বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড (বাংলা অর্থ:বাংলাদেশ উপকূল রক্ষক) বাংলাদেশের সমূদ্র উপকূল অঞ্চলে নিয়োজিত একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এই সংস্থা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিবিধ আইন প্রয়োগের মাধ্যমে উপকূল অঞ্চলের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বিধান এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে। এই আধাসামরিক বাহিনীটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ।[১] এর কর্মকর্তাগণ বাংলাদেশ নৌবাহিনী থেকে স্থানান্তরিত হয়ে আসেন। এর সদরদপ্তর ঢাকায় অবস্থিত। বর্তমানে এই বাহিনীতে ৩,৩৩৯ জন উপকূল রক্ষী এবং ৫৭টি জাহাজ কর্মরত আছেন।
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাংলাদেশ উপকূল রক্ষক | |
---|---|
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড-এর প্রতীক | |
সক্রিয় | ১৯৯৫ – বর্তমান |
দেশ | ![]() |
ধরন | কোস্ট গার্ড |
আকার | ৩৩৩৯+ কর্মী |
কোস্ট গার্ড-এর সদর দফতর সমূহ | ঢাকা, বাংলাদেশ |
ডাকনাম | বিসিজি |
নীতিবাক্য | সমুদ্রের অভিভাবক |
ওয়েবসাইট | http://coastguard.gov.bd/new/ |
কমান্ডার | |
মহাপরিচালক, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড | রিয়ার এডমিরাল এম আশরাফুল হক, (সি), এনইউপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিএন |
প্রতীকসমূহ | |
পরিচিতিসূচক প্রতীক | ![]() |
Racing stripe | ![]() |
ইতিহাসসম্পাদনা
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর হতে নৌ বাহিনী অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে কোস্ট গার্ডের ভূমিকা পালন করত। এতে তার নিজেস্ব কর্মকাণ্ড ব্যাহত হতো এবং কিছু আইনি সমস্যা সৃষ্টি হতো। এই সমস্যা নিরসনের জন্য সরকার একটি কোস্ট গার্ড গঠনের জন্য সংসদে আইন পাশ করে যা কোস্ট গার্ড এ্যাক্ট ১৯৯৪ নামে পরিচিত। আনুষ্ঠানিক ভাবে ১৯৯৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড গঠিত হয় এবং ১৯৯৫ সালের ডিসেম্বর থেকে নৌ বাহিনী হতে ধার নেয়া দুটি টহল জাহাজের সমন্বয়ে তার কর্মকাণ্ড শুরু করে।
গঠনসম্পাদনা
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড একটি সদর দফতরের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সংস্থার নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলকে চারটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এগুলো হলো:- ইস্ট জোন (চট্টগ্রাম), ওয়েস্ট জোন (বাগেরহাট), সাউথ জোন (ভোলা) এবং নর্থ জোন (ঢাকা)।[২]
কোস্ট গার্ডের প্রধানকে ডিরেক্টর জেনারেল বা মহাপরিচালক বলা হয়। বর্তমান প্রধান হলেন রিয়ার এডমিরাল এম আশরাফুল হক। [৩]
দায়িত্ব ও কর্তব্যসম্পাদনা
বাংলাদেশের সামুদ্রিক তটরেখার শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী হিসেবে কর্মরত আছে।
জলযান সমূহসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Chapter 6: Asia"। The Military Balance (ইংরেজি ভাষায়) (2015 সংস্করণ)। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। পৃষ্ঠা 229–231। আইএসবিএন 9781857436426। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ http://www.coastguard.gov.bd/main/index.php?option=com_content&view=article&id=119&Itemid=69
- ↑ http://bdnews24.com/bangladesh/2016/02/15/rear-admiral-aurangzeb-chowdhury-made-new-dg-of-coast-guard
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
বাংলাদেশ বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |