ঠাকুরনগর

পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার শহর শহর

ঠাকুরনগর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বনগাঁ মহকুমা অন্তর্গত একটি সেন্সাস টাউন। এটি গাইঘাটা থানা ও গাইঘাটা ব্লক-এর অন্তর্গত। এখানে ঠাকুরনগর রেলওয়ে স্টেশন নামে একটি স্টেশন রয়েছে। রেল স্টেশনটি কলকাতা, বারাসাতবনগাঁ শহরের যোগাযোগ রক্ষা করে।এছা্ড়া ঠাকুরনগর থেকে রানাঘাট, নবদ্বীপ ও গাইঘাটার জন্য বাস পরিসেবা রয়েছে বর্তমানে এই শহরে একটি পৌরসভা হবে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকার।[]

ঠাকুরনগর
শহর
ঠাকুরনগর মতুয়া মহাসঙ্ঘ ও ঠাকুরবাড়ি
ঠাকুরনগর মতুয়া মহাসঙ্ঘ ও ঠাকুরবাড়ি
ডাকনাম: শ্রী ধাম ঠাকুরনগর
West Bengal
West Bengal
ঠাকুরনগর
West Bengal
West Bengal
ঠাকুরনগর
পশ্চিমবঙ্গের মানচিত্রে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৫′২৮″ উত্তর ৮৮°৪৬′৪০″ পূর্ব / ২২.৯২৪৪৪° উত্তর ৮৮.৭৭৭৭৮° পূর্ব / 22.92444; 88.77778
রাষ্ট্র ভারত
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
জেলাউত্তর চব্বিশ পরগনা
সরকার
 • ধরননগর পঞ্চায়েত
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট৪৫,০০০
ভাষা
 • দাপ্তরিকবাংলা, ইংরেজি
সময় অঞ্চলIST (ইউটিসি+5:30)
PIN743287
Telephone03215
আইএসও ৩১৬৬ কোডIN-WB
যানবাহন নিবন্ধনWB-23, WB-24, WB-25, WB-26, WB-27, WB-28.
DivisionPresidency Division
Vidhanshabha ConstituencyGaighata
Lokshaba ConstituencyBangaon
ওয়েবসাইটhttp://www.north24parganas.nic.in

ঠাকুরনগর সমুদ্র সমতল থেকে ৯ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।এই এলাকা অর্সেনিক কবলিত।

বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ঠাকুরনগর কে পৌরসভা এলাকায় রূপান্তরিত করার প্রস্তাব দিয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

সম্পাদনা

ঠাকুরনগরে দুটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।এগুলি হল-

  • ঠাকুরনগর হাই স্কুল
  • ঠাকুনগর উচ্চবালিকা বিদ্যালয়।

ঠাকুরনগর একটি সরকারি মহাবিদ্যালয় বা কলেজ বর্তমানে চালু হয়েছে।

ঠাকুরবাড়ি ও মতুয়া ধাম

সম্পাদনা

মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে ঠাকুরবাড়ি ও মতুয়া ধাম বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ মতুয়া তীর্থ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মতুয়া ধাম ঠাকুরনগর রেল স্টেশন থেকে ১ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত। প্রতিবছর চৈত্র মাসে মতুয়া সম্প্রদায়ের গুরু ও সমাজসংস্কারক হরিচাঁদ ঠাকুর এবং তার পুত্র গুরুচাঁদ ঠাকুরের আদর্শে মতুয়া ধামে মেলা বসে যা ঠাকুরনগরের মেলা হিসাবে পরিচিত []

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Meet the matuas"Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৬ 
  2. "মতুয়া বিষয়ে কিছু সওয়াল জবাব"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ৭ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারী ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা