২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ দলসমূহ
অত্র নিবন্ধটি ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন দলের সদস্যদের তালিকা। একাদশ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতা হিসেবে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৯ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারী ১৪টি দেশের জাতীয় ক্রিকেট দল ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখের মধ্যে ১৫-সদস্যদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।
এ-গ্রুপ
সম্পাদনা২৯ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে আফগানিস্তান তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে। এছাড়াও অতিরিক্ত আরও চারজন খেলোয়াড়কে সংরক্ষিত অবস্থায় রাখে। তারা হলেন - শফিকউল্লাহ (উইঃ), শরফুদ্দিন আশরাফ, ইজাতুল্লাহ দৌলতজাই, হাশমতুল্লাহ শাহিদী।[১]
|
১ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে আঘাতজনিত কারণে মিরওয়াইজ আশরাফের পরিবর্তে শফিকউল্লাহকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২]
১১ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ তাদের ১৫-সদস্যের তালিকা জনসমক্ষে প্রকাশ করে। তন্মধ্যে, মাইকেল ক্লার্ককে শারীরিক সুস্থতার উপর নির্ভর করে দলে জায়গা দেয়া হয়।[৩] পরবর্তীতে ১৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে তাকে খেলার উপযুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হয়।[৪]
কোচ: ড্যারেন লেহম্যান
৪ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশ তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[৫] প্রধান দল নির্বাচক ফারুক আহমেদ ও বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন।[৬] বেলা একটায় দল ঘোষণার কথা থাকলেও নির্বাচন কমিটি, বিসিবি পরিচালকমণ্ডলী ও সভাপতি নাজমুল হাসানের মধ্যকার শেষ মুহুর্তের সভার কারণে প্রায় দুই ঘণ্টা বিলম্বে দল ঘোষণা করা হয়।[৭] পাশাপাশি দুইজন খেলোয়াড় - শফিউল ইসলাম ও আবুল হাসানকে[৮] সংরক্ষিত অবস্থায় রাখা হয়য়।
১ দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ২৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে আল-আমিন হোসেনকে প্রতিযোগিতা থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।[৯] শফিউল ইসলাম তার স্থলাভিষিক্ত হন।[১০] ২০ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে ইংল্যান্ড তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[১২]
৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[১৪] কোচ: মাইক হেসন
১ ২২ মার্চ হাঁটুর গোড়ালিতে আঘাতাপ্রাপ্তির ফলে অ্যাডাম মিলেন দল থেকে বাদ পড়েন। তার পরিবর্তে ম্যাট হেনরিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২১] ৯ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ক্রিকেট স্কটল্যান্ড কর্তপক্ষ তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[২২] কোচ: গ্রান্ট ব্র্যাডবার্ন
১ ১১ মার্চ, ২০১৫ তারিখে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মজিদ হককে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়।[২৩] ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত দল প্রকাশ করে।[২৪] প্রাথমিকভাবে লাসিথ মালিঙ্গা শারীরিক যোগ্যতার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার শর্তে নির্বাচকমণ্ডলী তাকেও অন্তর্ভুক্ত করেন।[২৪] পরবর্তীতে তিনি গ্রুপ পর্বের উদ্বোধনী খেলার পূর্বেই সুস্থ হয়ে উঠায় খেলায় অংশগ্রহণ করেন।[২৫] কোচ: মারভান আতাপাত্তু
১ ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে অনুশীলন চলাকালীন ধাম্মিকা প্রসাদ হাতে আঘাত পান। ফলে তাকে বিশ্বকাপের বাইরে অবস্থান করতে হয়।[২৬] ৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে তার পরিবর্তে দুষ্মন্ত চামিরা অন্তর্ভুক্ত হন।[২৭] বি-গ্রুপসম্পাদনা৬ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ভারত দল ১৫-সদস্যের তালিকা প্রকাশ করে।[৩১] আঘাতপ্রাপ্ত ভুবনেশ্বর কুমারের আরোগ্য লাভ না হলে সংরক্ষিত অবস্থায় ধবল কুলকার্নিকে রাখা হয়।[৩২] কোচ: ডানকান ফ্লেচার
১ ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে হাঁটুর আঘাতে উত্তরণ না ঘটায় ইশান্ত শর্মাকে বিশ্বকাপের বাইরে রাখা হয়। পরিবর্তিত খেলোয়াড়রূপে মোহিত শর্মা দলে অন্তর্ভুক্ত হন।[২৬] ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে আয়ারল্যান্ড তাদের ১৫-সদস্যের তালিকা প্রকাশ করে। তারা এখনও দলে পরিবর্তনের জন্য কোন নাম ঘোষণা করেনি।[৩৩]
৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে পাকিস্তান তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[৩৪] কোচ: ওয়াকার ইউনুস
১ ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে হাঁটুতে চোট পাওয়ায় জুনায়েদ খানকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।[৩৭] ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে জুনায়েদের পরিবর্তে রাহাত আলীর অন্তর্ভুক্তিকে আইসিসি অনুমোদন করে।[৩৮] ৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[৩৯] কোচ: রাসেল ডোমিঙ্গো
১০ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে সংযুক্ত আরব আমিরাত ক্রিকেট দল তাদের ১৫-সদস্যের তালিকা প্রকাশ করে।[৪০] কোচ: আকিব জাভেদ
|