প্রবেশদ্বার:বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হিসেবেও পরিচিত সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। এ কারণে এই দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালন করা হয়। বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে অংশগ্রহণ করে আসছে। বাংলাদেশ এককভাবে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য প্রেরণ করেছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের জন্য আলাদা আলাদা সামরিক পদবিন্যাস রয়েছে। আধা-সামরিক বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পদবিন্যাস নৌবাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড আধা সামরিক বাহিনী দু'টি সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকে, তবে যুদ্ধকালীন সময়ে এই বাহিনীদ্বয় যথাক্রমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হবে।
নির্বাচিত নিবন্ধ![]() মুক্তিবাহিনী হলো ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয়া বাঙালি সেনা, ছাত্র, ও সাধারণ জনতার সমন্বয়ে গঠিত একটি সামরিক বাহিনী। ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ধীরে ধীরে সাধারণ বাঙ্গালীদের এই বাহিনী গড়ে উঠে। পরবর্তীতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে পূর্ব পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যরা "বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী" গঠন করেন এবং জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী প্রাধান সেনাপতি পদ গ্রহণ করেন। নির্বাচিত জীবনীমহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী ও সেনাবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন। ওসমানীর জন্ম ১৯১৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে। দেশবিভাগের পর ১৯৪৭ সালের ৭ই অক্টোবর ওসমানী পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় ওসমানীকে করা হয় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি। ১৯৮৪ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি এম. এ. জি. ওসমানী মৃত্যুবরণ করেন। নির্বাচিত চিত্রআপনি জানেন কি...![]()
বিষয়শ্রেণীসমূহমূল আলোচ্য বিষয়সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহউইকিমিডিয়াপ্রবেশদ্বার
|