প্রবেশদ্বার:সড়ক
রাস্তা বা সড়ক (ইংরেজি: Road) এক টুকরো ভূমিবিশেষ যা দুই বা ততোধিক স্থানের সাথে সংযোগ রক্ষা করে। সাধারণতঃ রাস্তায় সহজে মালামাল পরিবহন, লোক চলাচল বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে তৈরী করা হয়। গাছ, নালা-নর্দমা, পাহাড়-পর্বত যথাক্রমে কর্তন, ভরাট, সুড়ঙ্গ তৈরী বা মধ্যস্থল আরো সমান্তরাল করে রাস্তার উপযোগী করা হয়। রাস্তা প্রধানত , সুড়কি , নুড়ি পাথর, কংক্রিট বা ইট ইত্যাদির সাহায্যে তৈরী করা হয়। জনগণ বা স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ সময়ের জন্যেই মূলতঃ রাস্তা তৈরী করে। প্রাচীন রোম ও ইনকাদের তৈরী সড়কগুলো নির্মাণশৈলী দুনিয়া জুড়ে প্রসিদ্ধ। কিন্তু নদীপথের যানবাহনগুলো তুলনামূলকভাবে সড়কপথের যানবাহনের চেয়ে সাধারণতঃ সহজ ও দ্রুততম হয়ে থাকে। শিল্প বিপ্লবের সময় যোগাযোগ ব্যবস্থায় রেলওয়ে পরিবহন আবিস্কৃত হয়। এ প্রেক্ষাপটে রেলপথ বিশেষ ধরনের সড়ক পথের স্বীকৃতি পায়। বর্তমানে রাস্তায় চাকাজাতীয় সকল ধরনের যানবাহন পরিচালিত হয়। তন্মধ্যে - গাড়ী, মোটর সাইকেল, সাইকেল, ট্রাম ইত্যাদি অন্যতম। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) এটি একটি ভালো নিবন্ধ, যা উচ্চ সম্পাদকীয় মানদণ্ডের মূল শর্তগুলো পূরণ করে।
![]()
ঐতিহাসিক জনপথ -![]() নবীদের পথ অথবা কুলপিতাদের পথ (হিব্রু ভাষায়: דֶּרֶךְ הֲאָבוֹת দেরেখ হা'আভত আক্ষ. 'পিতাদের পথ'), ছিল ইস্রায়েল দেশের ভেতর দিয়ে বয়ে চলা একটি প্রাচীন উত্তর-দক্ষিণ মুখী সড়কপথ। এই নামটি বাইবেলীয় গবেষকেরা ব্যবহার করেন কারণ বিভিন্ন বাইবেলীয় বর্ণনায় উল্লেখ রয়েছে যে পথটি ব্যবহার করে সচরাচর নবী আব্রাহাম, ইস্হাক ও যাকোব ভ্রমণ করতেন। এই সড়কপথকে পাহাড়ি সড়ক বা শৈলশিরা পথও বলা হয়ে থাকে কেননা এটা শমরীয় ও যিহূদীয় পর্বতমালার জলবিভাজিকীয় শৈলশিরা রেখা দিয়ে চলে। এটি মেগিদো ও হাজোর থেকে দক্ষিণে শেখেম হয়ে বে-এরশেভা পর্যন্ত, বেথেল, জেরুসালেম, ইফ্রথ এবং হেবরনের মধ্য দিয়ে যায়। যেখানে প্রাচীন ভায়া মারিস ও রাজার মহাসড়ক আন্তর্জাতিক পথ হিসেবে বিভিন্ন দেশের মধ্য দিয়ে যেতো সেখানে এই শৈলশিরা পথ শুধু ইসরায়েলের ভেতর দিয়ে যেতো। আব্রাহাম এই পথ ব্যবহার করত। এই ভূমিতে প্রবেশের পর আব্রাহাম শেখেম গিয়ে তারপর বেথ এল হয়ে হেবরন ও সবশেষে বে-এরশেভায় পোঁছেছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
সাধারণ চিত্র -নিম্নের চিত্রগুলি উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন সড়ক সংক্রান্ত নিবন্ধ হতে প্রদর্শিত.
সম্পর্কিত বিষয় -![]()
উল্লেখযোগ্য প্রকল্প -![]() ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপাক্ষিক মহাসড়ক ভারতের পুবে তাকাও নীতির অধীনে একটি নির্মাণাধীন মহাসড়ক যা ভারতের মণিপুর রাজ্যের মোরে শহরকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডের মায়ে সোত শহরের সাথে যুক্ত করবে। সড়কটি আসিয়ান-ভারত মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার আনবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ভারত মহাসড়কটিকে কম্বোডিয়া, লাওস এমনকি ভিয়েতনাম পর্যন সম্প্রসারণ করার প্রস্তাব দিয়েছে। ভারত থেকে ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত প্রস্তাবিত আনুমানিক ৩,২০০ কিমি (২,০০০ মা) দীর্ঘ সড়কটিকে পূর্ব-পশ্চিম অর্থনৈতিক করিডোর নাম দেওয়া হয়েছে। থাইল্যান্ড থেকে ক্যাম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত অংশটি ২০১৫ সালে চালু হয়। মহাসড়কটি চিন্দউইন নদীর উপরে নির্মীয়মান কালে ও মণিওয়া নদীবন্দরগুলির সাথেও সংযুক্ত হবে। লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম পর্যন্ত প্রসারিত হলে এই সংযোগসড়কটি বাৎসরিক ৭০০০ কোটি মার্কিন ডলার অতিরিক্ত স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) এবং ২০২৫ সাল নাগাদ প্রায় ২ কোটি লোকের কর্মসংস্থান অর্জনে সাহায্য করবে। ২০১৭ সালের তথ্য অনুযায়ী ভারত-আসিয়ান সংযুক্তি প্রকল্পগুলির জন্য ভারত সরকার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণের ব্যবস্থা করে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশ ঢাকার সাথে সংযুক্তি শক্তিশালী করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসড়ক প্রকল্পে যোগদানের ইচ্ছা প্রকাশ করে। বিদ্যমান বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল মোটরযান চুক্তিটি সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে মালামাল পরিবহনে শুল্ক নজরদারি শিথিলকরণ সহজতর করেছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
![]()
স্বীকৃত ভুক্তিআপনি যা করতে পারেন![]()
বিষয়শ্রেণীউইকিমিডিয়া |