বাংলাদেশের বিভাগসমূহ

বাংলাদেশের প্রথম স্তরের প্রশাসনিক ব্যবস্থা
(বাংলাদেশের বিভাগ থেকে পুনর্নির্দেশিত)

বাংলাদেশ আটটি প্রধান প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত যাদের বাংলায় বিভাগ হিসেবে অভিহিত করা হয়। প্রত্যেকটি বিভাগের নাম ওই অঞ্চলের প্রধান শহরের নামে নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশের বিভাগগুলো হলো:

ইতিহাসসম্পাদনা

ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন বাংলা প্রদেশে সর্বপ্রথম বিভাগ গঠন করা হয়। সেসময় বর্তমান বাংলাদেশের ভূখণ্ডে রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম এই তিনটি বিভাগ গঠন করা হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৬০ সালে খুলনা বিভাগ গঠিত হয়। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে এই চারটি বিভাগ ছিল।

১৯৮২ সালে ঢাকা বিভাগ এবং ঢাকা শহরের ইংরেজি বানান Dacca (ঢাক্কা) কে পরিবর্তন করে Dhaka (ঢাকা) করা হয় যাতে বাংলা উচ্চারণের সাথে ইংরেজি বানান আরও সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।[১]

খুলনা বিভাগের একাংশ নিয়ে ১৯৯৩ সালে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়, এবং ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিভাগকে ভেঙে সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১০ সালে ২৫ শে জানুয়ারি বৃহত্তর রংপুর আর দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়, যা আগে রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল।

১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তে অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ বিভাগের নাম ঘোষণা করা হয়।[২] পূর্বে এটি ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল।

বিভাগের অবস্থানসম্পাদনা

নিম্নলিখিত টেবিলে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত ২০১১ সালের জনসংখ্যা ও আবাসন জনগণনা থেকে পাওয়া হিসেবে বাংলাদেশের তৎকালীন সাতটি বিভাগ সম্পর্কে কিছু পরিসংখ্যান রূপরেখা তুলে ধরা হল।

বিভাগ জনসংখ্যা[৩] অবস্থান (কিমি)[৩] জনসংখ্যার ঘনত্ব
২০১১ (মানুষ/কিমি)[৩]
লিঙ্গের অনুপাত (১০০
নারী প্রতি পুরুষ)[৩]
১৯৯১ ২০০১ ২০১১ (আদমশুমারী)
বরিশাল বিভাগ ৭,৪৬২,৬৪৩ ৮,১৭৩,৭১৮ ৮,৩২৫,৬৬৬ ১৩,২২৫.২০ ৬১৩ ৯৬.৮
চট্টগ্রাম বিভাগ ২০,৫২২,৯০৮ ২৪,২৯০,৩৮৪ ২৮,৪২৩,০১৯ ৩৩,৯০৮.৫৫ ৮৩১ ৯৩.১
ঢাকা বিভাগ ৩২,৬৬৫,৯৭৫ ৩৯,০৪৪,৭১৬ ৪৭,৪২৪,৪১৮ ৩১,১৭৭.৭৪ ১,৫০২ ১০৩.৯
খুলনা বিভাগ ১২,৬৮৮,৩৮৩ ১৪,৭০৫,২২৩ ১৫,৬৮৭,৭৫৯ ২২,২৮৪.২২ ৬৯৯ ১০০
রাজশাহী বিভাগ ১৪,২১২,০৬৫ ১৬,৩৫৪,৭২৩ ১৮,৪৮৪,৮৫৮ ১৮,১৫৩.০৮ ১,০০৭ ১০০.৪
রংপুর বিভাগ ১১,৯৯৭,৯৭৯ ১৩,৮৪৭,১৫০ ১৫,৭৮৭,৭৫৮ ১৬,১৮৪.৯৯ ৯৬০ ৯৯.৮
সিলেট বিভাগ ৬,৭৬৫,০৩৯ ৭,৯৩৯,৩৪৩ ৯,৯১০,২১৯ ১২,৬৩৫.২২ ৭৭৯ ৯৯.১
ময়মনসিংহ বিভাগ ১,১৪,৪৭,৫৮৩ ১০,৫৫২ ১,১০০
মোট ১০৬,৩১৪,৯৯২ ১২৪,৩৫৫,২৬৩ ১৪৯,৭৭২,৩৬৪ ১৪৭,৫৬৯.০৬ ৯৬৪

প্রস্তাবিত বিভাগসম্পাদনা

বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদসম্পাদনা

সংসদ সদস্যগণ বাংলাদেশের বিভাগসমূহে আইন এবং নির্বাহী বিভাগের প্রধান। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির। এই ব্যবস্থায় সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন প্রধানমন্ত্রী। বহুদলীয় গণতন্ত্র পদ্ধতিতে এখানে জনগণের সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্যরা নির্বাচিত হন। নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের হাতে ন্যস্ত থাকে। সংসদ সদস্যগণ বিভাগের মধ্যে আইন বিভাগের প্রধান হিসেবে ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। যেহেতু এমপিরাই মন্ত্রীপরিষদের সদস্য সেহেতু তারাই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বা তার প্রতিনিধি হিসেবে বিভাগ পর্যায়ে নির্বাহী বিভাগ বা শাসন বিভাগ পরিচালনা করেন। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের পদক্রম ১২ নং ক্রমিকে অবস্থিত।

জেলা ও দায়রা জজ হচ্ছেন বাংলাদেশের বিভাগসমূহে অবস্থিত জেলার প্রধান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা। তিনি একাধারে জজ কোর্টের অধিকর্তা, জেলার বিচারকদের প্রধান, জেলার দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতের কর্ণধার, জেলার বিচার বিভাগের প্রধান এবং জাস্টিস অব পিস বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি। তিনি জেলাতে একমাত্র গ্রেড-১ অফিসার। জেলা ও দায়রা জজ জেলার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সহ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটদের এবং জেলা প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের আপীল কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬ নং ক্রমিকে অবস্থিত। জেলা ও দায়রা জজ পদে ৫ বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করা বিচারক সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার।[৬][৭] তিনি বাংলাদেশের জেলার প্রধান কোর অফিসার।

জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) বাংলাদেশের বিভাগে অবস্থিত বিভিন্ন জেলার ডিভিশন ভিত্তিক সেনানিবাসের প্রধান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা জিওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশে ঢাকা,‌‌‌‌ টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, বগুড়া, রংপুর, সিলেট ইত্যাদি জেলাতে ডিভিশন ভিত্তিক সেনানিবাস রয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, যে সেনানিবাসে একটি ডিভিশন আছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন মেজর জেনারেল পদমর্যাদার অফিসার। আর যেই সেনানিবাসে একটি ব্রিগেড বা লগ এরিয়া রয়েছে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অথবা কর্নেল পদের অফিসার। অন্যদিকে, যেই সেনানিবাসে মাত্র একটি ইউনিট থাকে সেই সেনানিবাসের প্রধান থাকেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের একজন অফিসার। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী মেজর জেনারেলের পদক্রম ১৬ নং ক্রমিকে অবস্থিত।

চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিভাগসমূহের জেলার প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট। তিনি একাধারে জেলার ম্যাজিস্ট্রেটদের অধিকর্তা, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, জেলা ম্যাজিস্ট্রেসির কর্ণধার এবং জাস্টিস অব পিস বা শান্তি রক্ষাকারী বিচারপতি হিসেবে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় ও আইনের শাসন সমুন্নত রাখার নিমিত্তে ত্বরিত সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য দায়িত্ব ও ক্ষমতাপ্রাপ্ত।[৮] তিনিই জেলার প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট।‌ জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা, সর্বত্র শান্তি রক্ষা করা এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব। ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান মোতাবেক প্রাপ্ত ক্ষমতাবলে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেলার পুলিশ, প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও বিভাগগুলো ক্ষমতার অপব্যবহার করছে কিনা বা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে কিনা তা দেখভাল করেন। জেলা ও দায়রা জজ এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জেলাতে রাষ্ট্রপতিপ্রধান বিচারপতির সাথে যোগাযোগের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বাংলাদেশের জেলার দ্বিতীয় প্রধান কোর অফিসার বা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তা এবং জেলার সর্বোচ্চ কর্মকর্তা বা প্রধান কোর অফিসার জেলা ও দায়রা জজের পরেই তার অবস্থান। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদক্রম ১৭ নং ক্রমিকে অবস্থিত।[৯][১০]

বিভাগীয় কমিশনার বাংলাদেশের আমলাতান্ত্রিক কাঠামোতে বিভাগের মুখ্য আমলা ও রাজস্ব কর্মকর্তা। তিনি তার অধিক্ষেত্রের সকল জেলা প্রশাসকের রাজস্ব, উন্নয়ন ও প্রশাসন সংক্রান্ত কাজের তদারকি করেন। কেন্দ্রীয় সরকারের কার্যাবলী বিভাগীয় পর্যায়ে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিভাগীয় কমিশনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। যুগ্মসচিব বা অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সাধারণত বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে সরকার কর্তৃক নিয়োগ প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী বিভাগীয় কমিশনারের পদক্রম ২১ নম্বরে অবস্থিত।

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) রেঞ্জ পুলিশের প্রধান। রেঞ্জ পুলিশ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য তিনি তার অধীনস্থ জেলার পুলিশ সুপারদের কাজকে নিয়মিত তদারকি করেন।[১১] [১২] স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উপ মহাপুলিশ পরিদর্শকদের নিয়োগ, পদায়ন ও বদলি করে থাকে। বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শকের পদক্রমের অবস্থান ২২ নম্বরে।

জেলা প্রশাসক বিভাগসমূহের জেলার মুখ্য আমলা ও ভূমিরাজস্ব কর্মকর্তা। তিনি একই সাথে জেলা কালেক্টর, ডেপুটি কমিশনার ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট‌। ফলে তিনি ভূমি ব্যবস্থা পরিচালনা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমন্বয় সাধন এবং সাধারণ ও স্থানীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করেন। জেলা প্রশাসক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন প্রতিনিধি। তিনি তার কাজের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের নিকট জবাবদিহি করেন। তিনি জেলার মুখ্য প্রটোকল অফিসার হিসেবে জেলাতে সফরকারী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রটোকল দেবার দায়িত্ব পালন করেন। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী জেলা প্রশাসকের পদক্রম ২৪।

পুলিশ সুপার বিভাগের জেলার পুলিশ বাহিনীকে নেতৃত্ব দেন। তিনি থানায় দায়েরকৃত মামলার যথাযথ তদন্ত নিশ্চিত করে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক নির্ধারিত আমলী আদালতের অধিক্ষেত্রের প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের এর নিকট পুলিশ রিপোর্ট দাখিলের ব্যবস্থা করেন। পুলিশ সুপার অপরাধ প্রতিরোধ, উদঘাটন এবং অপরাধীকে আইনের আওতায় আনতে সচেষ্ট থাকেন। তিনি আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ওয়ারেন্ট, সমন, তদন্তের আদেশ ইত্যাদি তামিল ও বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আদালত কর্তৃক সুষ্ঠু বিচারকার্য সম্পাদনার স্বার্থে তিনি প্রসিকিউশন বিভাগের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আদালতের সাথে সমন্বয় ও সম্পর্ক রক্ষা করেন। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে পুলিশ সুপারের পদক্রম ২৫।

পদমর্যাদাসম্পাদনা

বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী রাষ্ট্রের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের সদস্যদের মধ্যে সংসদ সদস্যদের পদক্রম ১২, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৫, মেজর জেনারেল/জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৬, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ১৭, বিভাগীয় কমিশনার/সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজের পদক্রম ২১, ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)/সেনাবাহিনীর কর্নেলের পদক্রম ২২, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের পদক্রম ২৩, জেলা প্রশাসক (ডিসি)/সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল/পুলিশের এডিশনাল ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেলের পদক্রম ২৪ এবং সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/সিনিয়র সহকারী জজ/পুলিশ সুপার (এসপি)/সেনাবাহিনীর মেজর/উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর পদক্রম ২৫ নম্বরে অবস্থিত।[১৩][১৪][১৫]

আরও দেখুনসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. এম আক্কাস, আবু জার (২ এপ্রিল ২০১৮)। "Place names and their spelling in English" [স্থানের নাম এবং তাদের ইংরেজি বানান]। নিউ এজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০২০ 
  2. "চার জেলা নিয়ে নতুন বিভাগ ময়মনসিংহ | কালের কণ্ঠ"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫। ১৪ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৮ 
  3. "2011 Population & Housing Census: Preliminary Results" (পিডিএফ)। Bangladesh Bureau of Statistics। ১৫ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১২ 
  4. "পদ্মা ও মেঘনা নামে দুটি বিভাগ হবে: প্রধানমন্ত্রী"Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১২ 
  5. "দেশের নবম বিভাগ পদ্মা"। দৈনিক ইত্তেফাক। ৭ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০২২ 
  6. "জেলা জজের পদমর্যাদা সচিব ও চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদমর্যাদা সচিব মর্যাদাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের সমান" 
  7. "পদমর্যাদার ক্রম রিটের সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ" 
  8. "ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮" 
  9. "জেলা জজের পদক্রম ১৬ এবং চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদক্রম ১৭ তে উন্নীত" 
  10. "Supreme Court releases full verdict on Warrant of Precedence" 
  11. "পুলিশ আইন, ১৮৬১" 
  12. "ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮" 
  13. "সাংবিধানিক পদ সর্বাগ্রে থাকবে" 
  14. "দশ পদের পদমর্যাদা পরিবর্তন" 
  15. "ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স মামলায় সর্বোচ্চ আদালতের রায় প্রকাশ" 

বহিঃসংযোগসম্পাদনা