গোয়ালন্দ ঘাট
গোয়ালন্দ ঘাট বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার অন্তর্গত একটি ক্ষুদ্র শহর এবং পৌরসভা। গোয়ালন্দ ঘাট এবং গোয়ালন্দ বাজারে দুটি রেলওয়ে স্টপ আছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ফেরী ঘাট হলো:- দৌলতদিয়া ফেরী ঘাট, যেটা গোয়ালন্দে অবস্থিত। [১] শহরটি ৪.৮২ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থিত এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ২২,০০০ (২০০১ সালের গণনা অনুযায়ী)।[২]
গোয়ালন্দ ঘাট | |
---|---|
পৌরসভা | |
চিত্র:গোয়ালন্দ.JPG | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৪′ উত্তর ৮৯°৪৫.৭′ পূর্ব / ২৩.৭৩৩° উত্তর ৮৯.৭৬১৭° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | রাজবাড়ী জেলা |
উপজেলা | গোয়ালন্দ উপজেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৪৯.০৩ বর্গকিমি (৫৭.৫৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) | |
• মোট | ৯১,৬৭৫ |
• জনঘনত্ব | ৬২০/বর্গকিমি (১,৬০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
ঐতিহাসিক তাত্পর্যসম্পাদনা
ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে ১৮৭১ সালে পদ্মার দক্ষিণ তীরে, কলকাতা থেকে গোয়ালন্দ পর্যন্ত রেল লাইন চালু করে।[৩] গোয়ালন্দ বহু বছর ধরে পূর্ববঙ্গ ও আসাম অংশে যাতায়াতের জন্য পরিবহনের একটি প্রধান কেন্দ্রবিন্দু ছিল।
এমনকি ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর, ইস্ট বেঙ্গল এক্সপ্রেস ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত এখানে চলাচল করেছিল।[৪][৫] এরপর গোয়ালন্দের ঘাট রেল সংযোগ শুধুমাত্র বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ""বাংলাদেশ রেলওয়ের রুট ম্যাপ" ২০০১" (পিডিএফ)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১৫।
- ↑ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, ২০০১ সালের গণনা অনুযায়ী ফলাফল। Data corrected upwards by 6.23 percent, according to officially estimated loss during the counting process, with the result rounded to the nearest thousand.
- ↑ R.P.Saxena। "Indian Railway History timeline"। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-১০।
- ↑ সঙ্গীতা থাপলিইয়াল। "India-Bangladesh Transportation Links: A Move for Closer Cooperation"। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-১০।
- ↑ "Geography - International"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-১০।