টেস্ট ক্রিকেটে হ্যাট্রিকের তালিকা
ক্রিকেট খেলায় যখন একজন বোলার ধারাবাহিকভাবে তিনটি বল ছুড়ে তিনজন ভিন্ন ভিন্ন ব্যাটসম্যানকে আউট করার মাধ্যমে তিনটি উইকেট লাভ করেন, তখন ক্রিকেটের পরিভাষায় তা হ্যাট্রিক নামে পরিচিত পায়। টেস্ট ক্রিকেট খেলায় এটি একটি অন্যতম সম্পর্কযুক্ত বিষয়, কিন্তু বিরল ঘটনা হিসেবে বিবেচ্য। ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২,৩৮৪টি টেস্ট ক্রিকেটে মাত্র ৪৫বার হ্যাট্রিকের ঘটনা ঘটেছে।[১] আয়ারল্যান্ড ও আফগানিস্তান বাদে দশটি টেস্টখেলুড়ে দেশের কমপক্ষে একজন বোলার টেস্ট হ্যাট্রিক লাভের মর্যাদা লাভ করেছেন।[২]
প্রথম টেস্ট হ্যাট্রিকটি করেছেন - অস্ট্রেলীয় পেস বোলার ফ্রেড স্পফোর্থ। তিনি মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ২ জানুয়ারি, ১৮৭৯ তারিখে অনুষ্ঠিত ৩য় টেস্টে ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে এ কীর্তিগাঁথাটি সৃষ্টি করেছিলেন। সাম্প্রতিককালের সর্বশেষ হ্যাট্রিকের ঘটনাটি ঘটে পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যকার সিরিজের প্রথম টেস্টে। ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ তারিখে পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার নাসিম শাহ এ কৃতিত্বের অধিকারী হন।
ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার স্টুয়ার্ট ব্রড ২০১১ সালে নটিংহামে ভারতীয় দলের বিপক্ষে তার ১ম হ্যাট্রিক করার পর প্রথম ইংরেজ বোলাররূপে ২য় হ্যাট্রিক করেন। এরফলে তিনি ২য় হ্যাট্রিক লাভকারী চার বোলারের একজন হিসেবে পরিগণিত হলেন।[৩]
তিনজন খেলোয়াড় টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকেই হ্যাট্রিক করার বিরল কৃতিত্ব স্থাপন করেন। ১৯৩০ সালে ইংল্যান্ডের মরিস অলম, ১৯৭৬ সালে পিটার পেথেরিক এবং ১৯৯৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার ড্যামিয়েন ফ্লেমিং অভিষেক টেস্টে হ্যাট্রিক করেছিলেন।[২] জিওফ গ্রিফিন হ্যাট্রিক করলেও পুরো টেস্ট জীবনে মাত্র আট উইকেট লাভ করেছিলেন।[২] হ্যাট্রিক লাভের পর গ্রিফিন পুণঃপুণঃ থ্রোয়িং করলে আম্পায়ার এ অপরাধে তাকে বল নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। এরফলে টেস্টে তিনি আর কখনও বোলিং করেননি গ্রিফিন।[৪] একমাত্র বোলাররূপে পিটার সিডল নিজের জন্মদিনে হ্যাট্রিক করেছিলেন।[৫]
বাংলাদেশের অল-রাউন্ডার সোহাগ গাজী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৩ অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে এ বিরল কৃতিত্বের অন্যতম অংশীদার হন। বাংলাদেশী ক্রিকেট খেলোয়াড়দের মধ্যে অলোক কাপালি’র পর বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় হ্যাট্রিক লাভ করেন তিনি। এছাড়াও, টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্ট সোহাগ গাজী হ্যাট্রিকসহ ৬ উইকেট ও সেঞ্চুরি করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন।[৬] তিনি ধারাবাহিকভাবে কোরে অ্যান্ডারসন, বিজে ওয়াটলিং এবং ডগ ব্রেসওয়েলকে আউট করে এ বিরল নজির স্থাপন করেন।
বোলার কর্তৃক একই টেস্ট ম্যাচের দুই ইনিংসে দুইটি হ্যাট্রিক লাভের ঘটনা ঘটেছে মাত্র একবার। অস্ট্রেলীয় লেগ স্পিনার জিমি ম্যাথুজ ২৮ মে, ১৯১২ তারিখে ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এ অসম্ভব কীর্তিগাঁথা রচনা করেছিলেন। উভয় হ্যাট্রিকই পূর্ণ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার টমি ওয়ার্ডকে আউট করার মাধ্যমে।
অস্ট্রেলীয় বোলার মার্ভ হিউজ হচ্ছেন একমাত্র বোলার যিনি একটি হ্যাট্রিক সম্পন্ন করতে তিন ওভারের ছোঁয়া লাগিয়েছেন। প্রথম উইকেট পান ওভারের শেষ বলে। পরবর্তী ওভারের প্রথম বলে ব্যাটসম্যানকে আউট করলে প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানকে আউট করে তার কাঙ্ক্ষিত হ্যাট্রিক পূর্ণ করেন।
১৯৭০ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্ব একাদশের পক্ষ হয়ে পাঁচ খেলার সিরিজে অংশগ্রহণ করেন দক্ষিণ আফ্রিকান এডি বার্লো। তন্মধ্যে, হেডিংলিতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ খেলায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তৎকালীন ১৭তম হ্যাট্রিক করেন। পাঁচ বলে প্রথম তিন উইকেটসহ চারজন ব্যাটসম্যানকে আউট করেন।[৭] শুরুতে এ সিরিজের খেলাগুলোকে টেস্ট ম্যাচ হিসেবে গণ্য করা হলেও পরবর্তীকালে এ মর্যাদা প্রত্যাহার করা হয়েছিল।[৮]
টেস্ট হ্যাট্রিকসমূহ
সম্পাদনাদলীয় পর্যায়ে
সম্পাদনা২২ জুন, ২০২১ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বোলারগণ যৌথভাবে ৪৬টি টেস্ট ক্রিকেটের হ্যাট্রিকের মধ্যে ২৫টি হ্যাট্রিক লাভ করেন। শতাংশের হিসেবে তা দাঁড়ায় ৫৪.৩৫%।[২]
দলের নাম | হ্যাট্রিক সংখ্যা | খেলোয়াড়ের সংখ্যা |
---|---|---|
ইংল্যান্ড | ১৪ | ১৩ |
অস্ট্রেলিয়া | ১১ | ৯ |
পাকিস্তান | ৫ | ৪ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৪ | ৪ |
ভারত | ৩ | ৩ |
বাংলাদেশ | ২ | ২ |
শ্রীলঙ্কা | ২ | ২ |
নিউজিল্যান্ড | ২ | ২ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ২ | ২ |
জিম্বাবুয়ে | ১ | ১ |
মাঠ অনুযায়ী
সম্পাদনাকীর্তিগাঁথা
সম্পাদনা- ২ জানুয়ারি, ১৮৭৯ তারিখে অস্ট্রেলীয় বোলার ফ্রেড স্পফোর্থ নিজস্ব তৃতীয় টেস্টে প্রথম হ্যাট্রিক করার গৌরব অর্জন করেন।
- বিলি বেটস স্পফোর্থের হ্যাট্রিক অর্জনের চার বছর পর ইংল্যান্ডের পক্ষে প্রথম হ্যাট্রিক লাভ করেন।
চিত্রমালা
সম্পাদনা-
হিউ ট্রাম্বল তিনজন খেলোয়াড়ের একজন হিসেবে ১৯০২ থেকে ১৯০৪ সালের মধ্যে একাধিক হ্যাট্রিক লাভ করার বিরল নজির স্থাপন করেন।
-
কোর্টনি ওয়ালশ ১৯৮৮ সালে টেস্টের দুই ইনিংস মিলিয়ে তার হ্যাট্রিক পূরণ করেন। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি প্রথম ইনিংসের শেষ দুই ব্যাটসম্যান এবং দ্বিতীয় ইনিংসের প্রথম বলে এক উইকেট লাভ করার মাধ্যমে এ ব্যতিক্রমধর্মী হ্যাট্রিক করেন।
-
ওয়াসিম আকরাম ১৯৯৯ সালে মাত্র ৯ দিনের ব্যবধানে দু’টি হ্যাট্রিক লাভ করেন।
-
২০১০ সালে পিটার সিডল অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে হ্যাট্রিক করেন স্টুয়ার্ট ব্রডকে আউট করার মাধ্যমে। এর নয়মাস পর স্টুয়ার্ট ব্রড ইংল্যান্ডের পক্ষে হ্যাট্রিক করেন পিটার সিডলকে আউট করার মাধ্যমে।
-
ইংরেজ ক্রিকেটার স্টুয়ার্ট ব্রড ২০১১ সালে নটিংহ্যামে ভারত দলের বিপক্ষে[৫৪] ও ২০১৪ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হ্যাট্রিক করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ McGhie, Tom (২০ জুলাই ২০১১)। "Landmark Test matches through the years as Lord's plays host to the 2,000th when England take on India"। Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ গ ঘ "Record / Test matches / Bowling record / Hat-tricks"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "England v Sri Lanka, 2nd Invetsec Test, Headingley, 1st day, 20 June, 2014, Plunkett and Broad rattle through Sri Lanka"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৪।
- ↑ Williamson, Martin (১১ আগস্ট ২০১২)। "No-balled out of the game"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ McGlashan, Andrew (২৫ নভেম্বর ২০১০)। "Siddle hat-trick gives Australia control"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 1st Test". ESPNcricinfo. Retrieved 13 October 2013.
- ↑ "England v Rest Of The World, 1970 – 4th match"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "July 2000 – The best of the best?"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "England tour of Australia, 1878/79 – Only Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England (IFW Bligh's XI) tour of Australia, 1882/83: The Ashes – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England (Lord Sheffield's XI) tour of Australia, 1891/92: The Ashes – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of South Africa, 1895/96 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of England, 1899: The Ashes – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of Australia, 1901/02: The Ashes – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England (Marylebone Cricket Club) tour of Australia, 1903/04: The Ashes – 5th Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "Triangular Tournament, 1912: Australia v South Africa Test Series −1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of New Zealand, 1929/30 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of South Africa, 1938/39 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of England, 1957 – 4th Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of South Africa, 1957/58 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of Pakistan, 1958/59 – 3d Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "South Africa tour of England, 1960 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of Australia, 1960/61 – 4th Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "New Zealand tour of Pakistan, 1976/77 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of Australia, 1988/89: The Frank Worrell Trophy – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of Australia, 1988/89: The Frank Worrell Trophy – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of Pakistan, 1994/95 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of Australia, 1994/95: The Ashes – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of England, 1995: The Wisden Trophy – 4th Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of Australia, 1998/99: The Ashes – 5th Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Asian Championship Test, 1998/99 – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Asian Championship Test, 1998/99 – Final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Sri Lanka tour of Zimbabwe, 1999/00 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Pakistan tour of Sri Lanka, 2000 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "West Indies tour of Australia, 2000/01 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of India, 2000/01 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Asian Championship Test, 2001/02 – Final"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of West Indies, 2003: The Frank Worrell Trophy – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Bangladesh tour of Pakistan, 2003 – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Bangladesh tour of Zimbabwe, 2003/04 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of West Indies, 2003/04: The Wisden Trophy – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 2004/05 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "India tour of Pakistan, 2005/06 – 3rd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of New Zealand, 2007/08 – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "England tour of Australia, 2010/11: The Ashes – 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "India tour of England, 2011: Pataudi Trophy – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "New Zealand tour of Bangladesh, 1st Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "Sri Lanka tour of England, 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪।
- ↑ "Australia tour of Sri Lanka, 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "3rd Test, South Africa tour of England at London, Jul 27-Jul 31"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "India tour of West Indies, 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ "1st Test, ICC World Test Championship at Rawalpindi, Feb 7-11 2020"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ "2nd Test, Gros Islet, Jun 18 - 22 2021, South Africa tour of West Indies"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২১।
- ↑ "India in England – 2nd Test"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১২।