দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল
দক্ষিণ আফ্রিকা মহিলা ক্রিকেট দল জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে মহিলাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধিত্ব করছে। এ দলটি একটি শৌখিন দল যারা দলকে পূর্ণাঙ্গ সময় না দিযে অন্য কোন কাজে ব্যস্ত থাকেন। ১৯৬০ সালে ইংল্যান্ডের মহিলাদের বিপক্ষে সর্বপ্রথম ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করে। এরফলে তারা ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের পর চতুর্থ টেস্টভূক্ত দলের মর্যাদা লাভ করে। ১৯৭২ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত এ দলের বিপক্ষে বিশ্বব্যাপী বর্ণবৈষম্যবাদের অভিযোগ থাকায় কোন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিতে পারেনি।
ডাকনাম | প্রোটিয়াস | |||
---|---|---|---|---|
সংঘ | ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা | |||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | ||||
আইসিসি মর্যাদা | পূর্ণ সদস্য (১৯০৯) | |||
আইসিসি অঞ্চল | আইসিসি আফ্রিকা | |||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | ||||
প্রথম আন্তর্জাতিক | ২ ডিসেম্বর, ১৯৬০ ব ইংল্যান্ড, পোর্ট এলিজাবেথ | |||
একদিনের আন্তর্জাতিক | ||||
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৫ (১৯৯৭ সালে সর্বপ্রথম) | |||
সেরা ফলাফল | সেমি-ফাইনাল, ২০০০ | |||
| ||||
২৬ মার্চ, ২০১৫ অনুযায়ী |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৮৮৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় মহিলাদের ক্রিকেটের প্রচলন হয়েছিল বলে জানা যায়। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট সংস্থার প্রথম সচিব হ্যারি ক্যাডওয়ালাডারের মতে, বেশকিছুসংখ্যক মুক্ত যৌন আবেদনময়ীর অনুশীলন ......... ও তাদের ক্রীড়াশৈলীতে কোনরূপ প্রতিভার ছাঁপ ছিল না।[৪] পরের বছর দক্ষিণ আফ্রিকান কলেজের একদল ছাত্রী পুরুষ ছাত্রসহ ভদ্রমহিলাদের একটি দলের বিপক্ষে জোরপূর্বক বামহাতে ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং করতে বাধ্য করায় যাতে আঙ্গুলের অগ্রভাগ ব্যাটে ধরতে হয়েছিল। মহিলা দলটি ইনিংসে জয়লাভ করে। অন্য তথ্যেও প্রায় একই ধরনের অবস্থা জানা যায়। ঐ সময়ে পুরুষ দল মহিলাদের বিপক্ষে খেলতো যা ইংল্যান্ডে প্রচলিত ছিল।[৪] বিংশ শতাব্দীর শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকায় মহিলাদের ক্রিকেট যথানিয়মে প্রচলিত হতে শুরু করে।[৫] ১৯২২ সালে উইনফ্রেড কিংসওয়েল পেনিনসুলা গার্লস স্কুল গেমস ইউনিয়নের প্রথম সভাপতি হিসেবে মনোনীত হন। দশ বছর পর তিনি পেনিনসুলা লেডিজ ক্রিকেট ক্লাব (পিএলসিসি) নামীয় একটি ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন। এর সদস্য সংখ্যা ছিল ৩০ ও স্তরভিত্তিক ক্রিকেটে নিয়মিতভাবে পুরুষ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে খেলতো। দুই মৌসুমে দলটি ৩৩ খেলায় অংশ নিয়ে ৯টিতে বিজয় লাভ করে। ঐ সময়ে ইংল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওম্যানস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের অনুমোদন লাভ করে ১৯৩৪ সালে। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল দক্ষিণ আফ্রিকায় মহিলাদের ক্রিকেটকে আরও সংগঠিত করা। এরপর দলটি ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া সফর করে। কিন্তু দলের তেমন উন্নতি না ঘটলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত মহিলাদের ক্রিকেট খেলা নিয়মিতভাবে চলতে থাকে।[৪]
বর্তমান আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিং
সম্পাদনাআইসিসি মহিলাদের র্যাঙ্কিংয়ে টেস্ট, ওডিআই ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ফলাফলকে একটিমাত্র র্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় তুলে ধরেছে। টেমপ্লেট:ICC Women's Rankings
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ইতিহাস
সম্পাদনাদলীয় সদস্য
সম্পাদনাখেলোয়াড় | বয়স | ব্যাটিংয়ের ধরন | বোলিংয়ের ধরন | খেলার স্তর | শার্ট নং |
---|---|---|---|---|---|
অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান | |||||
মিগনন দু প্রিজ | ১৩ জুন ১৯৮৯ | ডানহাতি | — | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ২২ |
ব্যাটসম্যান | |||||
বার্নাডাইন বেজুইডেনহট | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ | ডানহাতি | — | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | |
লাইজলি লি | ২ এপ্রিল ১৯৯২ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৬৭ |
নাডাইন মুডলি | ৯ এপ্রিল ১৯৯০ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪৯ |
আন্দ্রি স্টেইন | ২৩ নভেম্বর ১৯৯৬ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৬ |
অল-রাউন্ডার | |||||
মারিজান কাপ | ৪ জানুয়ারি ১৯৯০ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৭ |
সুনীতি লুবসার | ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮২ | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৩ |
সানি লুস | ৫ জানুয়ারি ১৯৯৬ | ডানহাতি | ডানহাতি লেগ স্পিন | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৯৬ |
ডেন ফন নাইকার্ক | ১৪ মে ১৯৯৩ | ডানহাতি | ডানহাতি লেগ স্পিন | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮১ |
ক্লো ট্রায়ন | ২৫ জানুয়ারি ১৯৯৪ | ডানহাতি | বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ২৫ |
উইকেট-কিপার | |||||
তৃষা ছেত্তি | ২৬ জুন ১৯৮৮ | ডানহাতি | — | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮ |
বোলার | |||||
মোসলাইন ড্যানিয়েলস | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ | বামহাতি | বামহাতি মিডিয়াম | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৫ |
ইউলানি ফোরি | ১২ অক্টোবর ১৯৮৯ | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | |
শাবনিম ইসমাইল | ৫ অক্টোবর ১৯৮৮ | বামহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮৯ |
আয়াবোঙ্গা খাকা | ১৮ জুলাই ১৯৯২ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | |
মাসাবাতা ক্লাস | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | |
মার্সিয়া লেটসোয়ালো | ১১ এপ্রিল ১৯৮৪ | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১১ |
রেকর্ডসমূহ
সম্পাদনাটেস্ট ক্রিকেট
সম্পাদনাদলীয় সর্বোচ্চ রান | ৩১৬ ব ইংল্যান্ড | ৭ আগস্ট, ২০০৩[৬] |
সংক্ষিপ্ত ফলাফল[৭]
প্রতিপক্ষ | মেয়াদকাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ড্র |
---|---|---|---|---|---|---|
ইংল্যান্ড | ১৯৬০-২০০৩ | ৬ | ০ | ২ | ০ | ৪ |
ভারত | ২০০১-২০১৪ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
নেদারল্যান্ডস | ২০০৭-২০০৭ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ |
নিউজিল্যান্ড | ১৯৭২-১৯৭২ | ৩ | ০ | ১ | ০ | ২ |
সর্বমোট | ১৯৬০-২০১৪ | ১২ | ১ | ৫ | ০ | ৬ |
ব্যক্তিগত রেকর্ড
সম্পাদনাসর্বাধিক খেলায় অংশগ্রহণ
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা[৮] |
---|---|---|---|
১ | জেনিফার গোভ | ১৯৬০-১৯৭২ | ৭ |
লর্না ওয়ার্ড | ১৯৬০-১৯৭২ | ৭ | |
৩ | মরিন পেইন | ১৯৬০-১৯৭২ | ৫ |
৪ | ক্রি-জেল্ডা ব্রিটস | ২০০২-২০০৭ | ৪ |
পামেলা হলেট | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | |
আইলিন হার্লি | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | |
শিলা নেফত | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | |
ডালিন টারব্ল্যাঞ্চ | ২০০২-২০০৭ | ৪ | |
ভন ফন মেনজ | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ |
সর্বাধিক রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | রান[৯] | সর্বোচ্চ | গড় | ১০০ | ৫০ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | জেনফার গোভ | ১৯৬০-১৯৭২ | ৭ | ১৪ | ২৫৬ | ৫১* | ২৫.৬০ | ০ | ১ |
২ | আইলিন হার্লি | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | ৮ | ২৪০ | ৯৬* | ৩৪.২৮ | ০ | ১ |
৩ | অ্যালিসন হজকিনসন | ২০০২-২০০৩ | ৩ | ৬ | ২৩৯ | ৯৫ | ৩৯.৮৩ | ০ | ২ |
৪ | শিলা নেফত | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | ৮ | ২১১ | ৬৮ | ৩০.১৪ | ০ | ২ |
৫ | ডালিন টারব্ল্যাঞ্চ | ২০০২-২০০৭ | ৪ | ৭ | ১৮৬ | ৮৩ | ২৬.৫৭ | ০ | ১ |
ভন ফন মেনজ | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | ৮ | ১৮৬ | ১০৫* | ৩১.০০ | ১ | ০ |
সর্বোচ্চ রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | সর্বোচ্চ[১০] | বল | ৪ | ৬ | প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ইভন ফন ম্যাঞ্জ | ১০৫* | - | ৭ | ০ | ইংল্যান্ড | ১৩ জানুয়ারি ১৯৬১ |
২ | মিগনন দু প্রিজ | ১০২ | ২৫৩ | ১৫ | ০ | ভারত | ১৬ নভেম্বর ২০১৪ |
৩ | বৃন্দা উইলিয়ামস | ১০০ | - | - | - | নিউজিল্যান্ড | ২৪ মার্চ ১৯৭২ |
৪ | আইলিন হার্লি | ৯৬* | - | ১০ | ০ | ইংল্যান্ড | ২ ডিসেম্বর ১৯৬০ |
৫ | আলিসন হজকিনসন | ৯৫ | ২১৭ | ১৩ | ০ | ইংল্যান্ড | ৭ আগস্ট ২০০৩ |
সর্বাধিক উইকেট
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | উইঃ[১১] | সেরা বোলিং | খেলায় সেরা বোলিং | গড় | ইকোঃ | স্ট্রাইক রেট | ৫-উইঃ | ১০-উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | লরনা ওয়ার্ড | ১৯৬০-১৯৭২ | ৭ | ১২ | ২৭ | ৬/৪৮ | ৭/৭৬ | ১৭.২৯ | ১.৯৭ | ৫২.৫ | ৩ | ০ |
২ | গ্লোরিয়া উইলিয়ামসন | ১৯৭২-১৯৭২ | ৩ | ৬ | ১২ | ৩/২৮ | ৪/৫৭ | ১৮.৪১ | ১.৯৩ | ৫৭.১ | ০ | ০ |
৩ | সুনীতি লুবসার | ২০০৭-২০১৪ | ২ | ৩ | ১১ | ৫/৩৭ | ৮/৫৯ | ১৩.৫৪ | ১.৭০ | ৪৭.৫ | ১ | ০ |
৪ | জেনিফার গোভ | ১৯৬০-১৯৭২ | ৭ | ৮ | ৯ | ৩/৫৭ | ৪/৯১ | ৩১.৫৫ | ২.৪৯ | ৭৫.৮ | ০ | ০ |
৫ | ইভন ফন মেঞ্জ | ১৯৬০-১৯৬১ | ৪ | ৬ | ৮ | ৪/৯৫ | ৪/৯৫ | ৩১.২৫ | ২.৬৫ | ৭০.৬ | ০ | ০ |
মরিন পেইন | ১৯৬০-১৯৭২ | ৫ | ৯ | ৮ | ২/৩১ | ৩/১০১ | ৪০.৫০ | ২.৩৮ | ১০১.৭ | ০ | ০ |
ইনিংসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | পরিসংখ্যান (উইকেট/রান)[১২] |
প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|
১ | জ্যঁ ম্যাকনাফটন | ৬/৩৯ | ইংল্যান্ড | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৬০ |
২ | লরনা ওয়ার্ড | ৬/৪৮ | নিউজিল্যান্ড | ২৪ মার্চ ১৯৭২ |
৩ | লরনা ওয়ার্ড | ৫/১৮ | ইংল্যান্ড | ১৩ জানুয়ারি ১৯৬১ |
৪ | সুনীতি লুবসার | ৫/৩৭ | নেদারল্যান্ডস | ২৮ জুলাই ২০০৭ |
৫ | লরনা ওয়ার্ড | ৫/৪৭ | নিউজিল্যান্ড | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
একদিনের আন্তর্জাতিক
সম্পাদনাদলীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ | ২৮০/৩ (৫০ ওভার) ব নেদারল্যান্ডস | ৫ আগস্ট, ২০০৭[১৩] |
সংক্ষিপ্ত ফলাফল[১৪]
প্রতিপক্ষ | মেয়াদকাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি |
---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | ১৯৯৭-২০১৩ | ৮ | ০ | ৮ | ০ | ০ |
বাংলাদেশ | ২০১২-২০১৩ | ৬ | ৫ | ১ | ০ | ০ |
ডেনমার্ক | ১৯৯৭-১৯৯৭ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ |
ইংল্যান্ড | ১৯৯৭-২০১৩ | ৩০ | ৬ | ২৩ | ০ | ১ |
ভারত | ১৯৯৭-২০১৪ | ১০ | ৪ | ৫ | ০ | ১ |
আয়ারল্যান্ড | ১৯৯৭-২০১৪ | ১০ | ৯ | ০ | ০ | ১ |
নেদারল্যান্ডস | ২০০০-২০১১ | ৭ | ৭ | ০ | ০ | ০ |
নিউজিল্যান্ড | ১৯৯৯-২০১৩ | ৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ |
পাকিস্তান | ১৯৯৭-২০১৫ | ১৬ | ১২ | ৩ | ০ | ১ |
শ্রীলঙ্কা | ২০০০-২০১৪ | ১৫ | ৯ | ৪ | ০ | ২ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০০৫-২০১৩ | ১৬ | ৭ | ৭ | ১ | ১ |
সর্বমোট | ১৯৯৭-২০১৫ | ১২৫ | ৬০ | ৫৭ | ১ | ৭ |
ব্যক্তিগত রেকর্ড
সম্পাদনাসর্বাধিক খেলায় অংশগ্রহণ
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা[১৫] |
---|---|---|---|
১ | তৃষা ছেত্তি | ২০০৭-২০১৫ | ৭০ |
২ | ক্রি-জেল্ডা ব্রিটস | ২০০২-২০১৩ | ৬৯ |
৩ | মিগনন দু প্রিজ | ২০০৭-২০১৫ | ৬১ |
ডালেন টারব্ল্যাঞ্চ | ১৯৯৭-২০০৮ | ৬১ | |
৫ | সুনীতি লুবসার | ২০০৭-২০১৪ | ৬০ |
সর্বাধিক রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | রান[১৬] | সর্বোচ্চ | গড় | ১০০ | ৫০ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ক্রাই-জেল্ডা ব্রিটস | ২০০২-২০১৩ | ৬৯ | ৬৩ | ১৬২২ | ১০৭* | ২৮.৯৬ | ১ | ১১ |
২ | মিগনন দু প্রিজ | ২০০৭-২০১৫ | ৬১ | ৫৭ | ১৪৯৬ | ১০০* | ৩১.৮২ | ১ | ৭ |
৩ | তৃষা ছেত্তি | ২০০৭-২০১৫ | ৭০ | ৬৪ | ১৪৯৫ | ৭৬* | ২৮.৭৫ | ০ | ৮ |
৪ | ডালিন তারব্লাঙ্ক | ১৯৯৭-২০০৮ | ৬১ | ৫৯ | ১২৫৬ | ১১৪* | ২৩.৬৯ | ১ | ৫ |
৫ | সান্দ্রে ফ্রিৎজ | ২০০৩-২০১৪ | ৫৯ | ৫১ | ৯৫৯ | ৬৮ | ২১.৩১ | ০ | ৫ |
সর্বোচ্চ রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | সর্বোচ্চ রান[১৭] | বল | ৪ | ৬ | এসআর | প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | জোহমারি লগটেনবার্গ | ১৫৩* | ১৬০ | ১২ | ১ | ৯৫.৬২ | নেদারল্যান্ডস | ৫ আগস্ট, ২০০৭ |
২ | ডালিন তারব্লাঙ্ক | ১১৪* | ১৪৮ | ১৪ | ০ | ৭৭.০২ | নেদারল্যান্ডস | ৪ আগস্ট, ২০০৭ |
৩ | ক্রাই-জল্ডা ব্রিটস | ১০৭* | ১৩০ | ৪ | ০ | ৮২.৩০ | নেদারল্যান্ডস | ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ |
৪ | জোহমারি লগটেনবার্গ | ১০৩* | ১১২ | ৬ | ০ | ৯১.৯৬ | পাকিস্তান | ২৬ জানুয়ারি, ২০০৭ |
৫ | মারিজান কাপ | ১০২* | ১৫০ | ১১ | ০ | ৬৮.০০ | পাকিস্তান | ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ |
সর্বাধিক উইকেট
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | উইঃ[১৮] | ইনিংসে সেরা | গড় | ইকো | স্ট্রাইক রেট | ৪-উইঃ | ৫-উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | সুনীতি লুবসার | ২০০৭-২০১৪ | ৬০ | ৫৭ | ৮০ | ৫/২৭ | ১৭.৪০ | ৩.০৬ | ৩৪.০ | ২ | ১ |
শাবনিম ইসমাইল | ২০০৭-২০১৫ | ৫৩ | ৫৩ | ৮০ | ৬/১০ | ১৮.৪০ | ৩.৪৫ | ৩২.০ | ৩ | ১ | |
৩ | ডেন ফন নাইকার্ক | ২০০৯-২০১৫ | ৫০ | ৪৭ | ৭৬ | ৫/১৭ | ১৬.১৩ | ৩.২৪ | ২৯.৭ | ৩ | ২ |
৪ | আলিশিয়া স্মিথ | ২০০৩-২০০৯ | ৩৭ | ৩৬ | ৫০ | ৫/৭ | ২১.১৮ | ৩.৭৩ | ৩৩.৯ | ১ | ১ |
৫ | মারিজান কাপ | ২০০৯-২০১৫ | ৪৬ | ৪৩ | ৪৫ | ৪/২১ | ২৪.২৪ | ৩.৫৯ | ৪০.৪ | ১ | ০ |
ইনিংসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | পরিসংখ্যান (উইকেট/রান)[১৯] |
ওভার | প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|
১ | শাবনিম ইসমাইল | ৬/১০ | ৮.৩ | নেদারল্যান্ডস | ১৮ নভেম্বর ২০১১ |
২ | আলিশিয়া স্মিথ | ৫/৭ | ৮.০ | পাকিস্তান | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ |
৩ | ডেন ফন নাইকার্ক | ৫/১৭ | ৬.৪ | পাকিস্তান | ১৫ জানুয়ারি ২০১৪ |
৪ | সানি লুস | ৫/২০ | ৮.৪ | পাকিস্তান | ১৫ মার্চ ২০১৫ |
৫ | সুনীতি লুবসার | ৫/২৭ | ১০.০ | শ্রীলঙ্কা | ১৪ নভেম্বর ২০১১ |
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
সম্পাদনাদলীয় সর্বোচ্চ | ২০৫/১ (২০ ওভার) ব নেদারল্যান্ডস | ১৪ অক্টোবর ২০১০[২০] |
সংক্ষিপ্ত ফলাফল[২১]
প্রতিপক্ষ | মেয়াদকাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | এনআর |
---|---|---|---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | ২০০৯-২০১৪ | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ০ |
বাংলাদেশ | ২০১২-২০১৩ | ৬ | ৫ | ১ | ০ | ০ |
ইংল্যান্ড | ২০০৭-২০১৪ | ১২ | ০ | ১১ | ০ | ১ |
ভারত | ২০১৪-২০১৪ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ |
আয়ারল্যান্ড | ২০০৮-২০১৪ | ৭ | ৭ | ০ | ০ | ০ |
নেদারল্যান্ডস | ২০১০-২০১০ | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ |
নিউজিল্যান্ড | ২০০৭-২০১৪ | ৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ |
পাকিস্তান | ২০১০-২০১৫ | ৯ | ৫ | ৪ | ০ | ০ |
শ্রীলঙ্কা | ২০১২-২০১৪ | ৭ | ৫ | ২ | ০ | ০ |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০০৯-২০১৩ | ৯ | ০ | ৯ | ০ | ০ |
সর্বমোট | ২০০৭-২০১৫ | ৫৯ | ২৪ | ৩৪ | ০ | ১ |
ব্যক্তিগত রেকর্ড
সম্পাদনাসর্বাধিক খেলায় অংশগ্রহণ
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা[২২] |
---|---|---|---|
১ | তৃষা ছেত্তি | ২০০৭-২০১৫ | ৫৭ |
২ | মিগনন দু প্রিজ | ২০০৭-২০১৫ | ৫৫ |
৩ | শাবনিম ইসমাইল | ২০০৭-২০১৫ | ৪৮ |
৪ | ডেন ফন নাইকার্ক | ২০০৯-২০১৫ | ৪৭ |
৫ | সুনীতি লুবসার | ২০০৭-২০১৪ | ৪৩ |
সর্বাধিক রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | রান[২৩] | সর্বোচ্চ | গড় | এসআর | ১০০ | ৫০ | ৪ | ৬ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | মিগনন দু প্রিজ | ২০০৭-২০১৫ | ৫৫ | ৫২ | ৯২৫ | ৬৯ | ২২.০২ | ৯৫.৮৫ | ০ | ৫ | ৯৩ | ৮ |
২ | তৃষা ছেত্তি | ২০০৭-২০১৫ | ৫৭ | ৫৫ | ৮৭৯ | ৫৫ | ১৭.৯৩ | ৮৯.৩২ | ০ | ৩ | ৭৭ | ৩ |
৩ | ডেন ফন নাইকার্ক | ২০০৯-২০১৫ | ৪৭ | ৩৮ | ৭৯০ | ৯০* | ২৬.৩৩ | ৮১.৬১ | ০ | ৩ | ৭৪ | ৭ |
৪ | লিজলি লি | ২০১৩-২০১৫ | ২৭ | ২৭ | ৫১৮ | ৬৭* | ২০.৭২ | ৮৯.৩১ | ০ | ৩ | ৪৮ | ১২ |
৫ | মারিজান কাপ | ২০০৯-২০১৪ | ৪০ | ৩৩ | ৪২১ | ৪০ | ১৮.৩০ | ৯৪.৩৯ | ০ | ০ | ২৭ | ৩ |
সর্বোচ্চ রান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | সর্বোচ্চ[২৪] | বল | ৪ | ৬ | এসআর | প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | সান্দ্রে ফ্রিৎজ | ১১৬* | ৭১ | ১২ | ২ | ১৬৩.৩৮ | নেদারল্যান্ডস | ১৪ অক্টোবর ২০১০ |
২ | ডেন ফন নাইকার্ক | ৯০* | ৬৬ | ১৩ | ১ | ১৩৬.৩৬ | পাকিস্তান | ২৩ মার্চ ২০১৪ |
৩ | ডেন ফন নাইকার্ক | ৭০* | ৬৮ | ৭ | ২ | ১০২.৯৪ | শ্রীলঙ্কা | ২৬ অক্টোবর ২০১৪ |
৪ | মিগনন দু প্রিজ | ৬৯ | ৪২ | ১২ | ১ | ১৬৪.২৮ | আয়ারল্যান্ড | ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ |
৫ | লিজলি লি | ৬৭* | ৫৫ | ৮ | ১ | ১২১.৮১ | পাকিস্তান | ২৩ মার্চ ২০১৪ |
ডেন ফন নাইকার্ক | ৬৭ | ৮০ | ৮ | ০ | ৮৩.৭৫ | পাকিস্তান | ২২ মার্চ ২০১৫ |
সর্বাধিক উইকেট
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | মেয়াদকাল | খেলা | ইনিংস | উইকেট[২৫] | সেরা | গড় | ইকো. | এসআর | ৪ | ৫ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | শাবনিম ইসমাইল | ২০০৭-২০১৫ | ৪৮ | ৪৮ | ৪৩ | ৩/৫ | ২১.৩৯ | ৫.৫৮ | ২২.৯ | ০ | ০ |
২ | ডেন ফন নাইকার্ক | ২০০৯-২০১৫ | ৪৭ | ৪৫ | ৩৯ | ৪/১৭ | ১৭.৬৪ | ৫.১৯ | ২০.৩ | ১ | ০ |
৩ | মারিজান কাপ | ২০০৯-২০১৪ | ৪০ | ৩৭ | ৩৬ | ৪/৬ | ১৬.০২ | ৫.০১ | ১৯.১ | ১ | ০ |
৪ | সুনীতি লুবসার | ২০০৭-২০১৪ | ৪৩ | ৪৩ | ৩১ | ৩/২২ | ২৬.৮০ | ৬.১২ | ২৬.২ | ০ | ০ |
৫ | ক্লো ট্রায়ন | ২০১০-২০১৪ | ২৬ | ২৫ | ১৭ | ২/৮ | ২৪.১১ | ৬.৩৮ | ২২.৬ | ০ | ০ |
ইনিংসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান
সম্পাদনাঅবস্থান | খেলোয়াড় | বোলিং পরিসংখ্যান (উইকেট/রান)[২৬] |
ওভার | প্রতিপক্ষ | তারিখ |
---|---|---|---|---|---|
১ | মারিজান কাপ | ৪/৬ | ৪.০ | বাংলাদেশ | ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ |
২ | ডেন ফন নাইকার্ক | ৪/১৭ | ৪.০ | শ্রীলঙ্কা | ২৫ অক্টোবর, ২০১৪ |
৩ | সানি লাস | ৪/২১ | ৪.০ | আয়ারল্যান্ড | ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ |
৪ | আয়াবঙ্গা খাকা | ৪/২৩ | ৪.০ | আয়ারল্যান্ড | ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ |
৫ | মারিজান কাপ | ৩/৩ | ৪.০ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২০ জানুয়ারি, ২০১৩ |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Records / Women's Test matches / Team records / Results summary"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Records / Women's One-Day Internationals / Team records / Results summary"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Records / Women's Twenty20 Internationals / Team records / Results summary"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ গ Odendaal, Andre (২০০৯), A short history of women's cricket in South Africa, Cricket South Africa
- ↑ "The History of the SA & Rhodesian Women's Cricket Association"। St George's Park History। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১১-১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Tests Highest totals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests Result summary"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests Most matches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests Most runs"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests High scores"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests Most wickets"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tests Best bowling figures in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Highest totals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Result summary"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Most matches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Most runs"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI High scores"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Most wickets"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "ODI Best bowling figures in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Highest totals"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Result summary"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Most matches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Most runs"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I High scores"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Most wickets"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "T20I Best bowling figures in an innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- Booth, Douglas (১৯৯৮)। The Race Game: Sport and Politics in South Africa। Routledge। আইএসবিএন 0-7146-4799-3।
- Heyhoe Flint, Rachael; Rheinberg, Netta (১৯৭৬)। Fair Play। London: Angus and Robertson। আইএসবিএন 0-207-95698-7।
- May, Peter (২০০৯)। The Rebel Tours: Cricket's Crisis of Conscience। Sportsbooks। পৃষ্ঠা 320। আইএসবিএন 978-1-899807-80-2।
- Odendaal, André (২০০৩)। The Story of an African Game: Black Cricketers and the Unmasking of One of South Africa's Greatest Myths। David Philip, Publishers। পৃষ্ঠা 367। আইএসবিএন 978-0-86486-638-7। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-০৫।
- Williams, Jack (২০০১)। Cricket and Race। Oxford: Berg। পৃষ্ঠা 224। আইএসবিএন 978-1-85973-309-7। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৪-০৫।