আইসিসি পুরুষ প্লেয়ার র্যাঙ্কিং (ইংরেজি: ICC Player Men's Rankings) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার সাথে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়দেরকে তাদের সাম্প্রতিক ক্রীড়ানৈপুণ্যের উপর ভিত্তি করে বিশ্বব্যাপী অনুসৃত পদ্ধতি। এ র্যাঙ্কিংয়ের বর্তমান ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে আইসিসি'র সাথে এম আর এফ টাইয়ার্স কোম্পানী ২০২০ সাল পর্যন্ত চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে।[১]
১৯৮৭ সালে টেড ডেক্সটার র্যাঙ্কিং পদ্ধতির ধারণা তুলে ধরেন ও এর প্রভূত উন্নতি ঘটান। র্যাঙ্কিং পদ্ধতির ফলে একটি অধিকতর ভালো নির্দেশক ও সূচক ব্যবস্থা তৈরী হয়েছে যা কোন খেলায় খেলোয়াড়দের বর্তমান অবস্থা ও তাদের গড় সম্বন্ধে একটি ধারণা লাভ করা যায়। খেলোয়াড়ী জীবনে গড়ের ভিত্তি হচ্ছে - একজন খেলোয়াড়ের পূর্ণাঙ্গ খেলোয়াড়ী জীবন। খেলার গতিপ্রকৃতি কিংবা বিপক্ষ দলের শক্তিমত্তা এর উপর নির্ভরশীল নয়।
মূলতঃ টেস্ট ক্রিকেটকে ঘিরে র্যাঙ্কিং প্রথার উদ্ভব ঘটেছে। কিন্তু পৃথকভাবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও র্যাঙ্কিংয়ের অনুপ্রবেশ ঘটেছে ১৯৯৮ সালে। এছাড়া, টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটেও র্যাঙ্কিং প্রথা রয়েছে। ২০০৩ সাল থেকে অদ্যাবধি ডেভিড কেনডিক্স হিসাব-নিকাশ ও র্যাঙ্কিং রক্ষণাবেক্ষনের সাথে জড়িত রয়েছেন।
Matches is the number of matches played in the ১২–২৪ months since the May before last, plus half the number in the ২৪ months before that. See points calculations for more details.
এম আর এফ টায়ার্স আইসিসি প্লেয়ার র্যাঙ্কিং কর্তৃপক্ষ ব্যাটসম্যান, বোলার ও অল-রাউন্ডারের যোগ্যতাকে নিরূপণ করে নিম্নরূপ শীর্ষ ১০ ব্যাটসম্যান, বোলার ও অল-রাউন্ডারের তালিকা তৈরী করেছে।[৪]