শফিউল ইসলাম সুহাস
শফিউল ইসলাম (জন্ম: ৮ অক্টোবর, ১৯৮৯) বগুড়ায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা বাংলাদেশী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ২০০৬-০৭ মৌসুমে রাজশাহী বিভাগীয় দলের হয়ে তার ওয়ানডে অভিষেক হয়। অভিষেক মৌসুমে খেলা দুটি ম্যাচেই তিনি একটি করে উইকেট নেন।
![]() ২০১০ সালে শফিউল ইসলাম | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শফিউল ইসলাম সুহাস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ৬ অক্টোবর ১৯৮৯ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৫৭) | ৮ আগস্ট ২০১১ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২০ অক্টোবর ২০১৬ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৯৫) | ৪ জানুয়ারি ২০১০ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১২ অক্টোবর ২০৬ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬/০৭-২০১০/১১ | রাজশাহী বিভাগ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১/১২-বর্তমান | রংপুর বিভাগ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | খুলনা রয়েল বেঙ্গলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ মার্চ ২০১৭ |
ক্যারিয়ার
সম্পাদনা২০১০-এর জানুয়ারিতে ভারত ও শ্রীলঙ্কার অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় ওয়ানডে সিরিজে শফিউলের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়। শফিউলই ছিলেন বাংলাদেশ স্কোয়াডের একমাত্র খেলোয়াড়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যার কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিল না। ঘরোয়া লীগে নজরকাড়া সাফল্য দেখিয়ে নির্বাচকদের মন জয় করতে সক্ষম হন তিনি।[১] শফিউলের একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অভিষেক হয় ২০১০-এর ৪ জানুয়ারি, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। রুবেল হোসেনের সাথে তিনি বোলিং ওপেন করেন এবং ৫ ওভারে ৩৯ রান খরচায় নেন ১টি উইকেট। তার প্রথম শিকার ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা, যিনি কিনা ৭৪ রানে কট বিহাইন্ড হন।[২] সিরিজে খেলা দুটি ম্যাচের প্রতিটিতেই ১টি করে উইকেট নেবার সুবাদে পরের মাসে ভারতের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজের জন্য ১৪ জনের স্কোয়াডে তিনি ডাক পান।[৩]
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
সম্পাদনা২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিসিবি কর্তৃপক্ষ ৩০-সদস্যের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করে।[৪] এতে তিনিও অন্তর্ভুক্ত হন। কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় তার স্থান হয়নি। ১৯ ফেব্রুয়ারি রাতে দেরি করে ব্রিসবেনের হোটেলে দলের সাথে মিলিত হবার অভিযোগ উঠে আল-আমিনের বিরুদ্ধে। ফলে, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আল-আমিনকে প্রতিযোগিতা থেকে দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।[৫] পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন তিনি।[৪]
খেলার ধরন
সম্পাদনাবাংলাদেশের তৎকালীন বোলিং কোচ চম্পকা রামানায়েকে শফিউল সম্পর্কে মন্তব্য করেন, "বোলার হিসেবে শফিউলের দক্ষতা প্রশ্নাতীত, সে খুব ভালো ধীরগতির বাউন্সার দিতে পারে এবং সময় সময় ইয়র্কারও দিতে ওস্তাদ। যথেষ্ট পরিমাণ সুযোগ পেলে সে অবশ্যই উন্নতি করবে এবং আমি এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী যে, দলে সে তার জায়গা ঠিকই পাকাপোক্ত করে নেবে।"[৬]
ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ার
সম্পাদনাবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ২০১২ সালে ছয় দলের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলো, এটি একটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট যা ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। [৭] খেলোয়াড় কেনার জন্য দলগুলোর মধ্যে একটি নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিলো, [৮] এবং শফিউলকে খুলনা রয়েল বেঙ্গল $65,000 দিয়ে কিনে নিয়েছিলো। [৯] সাত ম্যাচের মধ্যে পাঁচ উইকেট নিয়ে তিনি দলের চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন। [১০] এপ্রিল মাসে বিসিবি শফিউলের কেন্দ্রীয় চুক্তি গ্রেড সি থেকে গ্রেড বি তে উন্নীত করেছিলো। [১১]
২০১৭-১৮ ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগে তিনি অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে ১৩ ম্যাচে ২৪টি উইকেট নিয়ে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী ছিলেন। [১২]
২০১৮ সালের অক্টোবরে, ২০১৮-১৯ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ড্রাফটের পর তাকে রংপুর রাইডার্স দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিলো। [১৩]
২০১৯ সালের মার্চ মাসে, ২০১৮-১৯ ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের প্রথম রাউন্ডে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে বোলিং করে, শফিউল লিস্ট এ ক্রিকেটে তার প্রথম পাঁচ উইকেট শিকার করেছিলেন। [১৪] ২০১৯ সালের নভেম্বরে, ২০১৯-২০ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলার জন্য তাকে নির্বাচিত করা হয়েছিলো। [১৫]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার
সম্পাদনা২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সাথে ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য বাংলাদেশ দলে নির্বাচিত হওয়ার পর শফিউল তার প্রথম আন্তর্জাতিক ডাক পেয়েছিলেন। বাংলাদেশ দলে তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় যার পূর্বে কোনও আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ছিল না, তবে তাকে নির্বাচন করা হয়েছিলো বাংলাদেশে ঘরোয়া লীগে তার পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে। [১৬]
৪ জানুয়ারী ২০১০ তারিখে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তার একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিলো। তিনি রুবেল হোসেনের সাথে বোলিং শুরু করেছিলেন এবং ৩৯ রান দিয়ে। ৫ থেকে চলে শেষ করেছিলেন। তিনি একটি উইকেট নিতে সক্ষম হয়েছিলেন, তার মধ্যে ছিলো কুমার সাঙ্গাকারার উইকেটটি, যিনি ৭৪ রানে ক্যাচ বিহাইন্ড হয়েছিলেন। [১৭] তার প্রথম দুটি ওয়ানডে ম্যাচে উইকেট নেওয়ার পর, তাকে ঐ মাসের শেষের দিকে ভারতের বিপক্ষে খেলার জন্য ১৪ সদস্যের টেস্ট দলে স্থান দেওয়া হয়েছিলো। [১৮] ১৭ জানুয়ারী তিনি তার টেস্ট অভিষেক করেছিলেন এবং শাহাদাত হোসেনের সাথে বোলিং উদ্বোধন করেছিলেন; ভারত ১১৩ রানে জয়লাভ করেছিলো। রান এবং শফিউলের প্রথম উইকেট ছিলো গৌতম গম্ভীরের । [১৯]
এক মাসের ব্যবধানে, শফিউল দুবার ৯০ এরও বেশি বল হজম করেছেন প্রথমবারের মতো ২০১০ সালের জুনে পাকিস্তানের বিপক্ষে এবং তারপর জুলাইয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে রান দিয়েছেন। ফলস্বরূপ, তিনি ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে একজন খেলোয়াড়ের মধ্যে সর্বাধিক এবং দ্বিতীয় সবচেয়ে ব্যয়বহুল বোলিং ফিগারের রেকর্ড ধারণ করেছিলেন। [২০]
বাংলাদেশ ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি, মার্চ এবং এপ্রিল মাসে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সাথে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিলো। শফিউলকে বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের দলে নির্বাচিত করা হয়েছিলো। ১১ মার্চ, শফিউল নবম উইকেটে ৫৮ রানের জুটি গড়েন। বাংলাদেশ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুই উইকেটে জয়লাভ করেছিলো। [২১] ম্যাচের পর বাংলাদেশ দলের সমর্থকরা স্লোগান দিয়েছিলো "বাংলাদেশ, বাংলাদেশ"। শফিউলই আসল হিরো"। [২২] ম্যাচের পর, শফিউল এবং মাহমুদউল্লাহকে ১টি করে তাদের ম্যাচজয়ী জুটির জন্য মিলিয়ন টাকা পুরষ্কার প্রদান করেছিলো । [২৩] ইমরুল কায়েসকে ম্যাচ সেরা নির্বাচিত করা হয়েছিলো, যদিও তিনি মতামত দিয়েছিলেন যে "শেষ ম্যাচের ম্যান-অফ-দ্য-ম্যাচের পুরষ্কারটি আমাকে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু আমি এর যোগ্য ছিলাম না। শফিউলেরই এটি পাওয়া উচিত ছিল।" [২৪] নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে পরের ম্যাচে অধিনায়ক সাকিব আল হাসান শফিউলের পারফরম্যান্স এবং তার বোলিংয়ের প্রশংসা করেছিলেন। [২৪] পায়ের আঘাতের কারণে শফিউল ২০১১ সালের নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুটি উভয় টেস্টই খেলতে পারেননি। [২৫]
২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, তাকে ২০১৮ সালের এসিসি ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশ দলে ডাকা হয়েছিলো। [২৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Cricinfo staff (31 December 2009), ত্রিদেশীয় সিরিজে মাশরাফি নেই, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ 2010-01-02 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Balachandran, Kanishkaa (4 January 2010), দিলশানের উইলোবাজিতে শ্রীলঙ্কার সহজ জয়, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ 2010-01-13 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ টেস্ট স্কোয়াডে ডাক পেলেন শাহরিয়ার নাফিস ও শফিউল ইসলাম, Cricketworld.com, 11 January 2010, সংগ্রহের তারিখ 2010-01-12 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ ক খ Isam, Mohammad। "Want to repeat 2011 performance' - Shafiul"। ESPNCricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Isam, Mohammad। "Al-Amin to be sent home for breaking team curfew"। ESPNCricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Veera, Sriram (11 January 2010), বাংলাদেশী সীমারদের স্ট্রাগল, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ 2010-01-13 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Engineer, Tariq (২৮ ডিসেম্বর ২০১১), Bangladesh Premier League to begin on 9 February, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-২০
- ↑ Isam, Mohammad (১৯ জানুয়ারি ২০১২), Afridi and Gayle fetch highest BPL prices, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-২০
- ↑ Bangladesh Premier League: players standing after auction (পিডিএফ), ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-২০
- ↑ Bangladesh Premier League, 2011/12 / Records / Most wickets, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২২
- ↑ Ashraful chopped from central contracts list, ESPNcricinfo, ১ এপ্রিল ২০১২, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৪-০৩
- ↑ "Dhaka Premier Division Cricket League, 2017/18: Agrani Bank Cricket Club"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০৫।
- ↑ "Full players list of the teams following Players Draft of BPL T20 2018-19"। Bangladesh Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৯।
- ↑ "Shafiul guides Mohammedan to win with career-best bowling"। United News of Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "BPL draft: Tamim Iqbal to team up with coach Mohammad Salahuddin for Dhaka"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Cricinfo staff (৩১ ডিসেম্বর ২০০৯), Mashrafe Mortaza not picked for tri-series, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-০২
- ↑ Balachandran, Kanishkaa (৪ জানুয়ারি ২০১০), Tillakaratne Dilshan masterminds easy victory, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-১৩
- ↑ Shahriar Nafees And Shafiul Islam Make Test Squad, Cricketworld.com, ১১ জানুয়ারি ২০১০, ৭ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০১-১২
- ↑ f52213 t1949 Bangladesh v India: India in Bangladesh 2009/10 (1st Test), CricketArchive, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২২
- ↑ Records / Bangladesh / One-Day Internationals / Most runs conceded in an innings, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৩-২২
- ↑ Miller, Andrew (১১ মার্চ ২০১১), Shafiul stars as Bangladesh seal thriller, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১৫
- ↑ Cricket World Cup: Bangladeshis toast win over England, BBC Sport, ১২ মার্চ ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১৫
- ↑ Monga, Sidharth (১৪ মার্চ ২০১১), Shakib hails Shafiul as key, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১৫
- ↑ ক খ Monga, Sidharth (১৪ মার্চ ২০১১), Shakib hails Shafiul as key, ESPNcricinfo, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-১৫
- ↑ Razzak dropped for West Indies Tests; Shafiul injured, ESPNcricinfo, ১৮ অক্টোবর ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-২৬
- ↑ "Media Release : ACC Emerging Teams Asia Cup 2018: Bangladesh emerging squad announced"। Bangladesh Cricket Board। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০৩।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে শফিউল ইসলাম সুহাস (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে শফিউল ইসলাম সুহাস (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)