বগুড়া
বগুড়া বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের বগুড়া জেলার একটি শিল্প ও বাণিজ্যিক শহর। এটি রাজশাহী বিভাগ-এর অন্তর্গত একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। বগুড়া শহরে "শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম" নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে;[১] এছাড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) শহর থেকে সামান্য দূরেই অবস্থিত। বগুড়া দইয়ের জন্য খুব বিখ্যাত।[২] বগুড়া শহরে থেকে ১১ কি.মি. উত্তরে মহাস্থানগড় অবস্থিত, যা একসময় প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল এবং সেসময় পুণ্ড্রনগর নামে পরিচিত ছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার এবং জেড ফোর্সের প্রধান মেজর জিয়াউর রহমান বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের রাজধানী বলা হয়। বগুড়া উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রধান শহর ।
বগুড়া | |
---|---|
শহর | |
ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে: বগুড়া শহরের উঁচু ভবন ডেল্টা লাইফ টাওয়ার, গোকুল মেধ, বগুড়া বাইপাস, বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন , সরকারি আজিজুল হক কলেজ | |
ডাকনাম: উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার ও উত্তরবঙ্গের রাজধানী | |
বাংলাদেশে বগুড়ার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৫১′ উত্তর ৮৯°২২′ পূর্ব / ২৪.৮৫০° উত্তর ৮৯.৩৬৭° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী |
জেলা | বগুড়া জেলা |
উপজেলা | বগুড়া সদর উপজেলা |
পুণ্ড্রবর্ধন | ১২৮০ খ্রিস্টপূর্ব |
সরকার | |
• শাসক | বগুড়া পৌরসভা |
• পৌর মেয়র | রেজাউল করিম বাদশা |
আয়তন | |
• মোট | ৬৯.৫৬ বর্গকিমি (২৬.৮৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• মোট | ৪,০০,৯৫৯ |
• জনঘনত্ব | ৫,৮০০/বর্গকিমি (১৫,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫.৫০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৮০০ |
এলাকার টেলিফোন কোড | ০৫১ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
উত্তরবঙ্গের রাজধানী |
ইতিহাস সম্পাদনা
ইতিহাস থেকে জানা যায় বাংলার প্রাচীনতম একটি নগরী বগুড়া। মৌর্যযুগে এটি পুণ্ড্রবর্ধন নামে পরিচিত ছিল। বগুড়ার প্রাচীন নাম পৌণ্ড্রবর্ধন ও এটি বরেন্দ্রভূমি বলে খ্যাত অঞ্চলের অংশবিশেষ। আজকের রাজশাহীও এই অঞ্চলভুক্ত ছিল। অঞ্চলটি ৯ থেকে ১২ শতক সেন রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। পরে ১৩শ শতকের শুরুতে তা মুসলিম শাসকদের অধীনে আসে। ১৩শ শতকের শুরুতে এই এলাকা মুসলিম শাসকদের হাতে যায়। তারপরও সেন বংশের নৃপতিরা সামন্তপ্রধান হিসাবে প্রায় ১০০ বছর শাসনকার্য চালায়। এরপর অচ্যুত সেনের আচরণে রাগান্বিত হয়ে গৌড়ের বাহাদুর শাহ (?-১৫৩৭) সেনদের বিতাড়িত করেন।[৩] ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বগুড়া ৭ নং সেক্টরের অধীনে ছিল।
ভৌগোলিক অবস্থান সম্পাদনা
বগুড়া শহর বগুড়া জেলার মধ্যভাগে করতোয়া নদীর কোল ঘেঁষে অবস্থিত। করতোয়া নদী উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বগুড়াকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। বগুড়ার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট জেলা পশ্চিমে নওগাঁ জেলা, দক্ষিনে সিরাজগঞ্জ জেলা এবং পুর্বে যমুনা নদী এবং জামালপুর জেলার অবস্থান।
জামালপুর জেলার মাদারগন্জ উপজেলার সাথে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার স্থল ও জল পথে সংযোগ রয়েছে।
বগুড়া জেলার একদম মাঝখানে দিয়ে এন-৫ জাতীয় মহাসড়ক চলে গিয়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পাদনা
বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে। বগুড়ার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাঁচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক বগুড়ার একেবারে মধ্যভাগ দিয়ে শেরপুর, শাহজাহানপুর, বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলা দিয়ে চলে গেছে। ভারী এবং দূর পাল্লার যানবাহন চলাচলের জন্য মূল সড়কের পাশাপাশি রয়েছে প্রশস্ত দুটি বাইপাস সড়ক। প্রথমটি ১ম বাইপাস নামে পরিচিত শহরের পশ্চিম দিকে মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে বারপুর, চারমাথা, তিনমাথা রেলগেট, ফুলতলা হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয়টি ২য় বাইপাস নামে পরিচিত যা ২০০০ সালের পরবর্তীকালে নির্মিত হয়। দ্বিতীয় বাইপাসটি মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে শহরের পূর্ব পাশদিয়ে জয়বাংলা বাজার, সাবগ্রাম হয়ে বনানীতে গিয়ে মুল সড়কের সাথে মিলিত হয়েছে। এছাড়া নাটোর, পাবনা, রাজশাহী সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি আলাদা মহাসড়ক রয়েছে যা নন্দীগ্রাম উপজেলার মধ্যদিয়ে নাটোরের সাথে সংযুক্ত। নওগাঁ জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য চারমাথা থেকে আরেকটি সংযোগ সড়ক কাহালু, দুপচাঁচিয়া, সান্তাহারের মধ্য দিয়ে নওগাঁয় গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়া বগুড়া জয়পুরহাট জেলাকে সংযুক্ত করার জন্য রয়েছে মোকামতলা হতে আলাদা সড়ক ব্যবস্থা।
বগুড়া শহরের একেবারে ভিতর দিয়ে চলে গেছে সান্তাহার - লালমনিরহাট মিটারগেজ রেলপথ, এই রেলপথে রয়েছে শহরের একমাত্র স্টেশন বগুড়া রেলওয়ে স্টেশন ।
বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দরটি বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
অর্থনীতি সম্পাদনা
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বগুড়া শহরের অবকাঠামোগত প্রচুর উন্নতি সাধিত হয়েছে। নতুন শহর পরিকল্পনার মাধ্যমে রাস্তাগুলো পুননির্মাণ এবং দু লেনে উন্নীতকরণ করা হয়েছে । এখানকার মাটি বেশ উর্বর এবং এখানে প্রচুর শস্যের উৎপাদন হয়। বিগত কয়েক বছরে বগুড়ায় লাল মরিচের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে যা কিনা ১০০ কোটি টাকার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। ব্যবসা- বাণিজ্যের উন্নতির সাথে সাথে এখানকার ব্যাংকিং ব্যাবস্থাপনাতেও এসেছে নতুন মাত্রা; সরকারি বেসরকারি প্রায় সব ব্যাংকের একটি করে শাখা রয়েছে এখানে। ২৪ ঘণ্টাই শহরের যে কোনো প্রান্তে এটিএম বুথ খোলা পাওয়া যায়। ২০০৮ সালে ফ্রান্সের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ড্যানোন গ্রুপ গ্রামীণ গ্রুপের সাথে যৌথভাবে শক্তিদই তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।
পর্যটন সম্পাদনা
বগুড়া শহরের ১১ কি.মি. অদূরে মহাস্থানগড় অবস্থিত। এখানে পূর্বে রাজা পরশুরামের রাজ্য ছিল। এখানে বেহুলা-লখিন্দরের বাসর ঘর ও গোবিন্দ ভিটা রয়েছে; আছে জাদুঘরও। বগুড়া শহরে রয়েছে "নওয়াব প্যালেস"; যা ব্রিটিশ আমলে "নীলকুঠি" নামে পরিচিত ছিল। এখানে থাকার জন্য রয়েছে চার তারকা বিশিষ্ট হোটেল "নাজ গার্ডেন" এবং পাঁচ তারকা হোটেল "মম ইন"।
সংস্কৃতি সম্পাদনা
সুফি, মারাঠি, লালন ইত্যাদি নিয়ে বগুড়ার সংস্কৃতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বগুড়া থেকে প্রকাশিত কয়েকটি আঞ্চলিক পত্রিকার মধ্যে আছে দৈনিক করতোয়া,দৈনিক আজ ও আগামীকাল, দৈনিক উত্তরকোণ, দৈনিক বগুড়া, দৈনিক চাঁদনি বাজার, দৈনিক উত্তরাঞ্চল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এখানকার মরিচ ও দই খুব বিখ্যাত।
দর্শনীয় স্থান সম্পাদনা
- মহাস্থানগড়
- গোকুল মেধ (বেহুলার বাসরঘর)
- ভাসু বিহার
- শীলাদেবীর ঘাট
- গোবিন্দভিটা
- প্রেম যমুনার ঘাট (সারিয়াকান্দি)
- রাজা পরশুরামের বাড়ি
- জীয়ত কুণ্ড
- শাহ সুলতান বলখি (রহ.) এর মাজার
- মহাস্থানগড় যাদুঘর
- যোগীর ভবণ
- নুরইল বিল, শেখেরকোলা,বগুড়া
- ভীমের জাঙ্গাল
- খেরুয়া মসজিদ
- নবাব বাড়ি (সাবেক নীল কুঠির)
- বিজয়াঙ্গন যাদুঘর, বগুড়া সেনানিবাস, শাজাহানপুর (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক)
- শহীদ চান্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম,
- পল্লী উন্নয়ন একাডেমী, শেরপুর,
- বাংলাদেশ মশলা গবেষণা কেন্দ্র, শিবগঞ্জ,
- মম-ইন, ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
- হোটেল নাজ গার্ডেন, ছিলিমপুর, বগুড়া সদর
- পর্যটন মোটেল, বনানী, বগুড়া সদর
- ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক, বগুড়া সদর
- মম-ইন ইকো পার্ক, ঠেঙ্গামারা, বগুড়া সদর
- রানার প্লাজা (শপিংমল), বগুড়া সদর।
- পৌরপার্ক [সাতমাথা,বগুড়া]
- জিয়া বাড়ি [শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর জন্মস্থান, বাগবাড়ি, গাবতলী উপজেলা, বগুড়া ]
- নলডুবী মাজার শরীফ ( বগুড়া শহর থেকে ২২ কি.মি. দূরে কাহালু উপজেলাধীন নলডুবী গ্রামে অবস্থিত।)
শিক্ষা সম্পাদনা
বগুড়া জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো: পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, হামদর্দ ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, সরকারি মুস্তাফাবিয়া আলিয়া মাদ্রাসা, সৈয়দ আহম্মেদ কলেজ, বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারী মুজিবর রহমান মহিলা কলেজ, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বগুড়া, বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজ, বগুড়া,।পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ সরকারি শাহ সুলতান কলেজ, সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া কলেজ, বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ, বগুড়া ওয়াইএমসিএ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ,মহাস্থান মাহিসাওয়ার ডিগ্রী কলেজ, সুবিধা বঞ্চিত ও ছিন্নমূল পথশিশুদের নৈতিক শিক্ষালয়-"আমিনা বেগম মেমোরিয়াল একাডেমী" ভি টি টি আই পলিটেকনিক,ওও ইত্যাদি
জলবায়ু সম্পাদনা
বগুড়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ গড় °সে (°ফা) | ২৫.০ (৭৭.০) |
২৮.০ (৮২.৪) |
৩২.৬ (৯০.৭) |
৩৫.১ (৯৫.২) |
৩৩.৫ (৯২.৩) |
৩২.২ (৯০.০) |
৩১.৪ (৮৮.৫) |
৩১.৪ (৮৮.৫) |
৩১.৫ (৮৮.৭) |
৩১.০ (৮৭.৮) |
২৮.৯ (৮৪.০) |
২৬.০ (৭৮.৮) |
৩০.৬ (৮৭.০) |
সর্বনিম্ন গড় °সে (°ফা) | ১১.৭ (৫৩.১) |
১৩.৫ (৫৬.৩) |
১৭.৯ (৬৪.২) |
২২.৫ (৭২.৫) |
২৪.১ (৭৫.৪) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৬.১ (৭৯.০) |
২৬.১ (৭৯.০) |
২৫.৬ (৭৮.১) |
২৩.২ (৭৩.৮) |
১৭.৬ (৬৩.৭) |
১৩.১ (৫৫.৬) |
২০.৬ (৬৯.১) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ৯ (০.৪) |
১৩ (০.৫) |
২১ (০.৮) |
৬১ (২.৪) |
২১০ (৮.৩) |
৩২৬ (১২.৮) |
৩৯৭ (১৫.৬) |
৩০২ (১১.৯) |
২৫৭ (১০.১) |
১৪৫ (৫.৭) |
১৫ (০.৬) |
৬ (০.২) |
১,৭৬২ (৬৯.৪) |
উৎস: Climate-data.org |
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব সম্পাদনা
- জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম (১৯৩৫-১৯৮১) - বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক ও সাবেক রাষ্ট্রপতি
- প্রফুল্ল চাকী (১৮৮৮-১৯০৮) - ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলনের নেতা
- মোহাম্মদ আলী বগুড়া (মৃত্যুঃ ১৯৬৯) - কূটনীতিক এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
- খাদেমুল বাশার, বীর উত্তম (১৯৩৫-১৯৭৬) - মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং বিমান বাহিনীর সবেক প্রধান
- ফরিদুর রেজা সাগর মিডিয়া পরিচালক
- এস এম ফারুক - সাবেক সাংসদ
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭) - সাহিত্যিক ও গল্পকার
- গাজীউল হক (১৯২৯-২০০৯) - ভাষা সৈনিক
- এম. আর. আখতার মুকুল (১৯২৯-২০০৪) - লেখক এবং সাংবাদিক
- মনোজ দাশগুপ্ত (১৯৪৯-১৯৯৭) - কবি ও লেখক
- মুশফিকুর রহিম - বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট টেস্ট দলের সাবেক অধিনায়ক
- রোমেনা আফাজ - সাহিত্যিক
- শফিউল ইসলাম সুহাস - একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- এনামুল হক - (একুশে পদক ২০১৪, স্বাধীনতা পদক ২০১৭)
- অপু বিশ্বাস - বাংলাদেশের অভিনয়শিল্পী।
- তারেক রহমান - বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
- মাহমুদুর রহমান মান্না - নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক
- তৌহিদ হৃদয় (অনূর্ধ্ব - ১৯ ক্রিকেটার)
বগুড়া জেলার উপজেলা ও পৌরসভা সমূহ সম্পাদনা
- বগুড়া সদর উপজেলা,
- সারিয়াকান্দি উপজেলা,
- শিবগঞ্জ উপজেলা,
- শেরপুর উপজেলা,
- নন্দীগ্রাম উপজেলা,
- ধুনট উপজেলা,
- কাহালু উপজেলা,
- গাবতলী উপজেলা,
- শাজাহানপুর উপজেলা,
- দুপচাঁচিয়া উপজেলা,
- আদমদীঘি উপজেলা,
- সোনাতলা উপজেলা ।
এছাড়াও বগুড়া জেলায় ১২ টি পৌরসভা রয়েছে, তা হলো-
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "https://mzamin.com/details.php?nid=MzEyOTQ=&ty=MA==&s=MjM=&c=MzM="। মানবজমিন। ২০২১-১১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৪।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "বগুড়ার দই"। ১৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "বগুড়া নামকরণের ইতিহাস ও ঐতিহ্য :: দৈনিক ইত্তেফাক"। archive.ittefaq.com.bd (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৪।