ফরিদপুর জেলা

বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের একটি জেলা

ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ঢাকা বিভাগের একটি জেলা ও প্রশাসনিক অঞ্চল। ফরিদপুর বাংলাদেশের ১২তম সিটি করপোরেশন শহর (প্রস্তাবিত)। উপজেলার সংখ্যানুসারে ফরিদপুর বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] ভৌগলিকভাবে পরিপূর্ণ থাকায় এবং নিজস্ব ৫টি জেলার সাবডিভিশন হওয়ায় ফরিদপুর তথা পদ্মা বিভাগ প্রস্তাবিত৷ প্রস্তাবিত পদ্মা বিভাগের সদর-দপ্তর ফরিদপুর সিটি কর্পোরেশন প্রস্তাবিত রয়েছে।ব্রিটিশ আমলের এক ঐতিহ্যবাহী জেলা এটি।জেলাটিতে অনেক উন্নতমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেমন: ফরিদপুর জিলা স্কুল, পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ইত্যাদি।

ফরিদপুর জেলা
জেলা
উপরে-বাম থেকে ঘড়ির দিকে: পাতরাইল মসজিদ, গোয়ালন্দ ঘাট, মথুরাপুর দেউল, ফরিদপুর সার্কিট হাউস, সাতোয়ার মসজিদ।
বাংলাদেশে ফরিদপুর জেলার অবস্থান
বাংলাদেশে ফরিদপুর জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩০′০″ উত্তর ৮৯°৪৯′৪৮″ পূর্ব / ২৩.৫০০০০° উত্তর ৮৯.৮৩০০০° পূর্ব / 23.50000; 89.83000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
আসন৪টি
সরকার
 • জেলা প্রশাসকজনাব মোঃ কামরুল আহসান তালুকদার পিএএ
আয়তন
 • মোট২,০৭৩ বর্গকিমি (৮০০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১৯,৮৮,৬৯৭
 • জনঘনত্ব৯৬০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট73%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৭৮০০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৩০ ২৯
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

অবস্থান ও আয়তন সম্পাদনা

আয়তন ২০৭২.৭২ বর্গ কিলোমিটার, ফরিদপুর জেলা ৮৯.২৯° পূর্ব হতে ৯০.১১° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ এবং ২৩.১৭° উত্তর হতে ২৩.৪০° উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত, উত্তরে রাজবাড়ী জেলামানিকগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ জেলা, পূর্বে ঢাকা জেলা, মাদারীপুর জেলামুন্সীগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে মাগুরা জেলানড়াইল জেলা

ইতিহাস সম্পাদনা

সুলতানি-মুঘল আমলে বর্তমান ফরিদপুর জেলার অধিকাংশ ফতেহাবাদ জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল। জেলার পশ্চিমাংশ (বোয়ালমারী-মধুখালী) ছিল মাহমুদাবাদ-এর মধ্যে। ১৭৮৬ সালে ফরিদপুর জেলা প্রতিষ্ঠালাভ করে। তখন জেলার নাম ছিল ঢাকাজালালপুর এবং সদরদপ্তর ছিল ঢাকা। ১৮০৭ খ্রিষ্টাব্দে জেলার সদরদপ্তর ফরিদপুর শহরে স্থানান্তর করা হয়। ফরিদপুরে আসার পরও জেলার নাম ‘ঢাকাজালালপুর’ ছিল। ১৮৩৩ সাল থেকে জেলার নাম ‘ফরিদপুর’ ব্যবহৃত হতে থাকে। গোয়ালন্দ, ফরিদপুর সদর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ এই চারটি মহকুমা সমন্বয়ে ফরিদপুর জেলা পূর্ণাঙ্গতা পায়। বর্তমানে বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুরশরীয়তপুর এই পাঁচটি জেলায় রূপান্তরিত হয়েছে।

এই এলাকার প্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে গেরদা মসজিদ (১০১৩ হিজরি), পাথরাইল মসজিদদিঘী (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রি.), সাতৈর মসজিদ (১৫১৯ খ্রি.)। এলাকার অন্য উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো ফতেহাবাদ টাঁকশাল (১৫১৯-৩২ খ্রি.), মথুরাপুরের দেউল, জেলা জজ কোর্ট ভবন (১৮৯৯ খ্রি.), এবং ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন(১৮৮৯ খ্রি.),ভাঙ্গা গোল চত্বর বসুদেব মন্দির ও জগবন্ধু আঙিনা।[৩]

তৎকালিন ফরিদপুর এর মাদারীপুর থেকে হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলন শুরু করেন। পুরো বাংলায় ছড়িয়ে পরা বিখ্যাত এই আন্দোলনের কেন্দ্রভূমি ছিল ফরিদপুর জেলা। শরীয়তুল্লাহের পুত্র দুদু মিয়ার নেতৃত্বে এখানে নীলকর-বিরোধী আন্দোলন হয়। জেলার প্রধান নীল কুঠিটি ছিলো আলফাডাঙা উপজেলার মীরগঞ্জে, যার ম্যানেজার ছিলেন এসি ডানলপ। এ জেলার ৫২টি নীল কুঠি এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। গড়াই, মধুমতি ও চন্দনা বারাশিয়া নদীর তীরে নীল চাষ হতো। বাংলার মুসলিম জাগরণের অগ্রদূত নবাব আবদুল লতীফ নীল চাষিদের আইনি সহায়তা প্রদান করেন। ভারতের স্বাধীনতার প্রথম শহীদ, মীর নিসার আলি তিতুমীর চব্বিশ পরগনা, নদীয়া এবং ফরিদপুর জেলা নিয়ে একটি স্বাধীন জনপদ গড়ে তুলেন, এবং তীব্র বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলেন

জেলা শহর বর্তমানে কুমার নদীর তীরে অবস্থিত। ফরিদপুর পৌরসভা সৃষ্টি হয় ১৮৬৯ সালে। ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে জেলা শহর গঠিত। এর আয়াতন ৬৬.২৪ বর্গ কিলোমিটার।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ সম্পাদনা

ফরিদপুর জেলায় মোট পৌরসভা ৬টি, ওয়ার্ড ৩৬টি, মহল্লা ৯২টি, ইউনিয়ন ৮১টি, গ্রাম ১৮৮৭টি। মোট উপজেলা ৯টি। সেগুলো হচ্ছেঃ

পৌরসভা ৬টি হচ্ছেঃ

নির্বাচনি এলাকাসমূহ সম্পাদনা

ফরিদপুর ১ : বোয়ালমারী, মধুখালী ও আলফাডাঙ্গা।

ফরিদপুর ২: নগরকান্দা, সালথা

ফরিদপুর ৩: ফরিদপুর সদর।

ফরিদপুর ৪: ভাঙ্গা, চরভদ্রাসন ও সদরপুর উপজেলা।

প্রত্নসম্পদ সম্পাদনা

চিত্তাকর্ষক স্থান সম্পাদনা

 
পদ্মার চরে সূর্যাস্ত
 
ফরিদপুর লেকপাড়ের একটি দৃশ্য
  • রাজাপুর নবাববাড়ি (নবাব আব্দুল লতিফের বাড়ি)।
  • নদী গবেষণা ইন্সটিটিউট
  • টেপাখোলা সুইচ গেট।
  • ধলার মোড় (পদ্মার পাড়)।
  • সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ
  • পদ্মা নদীর বাঁধ।
  • পল্লিকবি জসীম উদ্‌দীনের বাড়ি ও জসীম উদ্দিন জাদুঘর।
  • বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার।
  • আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল।
  • পদ্মা নদীর বালুচর, সি এন্ড বি ঘাট।
  • শ্রীধাম শ্রীঅঙ্গন (হিন্দু মন্দির)।
  • নন্দালয়, সিংপাড়া (হিন্দু মন্দির)।
  • শেখ রাসেল শিশু পার্ক (বিনোদনকেন্দ্র)।
  • তালমা রেলওয়ে স্টেশন, তালমা
  • শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দির, তালমা মোড়, নগরকান্দা, (হিন্দু মন্দির)।
  • কাঠিয়া কালীবাড়ি, তালমা মোড় (হিন্দু মন্দির)।
  • গরুর খামার, তালমা মোড়
  • অম্বিকা ময়দান।
  • ফরিদপুর জেলা জজ কোর্ট ভবন।
  • হাসামদিয়া পার্ক,বোয়ালমারী।
  • কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ মাজার শরীফ, বোয়ালমারী।
  • এলাংখালি শেখ হাসিনা সেতু,বোয়ালমারী।
  • সেলফি রোড, বোয়ালমারী।
  • ফলিয়া মুন্সীবাড়ি ,আলফাডাঙ্গা।
  • মীরগঞ্জ নীল কুঠি,আলফাডাঙ্গা।
  • টিটা ভাসমান ব্রিজ,আলফাডাঙ্গা।
  • কালিনগর, কালিবাড়ী (কালীমন্দির), বোয়ালমারী।
  • বনমালদিয়া, মধুখালী।
  • ফরিদপুর চিনিকল,মধুখালী।
  • কামারখালী গড়াই সেতু, মধুখালী।
  • মান্দারতলা রেলসেতু, মধুখালী।
  • বাইশ রশি জমিদার বাড়ি
  • নদেরচাঁদ বাওঁড় অ্যান্ড পিকনিক স্পট।
  • সালথা, ভাবুকদিয়া, হরিবিল-চাপাবিল + হাজী হাতেম মোল্লার বাডী।
  • এ.সি.রোড সাদীপুর,ফরিদপুর।
  • চাপাই বিল,ফরিদপুর।

অর্থনীতি সম্পাদনা

দেশের প্রধান পাট ফলনশীল জেলা ফরিদপুরে সুস্বাদু ধান, ইক্ষু, গম, পেঁয়াজ, সরিষা,মরিচ, সহ নানা ফসল উৎপন্ন হয়। ফরিদপুরের পদ্মার ইলিশ জগৎখ্যাত হয়ে আছে আজও। খেজুরের গুড় এই জেলায় প্রচুর উৎপাদন হয়। আকাশ ও উজান থেকে আসা পানির উপযোগিতায় ফরিদপুরে কৃষির সম্প্রসারণ হয়েছে অভাবিত। এখনও কৃষিই এখানকার অর্থনীতির প্রাণ। প্রমত্তা পদ্মা, কোল থেকে ভূবনেশ্বরআড়িয়াল খাঁ, কুমার, মধুমতি, গড়াই, চন্দনা, বারাশিয়া নদী মানুষের হাতে সোনার ফসল ও মাছসহ অনন্য সম্পদ তুলে দিয়েছে। ফরিদপুর সমগ্র বাংলাদেশে পাট, মসুর এবং পেয়াজের দানা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা।

জনসংখ্যা সম্পাদনা

১৯,৮৮,৬৯৭ জন (২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)[১]

  • পুরুষ ৮,৯৩,২৮১ জন
  • মহিলা ৮,৪৯,৪৪০ জন

শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পাদনা

 
ফরিদপুর জিলা স্কুল (১৮৪০)

এই জেলায় শিক্ষার হার ৭৩%।[১] এখানে মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৪২৪টি; তারমধ্যে:

  • সরকারী কলেজ: ৮টি
  • বেসরকারী কলেজ: ২৪টি[১]
  • সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ৬টি[১]
  • বেসরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: ১৮৯টি[১]
  • জুনিয়র হাই স্কুল: ৫২টি[১]
  • মেডিকাল কলেজ: ২টি
  • মাদ্রাসা: ১৪১টি
  • কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: ৯টি

এখানকার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে:

  • সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর সদর
  • ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর সদর
  • ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ফরিদপুর সদর
  • সরকারি ইয়াছিন কলেজ, ফরিদপুর
  • ফরিদপুর জিলা স্কুল
  • ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
  • ন্যাশনাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ফরিদপুর
  • ফরিদপুর গভর্নমেন্ট গার্লস হাই স্কুল
  • পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল, ফরিদপুর
  • শিবরামপুর আর, ডি, একাডেমী, ফরিদপুর ফরিদপুর সদর
  • ব্রাক্ষনকান্দা এ .এস . একাডেমী, ভাঙ্গা
  • জামিয়া আরাবিয়া শামসুল উলুম মাদ্রাসা, ফরিদপুর
  • জামিয়া কুরআনিয়া দারুল উলূম চরকমলাপুর মাদ্রাসা, ফরিদপুর
  • নদেরচাঁদ প্রেম চাঁদ দাস একাডেমী, বোয়ালমারী
  • বোয়ালমারী সরকারি কলেজ বোয়ালমারী
  • কাজী সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজ, বোয়ালমারী
  • জয়পাশা সৈয়দ ফজলুল হক একাডেমি, বোয়ালমারী
  • বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ, খরসূতি, বোয়ালমারী
  • বিশ্ব জাকের মঞ্জিল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সদরপুর
  • কৃষ্ণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সদরপুর
  • বোয়ালমারী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
  • আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজ, আলফাডাঙ্গা
  • আলফাডাঙ্গা আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, আলফাডাঙ্গা
  • সরকারী আইনউদ্দীন কলেজ, মধুখালী
  • নবকাম পল্লী ডিগ্রি কলেজ, যদুনন্দী, সালথা
  • সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়,মধুখালী
  • বোয়ালমারী জর্জ একাডেমী
  • সহস্রাইল পাবলিক পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
  • খরসূতী চন্দ্র কিশোর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, বোয়ালমারী
  • কামারহেলা সরকারি প‍্রাথমিক বিদ‍্যালয়, বোয়ালমারী
  • বাইশ রশি শিব সুন্দরী একাডেমি, সদরপুর
  • কাটাগড় দেওয়ান শাগীর শাহ্ দাখিল মাদ্রাসা, বোয়ালমারী

প্রধান শস্য সম্পাদনা

ফরিদপুর জেলায় প্রধান শস্যর তালিকায় রয়েছে, ধান, পাট, আখ, গম, পিঁয়াজ, সরিষা, ডালমরিচ। এর মধ্যে রপ্তানিযোগ্য পণ্য পাট, পিঁয়াজ, ডাল, খেজুরের গুড় ইত্যাদি।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব সম্পাদনা

উল্লেখযোগ্য মেলা সমূহ সম্পাদনা

  • কাটাগড় মেলা
  • পল্লীকবি জসীমউদ্দিন মেলা
  • ফরিদপুর বাণিজ্য মেলা
  • গুয়োতলার মেলা

উল্লেখযোগ্য স্টেডিয়াম বা মাঠ সমূহ সম্পাদনা

  • শেখ জামাল স্টেডিয়াম, ফরিদপুর
  • বোয়ালমারী স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
  • আলফাডাঙ্গা স্টেডিয়াম, আলফাডাঙ্গা
  • মধুখালী স্টেডিয়াম, মধুখালী
  • সহস্রাইল+কাটাগড় স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
  • ময়না স্টেডিয়াম, বোয়ালমারী
  • ভাঙ্গা স্টেডিয়াম, ভাঙ্গা

চিত্রশালা সম্পাদনা

আনুষঙ্গিক নিবন্ধ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "এক নজরে ফরিদপুর"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০ 
  3. ফরিদপুর জেলা, বাংলাপিডিয়া

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা