বগুড়া
এই নিবন্ধটিকে উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে এর বিষয়বস্তু পুনর্বিন্যস্ত করা প্রয়োজন। (জানুয়ারি ২০২৫) |
বগুড়া বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের মহানগর। বগুড়া নগরের কেন্দ্র থেকে ১১ কি.মি. উত্তরে মহাস্থানগড় অবস্থিত, যা একসময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল এবং সেসময় পুণ্ড্রনগর নামে পরিচিত ছিল।
বগুড়া | |
---|---|
মহানগর | |
ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে: বগুড়া শহরের উঁচু ভবন ডেল্টা লাইফ টাওয়ার, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ, বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন, সরকারি আজিজুল হক কলেজ ও সাতমাথা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৫০′৫৩″ উত্তর ৮৯°২২′২৩″ পূর্ব / ২৪.৮৪৮০৯০° উত্তর ৮৯.৩৭২৯৬৭° পূর্ব | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রাজশাহী |
জেলা | বগুড়া |
পৌরসভা | ১৮৭৬ |
সিটি কর্পোরেশন | ২০২৫ |
সরকার | |
• ধরন | মেয়র-কাউন্সিলর |
• শাসক | বগুড়া সিটি কর্পোরেশন |
আয়তন | |
• পৌর এলাকা | ৬৯.৫৬ বর্গকিমি (২৬.৮৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• পৌর এলাকা | ৪,৮৫,৯৪৪ |
• পৌর এলাকার জনঘনত্ব | ৭,০০০/বর্গকিমি (১৮,০০০/বর্গমাইল) |
ইতিহাস
সম্পাদনাইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি নগরী বগুড়া। মৌর্যযুগে এটি পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। বগুড়ার প্রাচীন নাম পৌণ্ড্রবর্ধন ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। আজকের রাজশাহীও এই অঞ্চলভুক্ত ছিল। অঞ্চলটি ৯ থেকে ১২ শতক সেন রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। পরে ১৩শ শতকের শুরুতে তা মুসলিম শাসকদের অধীনে আসে। ১৩শ শতকের শুরুতে এই এলাকা মুসলিম শাসকদের হাতে যায়। তারপরও সেন বংশের নৃপতিরা সামন্তপ্রধান হিসাবে প্রায় ১০০ বছর শাসনকার্য চালায়। এরপর অচ্যুত সেনের আচরণে রাগান্বিত হয়ে গৌড়ের বাহাদুর শাহ (?-১৫৩৭) সেনদের বিতাড়িত করেন।[১] ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং বিডিএফ সেক্টরের অধীনে ছিল।
ভৌগোলিক অবস্থান
সম্পাদনাবগুড়া শহর বগুড়া জেলার মধ্যভাগে প্রবাহিত করতোয়া নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত। করতোয়া নদী উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বগুড়াকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা জেলা ও জয়পুরহাট জেলা পশ্চিমে নওগাঁ জেলা, দক্ষিনে সিরাজগঞ্জ জেলা এবং পুর্বে যমুনা নদী এবং জামালপুর জেলার অবস্থান।
জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলার সাথে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার স্থল ও জল পথে সংযোগ রয়েছে।
বগুড়া জেলার একদম মাঝখানে দিয়ে এন-৫ জাতীয় মহাসড়ক চলে গিয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাবগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে। বগুড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক বগুড়ার একেবারে মধ্যভাগ দিয়ে শেরপুর, শাহজাহানপুর, বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলা দিয়ে চলে গেছে। ভারী এবং দূর পাল্লার যানবাহন চলাচলের জন্য মূল সড়কের পাশাপাশি রয়েছে প্রশস্ত দুটি বাইপাস সড়ক। প্রথমটি ১ম বাইপাস নামে পরিচিত শহরের পশ্চিম দিকে মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে বারপুর, চারমাথা, তিনমাথা রেলগেট, ফুলতলা হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয়টি ২য় বাইপাস নামে পরিচিত যা ২০০০ সালের পরবর্তীকালে নির্মিত হয়। দ্বিতীয় বাইপাসটি মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে শহরের পূর্ব পাশদিয়ে জয়বাংলা বাজার, সাবগ্রাম হয়ে বনানীতে গিয়ে মুল সড়কের সাথে মিলিত হয়েছে। এছাড়া নাটোর, পাবনা, রাজশাহী সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি আলাদা মহাসড়ক রয়েছে যা নন্দীগ্রাম উপজেলার মধ্যদিয়ে নাটোরের সাথে সংযুক্ত। নওগাঁ জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য চারমাথা থেকে আরেকটি সংযোগ সড়ক কাহালু, দুপচাঁচিয়া, সান্তাহারের মধ্য দিয়ে নওগাঁয় গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়া বগুড়া জয়পুরহাট জেলাকে সংযুক্ত করার জন্য রয়েছে মোকামতলা হতে আলাদা সড়ক ব্যবস্থা।
বগুড়া শহরের একেবারে ভিতর দিয়ে চলে গেছে সান্তাহার - লালমনিরহাট মিটারগেজ রেলপথ, এই রেলপথে রয়েছে শহরের একমাত্র স্টেশন বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন।
বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দরটি বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
অর্থনীতি
সম্পাদনাসাম্প্রতিক বছরগুলোতে বগুড়া শহরের অবকাঠামোগত প্রচুর উন্নতি সাধিত হয়েছে। নতুন শহর পরিকল্পনার মাধ্যমে রাস্তাগুলো পুননির্মাণ এবং দু লেনে উন্নীতকরণ করা হয়েছে। এখানকার মাটি বেশ উর্বর এবং এখানে প্রচুর শস্যের উৎপাদন হয়। বিগত কয়েক বছরে বগুড়ায় লাল মরিচের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে যা কিনা ১০০ কোটি টাকার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। ব্যবসা- বাণিজ্যের উন্নতির সাথে সাথে এখানকার ব্যাংকিং ব্যাবস্থাপনাতেও এসেছে নতুন মাত্রা; সরকারি বেসরকারি প্রায় সব ব্যাংকের একটি করে শাখা রয়েছে এখানে। ২৪ ঘণ্টাই শহরের যে কোনো প্রান্তে এটিএম বুথ খোলা পাওয়া যায়। ২০০৮ সালে ফ্রান্সের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ড্যানোন গ্রুপ গ্রামীণ গ্রুপের সাথে যৌথভাবে শক্তিদই তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনাশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
সম্পাদনাবগুড়া জেলাতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা থাকলেও বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণে তা আর বাস্তবায়ন করা হয় নি। তবে এই জেলার শিক্ষার্থীরা মূলত উন্নত মানের লেখাপড়া করার জন্য দেশের ভালো ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়। এছাড়াও তারা দেশের বাইরে লেখাপড়া করার জন্য যায়। বগুড়া জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো:
- বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,
- পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি,
- বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়,
- সরকারি আজিজুল হক কলেজ
- সরকারি শাহ সুলতান কলেজ,
- শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ,
- বগুড়া নার্সিং কলেজ,
- গভর্নমেন্ট কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট,
- টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ,
- আর্মি মেডিকেল কলেজ,বগুড়া,
- টিএমএসএস ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,
- টিএমএসএস ইনস্টিটিউট অফ এগ্রিকালচার টেকনোলজি,
- বিএএফ শাহীন কলেজ,
- সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ
- ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি,
- বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, এবং
- চারুকলা এন্ড ক্যালিগ্রাফি ইনস্টিটিউট,
- নথ-বেঙ্গল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি,
জাহিদুর রহমান মহিলা ডিগ্রী কলেজ, বগুড়া মহিলা কলেজ, বগুড়া কলেজ, বগুড়া আর্ট কলেজ, এসওএস হারম্যান মেইনার কলেজ, হামদর্দ ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, আল-জামিয়াতুল ইসলামীয়া কাছেমুল উলুম(জামিল মাদরাসা), সরকারি মুস্তাফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা, বগুড়া জিলা স্কুল, মাটিডালী উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ, রাবেয়া মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, বগুড়া সিটি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, মালতিনগর উচ্চ বিদ্যালয়, পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া, ফয়েজুল্বাহ উচ্চ বিদ্যালয়, সুলতানগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, মিলেনিয়াম স্কলাস্টিক স্কুল এন্ড কলেজ, করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া করনেশোন ইনস্টিটিউশন এন্ড কলেজ, টিএমএসএস পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া, পৌর উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়া সেন্ট্রাল হাই স্কুল, সুবিল উচ্চ বিদ্যালয়, ভান্ডারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বীট মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পল্লী উন্নয়ন একাডেমি ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ, কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বগুড়া ওয়াইএমসিএ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উপশহর আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ইসলামিক মিশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কাটনার সেন্ট্রাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ, বাদুরতলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
জলবায়ু
সম্পাদনাবগুড়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৫.০ (৭৭.০) |
২৮.০ (৮২.৪) |
৩২.৬ (৯০.৭) |
৩৫.১ (৯৫.২) |
৩৩.৫ (৯২.৩) |
৩২.২ (৯০.০) |
৩১.৪ (৮৮.৫) |
৩১.৪ (৮৮.৫) |
৩১.৫ (৮৮.৭) |
৩১.০ (৮৭.৮) |
২৮.৯ (৮৪.০) |
২৬.০ (৭৮.৮) |
৩০.৬ (৮৭.০) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১১.৭ (৫৩.১) |
১৩.৫ (৫৬.৩) |
১৭.৯ (৬৪.২) |
২২.৫ (৭২.৫) |
২৪.১ (৭৫.৪) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৬.১ (৭৯.০) |
২৬.১ (৭৯.০) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৩.২ (৭৩.৮) |
১৭.৬ (৬৩.৭) |
১৩.১ (৫৫.৬) |
২০.৬ (৬৯.১) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৯ (০.৪) |
১৩ (০.৫) |
২১ (০.৮) |
৬১ (২.৪) |
২১০ (৮.৩) |
৩২৬ (১২.৮) |
৩৯৭ (১৫.৬) |
৩০২ (১১.৯) |
২৫৭ (১০.১) |
১৪৫ (৫.৭) |
১৫ (০.৬) |
৬ (০.২) |
১,৭৬২ (৬৯.৪) |
উৎস: Climate-data.org |
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- জিয়াউর রহমান - বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার - প্রাক্তন বিমান বাহিনীর প্রধান ও বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা
- আমির হোসেন - বাংলাদেশী উদ্ভাবক
- আলতাফ আলী চৌধুরী - বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য
- ইসমত আরা সাদেক - বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন - বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- এ কে এম হাফিজুর রহমান - বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- এনামুল হক - একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক
- খন্দকার ফারুক আহমদ - বাংলাদেশী প্রথিতযশা সঙ্গীতশিল্পী
- তুহিনকান্তি ঘোষ - খ্যাতনামা ভারতীয় বাঙালি সাংবাদিক ও সাহিত্যিক
- নূরুল ইসলাম ওমর - বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
- পিনাকী ভট্টাচার্য - প্যারিসভিত্তিক বাংলাদেশী ব্লগার, লেখক ও সমাজকর্মী
- ফারুক ওয়াসিফ - বাংলাদেশী কবি, সাংবাদিক ও কলাম লেখক
- মতিউর রহমান পানু - বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক
- মুশফিকুর রহিম - বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- মোহাম্মদ আলী বগুড়া - পাকিস্তানী কূটনীতিক
- অপু বিশ্বাস - বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বগুড়া নামকরণের ইতিহাস ও ঐতিহ্য :: দৈনিক ইত্তেফাক"। archive.ittefaq.com.bd (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৪।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- উইকিমিডিয়া কমন্সে বগুড়া সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।