ভারত সরকার

সরকারিভাবে ইউনিয়ন গভর্নমেন্ট, সাধারণভাবে কেন্দ্রীয় সরকার নামে ভারতে প্রচলিত


ভারত সরকার, সরকারিভাবে সংঘ সরকার ও সাধারণভাবে কেন্দ্রীয় সরকার নামে প্রচলিত, ভারতের সংবিধান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এবং ২৮টি রাজ্য ও ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দ্বারা গঠিত সংঘের শাসক কর্তৃপক্ষ, সম্মিলিতভাবে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র নামে পরিচিত। এটা নতুন দিল্লি, ভারতের রাজধানীতে অবস্থিত।

ভারত সরকার
গঠন২৬ জানুয়ারি ১৯৫০; ৭৪ বছর আগে (1950-01-26)
দেশভারতীয় প্রজাতন্ত্র
সরকারি ওয়েবসাইটindia.gov.in
আসনরাষ্ট্রপতি ভবন  (ভারতের রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন।)
আইনসভা
আইনসভাসংসদ
উচ্চকক্ষরাজ্যসভা
নেতাউপরাষ্ট্রপতি (জগদীপ ধনখড়)
নিম্নকক্ষলোকসভা
নেতাস্পিকার (ওম বিড়লা)
সাক্ষাতের স্থানসংসদ ভবন
নির্বাহী
রাষ্ট্রের প্রধানরাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু
সরকার প্রধানপ্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
প্রধান অঙ্গমন্ত্রিসভা
সিভিল সার্ভিসের প্রধানমন্ত্রিপরিষদ সচিব (রাজীব গৌবা, আইএএস)
সাক্ষাতের স্থানকেন্দ্রীয় সচিবালয়
মন্ত্রণালয়৫৭
দায়ীলোকসভা
বিচার
আদালতভারতের সর্বোচ্চ আদালত
প্রধান বিচারপতিধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়

ভারতের নাগরিকদের জন্য প্রযোজ্য মৌলিক দেওয়ানি ও ফৌজদারি আইনগুলি মুখ্য সংসদীয় আইনসভায় নির্ধারণ করা হয়।

ভারতীয় পদমর্যাদা ক্রম অনুসারে সরকারের বিভিন্ন পদাধিকারীদের দায়িত্ব ও ক্ষমতা ন্যাস্ত হয়।

রাষ্ট্রপতি সম্পাদনা

ভারতের রাষ্ট্রপতি হলেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান[১] রাষ্ট্রপতি ভারতের আইনবিভাগ, শাসনবিভাগ ও বিচারবিভাগের সকল শাখার আনুষ্ঠানিক প্রধান এবং ভারতের সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক। ভারতের রাষ্ট্রপতির দণ্ডিত ব্যক্তির দণ্ডাদেশ স্থগিত, হ্রাস বা দণ্ডিতকে ক্ষমা করার অধিকার রয়েছে।[২]

রাষ্ট্রপতি এক নির্বাচকমণ্ডলীর দ্বারা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন। এই নির্বাচকমণ্ডলী গঠিত হয় ভারতীয় সংসদ (লোকসভারাজ্যসভা) এবং বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভার সদস্যদের নিয়ে। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর।[৩] অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের (লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল) মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুনরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যাতে নির্বাচকমণ্ডলীতে প্রতি রাজ্যের জনসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট রাজ্যের বিধায়কদের প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা এবং রাজ্য বিধানসভার সদস্যসংখ্যার সঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্যসংখ্যার সামঞ্জস্যবিধান করা যায়। কোনো প্রার্থী এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট পেতে ব্যর্থ হলে, একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পরাজয়শীল প্রার্থীদের ভোট অন্য প্রার্থীতে হস্তান্তরিত হতে থাকে (এবং সেই সঙ্গে সেই প্রার্থী নির্বাচন থেকে বাদ পড়তে থাকেন), যতক্ষণ না একজন সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেন। ভারতের উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য লোকসভা ও রাজ্যসভার সকল সদস্যের (নির্বাচিত ও মনোনীত) প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন।[৪]

যদিও ভারতীয় সংবিধানের ৫৩ অনুচ্ছেদে[৫] বলা হয়েছে যে, রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতা সরাসরি প্রয়োগ করতে পারেন,[৬] তবুও, কয়েকটি ব্যতিক্রমী ক্ষেত্র ছাড়া রাষ্ট্রপতির সব ক্ষমতাই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিপরিষদের কর্তৃত্বাধীন। ভারতের রাষ্ট্রপতি নতুন দিল্লিতে একটি এস্টেটে বাস করেন। এই এস্টেটটি রাষ্ট্রপতি ভবন নামে পরিচিত।[৭] রাষ্ট্রপতির অবসরযাপনের জন্য ছারাব্রা, শিমলাহায়দ্রাবাদে তিনটি রিট্রিট বিল্ডিং রয়েছে। হায়দ্রাবাদের রিট্রিট ভবনটির নাম রাষ্ট্রপতি নিলয়ম।

২৫ জুলাই, ২০০৭ প্রতিভা দেবীসিংহ পাতিল ভারতের দ্বাদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। তিনিই দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি।[৮]

১৯ জুলাই, ২০১২ ভারতের ত্রয়োদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচনের ফল ২২ জুলাই ঘোষিত হয়েছে। প্রণব মুখোপাধ্যায় বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। ২৫ জুলাই বর্তমান রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল তার কার্যভার ত্যাগ করেছেন। একই সাথে প্রণব মুখোপাধ্যায় ভারতের প্রথম বাঙালি রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন।[৯]

উপরাষ্ট্রপতি সম্পাদনা

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি, ভারতের সংবিধান অনুসারে ভারতের ক্ষমতার দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি। তিনি পদাধিকার বলে ভারতের রাজ্যসভার চেয়ারম্যান।

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে হলে প্রার্থীকে ভারতীয় নাগরিক, ৩৫ বছর বয়স্ক এবং রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হবার যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হয়। উপরাষ্ট্রপতি সংসদের কোনো কক্ষের বা রাজ্য আইনসভার কোনো কক্ষের সদস্য থাকতে পারেন না। উপরাষ্ট্রপতি সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হন। সংসদের উভয় কক্ষের সদস্যদের নিয়ে একটি নির্বাচনী সংস্থা গঠিত হয়। ঐ নির্বাচনী সংস্থা দ্বারা সমানুপাতিক প্রতনিধিত্বের একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটে এবং গোপন ভোটপত্রের মাধুমে তিনি নির্বাচিত হন।

ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি হন বিশিষ্ট দার্শনিক সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। ভারতের বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়৷

প্রধানমন্ত্রী সম্পাদনা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সরকারের প্রধান, মন্ত্রিপরিষদের প্রধান এবং রাষ্ট্রপতির প্রধান উপদেষ্টা তথা সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা।

ভারতের মন্ত্রিপরিষদ সম্পাদনা

মন্ত্রক মন্ত্রী সংসদীয় কেন্দ্র জন্মস্থান নোট
স্বরাষ্ট্র

সমন্বয়

অমিত শাহ গান্ধীনগর মুম্বই নিরাপত্তা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি, রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক নির্মলা সীতারামন কর্ণাটক(RS) মাদুরাই নিরাপত্তা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি, রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
প্রতিরক্ষা রাজনাথ সিং লখনউ চন্দৌলি নিরাপত্তা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি, রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
বিদেশ সুভ্রাহ্মণ্যম জয়শঙ্কর গুজরাত (RS) নতুন দিল্লি নিরাপত্তা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক নিতিন গডকড়ী নাগপুর নাগপুর রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
শিল্প ও বাণিজ্য

ভোক্তা বিষয়ক , খাদ্য ও জন বিতরণ

বস্ত্র পীযূষ গোয়েল মহারাষ্ট্র(RS) মুম্বই Cabinet Committee on Economic Affairs ,রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
আইন ও বিচার কিরেন রিজিজু অরুণাচল প্রদেশ পশ্চিম পশ্চিম কামেং রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
বিদ্যুৎ

নতুন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি

রাজ কুমার সিং আরা সুপৌল
কৃষি ও কৃষক কল্যাণ নরেন্দ্র সিং তোমর মোরেনা মোরেনা রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
মহিলা ও শিশু উন্নয়ন স্মৃতি ইরানি আমেঠি নতুন দিল্লি Cabinet Committee on Employment and Skill Development
উপজাতি বিষয়ক অর্জুন মুন্ডা খুঁটি জামশেদপুর
শিক্ষা

দক্ষতা উন্নয়ন এবং উদ্যোক্তা

ধর্মেন্দ্র প্রধান মধ্যপ্রদেশ(RS) তালচের Cabinet Committee on Economic Affairs
সামাজিক ন্যায়বিচার এবং ক্ষমতায়ন বীরেন্দ্র কুমার খটিক টিকামগড় সগর
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ

রাসায়নিক ও সার

মনসুখ এল মান্দাভিয়া গুজরাত (RS) ভাবনগর
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন

শ্রম ও কর্মসংস্থান

ভূপেন্দ্র যাদব রাজস্থান (RS) আজমির
সংখ্যালঘু বিষয়ক মুখতার আব্বাস নকভি ঝাড়খণ্ড(RS) এলাহাবাদ
ভারী শিল্প ও পাবলিক এন্টারপ্রাইজস মহেন্দ্র নাথ পান্ডে চান্দৌলী গাজীপুর
সংসদ বিষয়ক

খনি মন্ত্রক

কয়লা

প্রল্হাদ যোশী ধারবাদ বিজাপুর Cabinet Committee on Political Affairs , Cabinet Committee on Parliamentary Affairs
জলশক্তি গজেন্দ্র শেখায়াত যোধপুর জয়সলমের রাজস্থান মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট এর পুত্রকে হারিয়ে আসন জেতেন।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ নারায়ণ রানে মহারাষ্ট্র(RS) মুম্বই
মৎস্য, পশুপালন ও দুগ্ধ পালন পার্সোত্তম রুপালা গুজরাত (RS) রাজকোট
রেল

ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি

অশ্বিনী বৈষ্ণব ওড়িশা (RS) যোধপুর
বন্দর, শিপিং এবং নৌপথ

আয়ুর্বেদ, যোগ, প্রাকৃতিক চিকিৎসা, ইউনানী, সিদ্ধ, সোয়া-রিগপা এবং হোমিওপ্যাথি

সর্বানন্দ সোনোয়াল লখিমপুর ডিব্রুগড়
পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস

গৃহায়ন ও নগর বিষয়ক

হরদীপ পুরী উত্তর প্রদেশ(RS) দিল্লি
গ্রামীণ উন্নয়ন

পঞ্চায়েতি রাজ মন্ত্রক

গিরিরাজ সিং বেগুসারাই বড়হিয়া কানহাইয়া কুমারকে হারিয়ে আসন জেতেন।
বেসামরিক বিমান চলাচল জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া মধ্যপ্রদেশ(RS) মুম্বই
ইস্পাত রামচন্দ্র প্রসাদ সিং বিহার (RS) নালন্দা
খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প পশুপতি কুমার পারস হাজীপুর হাজিপুর রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কিত মন্ত্রিসভা কমিটি
তথ্য ও সম্প্রচার

যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া

অনুরাগ ঠাকুর হামিরপুর হামিরপুর Cabinet Committee on Parliamentary Affairs
সংস্কৃতি

পর্যটন

উত্তর -পূর্ব অঞ্চলের উন্নয়ন

গঙ্গাপুরাম কিষান রেড্ডি সেকেন্দ্রাবাদ থিম্পুর, করিমনগর জেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

ভূ বিজ্ঞান

ডাঃ জিতেন্দ্র সিং উধমপুর জম্মু

[১০]

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পাদনা

বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয় সম্পাদনা

খনি মন্ত্রক সম্পাদনা

প্রতিমন্ত্রী(স্বাধীন দায়িত্ব) সম্পাদনা

মন্ত্রক মন্ত্রী সংসদীয় কেন্দ্র জন্মস্থান
শ্রম ও কর্মসংস্থান সন্তোষ গাংওয়ার বারেলি বারেলি
পর্যটন প্রহ্লাদ প্যাটেল দামোহ নরসিংহপুর

প্রতিমন্ত্রী সম্পাদনা

মন্ত্রক প্রতিমন্ত্রী সংসদীয় কেন্দ্র জন্মস্থান
স্বরাষ্ট্র নিত্যানন্দ রাই উজিয়ারপুর হাজিপুর (বিহার)
স্বরাষ্ট্র

যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া

নিশীথ প্রামাণিক কোচবিহার দিনহাটা
শিক্ষা ডা সুভাষ সরকার বাঁকুড়া বাঁকুড়া
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ অশ্বিনী কুমার চৌবে বক্সার ভাগলপুর
মহিলা ও শিশু উন্নয়ন দেবশ্রী চৌধুরী রায়গঞ্জ রায়গঞ্জ
প্রধানমন্ত্রীর অফিস
পারমাণবিক শক্তি বিভাগ
কর্মী, জন অভিযোগ ও পেনশন মন্ত্রক
মহাকাশ বিভাগ
জিতেন্দ্র সিং উধমপুর জম্মু
পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন বাবুল সুপ্রিয় আসানসোল উত্তরপাড়া কোতরং
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক

বেসামরিক বিমান চলাচল

বিজয় কুমার সিং গাজিয়াবাদ বাপোরা
জলশক্তি

সামাজিক ন্যায়বিচার এবং ক্ষমতায়ন

রতন লাল কাতারিয়া আম্বালা যমুনানগর
সামাজিক ন্যায়বিচার এবং ক্ষমতায়ন প্রতিমা ভৌমিক ত্রিপুরা পশ্চিম সেপাহিজালা
সংখ্যালঘু বিষয়ক জন বার্লা আলিপুরদুয়ার জলপাইগুড়ি জেলা
বন্দর, শিপিং এবং নৌপথ শান্তনু ঠাকুর বনগাঁ ঠাকুরনগর

আইন-সভা সম্পাদনা

ভারতে লেজিসলেটিভ ক্ষমতা ভারতের রাষ্ট্রপতি, রাজ্যসভা ও লোকসভা নিয়ে গঠিত সংসদের একটি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা উপর ন্যস্ত করা হয়।

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সম্পাদনা

মুখ্য অর্থনৈতিক পরামর্শদাতা সম্পাদনা

  • ডঃ ভি. অনন্ত নাগেশ্বরন

মুখ্য স্বাস্থ্য-বিষয়ক বৈজ্ঞানিক সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. R.I.C. Publications (২০০৭)। Democracy – Power to the people। R.I.C. Publications। পৃষ্ঠা 59। আইএসবিএন 978-1-74126-671-9। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১২ 
  2. Thorpe, Vandana (১ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। The Pearson Guide To Bank Probationary Officer Recruitment Examinations। Pearson Education India। পৃষ্ঠা 12। আইএসবিএন 978-81-317-1568-0। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১২ 
  3. "Indian Elections"। ৯ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১২ 
  4. Kapoor, Subodh (১ জুলাই ২০০২)। The Indian Encyclopaedia। Cosmo Publications। পৃষ্ঠা 2219। আইএসবিএন 978-81-7755-257-7। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১২ 
  5. "Article 53 in The Constitution Of India 1949"। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১২ 
  6. Ministry of Law and justice, Govt of India: "Constitution of India, updated up to 94th Amendment Act", page 26,The Constitution of India ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে
  7. Gerald James Larson (১৯৯৫)। India's Agony Over Religion। SUNY Press। পৃষ্ঠা 2–। আইএসবিএন 978-0-7914-2411-7। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১২ 
  8. Pradhan, Bibhudatta (১৯ জুলাই ২০০৭)। "Patil Poised to Become India's First Female President"Bloomberg.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০০৭ 
  9. "Election for new President on July 19"The Indian Express। ১২ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১২ 
  10. "cabinet-reshuffle"