল-মদিনা হাসপাতাল, ফরিদগঞ্জ (ফরিদগঞ্জ বাসষ্ট্যান্ড রোড)
৫. লাইফ জেনারেল হাসপাতাল (কালির বাজার চৌরাস্তার সন্নীকটে - ফরিদগঞ্জ)
অর্থনীতিসম্পাদনা
ফরিদগঞ্জ উপজেলার অর্থনীতি বৈদেশিক রেমিটেন্স এবং কৃষি নির্ভরশীল। জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৪২.৯০%, অকৃষি শ্রমিক ২.৬৪%, শিল্প ০.৮৬%, ব্যবসা ১৫.২৪%, পরিবহন ও যোগাযোগ ২.৬৩%, চাকরি ১৩.৮০%, নির্মাণ ৩.৫০%, ধর্মীয় সেবা ০.৪৩%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ৫.৩৯% অন্যান্য ১২.৬১%।
কৃতি ব্যক্তিসম্পাদনা
- লে. কর্নেল আবু ওসমান চৌধুরী (৮ নং সেক্টর কমান্ডার)
- আমিন উল্লাহ শেখ (বীর বিক্রম)
- আবুল হোসেন (বীর প্রতীক)
- দেলোয়ার হোসেন (বীর প্রতীক)
- দেলোয়ার হোসাইন নান্নু পাটোয়ারী-বীর মুক্তিযোদ্ধা
- মোতাহার হোসেন পাটোয়ারী -সিআইপি, প্রতিষ্ঠাতা আম্বিয়া ইউনুস ফাউন্ডেশন,
- খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী, রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী।
- ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান, গবেষক, রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও শিক্ষক।
- নূরেজ্জামান ভুঁইয়া, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষক।
- আইউব আলী খান, শিক্ষক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ।
- আমিনুল হক মাস্টার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, ভাষাসৈনিক, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি থানা আওয়ামী লীগ, ৭১ এর থানা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, শিক্ষক, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ
- ফারুক আহমদ পাটোয়ারী
- মোহাম্মদ আবদুল হাকিম
- মোহাম্মদ বজলুল গণি পাটোয়ারী
- আবদুল জব্বার পাটোয়ারী
- এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান, সাবেক ধর্ম মন্ত্রী, রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক।
- শান্তনু কায়সার, সাহিত্যিক।
- হাশেম খান (খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী)
- আলমগীর হায়দার (৪ বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য)
- লায়ন হারুনুর রশীদ, (সাবেক সংসদ সদস্য)
- শামছুল হক ভূঁইয়া
- এম সফিউল্লাহ (বীর মুক্তিযোদ্ধা,সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চাঁদপুর জেলা শাখা, মুক্তিযোদ্ধা পরবর্তী আওয়ামীলীগ থেকে নির্বাচিত প্রথম সংসদ সদস্য)
- ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিবাহিনীর বেঙ্গল প্লাটুনের কমান্ডার এবং রাজনীতিবিদ।
- আমেনা বেগম, রাজনীতিবিদ।
- সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য।
- আব্দুল মান্নান পঞ্চায়েত - বীর মুক্তিযোদ্ধা
- সাংবাদিক শফিকুর রহমান, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।
- রেজাউল করিম, ফুটবলার ও বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক।
- প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাসুম ইকবাল, ডীন, ব্যবসায় ও উদ্যোক্তাবৃত্তি অনুষদ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
- রিয়াদুল হাসান :ফুটবল খেলোয়ার,বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল
- মাহমুদুল হাসান জয় ক্রিকেটার ও বিশ্বকাপ জয়ী অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সদস্য।
- শামীম হোসেন ক্রিকেটার ও বিশ্বকাপ জয়ী অনূর্ধ্ব ১৯ দলের সদস্য৷
- রিফাত কান্তি সেন- ফিচার লেখক/ গণমাধ্যমকর্মী
- সুলেমান খান:সুচিকিৎসক।
- প্রয়াতঃ দ্বিজেন্দ্র লাল মিত্র- সাবেক ভলিবল খেলোয়াড়
- আব্দুস শহীদ নাসিম - বিশিষ্ট লেখক
বিবিধসম্পাদনা
- নির্বাচন এলাকা ২৬৩,
- সংসদীয় আসন চাঁদপুর-৪ (জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকা)
- ইউনিয়ন ১৫টি (ফরিদগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ)
- গ্রাম ১৭৫ টি
- ১টি পৌরসভা, (ফরিদগঞ্জ পৌরসভা)
- ৩৮টি পোস্ট অফিস
- ২০+টি ব্যাংক।
- ৪৫ টি বাজার , গ্রামের হাট।
- ৩৯টি প্লাবন ভূমি
- ১০ হাজার ৬শত ৬৫টি পুকুর
- ১৩টি খাল
- ২৯টি বরোপিট[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নির্দশনসম্পাদনা
- পর্তুগীজ দুর্গ, সাহেবগঞ্জ ( সাহেবগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ উপজেলার রূপসা দক্ষিণ ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ গ্রাম)
- রূপসা জমিদার বাড়ি (ফরিদগঞ্জ উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের রূপসা গ্রামে)
- লোহাগড় জমিদার বাড়ি
- জমিদার (হাজী কামিজ উদ্দিন তপাদার,চান্দ্রা বাজারের দক্ষিণ পশ্চিমে শেখদি গ্রামে তপাদার বাড়ি)
- লোহাগড় মঠ (চান্দ্রা বাজারের দক্ষিণ পশ্চিমে লোহাগড় গ্রামে)
- কড়ৈতলী জমিদার বাড়ি (বাবুর বাড়ি)
- শোল্লা জমিদার বাড়ি
- ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য (ফরিদগঞ্জ-রায়পুর রাস্তার মোড়ে)
- ধানুয়া মিনি হাওর (ধানুয়া-গাজীপুর ব্রিজ)
- ডাক বাংলো-বধ্যভূমি (গুদারাঘাট, ফরিদগঞ্জ থানা রোড)
জনপ্রতিনিধিসম্পাদনা
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৫] | সংসদ সদস্য[৬][৭][৮][৯][১০] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৬৩ চাঁদপুর-৪ | ফরিদগঞ্জ উপজেলা | মুহম্মদ শফিকুর রহমান | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)। web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "এক নজরে ফরিদগঞ্জ উপজেলা"। faridgonj.chandpur.gov.bd। ২৭ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ ফরিদগঞ্জ উপজেলা তথ্য অফিস
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |