বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী নিয়ে গঠিত বাহিনী
(বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী থেকে পুনর্নির্দেশিত)

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা সেনা, নৌবিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বাংলাদেশ ব্যাটালিয়ন আনসার এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আধা সামরিক বাহিনীগুলো সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের[] অধীনে থাকে। তবে, যুদ্ধকালীন সময়ে তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হয়।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতীক
প্রতিষ্ঠাকাল ২১ নভেম্বর ১৯৭১; ৫৩ বছর আগে (1971-11-21)
বর্তমান অবস্থা ১২ জানুয়ারি ১৯৭২; ৫২ বছর আগে (1972-01-12)
সার্ভিস শাখা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
বাংলাদেশ নৌবাহিনী
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী
প্রধান কার্যালয় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ঢাকা সেনানিবাস
নেতৃত্ব
সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনুস
প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম[]
লোকবল
সামরিক বাহিনীতে
সেবাদানে সক্ষম
৮,১৯,২০,৩৮৮, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০)
সেনাবাহিনীতে যোগদানের
উপযুক্ত
৬,৫৫,৩৬,৩১০ পুরুষ, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০),
৩,৫৬,১৬,০৯৩ মহিলা, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০)
বছরে সামরিক
বয়সে পৌছায়
৩১,৭৬,৫০৫ পুরুষ (আনুমানিক ২০১০),
১৬,৮৯,৪৪২ মহিলা(আনুমানিক ২০১০)
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ ১,৬৩,০০০ (ranked ৩৭ তম (গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার অনুযায়ী)
নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মিবৃন্দ জাতিসংঘ মিশনে রয়েছে – ৬,০৯২
ব্যয়
বাজেট ৪.৩ বিলিয়ন (২০২১-২২)
উদ্যোগ
স্থানীয় সরবরাহকারী বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী
বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি
বঙ্গবন্ধু বৈমানিক সেন্টার
খুলনা শিপ ইয়ার্ড
বৈদেশিক সরবরাহকারী  গণচীন
 ফ্রান্স
 ইতালি
 জার্মানি
 রাশিয়া
 দক্ষিণ কোরিয়া
 তুরস্ক
 যুক্তরাজ্য
 যুক্তরাষ্ট্র
 পোল্যান্ড
 জাপান
 সার্বিয়া
 অস্ট্রিয়া
সম্পর্কিত নিবন্ধ
ইতিহাস বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
১৯৭২–১৯৭৫ বাংলাদেশে কমিউনিস্ট বিদ্রোহ
পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত
উপসাগরীয় যুদ্ধ
অপারেশন ক্লিন হার্ট


বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পতাকা

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় হল প্রধান প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান যেখানে সামরিক আইন তৈরী ও বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সামরিক নীতিমালা এবং কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদানের জন্য রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর একটি ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা কমিটি রয়েছে। এই উপদেষ্টা কমিটির সদস্যরা হলেন বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর অন্তর্গত তিন বাহিনীর প্রধান, সামরিক বাহিনী বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিবগণ। এছাড়া এনএসআই, ডিজিএফআই, এবং বিজিবি এর সাধারণ পরিচালকগণ এই উপদেষ্টা পদের ক্ষমতাপ্রাপ্ত।

১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। এ কারণে এই দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালন করা হয়। এই দিনে বঙ্গভবন,সামরিক বাহিনী সদর দফতর, ঢাকা সেনানিবাস এবং দেশের প্রতিটি সামরিক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর ইতিহাস

সম্পাদনা

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে নির্বিচারে গণহত্যা শুরু করে। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্য, আধা সামরিক বাহিনী, পুলিশ এবং আপামর জনগণ যে যেখানে পেরেছে সেখান থেকে বিদ্রোহ করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রাথমিক প্রতিরোধ গড়ে তোলে। আধুনিক মারণাস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উচ্চ মনোবল ও তীব্র দেশপ্রেমের শক্তিতে বলীয়ান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক প্রতিরোধের এক পর্যায়ে ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমার সীমান্ত সংলগ্ন তেলিয়াপাড়া চা-বাগানের ডাকবাংলোয় বাঙালি সামরিক কর্মকর্তাদের এক জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত বৈঠকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিদ্রোহ ঘোষণাকারী এবং প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বাহিনীগুলোর কর্মকান্ডের সমন্বয় সাধনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সেক্টর এবং সাবসেক্টরসমূহ

সম্পাদনা
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সেক্টরসমূহ
সেক্টর এবং প্রতিষ্ঠার তারিখ এলাকা সেক্টর কমান্ডার সাব সেক্টর (কমান্ডারগণ)
সেক্টর ১ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ চট্টগ্রাম জেলা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল এলাকা এবং মুহুরী নদীর তীরবর্তী একালা। এই সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো হারিনাতে। মেজর জিয়াউর রহমান – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১০ মে ১৯৭১) সেক্টর ১১তে স্থানান্তরিত হন
মেজর রফিকুল ইসলাম (১০ মে ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. রিশিমুখ (ক্যাপ্টেন শামসুল ইসলাম);
  2. শ্রীনগর (ক্যাপ্টেন মতিউর রহমান, ক্যাপ্টেন মাহফুজুর রহমান);
  3. মানুঘাট (ক্যাপ্টেন মাহফুজুর রহমান);
  4. তাবালছড়ি(সার্জেন্ট আলি হোসেন); এবং
  5. দিমাগিরি (সার্জেন্ট, নাম অজানা)।
সেক্টর ২ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর এবং নোয়াখালী জেলার কিছু অংশ। মেজর খালেদ মোশাররফ – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)স্থানান্তরিত
মেজর এ.টি.এম. হায়দার (সেক্টর কমান্ডার ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ - ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭২)
  1. গঙ্গাসাগর, আখাউড়া এবং কসবা (মাহবুব, লেফটেন্যান্ট ফারুক এবং লেফটেন্যান্ট হুমায়ুন কবির);
  2. মন্দাভব (ক্যাপ্টেন গফর);
  3. সালদা-নদী (মাহমুদ হাসান);
  4. মতিনগর (লেফটেন্যান্ট দিদারুল আলম);
  5. নির্ভয়পুর (ক্যাপ্টেনআকবর, লেফটেন্যান্ট মাহবুব); এবং
  6. রাজনগর (ক্যাপ্টেনজাফর ইমাম, ক্যাপ্টেনশহীদ,এবং লেফটেন্যান্ট ইমামুজ্জামান)
সেক্টর ৩ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ উত্তরে চোরামনকাঠি (শ্রীমঙ্গলের নিকটবর্তী) এবং সিলেটের মধ্যবর্তী স্থান এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিঙ্গারবিল এলাকা। মেজর মেজর কে এম শফিউল্লাহ[](১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২১ জুলাই ১৯৭১)
ক্যাপ্টেন এ.এন.এম. নূরুজ্জামান (২৩ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. আশ্রমবাড়ি (ক্যাপ্টেন আজিজ, ক্যাপ্টেন ইজাজ);
  2. বাঘাইবাড়ি (ক্যাপ্টেন আজিজ, ক্যাপ্টেন ইজাজ);
  3. হাতকাটা (ক্যাপ্টেন মতিউর রহমান);
  4. সিমলা (ক্যাপ্টেন মতিন);
  5. পঞ্চবাটি (ক্যাপ্টেন নাসিম);
  6. মনতালা (ক্যাপ্টেন এম এস এ ভূঁইয়া);
  7. বিজয়নগর (ক্যাপ্টেন এম এস এ ভূঁইয়া);
  8. কালাচ্ছরা (লেফটেন্যান্ট মজুমদার);
  9. কলকলিয়া (লেফটেন্যান্ট গোলাম হেলাল মোর্শেদ); এবং
  10. বামুতিয়া (লেফটেন্যান্ট সাঈদ)
সেক্টর ৪ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ উত্তরে হবিগঞ্জ জেলা দক্ষিণে কানাইঘাট পুলিশ স্টেশনের মধ্যবর্তী ভারতের সাথে ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বর্ডার এলাকা। প্রধান কার্যালয় ছিলো করিমগঞ্জে এবং পরবর্তীতে এটি মাসিমপুরে স্থানান্তর করা হয়। মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
ক্যাপ্টেন এ রব
  1. জালালপুর (মাহবুবুর রব সাদী);
  2. বাড়াপুঞ্জি (ক্যাপ্টেন এ রব);
  3. আমলাসিদ (লেফটেন্যান্ট জহির);
  4. কুকিতাল (ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট কাদের, ক্যাপ্টেন শরিফুল হক);
  5. কৈলাস শহর (লেফটেন্যান্ট ওয়াকিউজ্জামান); এবং
  6. কামালপুর (ক্যাপ্টেন এনাম)
সেক্টর ৫ এই সেক্টরের সীমানা ছিলো দুর্গাপুর থেকে সিলেটের ঢাকি(তামাবিল) পর্যন্ত এবং সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চলের সম্পূর্ণ বর্ডার। ভারতের সিলং-এ ছিলো এই সেক্টরের প্রধান কার্যলয়। মেজর মীর শওকত আলী – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. মুক্তাপুর (সার্জেন্ট নাজির হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা ফারুক ছিলেন সেকেন্ড ইন কমান্ড);
  2. ডাউকি (সার্জেন্ট মেজর বি আর চৌধুরী);
  3. শিলা (ক্যাপ্টেন হেলাল);
  4. ভোলাগঞ্জ (লেফটেন্যান্ট তাহের উদ্দিন আখঞ্জী);
  5. বালাট (সার্জেন্ট গনি, ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন এবং এনামুল হক চৌধুরী);এবং
  6. বারাচ্ছড়া (ক্যাপ্টেন মুসলিম উদ্দিন)
সেক্টর ৬ রংপুর এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো পাটগ্রামের কাছাকাছি বুড়িমারিতে। উইং কমান্ডার মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. ভজনপুর (ক্যাপ্টেন নজরুল, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সদরুদ্দিন এবং ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার);
  2. পাটগ্রাম (প্রথমদিকে ই পি আর এর জুনিয়র কমিশন প্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয় এবং পরে ক্যাপ্টেন মতিউর রহমান দায়িত্ব নেন);
  3. সাহেবগঞ্জ (ক্যাপ্টেন নওয়াজেশ উদ্দীন);
  4. মোগলহাট (ক্যাপ্টেন দেলোয়ার); এবং
  5. চাউলাহাটি (ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ইকবাল)
সেক্টর ৭ রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ। সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো তরঙ্গপুরে। মেজর নাজমুল হক (২-২০ আগস্ট ১৯৭১,দুর্ঘটনায় নিহত),
মেজর কাজী নূরুজ্জামান (২১ আগস্ট - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
সুবেদার মেজর এ রব
  1. মালন (প্রথমদিকে ই পি আর এর জুনিয়র কমিশন প্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয় এবং পরে ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গির দায়িত্ব নেন );
  2. তপন (মেজর নাজমুল হক এছাড়াও নেতৃত্বে ছিলেন ইপিআর এর কমান্ডিং অফিসারগণ);
  3. মেহেদিপুর (সুবেদার ইলিয়াস, ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গির );
  4. হামজাপুর (ক্যাপ্টেন ইদ্রিস);
  5. আঙিনাবাদ (অজানা মুক্তিযোদ্ধা);
  6. শেখপাড়া (ক্যাপ্টেন রশিদ);
  7. ঠোকরাবাড়ি (সুবেদার মুয়াজ্জেম); এবং
  8. লালগোলা (ক্যাপ্টেন গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী).
সেক্টর ৮ ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এই সেক্টরের আওতায় যেসকল জেলা সমূহ ছিলো সেগুলো হল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, এবং পটুয়াখালী জেলা। মে মাসের শেষের দিকে সেক্টরসমূহের সীমানা পুনঃনির্ধারণ করা হয় এবং এই সময় সেক্টর ৮ এর অধিনে ছিলো কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা সাতক্ষীরা, এবং ফরিদপুর জেলার উত্তর অংশ। সেক্টরের মূল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো বেনাপোলে মেজর আবু ওসমান চৌধুরীDishonorable discharge (১৫ মে - ৩০ জুন ১৯৭১)
মেজর এম. এ. মঞ্জুর – Deceased (১৫ আগস্ট ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. বয়ড়া (ক্যাপ্টেন খন্দকার নাজমুল হুদা);
  2. হাকিমপুর (ক্যাপ্টেন সফিউল্লাহ);
  3. ভোমরা (ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন, ক্যাপ্টেন শাহাবুদ্দিন);
  4. লালবাজার (ক্যাপ্টেন এ আর আজম চৌধুরী);
  5. বনপুর (ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমান);
  6. বেনাপোল (ক্যাপ্টেন আবদুল হালিম, ক্যাপ্টেন তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী); এবং
  7. শিকারপুর (ক্যাপ্টেন তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, লেফটেন্যান্ট জাহাঙ্গীর)
সেক্টর ৯ বরিশাল, পটুয়াখালী জেলা এবং খুলনা, ফরিদপুর জেলাসমূহের কিছু অঞ্চল। মেজর মোহাম্মদ আবদুল জলিল – (১৭ জুলাই - ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭১)
মেজর আবুল মঞ্জুর
মেজর জয়নাল আবেদিন
  1. তাকি
  2. হিঞ্জালগঞ্জ
  3. শমসেরনগর
সেক্টর ১০ কোনো আঞ্চলিক সীমানা নেই। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা গঠিত। শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো হত। • কমান্ডার বাংলাদেশ বাহিনীর প্রধান কার্যালয় (৩-১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) None.
সেক্টর ১১ - ১০জুন ১৯৭১ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল জেলা এবং রংপুর, গাইবান্ধা, উলিপুর, কমলাপুর চিলমারী এলাকার কিছু অংশ। ১০ অক্টোবর পর্যন্ত সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো তপলঢালাতে পরবর্তীতে এটি মেহেন্দ্রগঞ্জে স্থানান্তর করা হয়। মেজর জিয়াউর রহমান – (১৫ মে ১৯৭১ – ১০ অক্টোবর ১৯৭১) সিলেটের সেক্টর ৪ এবং ৫ -এ স্থানান্তরিত হন
মেজর আবু তাহের – (১০ অক্টোবর ১৯৭১) – ২ নভেম্বর ১৯৭১)
স্কোয়াড্রেন লিডার এম হামিদুল্লাহ খান (২ নভেম্বর ১৯৭১ – ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২)
  1. মানকারচর (স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ খান ১৫ জুলাই থেকে ২ নভেম্বর);
  2. মাহেন্দ্রগঞ্জ (মেজর আবু তাহের- ১৮ আগস্ট ‌‌- ১০ অক্টোবর - স্থানান্তরিত হন; পরবর্তীতে লেফটেন্যান্ট মান্নান);
  3. পুরাখাসিয়া (লেফটেন্যান্ট হাশেম);
  4. ধালু (লেফটেন্যান্ট তাহের; লেফটেন্যান্ট কামাল);
  5. রংগ্রা (মতিউর রহমান)
  6. শিভাবাড়ি (ই পি আর এর জুনিয়র কমিশন প্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়);
  7. বাগমারা (ই পি আর এর জুনিয়র কমিশন প্রাপ্ত অফিসারদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়); এবং
  8. মাহেশখোলা (ই পি আর এর জনৈক সদস্য)

১৯৭১ সালের সামরিক বাহিনীর ব্রিগেড এবং রেজিমেন্ট কমান্ডারগণ

সম্পাদনা
  • কে ফোর্স (ব্রিগেড) – ৩০ আগস্ট ১৯৭১ সালে গঠন করা হয়, নেতৃত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ (কমান্ডারসেক্টর ২)
    • ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
    • ৯ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
    • ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
  • এস ফোর্স (ব্রিগেড) – ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে গঠন করা হয় মেজর কে এম শফিউল্লাহ (কমান্ডারসেক্টর ৪)
    • ২য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
    • ১১তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
  • জেড ফোর্স[] (ব্রিগেড) – ৭ জুলাই ১৯৭১ তারিখে গঠন করা হয় মেজর জিয়াউর রহমান (কমান্ডারসেক্টর ১১)
    • ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টসিও – মেজর জিয়াউদ্দিন। ৩১ জুলাই ১৯৭১ তারিখে কামালপুরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিওপি আক্রমণের পর ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সিনিওর অফিসার মো: জিয়াউদ্দিনকে ১২ আগস্ট সিও পদে উন্নীত করা হয়।
      • ব্যটেলিয়ন সহকারী/কোয়ার্টার মাস্টার: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট লিয়াকত আলী খান
      • 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান
      • 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহমেদ
      • 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন সালাহ উদ্দিন মমতাজ
      • ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার – সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট আনিসুর রহমান
      • ভারপ্রাপ্ত প্লাটুন কমান্ডার – সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ওয়াকার হাসান
    • ৩য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও : মেজর শাফাত জামিল.
      • - ২য় আইসি: ক্যাপ্টেন মোহসিন উদ্দিন আহমদ
      • - ব্যাটেলিয়ন সহকারী: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আশরাফুল আলম
      • - আরএমও: ড: ওয়াসি উদ্দিন
      • - ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ফাজেল হোসেন
      • - কোম্পানি অফিসার: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আশরাফুল আলম
      • - প্লাটুন কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট মঞ্জুর আহমেদ
      • 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেন
      • 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন আকবর হোসেন
      • 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন মোহসিন উদ্দিন আহমদ
    • ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও: মোজর আবু জাফর মোহাম্মদ আমিনুল হক
      • - ২আইসি: ক্যাপ্টেন খালেক উজ জামান চৌধুরী
      • - আরএমও: ড: বেলায়েত হোসেন
      • - ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ইমদাদুল হক
      • - কোম্পানি অফিসার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্টমুনিবুর রহমান
      • - প্লাটুন কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট আবু জাফর
      • 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন খালেক উজ জামান চৌধুরী
      • 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন সাদেক হোসেন
      • 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট মোদাসসের হোসেন
      • 'ডেলটা' কোম্পানি কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট মাহবুবুর রহমান
    • ২য় ফিল্ড আর্টিলারী ব্যাটারী (রওশনারা ব্যাটারী) – সিও: মেজর খন্দকার আব্দুর রশিদ। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ভারতের ইকো সেক্টর থেকে আসামের মাসিমপুর জেলায় ৬টি ১.৫ মিলিমিটার হুউইটজার আনা হয়। প্রাথমিকভাবে এইগুলো নিয়েই ভারতের কইশালে গঠন করা হয় ২য় এফএ ব্যাটারী। এই এলাকাটি সিলেট এলাকার কাছাকাছি। ১০ অক্টোবরে ২য় এফএ ব্যাটারী জেড ফোর্সের সিলেট সেক্টরে নিযুক্ত করা হয়। পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ এবং অন্যন্য অপারেশনে গ্রাউন্ড সাপোর্ট হিসাবে এগুলো ব্যবহৃত হয়েছিলো।
      • - ব্যাটারী সহায়ক: ক্যাপ্টেন এ এম রাশেদ চৌধুরী
      • - ব্যাটারী অফিসার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট কাজী সাজ্জাদ আলি জহির
    • ১ম সিগনাল কোম্পানি – ১৯৭১ সালের ৫ সেপ্টেমবর এই ইউনিটটি গঠন করা হয়। সিও: ক্যাপ্টেন আব্দুল হালি। অক্টোবর মাস থেকে প্রথম সিগনাল কোম্পানি জেড ফোস্টের ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাথে সংযোজন করা হয় এবং পরবর্তীতে প্রতিটি মিশনে এটি অংশগ্রহণ করেছিলো। উল্লেখযোগ্য মিশনের মধ্যে রয়েছে সিলেটের ৪র্থ এবং ৫ম সেক্টরের অধিনে বড়লেখা, ফুলতলা, আদমতলি, বিয়ানি বাজার ইত্যদি।

মেডেল এবং সম্মাননাসমূহ

সম্পাদনা

বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর বর্তমান স্থাপনাসমূহ

সম্পাদনা

বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে অংশগ্রহণ করে আসছে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে অধিকাংশ শান্তিরক্ষী বাহিনীর অধিকাংশ সদস্য নিযুক্ত ছিলেন গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, লাইবেরিয়া, লেবানন, সুদান, পূর্ব টিমোর, এবং কোত দিভোয়ার দেশগুলোতে।[] বাংলাদেশ এককভাবে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য প্রেরণ করেছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ১০,৭৩৬ জন সদস্য প্রেরণ করেছে।[] ইরাক যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ সত্ত্বেও বাংলাদেশ সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি। ২০০৩ সাল থেকে লাইবেরিয়াতে শান্তিরক্ষী বাহিনী নিযুক্ত করেছে। এই সময় পর্যন্ত মোট ৩ হাজার ২০০জন সদস্য নিয়োগ করেছে। শান্তিরক্ষি বাহিনীর সদস্যরা সে দেশে দাতব্য কার্যকলাপ, অবকাঠামো উন্নয়ন ইত্যাদি কাজে সহায়তা করে।

সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণসমূহ

সম্পাদনা

সামরিক বাহিনীর অফিসারগণ তিন বছর সময় পর্যন্ত ভাটিয়ারির বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, পতেঙ্গার বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি, এবং যশোরের বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। কর্মজীবনে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ থেকে শিক্ষাগ্রহণ করেন। উচ্চ পদস্থ সামরিক অফিসারদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে বাংলাদেশ ডিফেন্স ইউনিভার্সিটি এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সেস। কর্ম জীবনে অনেকেই মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। সামরিক বাহিনীর মেডিকেল কোরের সদস্যদের সাধারণ মেডিকেল কলেজ থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করার পর নিয়োগ করা হয়ে থাকে। নিয়োগ প্রাপ্তির পত মেডিকেল কোরের সদস্যগণ মিলিটারি একাডেমি থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। পরবর্তীতে পেশাদার পর্যায়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য তারা মেডিকেল কোর সেন্টার এবং আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজে অংশগ্রহণ করে থাকেন। সম্প্রতি আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজ থেকে ক্যাডেটগণ সরাসরি কর্মজীবনে প্রবেশ করছেন।[]

সামরিক বাহিনীর পদমর্যাদাসমূহ

সম্পাদনা

বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর পদবিন্যাস কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের জন্য আলাদা আলাদা সামরিক পদবিন্যাস রয়েছে। আধা-সামরিক বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পদবিন্যাস নৌবাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

সেনা নৌ বিমান বিজিবি কোস্ট গার্ড
ফিল্ড মার্শাল অ্যাডমিরাল অব দ্য ফ্লিট মার্শাল অব দ্যা এয়ার ফোর্স
জেনারেল অ্যাডমিরাল এয়ার চীফ মার্শাল
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ভাইস অ্যাডমিরাল এয়ার মার্শাল
মেজর জেনারেল রিয়ার অ্যাডমিরাল এয়ার ভাইস মার্শাল মেজর জেনারেল রিয়ার অ্যাডমিরাল
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কমোডর এয়ার কমোডর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কমোডর
কর্নেল ক্যাপ্টেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন কর্নেল ক্যাপ্টেন
লেফট্যানেন্ট কর্নেল কমান্ডার উইং কমান্ডার লেফট্যানেন্ট কর্নেল কমান্ডার
মেজর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার মেজর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার
ক্যাপ্টেন লেফটেন্যান্ট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট ক্যাপ্টেন লেফটেন্যান্ট
লেফটেন্যান্ট সাব লেফটেন্যান্ট ফ্লাইং অফিসার লেফটেন্যান্ট সাব লেফটেন্যান্ট
সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট এক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট পাইলট অফিসার সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট এক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট
জেন্টালম্যান ক্যাডেট মিডশিপম্যান/অফিসার ক্যাডেট Flight Cadet

প্রতিষ্ঠানসমূহ

সম্পাদনা

নিয়মিত বাহিনী

সম্পাদনা

আধা সামরিক বাহিনী

সম্পাদনা

বেসামরিক এবং নিরাপত্তা বাহিনী

সম্পাদনা

বিশেষ বাহিনী

সম্পাদনা

সামরিক জেলাসমূহ

সম্পাদনা
  • সাভার এরিয়া কমান্ড
  • ময়মনসিংহ এরিয়া কমান্ড
  • বগুড়া এরিয়া কমান্ড
  • রংপুর এরিয়া কমান্ড
  • কুমিল্লা এরিয়া কমান্ড
  • চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ড
  • যশোর এরিয়া কমান্ড
  • আর্মি ট্রেনিং এবং ডকট্রেইন কমান্ড (এআরটিডিওসি)
  • আর্মি পণ্য সরবরাহ এলাকা

শিক্ষা এবং প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহ

সম্পাদনা
  • আর্মি ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস এডমিনস্ট্রেশন (Army IBA), সাভার, ঢাকা
  • বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমী (BMA), ভাটিয়ারি, চট্রগ্রাম
  • স্কুল অফ ইনফান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস (SI&T), জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, সিলেট
  • ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ (DSC&SC), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (NDC), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • মিলিটারি ইন্সটিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলোজি (MIST), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • আর্মড কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল (ACC&S), মাজিরা ক্যান্টনমেন্ট, বগুড়া
  • ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার এন্ড স্কুল অফ মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং, কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, নাটোর
  • সিগন্যাল ট্রেইনিং সেন্টার এন্ড স্কুল, যশোর ক্যান্টনমেন্ট, যশোর
  • আর্মি সার্ভিস কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, জাহানাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, খুলনা
  • আর্মি মেডিকেল কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট, টাঙ্গাইল
  • অর্ডিন্যান্স কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর
  • বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (BIPSOT), রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর
  • ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড স্কুলম সাইদপুর ক্যান্টনমেন্ট, নীলফামারী
  • কর্পস অফ মিলিটারি পুলিশ সেন্টার এন্ড স্কুল, সাভার ক্যান্টনমেন্ট, সাভার
  • আর্মি স্কুল অফ এডুকেশন এন্ড এডমিনস্ট্রেশন, শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট, টাঙ্গাইল
  • আর্মি স্কুল অফ ফিজিক্যাল ট্রেইনিং এন্ড স্পোর্টস (ASPTS), ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • আর্মি স্কুল অফ মিউজিক, চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট, চট্রগ্রাম
  • আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ (AFMC), ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • আর্মি মেডিকেল কলেজ চট্রগ্রাম (AMCC)
  • আর্মি মেডিকেল কলেজ কুমিল্লা (AMCCo)
  • আর্মি মেডিকেল কলেজ বগুড়া (AMCB)
  • আর্মি মেডিকেল কলেজ যশোর (AMCJ)
  • রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ (RAMC)
  • আর্টিলারি সেন্টার এন্ড স্কুল, হালিশহর, চট্রগ্রাম
  • স্কুল অফ মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স, ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট, কুমিল্লা
  • ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেন্টার, চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট, চট্রগ্রাম
  • বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট সেন্টার, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট, রাজশাহী
  • নন কমিশন্ড অফিসার্স একাডেমী, মাজিরা ক্যান্টনমেন্ট, বগুড়া
  • বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রোফেশনালস (BUP), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
  • বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (কুমিল্লা)
  • বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ এঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (নাটোর)

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহ

সম্পাদনা

বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহ

সম্পাদনা
  • বাংলাদেশ নেভাল একাডেমী (বিএনএ), চট্টগ্রাম
  • বিএনএস শহীদ মোয়াজ্জেম, কাপ্তাই,জেলা রাঙ্গামাটি(নাবিকদের উন্নততর প্রশিক্ষনের জন্য)
  • বিএনএস ঈসা খান, চট্টগ্রাম(১৩টি আলাদা প্রশিক্ষণ স্কুলের সমন্বয়ে গঠিত)
  • বিএনএস তিতুমির, খুলনা (নতুনদের প্রশিক্ষনের জন্য প্রধান স্কুল (এসইটিএস) এবং স্কুল অফ লজিস্টিকস্‌ এবং ম্যানেজমেন্ট (এসওএলএএম)
  • স্কুল অফ মেরিটাইম ওয়ারফেয়ার এন্ড ট্যাক্টিক্স, চট্টগ্রাম বন্দর

সেনানিবাস

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "লেফটেন্যান্ট জেনারেলের র‌্যাংক ব্যাজ পেলেন নতুন পিএসও"বিডিনিউজ২৪ ডট কম। ১ জানুয়ারি ২০২৪। 
  2. http://www.mha.gov.bd/
  3. http://en.academic.ru/dic.nsf/enwiki/982445
  4. "Z Force organogram"। Pdfcast.org। ২০১২-০৭-১২। ২০১৩-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৮ 
  5. UN Mission's Summary detailed by Country, Monthly Summary of Contributors of Military and Civilian Police Personnel, Department of Peacekeeping Operations, United Nations, 2007-5-31
  6. Ranking of Military and Police Contributions to UN Operations, Monthly Summary of Contributors of Military and Civilian Police Personnel, Department of Peacekeeping Operations, United Nations, 2007-5-31
  7. [১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা