মৃণাল সেন
মৃণাল সেন (১৪ মে ১৯২৩ - ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও লেখক।
মৃণাল সেন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮ | (বয়স ৯৫)
মৃত্যুর কারণ | বার্ধক্যজনিত অসুখ |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ভারত |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৫৫-২০০২ |
আদি নিবাস | ফরিদপুর |
দাম্পত্য সঙ্গী | গীতা সোম (বি. ১৯৫২; মৃ. ২০১৭) |
পুরস্কার | পদ্মভূষণ, দাদাসাহেব ফালকে |
ওয়েবসাইট | mrinalsen |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনা১৯২৩ সালের ১৪ মে মৃণাল সেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত পূর্ব বঙ্গের (বর্তমান বাংলাদেশ) ফরিদপুরের একটি শহরে বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন[১][২]। ফরিদপুরে থাকাকালীন তিনি সেখানেই উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি পড়াশোনার জন্য কলকাতায় আসেন এবং স্কটিশ চার্চ কলেজ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা পড়াশোনা করেন। ছাত্রাবস্থায় তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সাংস্কৃতিক শাখার সঙ্গে যুক্ত হন। যদিও তিনি কখনও কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হন নি। চল্লিশের দশকে তিনি সমাজবাদী সংস্থা আইপিটিএর (ইন্ডিয়ান পিপ্লস থিয়েটার অ্যাসোসিয়েশন) সঙ্গে যুক্ত হন এবং এর মাধ্যমে তিনি সমমনোভাবাপন্ন মানুষদের কাছাকাছি আসেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করবার পর তিনি একজন সাংবাদিক, একজন ওষুধ বিপণনকারী এবং চলচ্চিত্রে শব্দ কলাকুশলী হিসাবে কাজ করেন।
ছবি পরিচালনা
সম্পাদনা১৯৫৫ সালে মৃণাল সেনের প্রথম পরিচালিত ছবি রাত-ভোর মুক্তি পায়। এই ছবিটি বেশি সাফল্য পায় নি। তার দ্বিতীয় ছবি নীল আকাশের নিচে তাকে স্থানীয় পরিচিতি এনে দেয়। তার তৃতীয় ছবি বাইশে শ্রাবণ থেকে তিনি আন্তর্জাতিক পরিচিতি পান।
১৯৬৯ সালে তার পরিচালিত ছবি ভুবন সোম মুক্তি পায়। এই ছবিতে বিখ্যাত অভিনেতা উৎপল দত্ত অভিনয় করেছিলেন। এই ছবিটি অনেকের মতে মৃণাল সেনের শ্রেষ্ঠ ছবি। তার কলকাতা ট্রিলোজি অর্থাৎ ইন্টারভিউ (১৯৭১), কলকাতা ৭১ (১৯৭২) এবং পদাতিক (১৯৭৩) ছবি তিনটির মাধ্যমে তিনি তৎকালীন কলকাতার অস্থির অবস্থাকে তুলে ধরেছিলেন। মধ্যবিত্ত সমাজের নীতিবোধকে মৃণাল সেন তুলে ধরেন তার খুবই প্রশংসিত দুটি ছবি এক দিন প্রতিদিন (১৯৭৯) এবং খারিজ (১৯৮২) এর মাধ্যমে। খারিজ ১৯৮৩ সালের কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল। ১৯৮০ সালের চলচ্চিত্র আকালের সন্ধানে। এই ছবিতে দেখানো হয়েছিল একটি চলচ্চিত্র কলাকুশলী দলের একটি গ্রামে গিয়ে ১৯৪৩ খ্রীষ্টাব্দের দুর্ভিক্ষের উপর একটি চলচ্চিত্র তৈরির কাহিনী। কীভাবে ১৯৪৩ এর দুর্ভিক্ষের কাল্পনিক কাহিনী মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সেই গ্রামের সাধারণ মানুষদের সাথে সেটাই ছিল এই চলচ্চিত্রের সারমর্ম। আকালের সন্ধানে ১৯৮১ সালের বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বিশেষ জুরি পুরস্কার হিসাবে রুপোর ভালুক জয় করে। মৃণাল সেনের পরবর্তীকালের ছবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য মহা পৃথিবী (১৯৯২) এবং অন্তরীণ (১৯৯৪)। তার শেষ ছবি আমার ভুবন মুক্তি পায় ২০০২ সালে।[৩]
মৃণাল সেন বাংলা ভাষা ছাড়াও হিন্দি, ওড়িয়া ও তেলুগু ভাষায় চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। ১৯৬৬ সালে ওড়িয়া ভাষায় নির্মাণ করেন মাটির মনীষ, যা কালীন্দিচরণ পাণিগ্রাহীর গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়। ১৯৬৯ এ বনফুলের কাহিনী অবলম্বনে হিন্দি ভাষায় নির্মাণ করেন ভুবন সোম। ১৯৭৭ সালে প্রেম চন্দের গল্প অবলম্বনে তেলুগু ভাষায় নির্মাণ করেন ওকা উরি কথা। ১৯৮৫ সালে নির্মাণ করেন জেনেসিস, যা হিন্দি, ফরাসি ও ইংরেজি তিনটি ভাষায় তৈরি হয়।[৪]
চলচ্চিত্র তালিকা
সম্পাদনাপূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
সম্পাদনাশিরোনাম | ইংরেজি শিরোনাম | বছর | ভাষা | হিসেবে কৃতিত্ব | টিকা | সূত্র | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পরিচালক | চিত্রনাট্যকার | প্রযোজক | অভিনেতা | অন্যান্য | ||||||
রাত-ভোর | The Dawn | ১৯৫৫ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | হ্যাঁ | সাদাকালো | |
নীল আকাশের নিচে | Under the Blue Sky | ১৯৫৮ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
বাইশে শ্রাবণ | Wedding Day | ১৯৬০ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
পুনশ্চ | Over Again | ১৯৬১ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | |
অবশেষে | And at Last | ১৯৬৩ | বাংলা | হ্যাঁ | না | না | না | না | সাদাকালো | |
প্রতিনিধী | The Representative | ১৯৬৪ | বাংলা | হ্যাঁ | না | না | না | না | সাদাকালো | |
আকাশ কুসুম | Up in the Clouds | ১৯৬৫ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
কাঁচ কাটা হীরে | Up in the Clouds | ১৯৬৫ | হিন্দি | না | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
মাটির মনিষা | Man of the Soil | ১৯৬৬ | ওড়িয়া | হ্যাঁ | না | না | না | না | সাদাকালো | |
জোরাদিঘির চৌধুরী পরিবার | ১৯৬৬ | ওড়িয়া | না | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | ||
ভুবন সোম | Mr. Bhuvan Shome | ১৯৬৯ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | |
ইন্টারভিউ | ১৯৭০ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | ||
এক আধুরি কাহানি | An Unfinished Story | ১৯৭১ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
কলকাতা ৭১ | ১৯৭২ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | ||
পদাতিক | The Guerilla Fighter | ১৯৭৩ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | |
কোরাস | ১৯৭৪ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | ||
মৃগয়া | The Royal Hunt | ১৯৭৬ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
ওকা উরি কাথা | The Outsiders | ১৯৭৭ | তেলুগু | হ্যাঁ | না | না | না | না | সাদাকালো | |
পরশুরাম | The Man with the Axe | ১৯৭৮ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
এক দিন প্রতিদিন | And Quiet Rolls the Dawn | ১৯৭৯ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | সাদাকালো | |
আকালের সন্ধানে | In Search of Famine | ১৯৮০ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
চলচ্চিত্র | The Kaleidoscope | ১৯৮১ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | সাদাকালো | |
খারিজ | The Case Is Closed | ১৯৮২ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | রঙিন | |
খন্ডহর | The Ruins | ১৯৮৩ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | রঙিন | |
জেনেসিস | ১৯৮৬ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | রঙিন | ||
এক দিন আচানক | Suddenly, One Day | ১৯৮৯ | হিন্দি | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | রঙিন | |
মহাপৃথিবী | World Within, World Without | ১৯৯১ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | রঙিন | |
অন্তরীণ | The Confined | ১৯৯৩ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | রঙিন | |
আমার ভুবন | This, My Land | ২০০২ | বাংলা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | না | না | না | রঙিন |
টেলিভিশন
সম্পাদনাশিরোনাম | বছর | চরিত্র | ভাষা | চ্যানেল | টিকা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|
ইচ্ছেপূরণ | ১৯৭০ | পরিচালক | বাংলা | সাদাকালো, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোগল্প অবলম্বনে | ||
তাযবির আপনা আপনি | ১৯৮৪ | পরিচালক | হিন্দি | দূরদর্শন | রঙিন, স্বল্পদৈর্ঘ্য | |
অপরাজিত | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
কাভি দূর কাভি পাস | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
সম্ভার | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
আয়না | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
রবিবার | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
আজকাল | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
দো বাহানে | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
জিৎ | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
সালগিরা | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
সাওয়াল | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
আজনবি | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক | |
দশ সাল বাদ | ১৯৮৬-৮৭ | পরিচালক | হিন্দি | ভারতীয় টেলিভিশন | রঙিন, ১৩ পর্বের ধারাবাহিক |
গ্রন্থতালিকা
সম্পাদনা- জনৈকের জীবনচরিত (১৯৪৬, নিউ এজ) - অনুবাদক
- চার্লি চ্যাপলিন (১৯৫৩, নিউ এজ)
- ভিউস অন সিনেমা (১৯৭৭, ইংরেজি)
- সিনেমা, আধুনিকতা (১৯৯২, প্রতিক্ষণ প্রকাশনী)
- মন্টেজ: লাইফ, পলিটিক্স, সিনেমা (২০০২, ইংরেজি, সীগাল বুক্স)
- অলোয়েজ বিইঙ্গ বর্ন (২০০৪, ইংরেজি, স্টেলার পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড)
চিত্রনাট্য
সম্পাদনা- দ্য রুইন্স (১৯৮৪, ইংরেজি, সীগাল বুক্স)
- অকালের সন্ধানে (১৯৮২, বিভব)
- ইন সার্চ অব ফেমিন (১৯৮৫, ইংরেজি, সীগাল বুক্স)
- অন্তরীণ (১৯৯৭, বিতর্ক)
- দ্য অ্যাবসেন্স ট্রিলজি (১৯৯৯, সীগাল বুক্স)
- চিত্রনাট্য (২০০৪, পুনশ্চ)
- আমার ভুবন (২০০৪, দে'জ পাবলিশিং)
মৃত্যু
সম্পাদনামৃণাল সেন ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ৩০ তারিখ রবিবার সকালে নিজ বাসভবনে ৯৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[৫]
পুরস্কার ও সম্মান
সম্পাদনামৃণাল সেন পরিচালিত চলচ্চিত্র গুলি প্রায় সবকটি বড় চলচ্চিত্র উৎসব থেকে পুরস্কার জয় করেছে। ভারত এবং ভারতের বাইরের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে। তিনি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ দি ফিল্ম সোসাইটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।
- ১৯৮১ সালে তিনি ভারত সরকার দ্বারা পদ্মভূষণ পুরস্কার লাভ করেন।
- ২০০৫ সালে তিনি দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পান।
- তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ অবধি ভারতীয় সংসদের সাম্মানিক সদস্যপদ লাভ করেন।
- ফরাসি সরকার তাকে কম্যান্ডার অফ দি অর্ডার অফ আর্টস অ্যান্ড লেটারস (Ordre des Arts et des Lettres ) সম্মানে সম্মানিত করেন। এই সম্মান ফ্রান্সের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান।
- ২০০০ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাকে অর্ডার অফ ফ্রেন্ডশিপ সম্মানে ভূষিত করেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ইশতিয়াক, আহমাদ (২০২১-০৫-১৫)। "গণমানুষের চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেন"। দ্য ডেইলি স্টার Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২৭।
- ↑ "Mrinal Sen: ভারতে সমান্তরাল ছবির জনক ছিলেন তিনি, স্মরণে মৃণাল সেন"। PROTHOM KOLKATA (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-৩১।
- ↑ সেন, শিলাদিত্য (১ জানুয়ারি ২০১৫)। মৃণাল সেনের ফিল্ম যাত্রা। কলকাতা। আইএসবিএন 978-8189323875।
- ↑ মৃণাল সেন; আশরাফুল হক; দৈনিক প্রথম আলো; মে ১৪, ২০০৯; পৃষ্ঠা ২৬।
- ↑ আইই বাংলা বিনোদন ডেস্ক (৩০ ডিসেম্বর ২০১৮)। "মৃণাল সেনের জীবনাবসান"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮।
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- প্রোফাইল্স: ফাইভ ফিল্মমেকার ফ্রম ইন্ডিয়া (শম্পা ব্যানার্জি, ১৯৮৫, ইংরেজি, ফেস্টিভাল অব ইন্ডিয়া, আইএসবিএন ৯৭৮৮১২০১০০০৭৭)
- মৃণাল সেন (ডেভিড ফেরারিও, ১৯৮৩, ইতালিয়, ফেস্টিভাল অব ইন্ডিয়া)
- মৃণাল সেন (এড প্রলয় সূ, ১৯৮৭, বানিশিল্প)
- টেন ডেইস ইন ক্যালক্যাটা - অ্যা পোর্ট্রেট অব মৃণাল সেন (রাইনহার্ড হাউফ, ১৯৮৭, ইংরেজি, সীগাল বুক্স, আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭০৪৬০৩৯৮)
- কলকাতা ৭১ - মুক্তির কুুড়ি বছর (দেবশিষ সেনগুপ্ত, ১৯৯২)
- চেসিং দ্যা ট্রুথ (জন ডব্লু হুড, ১৯৯৩, ইংরেজি, সীগাল বুক্স, আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭০৪৬১১৩৫)
- দ্য ম্যাভেরিক মায়েস্ট্রো: মৃণাল সেন (দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায়, ১৯৯৫, ইংরেজি, ইন্ডুস, আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭২২৩২১৩৯)
- মৃণাল সেন (প্রলয় সূ, ১৯৯৮)
- দ্য এনিমি উইদিন (সুমিতা এস চক্রবর্তী, ২০০০, ইংরেজি, ফ্লিক্স বুক্স, আইএসবিএন ৯৭৮০৯৪৮৯১১৫৭৬)
- মৃণাল সেন: ওভার টেন ইয়ার্স (সমিক বন্দ্যোপাধ্যায়, ২০০৩, ইংরেজি, সীগাল বুক্স, আইএসবিএন ৯৭৮৮১৭০৪৬২৪২২)
- মৃণাল সেন: দ্য সারভাইভর (সোমা এ চ্যাটার্জি, ২০০৩, ইংরেজি, রুপা, আইএসবিএন ৯৭৮৮১২৯১০১৯৮৩)
- সেন্স অ্যান্ড সেন্সিবিলিটি (প্রদীপ বিশ্বাস, ২০০৬, ইংরেজি, দাশগুপ্ত অ্যান্ড কোং প্রাইভেট লিমিটেড)
- মৃণাল সেন: সিক্সটি ইয়ার্স ইন সার্চ অব সিনেমা (দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায়, ২০০৯, ইংরেজি, হারপারকলিন্স, আইএসবিএন ৯৭৮৯৩৫১৩৬০৪৮৩)