গাইবান্ধা জেলা
গাইবান্ধা জেলা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগ এর একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
গাইবান্ধা | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে গাইবান্ধা জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°১৫′ উত্তর ৮৯°৩০′ পূর্ব / ২৫.২৫০° উত্তর ৮৯.৫০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | মোঃ অলিউর রহমান |
আয়তন | |
• মোট | ২,১৭৯.২৭ বর্গকিমি (৮৪১.৪২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২৪,৩০,৬২৭ |
• জনঘনত্ব | ১,১০০/বর্গকিমি (২,৯০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৪.৩% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৩২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
ইতিহাসসম্পাদনা
কথিত আছে আজ থেকে প্রায় ৫২০০ বছর আগে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকায় বিরাট রাজার রাজধানী ছিল। বিরাট রাজার প্রায় ৬০ (ষাট) হাজার গাভী ছিল। সেই গাভী বাধার স্থান হিসাবে গাইবান্ধা নামটি এসেছে বলে কিংবদন্তি রয়েছে। ১৯৮৪ ইং সালের ১৫ অগাস্ট বুধবার ২রা ফাল্গুন ১৩৯০ বাংলা ১২ ই জমাদিউল আউয়াল ১৪০৪ হিজরী সনে গাইবান্ধা জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[২]
ভৌগোলিক সীমানাসম্পাদনা
গাইবান্ধা জেলার উত্তরে কুড়িগ্রাম জেলা ও রংপুর জেলা, দক্ষিণে বগুড়া জেলা ও জয়পুরহাট জেলা, পূর্বে জামালপুর জেলা, তিস্তা ও যমুনা নদী এবং পশ্চিমে রংপুর জেলা, দিনাজপুর জেলা ও জয়পুরহাট জেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহসম্পাদনা
গাইবান্ধা জেলা সাতটি উপজেলায় বিভক্ত। এগুলো হচ্ছে:
অর্থনীতিসম্পাদনা
গাইবান্ধা জেলায় ক্ষুদ্র শিল্প ১৬২১ টি, মাঝারি শিল্প ২ টি, বৃহৎ শিল্প ১ টি।[৩]
এই জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কোচাশহর ইউনিয়ন কুটির শিল্পে খুবই উন্নত। এখানে ১৯৬০-এর দশক থেকে সুয়েটার, মুজা, মাফলার ইত্যাদি তৈরী করা হয়।
চিত্তাকর্ষক স্থানসম্পাদনা
- বালাসী ঘাট, (ফুলছড়ি)[৪]
- পেরিমাধব জমিদার বাড়ি, (সাদুল্লাপুর)
- প্রাচীন মাস্তা মসজিদ, (গোবিন্দগঞ্জ)
- ফুলপুকুরিয়া পার্ক ( গোবিন্দগঞ্জ)
- নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি, (সাদুল্লাপুর)
- ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার, (ফুলছড়ি)
- রংপুর সুগার মিলস্ লিমিটেড, (মহিমাগঞ্জ, গোবিন্দগঞ্জ)
- ঘেগার বাজার মাজার, (সাদুল্লাপুর)
- ড্রীম সিটি পার্ক,(সাঘাটা)
- আলিবাবা থিম পার্ক ( সুন্দরগঞ্জ )[৫]
- গাইবান্ধা পৌর পার্ক,(গাইবান্ধা সদর)
- ড্রীমল্যান্ড, (পলাশবাড়ী সদর)
- হযরত শাহ জামাল মাজার শরীফ, (সাদুল্লাপুর)
- জামালপুর শাহী মসজিদ, (সাদুল্লাপুর)
- এসকেএস ইন, (গাইবান্ধা সদর)
- রাজাবিরাট প্রসাদ, (গোবিন্দগঞ্জ)
- পাকড়িয়া বিল, (সাদুল্লাপুর)
- বামনডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ,(সুন্দরগঞ্জ)
নদ ও নদীসম্পাদনা
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিসম্পাদনা
- আবু হোসেন সরকার, পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন
- শাহ্ আব্দুল হামিদ, গণপরিষদের প্রথম স্পীকার
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সাহিত্যিক
- মকবুলার রহমান সরকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
- ফজলে রাব্বী মিয়া, ডেপুটি স্পিকার
- আহমেদ হোসেইন, অবিভক্ত বাংলার কৃষিমন্ত্রী
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৫ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৬।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩১ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৩।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |