ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য
ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য হল চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত ফরিদগঞ্জ উপজেলার তিনজন প্রখ্যাত ব্যক্তির স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে তৈরি করা একটি স্মৃতিসৌধ বা ভাস্কর্য। এটি মূলত একটি গুণী সমাজ ভাস্কর্য।
ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য | |
---|---|
গুণী সমাজ ভাস্কর্য | |
সাধারণ তথ্যাবলী | |
অবস্থা | স্মৃতিসৌধ |
ধরন | স্মৃতিসৌধ/ভাস্কর্য |
অবস্থান | ফরিদগঞ্জ উপজেলা |
ঠিকানা | ফরিদগঞ্জ-রূপসা-রায়পুর রাস্তার মোড়, ফরিদগঞ্জ |
শহর | ফরিদগঞ্জ উপজেলা, চাঁদপুর জেলা, চট্টগ্রাম |
দেশ | বাংলাদেশ |
নির্মাণ শুরু | আগস্ট - ২০০৮ |
সম্পূর্ণ | ২০০৮ |
স্বত্বাধিকারী | বাংলাদেশ সরকার |
নকশা ও নির্মাণ | |
স্থপতি | অখিল পাল |
ইতিহাস
সম্পাদনাকালে কালে ফরিদগঞ্জ উপজেলায় অনেক কৃতি সন্তান জন্ম নিয়েছেন। তাদেরই মধ্যে তিনজন হলেন ওয়ালী উল্লাহ নওজোয়ান, নূরেজ্জামান ভুঁইয়া ও আইউব আলী খান। ফরিদগঞ্জে যাদের কৃতিত্ব অনেক। যারা ফরিদগঞ্জের তৎকালীন অবক্ষিত ও অবনতিশীল সমাজকে উত্তরণের জন্য শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। তাই তাদের স্মরণে এবং তাদের স্মৃতিচিহ্ন রাখার জন্য ফরিদগঞ্জ উপজেলায় একটি স্মৃতিস্তম্ভ বা ভাস্কর্য তৈরি করা হয়। চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে এই ভাস্কর্যটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। যা ফরিদগঞ্জ-রূপসা ও লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর রাস্তার মোড়ে অবস্থিত।[১]
নকশা এবং স্মৃতিসৌধ নির্মাণ
সম্পাদনাযুগে যুগে আসা ফরিদগঞ্জ উপজেলার কৃতি সন্তানদের মধ্যে অন্যতম তিনজন কৃতি সন্তানের স্মৃতি ধরে রাখতে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে এই ভাস্কর্যটি তৈরি করা হয়। এই ভাস্কর্যটির নকশাকারী ছিলেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান ভাস্কর শিল্পী অখিল পাল।
ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্যের নকশার তাৎপর্য
সম্পাদনাভাস্কর্যটি তিনজন ব্যক্তির মুখমণ্ডলের আকৃতি নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যেহেতু এই তিনজনই হচ্ছেন অবক্ষিত ও অবনতিশীল সমাজকে উত্তরণের পথিকৃৎ। তাই তাদের চেহারার সাথে মিলিয়ে তিনজনেরই মুখমণ্ডলের আকৃতি দিয়ে ভাস্কর্যটি তৈরি করা হয়েছে।
চিত্রশালা
সম্পাদনাআরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ফরিদগঞ্জ ডাকাতিয়া নদী, ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য, স্মৃতিস্তম্ভ - ফরিদগঞ্জ উপজেলা তথ্যবাতায়ন"। ৪ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১৮।