ইতালি
এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
ইতালি (ইতালীয়: Italia ইতালিয়া) পশ্চিম ইউরোপের একটি প্রাচীন সংযুক্ত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় রাষ্ট্র। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত একটি দেশ এবং এটি ইউরো অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বিধায় এর মুদ্রা ইউরো। এই দেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা চালু আছে। এর উত্তর সীমান্তে আল্পস পর্বতমালাসংলগ্ন ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া ও স্লোভেনিয়া অবস্থিত এবং দক্ষিণে সম্পূর্ণ ইতালীয় উপদ্বীপ, ভূমধ্যসাগরসংলগ্ন দুই দ্বীপ সিসিলি ও সার্দিনিয়াসহ আরো বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপে পরিবেষ্টিত। সান মারিনো এবং ভ্যাটিকান সিটি নামের দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র ইতালির অধিভুক্ত হলেও কাম্পিওনে দি'কে সুইজারল্যান্ড ধারণ করেছে।
ইতালীয় প্রজাতন্ত্র রেপুব্লিকা ইতালীয়া | |
---|---|
![]() ইতালি-এর অবস্থান (গাঢ় সবুজ) – ইউরোপে (হালকা সবুজ & গাঢ় ধূসর) | |
রাজধানী | ![]() |
বৃহত্তম নগরী | রাজধানী |
সরকারি ভাষা | ইতালীয়১ |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক |
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | ইতালীয় |
সরকার | ঐক্যমূলক সংসদীয় সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র |
সের্জো মাত্তারেল্লো | |
জর্জা মেলোনি | |
পিয়েত্র গ্রাস্সো | |
লাউরা বোলদ্রিনি | |
আইন-সভা | জাতীয় সংসদ |
• উচ্চকক্ষ | প্রজাতন্ত্র সেনেট |
ডেপুটি চেম্বার | |
আয়তন | |
• মোট | ৩,০১,৩৩৮ কিমি২ (১,১৬,৩৪৭ মা২) (৭২তম) |
• পানি (%) | ২.৪ |
জনসংখ্যা | |
• ২০১৮ আনুমানিক | ![]() |
• ২০১১ আদমশুমারি | ![]() |
• ঘনত্ব | ২০১.৩/কিমি২ (৫২১.৪/বর্গমাইল) (৬৩তম) |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০১৯ আনুমানিক |
• মোট | ![]() |
• মাথাপিছু | ![]() |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০১৯ আনুমানিক |
• মোট | ![]() |
• মাথাপিছু | ![]() |
জিনি (২০১৮) | ![]() মাধ্যম |
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৮) | ![]() অতি উচ্চ · ২৯তম |
মুদ্রা | ইউরো (€)২ (EUR) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+১ (সিইটি) |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি+২ (সিইএসটি) |
গাড়ী চালনার দিক | ডানদিকে |
কলিং কোড | ৩৯৩ |
ইন্টারনেট টিএলডি | .it৪ |
দেশটির সীমানাক্ষেত্রটি ৩,০১,৩৩৮ বর্গ কিলোমিটার (১,১৬,৩৪৬ বর্গ মাইল) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ঋতুময় ইতালীয় জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ। ৬০.৬ মিলিয়ন (সাড়ে ৬ কোটি ) লোকসংখ্যা সংবলিত ইতালি জনসংখ্যার দিক থেকে ইউরোপে পঞ্চম এবং বিশ্বে ২৩তম জনবহুল দেশ। এর রাজধানী রোম (ইতালীয়: রোমা) শহর। শতাব্দীর পশ্চিমা সভ্যতায় রোমান সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক কেন্দ্রস্থল হওয়ার কারণে এটিকে রাজধানী করা হয়। এর অবনতির পর, ইতালি বহুসংখ্যক ভিনদেশী, জার্মানিক উপজাতি যেমন লোম্বার্ডস ও ওস্ট্রুগোথস থেকে শুরু করে বাইজান্টাইন্স এবং পরবর্তীতে নর্মান্স, সাথে আরো অনেকের অনুপ্রবেশ সহ্য করেছে। পরবর্তী শতাব্দী রেনেসাঁর[৭] জন্মভূমি হয়ে উঠে। ইতালির অখণ্ড আকারের পরবর্তীকালীন ইউরোপীয় বুদ্ধিদীপ্ত গতিবিধি ও চিন্তা ধারণা ব্যাপকভাবে উর্বরতা পায়।
রোমানোত্তর ইতিহাসে যদিও ইতালি অনেক রাজ্য ও নগরে বিভক্ত ছিলো - সারদিনিয়া রাজ্য, দুই সিসিলিয়া রাজ্য, ডাচি অব মিলান কিন্তু ১৮৬১ সালে একীভূত হয়,[৮]ইতিহাসের এক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে, যা “ইল রিসরজিমেন্ত” (পুনরুত্থান) নামে পরিচিত। ১৯ শতকের শেষের দিকে, ১ম বিশ্বযুদ্ধ থেকে ২য় বিশ্বযুদ্ধকালীন ইতালি ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। এর শাসন লিবিয়া, ইরিথ্রিয়া, সোমালিয়া, ইথোপিয়া, আলবেনিয়া, ডোডেকানিস পর্যন্ত বর্ধিত করে ও চীনের তিয়াঞ্জিন শহরও এতে সম্মতি প্রদান করে।[৯] শেংগেন চুক্তি স্বাক্ষরকারী বিধায় শেঙ্গগেন ভিসা নিয়ে এ দেশে প্রবেশ করা যায়।
বর্তমান ইতালি একটি গণপ্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। মানব উন্নয়ন সূচকে ইতালিকে বিশ্বের ২৩তম উন্নত দেশ হিসেবে গণ্য করা হয়[১০] ও জীবনের মান নির্দেশ বিচারে বিশ্বের সেরা দশে ইহার স্থান।[১১] ইতালীয়রা খুব উন্নত জীবন-যাপনে অভ্যস্ত এবং প্রতি কাপিটাতে আছে উচ্চ নমিনাল জিডিপি ।[১২][১৩] ইতালি হচ্ছে ইউরোপিয়া ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এটি ইউরোজোনেরও একটি অংশ। এছাড়াও এটির জি৮, জি২০ এবং ন্যাটোর সদস্যপদ রয়েছে। ইতালির রয়েছে বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম নমিনাল জিডিপি, দশম উচ্চতর জিডিপি (পিপিপি))[১৪] এবং ষষ্ঠ বৃহত্তম সরকারি বাজেট।[১৫] এটি অরগানাইজেশন ফর ইকনোমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন, কাউন্সিল অব ইউরোপ, ওয়েস্টার্ন ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং ইউনাইটেড ন্যাশন্সের সদস্য। ইতালির রয়েছে বিশ্বের নবম বৃহত্তম ডিফেন্স বাজেট এবং ন্যাটো নিউক্লিয়ার সরঞ্জামের অংশীদারত্ব। ইতালির ইউরোপীয় ও পৃথিবীব্যাপী সামরিক, সাংস্কৃতিক এবং কূটনৈতিক সম্পর্কে বিশাল ভূমিকা পালন করে। ইউরোপীয় রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব দেশটিকে দিয়েছে আঞ্চলিক শক্তি। দেশটির রয়েছে সরকারি উচ্চ শিক্ষা কাঠামো ও উচ্চ বিশ্বায়িত জাতি।[১৬]
ইতিহাস
সম্পাদনাব্যুৎপত্তি
সম্পাদনা“ইতালিয়া” (Italia) নামের ব্যুৎপত্তিটির অনেক সংখ্যক পুর্বধারণা আছে এবং এর সমাধানের পথ নিয়ে ইতিহাসবিদরা ও ভাষাবিদরা বিস্তৃত ধারণা দিয়েছেন।[১৭] অনেকগুলো বর্ণনা থেকে অন্যতম ব্যাখ্যা হলো, ইতালিয়া শব্দটি ল্যাটিনঃ ইতালিয়া থেকে এসেছে,}},[১৮] যা গ্রিক শব্দ ওসকান (Oscan); Víteliú; যার অর্থ দাঁড়ায় “ছোট গবাদিপশুদের চারণভূমি” (land of young cattle) (cf. Lat vitulus "calf", Umb vitlo "calf"); থেকে ধার করা হয়েছে।.[১৯] ষাঁড় ছিলো একটি দক্ষিণ ইতালীয় উপজাতির প্রতীক এবং স্বাধীন ইতালির সামনিট যুদ্ধের সময় রোমান উদ্ধত নেকড়েকে রক্তাক্ত করে বলে প্রায়ই শোনা যায়। গ্রিক ইতিহাসবিদ ডিওনিসিয়াস অব হালিকারনাসাস এর মতে, লোককাহিনীর বরাত দিয়ে তিনি ইতালিকে ইটালুস (Italus) আখ্যা দেন,[২০] এরিস্টটল[২১] ও থুসিদিদেসও (Thucydides)[২২] একই মত দেন। ইতালি নামটি প্রকৃত অর্থে বর্তমান দক্ষিণ ইতালির জন্য প্রযোজ্য যা এন্টিওচুস অব সাইরাকাস এর মতে, ব্রুত্তিউম উপদ্বীপের দক্ষিণভাগ (বর্তমান কালাব্রিয়া)। তার সময়ে ইতালি ও এনোট্রিয়া (Oenotria) সমার্থক ছিল। এটি লুকানিয়ার কিছু অঞ্চলের জন্যও ব্যবহৃত হত। যা বৃহত্তর অঞ্চলের জন্য গ্রিকরা ইতালিয়াতে ধীরে ধীরে প্রচলন করেন কিন্তু পুরো উপদ্বীপ রোমানরা জয়লাভের আগ পর্যন্ত এর ব্যাপকতা ছিল না।[২৩]
প্রাক্-ইতিহাস ও প্রাচীন রোম
সম্পাদনাদুই লক্ষ বছর আগের পিলিওলিথিক যুগেও (Paleolithic period) সমগ্র ইতালি জুড়ে আধুনিক সভ্য মানুষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।[২৪] রোমান পূর্ববর্তী ইতালীয় জাতিসমূহ যেমন উম্ব্রিয়ান, ল্যাটিন (যারা রোমানদের কাছ থেকে আবির্ভূত হয়েছিলো), ভোস্কি, সামনিট, চেলটিক এবং লিগুইররা ছিলো ইতালির উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দা, অনেকে ছিলো ইন্দো-ইউরোপীয় গোত্রের; তবে মূল ঐতিহাসিক মানুষগুলো ছিলো উত্তরাধিকার সূত্রে ইট্রুষ্কান, ইলিমিয়ান ও সিসিলীয় সিকানী এবং প্রাক-ঐতিহাসিক সার্দিনিয়ান গোত্রের।
খ্রিষ্টপূর্ব সপ্তাদশ থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী কোন এক সময়ে মাইসেনিয়ান গ্রিকরা ইতালির সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে[২৫][২৬][২৭][২৮][২৯][৩০][৩১] এবং খ্রিষ্টপূর্ব অষ্টম ও সপ্তম শতাব্দীতে গ্রিকরা সিসিলীয়ার উপকূলের পুরো জায়গা জুড়ে ও ইতালি উপদ্বীপের (Peninsula) দক্ষিণ অংশে মানিয়া গ্রেয়েসিয়া নামে উপনিবেশিক বসতি (Greek Colony) গড়ে তোলে। এদের সাথে ফোনেসিয়ানরাও (Phoenicians) সারদিনিয়া ও সিসিলিয় উপকূলে বসতি নিবাস স্থাপন করে। আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব অষ্টম শতাব্দীতে প্রাচীন রোমে একটি ক্ষুদ্র কৃষি গোষ্ঠী গড়ে উঠেছিলো। পুরো শতাব্দী জুড়ে মেডিটারিয়ান সাগর বেষ্টিত কলোসাল সাম্রাজ্য, যেখানে আদি গ্রিক ও রোমান সংস্কৃতির সমন্বয়ে এক নতুন সভ্যতা গড়ে উঠেছিলো। এই সভ্যতার একটি অংশ বর্তমান আইন, প্রশাসন, দর্শন, এবং কলা'র মধ্যেই টিকে আছে পশ্চিমীয় সভ্যতার মূল ভিত্তি হিসেবে। চতুর্থ শতাব্দীর শেষের দিক হতে ৩৯৫ খ্রিষ্টাব্দে রোম সাম্রাজ্যকে শেষ পর্যন্ত দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়ঃ পশ্চিমা সভ্যতা (ওয়েস্টার্ন সিভিলাইজেশন) ও প্রাচ্য সভ্যতা (ইস্টার্ন সিভিলাইজেশন)। পূর্ব ইউরোপের ফ্রাঙ্ক (সাধাসিধে উপজাতি), ভ্যান্ডল (ধ্বংসকারী উপজাতি), হুন, গোথ (বর্বর উপজাতি) এবং অন্যান্যদের জনসংখ্যাধিক্যে পশ্চিমাভাগ পরিশেষে বিলুপ্ত হয় ও ইতালীয় উপদ্বীপ ত্যাগের মাধ্যমে একটি ছোট স্বাধীন রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে এবং পরবর্তী ১৩০০ বছরে নগর রাজ্যগুলোতে কলহ, দ্বন্দ্ব্ব লেগে ছিলো। শুধুমাত্র প্রাচ্যরাই (বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যই) রোমান সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়ে উঠে।
মধ্যযুগ
সম্পাদনা৬ষ্ট শতাব্দীতে বাইজান্টাইন সম্রাট ১ম জাস্টিনিয়ান ওস্ট্রুগথদের হাত থেকে ইতালী পুনরায় জয় করেন। একই শতাব্দীর শেষের দিকে লোম্বার্ডদের ও জার্মানীয় উপজাতিদের অধিক্রমণে বাইজান্টানদের এক্সারচ্যাট অব রেভান্না-সহ দক্ষিণ ইতালীর অন্যান্য অংশে উপস্থিতি কমতে শুরু করে। লোম্বার্ডদের শাসনামলে ৮ম শতাব্দীর শেষ ভাগে ফ্রাঙ্কিস সাম্রাজ্যের চার্লম্যাগণ উত্তর ও ইতালির মধ্যভাগের বেশিরভাগ এলাকা শাষিত হয়। ফ্রাঙ্কিস রাজা মধ্য ইতালির রোম থেকে রেভান্না পর্যন্ত বিস্তৃত করে পোপকে একটি যথাযথ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সাহায্যও করেছিলেন যদিও তিনি মধ্যযুগের, বর্তমান লাত্জিও শহর, বেশিরভাগ সময় নিয়ন্ত্রণে ছিলেন। ত্রয়োদশ শতাব্দী পর্যন্ত ইতালীয় রাজনীতি জার্মান পবিত্র রোমান সম্রাট এবং পোপ কর্তৃক বেশিরভাগ ইতালীয় রাষ্ট্রগুলো শাসিত হয় ক্ষণস্থায়ী নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে। কর্তৃত্ব শুন্য অত্যাবশরে ইতালীয় অঞ্চল সিনোরীয়া ও মিদীয়েভাল কম্যুনের মতন প্রতিষ্ঠান গজিয়ে উঠতে দেখা দেখেছে। ইতালীয় মিদীয়েভাল নগর- রাষ্ট্রে প্রায়ই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করত, যারফলে বেশিরভার মানুষই চাইত এমন একজন মানুষ যিনি নিয়ম নীতি পুনরায় অধিষ্ঠিত করতে পারেন এবং ব্যক্তি, পরিবার, বংশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব্ব সংঘাত কমাতে সক্ষম হবেন। বহুসংখ্যক যুদ্ধের ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর, ইতালি বিশেষত উত্তরে, নগর সভ্যতা ধরে রাখে, যা পরবর্তীতে স্বতন্ত্রতার মধ্য দিয়ে বাণিজ্যিক প্রজাতন্ত্র বিকশিত হয়। নগররাষ্ট্র ছিল বাস্তবে বণিক শাসকগোষ্ঠীরা যার তত্ত্বাবধানে প্রাতিষ্ঠানিক এবং শৈল্পিক অগ্রগতি প্রতিপালিত হত। দ্বাদশ শতাব্দীতে উত্তর ইতালির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলো মিলান, যা লোম্বার্ড লীগ নেতৃত্বে জার্মান সম্রাট ফ্রেডেরিক বারবারোসসা পরাজিত হয় যা অবধারিতরূপে কার্যকর প্রক্রিয়ায় উত্তর এবং মধ্য ইতালীয় শহরগুলোর স্বাতন্ত্র্যতা ত্বরান্বিত করে।
একই সময়ে, ইতালি বিপুল সংখ্যক সমুদ্রতীরবর্তী (Maritime) প্রজাতন্ত্র গড়ে উঠতে দেখেছে। তাদের মধ্যে প্রসিদ্ধ ছিলো ভেনিস, জেনেভা, পিজা এবং আমালফি। রাজনৈতিক এবং বাণিজ্যিক সুবিধা নিয়ে এই সকল প্রজাতন্ত্রও সক্রিয়ভাবে ক্রুসেডে অংশগ্রহণ করেছিল। পূর্বের বাণিজ্যের জন্যে ভেনিস এবং জেনেভা শীঘ্রই ইউরোপের মুখ্য প্রবেশদ্বার হয়ে উঠে এবং কৃষ্ণ সাগর পর্যন্ত ঔপনিবেশ গড়ে উঠে ও এর প্রায়ই ভুমধ্যসাগরীয় ইসলামি দুনিয়ার সাথে বাইজেন্টান সাম্রাজ্যের বাণিজ্য নিয়ন্ত্রিত হত। তখন মিলান পশ্চিমের লোম্বার্দিকে দখলে নিয়ে ডাচি অব মিলান (ডিউকের শাসিত এলাকা মিলান) নামে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র গঠিত হয়। মধ্যযুগের শেষের দিকে পিয়েদ্মন্ত একটি অপ্রধান স্যাভয় রাজ্য থেকে মাঝারি আকারের ডাচিতে পরিণত বিকাশ লাভ করেছিল। ফোলেন্স ইতোমধ্যে একটি পরিপাটি সুগঠিত বাণিজ্যিক এবং অর্থনৈতিক শহররূপে গড়ে উঠে এবং বহু শতাব্দী পর্যন্ত সিল্ক, পশম, ব্যাংক এবং মণিরত্নের জন্য ইউরোপীয় রাজধানী ছিল।
নবম শতাব্দীতে দক্ষিণে সিসিলি একটি ইসলামিক আমিরাত হয়ে উঠে এবং একদশ শতাব্দীর শেষ দিকে এটি লোম্বার্ড ও বাইজান্টাইনের অধিকাংশ এলাকা নোর্মান কর্তৃক জয়লাভের আগ পর্যন্ত সমৃদ্ধশালী ছিল। ক্রমান্বয়ে 'হাউস অফ অয়েনস্টাউফেন' (House of Hohenstaufen), এরপর 'হাউস ওব আঞ্জো' (House of Anjou); পঞ্চাদশ শতাব্দী 'হাউস অব আরাগণ' (House of Aragon) (যদিও সিসিলি ত্রয়োদশ শতাব্দীর শেষের দিক থেকে ১৫শ শতাব্দীতে আঞ্জোর শাসনে চলে গিয়েছিল) থেকে অনেক গুলো জটিল ক্রমান্বয়িক ঘটনার মধ্য দিয়ে ইতালি একীভূত রাজ্য হিসেবে স্থায়ী ছিল। পূর্বেকার বাইজান্টান প্রদেশ সারদিনিয়া 'জুদিকাতি' নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছিল। আরাগোনিজরা ইহা জয় করার আগ পর্যন্ত অধিকাংশ দ্বীপগুলো ছিলো জেনোয়েজ (জেনেভা বাসী) বা পিজানদের অধীনস্থ।
রেনেসার যুগ (১৫শ – ১৬শ শতাব্দী )
সম্পাদনাইতালির এক তৃতীয়াংশ লোক ১৩৪৮ সালের মহামারীতে প্রাণ হারায়। [৩২][৩৩] তথাপি, মহামড়কের বিপর্যয় থেকে পুনরুত্থান নগর জুড়ে ব্যবসা এবং অর্থনীতি ব্যাপকভাবে আলোড়িত করেছে। সংস্কৃতিক অর্জনের দিক দিয়ে যা ছিল মানবতা এবং রেনেসাঁর (নবজাগরণের) সাফল্যমন্ডিত অর্জন। রেনেসাঁর সাহিত্য বিবেচনায় পেট্রার্ক (স্বদেশীয় ভাষায় পরিমার্জিত রুচিসম্পন্ন পরিশীলিত সনেট ইল কান্সনিয়েরের ধারার জন্য সবচেয়ে পরিচিত) ও তার বন্ধু এবং একিকালীন বোক্কাচ্চ ('ডেকামেরন' এর লেখক)। ১৫শ শতাব্দীর স্বদেশীয় বিখ্যাত কবি ও মহাকাব্যিক লেখকদের মধ্যে লুইগি পুলচি (মরগান্তে), মাত্তেও মারিয়া বোইয়ার্দ (অর্লান্ডো ইন্নামওরাতো), এবং লুদোভিকো আরিওস্ত (অর্লান্ডো ফুরিওজো) অন্যতম। ১৫শ শতাব্দীর লেখকরা যেমন কবি পোলিজিয়ানো এবং প্লাটনিস্ট দার্শনিক মার্সিলো ফিচিনো ল্যাটিন ও গ্রিক ভাষায় ব্যাপক অনুবাদ করেন। ষোড়শ শতাব্দীর প্রথম দিকে কাস্তিলিওনে (দ্য বুক অব দ্য কোরটিয়ার) একজন আদর্শ ভদ্র লোক ও মহিলার উপর রচিত যেখানে মাকিয়াভেল্লি “লা ভেরিতা এফফেত্তুয়ালে দেল্লে কজে”তে (বস্তুর প্রকৃত সত্য) একজন জন্ডিস চোখা ব্যক্তিকে দিয়ে অভিনয় করান, “দ্য প্রিন্স”-এ তিনি মানবতান্ত্রিক, সৃজন শৈলী সম্পর্কযুক্ত সমান্তরালভাবে পুরানো ও আধুনিক গুণের উদাহরণ।
ইউরোপীয় পেন্টিং এর পিছনে ইতালীয় রেনেসাঁস পেন্টিং শতাব্দী ধরে প্রাধান্য বিস্তার করে। তাদের মধ্যে যেমন জোত্তো দি বন্দোনে, মাসাচ্চ, পিয়েরো দেল্লা ফ্রাঞ্চেসকা, ডোমেনিকো ঘিরলান্দাইও, পেরুজিনো, মিকেলাঞ্জেলো, রাফায়েল, বোত্তিচেলি, লিওনার্দ দা ভিঞ্চি এবং তিতিয়ান শিল্পীদের নাম উল্লেখযোগ্য। স্থাপত্যশিল্পে একই দশা ব্রুনেল্লেস্কি, লিওনে আল্বেরতি, আন্দ্রেয়া পাল্লাদিও, ও ব্রামান্তেরা তাদের নিদর্শনের ছাপ রাখেন। ফ্লোরেন্স ক্যাথেড্রাল, রোমের স্টু পিটার বাসিলিকা ও রুমিনির তেম্পিও মালাতেস্তিয়ানো (ব্যক্তিমালিকানাধীন ব্যতীত কিছু উল্লেখ করা হল) উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য। সব শেষে, আলদিন প্রেস, আলদো মানুৎজিও প্রিন্টার ভেনিসে চালু আছে যারা ইতালীয় টাইপ উদ্ভাবন করেন। ছোট-খাট সস্তা বই ছাপানো হয় যা পকেটে বহনযোগ্য সাথে সাথে প্রাচীন গ্রিকের সংস্করণ প্রথম প্রকাশকও তারাই।
বিদেশী শাসন এবং নাপোলিয়নিক যুদ্ধ (১৭ -১৯শ শতাব্দী)
সম্পাদনাআধুনিক সময়ে শুরুর দিকে ইতালির ইতিহাস ছিল বিদেশী শাসনঃ ফলশ্রুতিতে ইতালীয় যুদ্ধ (১৪৯৪ থেকে ১৫৫৯ সাল), ইতালি অপেক্ষাকৃত শান্তি দেখেছিল প্রথম স্পেনের হাবসবুর্গ (১৫৫৯ থেকে ১৭১৩ সাল) এবং তারপর অস্ট্রিয়ার হাবসবুর্গ। মহামড়ক ইতালিতে ১৪শ থেকে ১৭শ শতাব্দীতে বারংবার উদিত হত। ভেনিসে ১৫৭৫ – ১৫৭৭ সালের প্লেগ রোগে ৫০,০০০ লোক শিকার হয় বলে দাবি করা হয়।[৩৪] ১৭শ শতাব্দীর প্রথমার্ধে প্লেগের কারণে ১ লক্ষ ৭৩ হাজার লোক শিকার হয় বলে দাবি করা হয়েছিল যা সমগ্র ইতালির লোকসংখ্যার ১৪%।[৩৫] মিলানের প্লেগ-এর দূরাবস্থা দেখা দেয় ১৬২৯ থেকে ১৬৩১ সালে। লোম্বার্দি ও ভেনিস বিশেষত মৃত্যুহার ব্যাপক হয়। ১৬৫৬ সালে ৩ লক্ষের মতো নেপলিস্ অধিবাসী প্লেগে মারা যায়।[৩৬] নাপোলিয়নিক যুদ্ধের সময়, ১৭৯৬ থেকে ১৮১৪ সালের মধ্যে দেশটির উত্তরাঞ্চল পুনর্গঠন করে ইতালির নতুন রাজ্য গঠন করা হয়, তখন এটি ছিল ফান্স সাম্রাজ্যের একটি খরিদ্দার রাষ্ট্র (Client State)। যখন উপদ্বীপটির দক্ষিণাঞ্ছল জোয়াকিম মুরাত (নেপোলিয়ানের ভগ্নিপতি) , যিনি ছিলেন নেপ্লিসের রাজা (King of Naples)। ১৮শ দশকের শেষের দিকে ভিয়েন্না কংগ্রেস (১৮১৪ সাল) পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে এনেছিল যা ইতালির একীভূতীকরণের অংশ হিসেবে উপক্রমিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি বিপর্যস্ত হয়েছিল।
ইতালির একীভূতিকরণ এবং অসাম্প্রদায়িক ইতালি (১৮৬১ – ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ)
সম্পাদনাইতালির জাতীয়তাবাদী ও স্যাভয়ের ঘরের (হাউস অফ স্যাভয়) অণুগত রাজতন্ত্রবাদীদের কর্ম প্রচেষ্টার ফলে সংযুক্ত ইতালি রাজ্য সৃষ্টির হয় যা ইতালি উপদ্বীপকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে রাখে। ১৮৪৮ সালে সমগ্র ইউরোপ জুড়ে অস্ট্রিয়াতে ঘোষিত ব্যর্থ যুদ্ধ মুক্ত বিপ্লবের আলোড়ন বয়ে যায়। জোসেফ গারিবালদি দক্ষিণ ইতালির প্রজাতন্ত্রীকরণের পক্ষে একীভূতীকরণের কাজ চালিয়ে যান।[৩৭] যখন উত্তর ইতালির পিয়েদমন্ত-সারদিনিয়া রাজতন্ত্রের সরকার ছিলেন কামিল্লো বেন্সো, “কন্তে দি কাভোর” যার আকাঙ্ক্ষা ছিলো স্বীয় বিধানের একটি সংযুক্ত ইতালির। ইতালির ২য় স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অস্ট্রিয়ার সাম্রাজ্যকে সাফল্যের সহিত ৩য় নেপোলিয়নকে সাথে নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্ব্বীতা করে লোম্বার্দি-ভেনেসিয়া মুক্ত করেন। যার ফলে এক সময় তুরিন শহর হয়েছে উঠে এই নতুন রাষ্ট্রের রাজধানী। ১৮৬৫ খ্রিষ্টাব্দে রাজধানীটি ফ্লোরেন্সে স্থানান্তরিত হয়। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে ২য় এমানুয়েল প্রুসিয়াতে অস্ট্র-প্রুসিয়ান যুদ্ধের সময় রাজ্যটি ঢেলে সাজান। অতঃপর ইতালির ৩য় স্বাধীনতা যুদ্ধের সঞ্চালনের সময় ভেনিস সংযোজিত হয়। ১৮৭০ খ্রিষ্টাব্দে ফান্স-প্রুসিয়া যুদ্ধের সময় ফান্সের বিপর্যয়ের মতো
রোম তার অবস্থান থেকে পরিত্যক্ত হয় ফলে ইতালি তড়িঘড়ি করে কর্তৃত্ব শূন্যতা পূরণে সার্বভৌম ফ্রান্স থেকে পোপীয় রাষ্ট্র দায়িত্ব নেয়া হয়।
অবশেষে ইতালি একীভূত হয় এবং কিছু সময়ের জন্য ইতালির রাজধানী ফ্লোরেন্স থেকে রোমে স্থানান্তরিত করা হয়। সরকার যতদিন রাজতন্ত্র সরকারের সংসদীয় পদ্ধতি হয়েছিল লিবারেলরা শাসন করেছিল।
ইতালির উত্তারাঞ্চল হয়ে উঠে শিল্পায়িত ও আধুনিকীকরণ, দক্ষিণ ইতালি এবং উত্তরের গ্রামীণ অঞ্চলগুলো অণুন্নত ও অচল হয়ে যায় এবং লক্ষাধিক সংখ্যক মানুষ শ্রমশিল্পে জড়িত হয়ে পড়ে, কিছু বিদেশ গমন করে। ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দের সারদিনিয়ার আলবার্টিন সংবিধি ১৮৬১ সালে ইতালির সমগ্র রাজ্যে প্রণয়ন করা হয় যাতে মৌলিক চাহিদাগুলো সমুন্নত রেখে নির্বাচনী আইনে ভুমধ্যিকারীবিহীন ও অশিক্ষিত সম্প্রদায়ের ভোটের চাহিদা নিশ্চিত করা হয় নি। ১৯১৩ সালে সার্বজনীন নির্বাচনী অধিকার গৃহীত হয়।
ইতালীয় সোস্যলিষ্ট পার্টি প্রচলিত উদারনীতি ও রক্ষণশীল প্রতিষ্ঠানকে চ্যালেঞ্জ করে শক্তি বৃদ্ধি করেছিল। ১৯১৩ সালে ইতালীয় সর্বোচ্চ বাস্তুত্যাগ (প্রবাস গমন) পৌছায়, যখন ৮,৭২,৫৯৮ জন লোক ইতালি ছেড়ে বিদেশে চলে যায়।[৩৮] ঊনবিংশ শতকের শুরুর বিগত ২ দশক, ইতালি সোমালিয়া, ইরিথ্রিয়া এবং পরে লিবিয়া ও ডোদেকানিজদের অধীনস্থ করার মধ্য দিয়ে ঔপনিবেশিক শক্তি গড়ে তোলে।[৩৯] ১ম বিশ্ব যুদ্ধের সময়, ইতালি প্রথমবারের মতো নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেছিল এবং কিন্তু ১৯১৫ সালে ট্রিটি অব লন্ডন (লন্ডনের আপোসনামা) চুক্তিতে স্বাক্ষর করে এবং আওস্ট্র-হাঙ্গরিয়ান সাম্রাজ্য ও সঙ্গে অত্তমান সাম্রাজ্য হতে ট্রেন্তো, ট্রিএস্তে, গোরিৎজিয়া এবং গ্রাদিস্কা, ইস্ত্রিয়া এবং দক্ষিণাত্য দালমাশিয়া পাওয়ার অঙ্গীকার লাভ করে এন্তান্তে'তে প্রবেশ করে। যুদ্ধের সময় সাড়ে ৬ লক্ষেরও বেশি ইতালীয় সৈন্য প্রাণ হারায়[৪০] ও সাথে অর্থনীতি ভেঙ্গে যায়। সাইন্ট -জার্মাইন চুক্তি অনুসারে , রাপাল্লো ও রোম, ইতালি ফিউমে (ইতালীয় ভাষায়) হাঙ্গেরীয় পোতাশ্রয় সহ অঙ্গীকারকৃত ভূমি লাভ করে। কিন্তু জারা ছাড়া তখন যুগোস্লাভিয়ার অধীনস্থ দালমাশিয়া লাভে ব্যর্থ হয়। জাতীয়তাবাদীরা এই জয়কে “বিকলাঙ্গ” জয় বলে আখ্যায়িত করেছিল।
প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ
সম্পাদনারাজধানী
সম্পাদনাঅর্থনীতি
সম্পাদনা১.৮ বিলিয়ন জিডিপি নিয়ে ইতালি ইউরোপের চতুর্থ বৃহত্তম ও বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম অর্থনীতি । ২০২০ সালের ইতালীয় অর্থনীতির জন্য জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস + ০.৪%। [৪১]
জনসংখ্যা
সম্পাদনাধর্মবিশ্বাস
সম্পাদনাইতালিতে বিশ্বের বেশিরভাগ বৃহত্তম, প্রাচীনতম এবং আকর্ষণীয় গীর্জার অবস্থান রয়েছে।
সংস্কৃতি
সম্পাদনাআর্কিটেকচার
সম্পাদনাচাক্ষুষ শিল্প
সম্পাদনাসাহিত্য
সম্পাদনাখেলাধুলা
সম্পাদনাফুটবল ইতালির সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা। ইতালি ৪ বার ফিফা বিশ্বকাপ জিতেছে। ফুটবলের পাশাপাশি আরও বিভিন্ন খেলায় ইতালি অংশগ্রহণ করে থাকে।
- সান সিরো - মিলান এ অবস্থিত ৭৫,০০০ আসনবিশিষ্ট ইতালির বৃহত্তম মাঠ
- স্টাডিও ওলিম্পিকো - রোম এ অবস্থিত ৭০,০০০ আসনবিশিষ্ট ইতালির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাঠ
যোগাযোগ
সম্পাদনাবিমানবন্দরসমূহ
সম্পাদনা- লিওনার্দো দা ভিঞ্চি – ফিয়ামিকিনো বিমানবন্দর - রোম এ অবস্থিত বৃহত্তম বিমানবন্দর
- মিলান মালপেন্সা বিমানবন্দর - মিলানে অবস্থিত অন্যতম প্রধান বিমানবন্দর
- ভেনিস মার্কো পোলো বিমানবন্দর
- ফ্যালকোন বোর্সেলিনো বিমানবন্দর
- তুরিন বিমানবন্দর
ভূগোল
সম্পাদনাইতালি, যার ভূখণ্ড মূলত একই নামের ভৌগোলিক অঞ্চলের সাথে মিলে যায়, [৪২] দক্ষিণ ইউরোপে [৪৩] অবস্থিত (এবং এটি পশ্চিম ইউরোপের অংশও বিবেচিত হয় ) ৩৫° এবং ৪৭° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৬° এবং ১৯° পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে। উত্তরে, পশ্চিম থেকে পূর্বে, ইতালি ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া এবং স্লোভেনিয়ার সীমানা ঘেঁষে এবং আল্পাইন জলাশয় দ্বারা প্রায় সীমাবদ্ধ, যা পো উপত্যকা এবং ভেনিসীয় সমভূমিকে ঘিরে রেখেছে। এটি সমগ্র ইতালীয় উপদ্বীপ, সিসিলি এবং সার্ডিনিয়া ( ভূমধ্যসাগরের বৃহত্তম দ্বীপ ) এবং অনেক ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত। [৪২] ইতালির কিছু ভূখণ্ড আল্পাইন অববাহিকার বাইরে বিস্তৃত, এবং কিছু দ্বীপ ইউরেশিয়ান মহাদেশীয় তাকের বাইরে অবস্থিত।
দেশটির আয়তন ৩,০১,২৩০ বর্গকিলোমিটার (১,১৬,৩০৬ মা২), যার মধ্যে ২,৯৪,০২০ কিমি২ (১,১৩,৫২২ মা২) ভূমি এবং ৭,২১০ কিমি২ (২,৭৮৪ মা২) হল জল। [৪৪] দ্বীপপুঞ্জগুলি সহ, ইতালির ভূমধ্যসাগর, লিগুরিয়ান এবং টাইরেনিয়ান সমুদ্র, [৪৫] আয়োনিয়ান সাগর, [৪৬] এবং অ্যাড্রিয়াটিক সাগরের উপর ৭,৬০০ কিলোমিটার (৪,৭২২ মাইল) দীর্ঘ উপকূলরেখা রয়েছে। [৪৭] ফ্রান্সের সাথে এর সীমান্ত ৪৮৮ কিমি (৩০৩ মা) দীর্ঘ। ; সুইজারল্যান্ড, ৭৪০ কিমি (৪৬০ মা) ; অস্ট্রিয়া, ৪৩০ কিমি (২৬৭ মা) ; এবং স্লোভেনিয়া, ২৩২ কিমি (১৪৪ মা) । সান মারিনো এবং ভ্যাটিকান সিটির সার্বভৌম রাষ্ট্র (বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশ এবং হলি সি- এর অধীনে বিশ্বব্যাপী ক্যাথলিক চার্চের সদর দপ্তর) ইতালির মধ্যে অবস্থিত ছিটমহল, [৪৮] যেখানে ক্যাম্পিওন ডি'ইতালিয়া সুইজারল্যান্ডের একটি ইতালীয় এক্সক্লেভ । [৪৯] সান মারিনোর সাথে সীমান্ত ৩৯ কিমি (২৪ মা) দীর্ঘ, ভ্যাটিকান সিটির সাথে, ৩.২ কিমি (২.০ মা) । [৪৪]
ইতালীয় ভূখণ্ডের ৩৫% এরও বেশি পাহাড়ি। [৫০] অ্যাপেনাইন পর্বতমালা উপদ্বীপের মেরুদণ্ড গঠন করে এবং আল্পস এর উত্তর সীমানার বেশিরভাগ অংশ গঠন করে, যেখানে ইতালির সর্বোচ্চ বিন্দু মন্ট ব্ল্যাঙ্ক ( মন্টে বিয়ানকো ) এর চূড়ায় অবস্থিত, যেখানে ৪,৮১০ মিটার (১৫,৭৮০ ফুট) । অন্যান্য সুপরিচিত পর্বতমালার মধ্যে রয়েছে পশ্চিম আল্পসে অবস্থিত ম্যাটারহর্ন ( মন্টে সার্ভিনো ) এবং পূর্ব আল্পসে অবস্থিত ডলোমাইটস । ইতালির অনেক অংশ আগ্নেয়গিরির উৎপত্তিস্থল । দক্ষিণের বেশিরভাগ ছোট দ্বীপ এবং দ্বীপপুঞ্জই আগ্নেয়গিরির দ্বীপ । সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে: সিসিলির মাউন্ট এটনা (ইউরোপের বৃহত্তম), ভলকানো, স্ট্রোম্বোলি এবং ভিসুভিয়াস ।
ইতালির বেশিরভাগ নদী অ্যাড্রিয়াটিক বা টাইরেনিয়ান সাগরে পতিত হয়। [৫১] দীর্ঘতমটি হল পো, যা পশ্চিম সীমান্তে আল্পস পর্বতমালা থেকে প্রবাহিত হয় এবং পাদান সমভূমি অতিক্রম করে অ্যাড্রিয়াটিক সাগরে পৌঁছে। [৫২] পো ভ্যালি হল বৃহত্তম সমভূমি, যেখানে ৪৬,০০০ কিমি২ (১৮,০০০ মা২) , এবং দেশের ৭০% এরও বেশি নিম্নভূমি এখানে অবস্থিত। [৫০] আকারে ক্রমহ্রাসমানভাবে বৃহত্তম হ্রদগুলি হল: গার্ডা ( ৩৬৭.৯৪ কিমি২ অথবা ১৪২ মা২ ), ম্যাগিওর ( ২১২.৫১ কিমি২ অথবা ৮২ মা২ ), এবং কোমো ( ১৪৫.৯ কিমি২ অথবা ৫৬ মা২ )। [৫৩]
জলবায়ু
সম্পাদনাইতালির জলবায়ু উত্তর ছাড়া দেশটিকে ঘিরে থাকা সমুদ্র দ্বারা প্রভাবিত, যা তাপ এবং আর্দ্রতার আধার গঠন করে। দক্ষিণ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের মধ্যে, তারা স্থানীয় পার্থক্য সহ একটি ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু নির্ধারণ করে। [৫৪] উপদ্বীপের দৈর্ঘ্য এবং বেশিরভাগ পাহাড়ি পশ্চাদভূমির কারণে, জলবায়ু অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। বেশিরভাগ অভ্যন্তরীণ উত্তর ও মধ্য অঞ্চলে, জলবায়ু আর্দ্র উপ-ক্রান্তীয় থেকে আর্দ্র মহাদেশীয় এবং মহাসাগরীয় পর্যন্ত বিস্তৃত। পো ভ্যালি বেশিরভাগই আর্দ্র উপ-ক্রান্তীয়, শীতকাল ঠান্ডা এবং গ্রীষ্মকাল গরম। লিগুরিয়া, টাস্কানি এবং দক্ষিণের বেশিরভাগ উপকূলীয় অঞ্চলগুলি সাধারণত ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু স্টেরিওটাইপের সাথে খাপ খায়, যেমন কোপেন জলবায়ু শ্রেণীবিভাগে রয়েছে।
উপকূলের পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ অঞ্চলের পরিস্থিতি থেকে আলাদা, বিশেষ করে শীতকালে যখন উচ্চতর উচ্চতায় ঠান্ডা, ভেজা এবং প্রায়শই তুষারময় থাকে। উপকূলীয় অঞ্চলে শীতকাল হালকা এবং গ্রীষ্মকাল গরম এবং সাধারণত শুষ্ক থাকে; নিম্নভূমির উপত্যকাগুলি গ্রীষ্মকালে গরম থাকে। শীতের তাপমাত্রা ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৩২ ডিগ্রি ফারেনহাইট) থেকে পরিবর্তিত হয় আল্পস পর্বতমালায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৫৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) থেকে সিসিলিতে; সুতরাং, গ্রীষ্মের গড় তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৬৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৭৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর বেশি । উত্তরে শীতকাল ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে, দীর্ঘস্থায়ী ঠান্ডা, কুয়াশাচ্ছন্ন এবং তুষারপাতের সময়কাল এবং দক্ষিণে হালকা, রোদযুক্ত আবহাওয়া। উচ্চ উচ্চতা ছাড়া, বিশেষ করে দক্ষিণে, সারা দেশে গ্রীষ্মকাল গরম থাকে। বসন্তকাল থেকে শরৎকাল পর্যন্ত উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে তীব্র বজ্রপাত হতে পারে। [৫৫]
জীববৈচিত্র্য
সম্পাদনাইতালির ভূগোল বৈচিত্র্যময় , যার মধ্যে রয়েছে আল্পস, অ্যাপেনিনিস, মধ্য ইতালীয় বনভূমি এবং দক্ষিণ ইতালীয় গ্যারিগ এবং মাকুইস ঝোপঝাড়, আবাসস্থলের বৈচিত্র্য বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। যেহেতু উপদ্বীপটি ভূমধ্যসাগরের কেন্দ্রে অবস্থিত, যা মধ্য ইউরোপ এবং উত্তর আফ্রিকার মধ্যে একটি করিডোর তৈরি করে এবং ৮,০০০ কিলোমিটার (৫,০০০ মাইল) উপকূলরেখার, ইতালি বলকান, ইউরেশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রজাতি পেয়েছে। ইউরোপের মধ্যে ইতালিতে সম্ভবত সর্বোচ্চ স্তরের প্রাণীজ জীববৈচিত্র্য রয়েছে, যেখানে ৫৭,০০০ এরও বেশি প্রজাতি রেকর্ড করা হয়েছে, যা সমস্ত ইউরোপীয় প্রাণীজগতের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি প্রতিনিধিত্ব করে, [৫৬] এবং ইইউর মধ্যে প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতির জীববৈচিত্র্যের সর্বোচ্চ স্তর। [৫৭]
ইতালির প্রাণীজগতে ৪,৭৭৭টি স্থানীয় প্রাণী প্রজাতি রয়েছে, [৫৮] যার মধ্যে রয়েছে সার্ডিনিয়ান লম্বা কানওয়ালা বাদুড়, সার্ডিনিয়ান লাল হরিণ, দর্শনীয় সালামান্ডার, বাদামী গুহা সালামান্ডার, ইতালীয় নিউট, ইতালীয় ব্যাঙ, অ্যাপেনাইন হলুদ-পেটওয়ালা ব্যাঙ, ইতালীয় প্রাচীর টিকটিকি এবং সিসিলিয়ান পুকুরের কচ্ছপ । এখানে ১১৯টি স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি, [৫৯] ৫৫০টি পাখির প্রজাতি, [৬০] ৬৯টি সরীসৃপ প্রজাতি, [৬১] ৩৯টি উভচর প্রাণীর প্রজাতি, [৬২] ৬২৩টি মাছের প্রজাতি, [৬৩] এবং ৫৬,২১৩টি অমেরুদণ্ডী প্রাণীর প্রজাতি রয়েছে, যার মধ্যে ৩৭,৩০৩টি পোকামাকড়ের প্রজাতি। [৬৪]
ঐতিহ্যগতভাবে ইতালির উদ্ভিদকুলে প্রায় ৫,৫০০ ভাস্কুলার উদ্ভিদ প্রজাতি রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছিল। ত্তবে, ২০০৫-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ] , ইতালীয় ভাস্কুলার উদ্ভিদের ডেটা ব্যাংকে 6,759 প্রজাতি রেকর্ড করা হয়েছে। [৬৫] ইতালি ইউরোপীয় বন্যপ্রাণী ও প্রাকৃতিক বাসস্থান সংরক্ষণ সংক্রান্ত বার্ন কনভেনশন এবং বাসস্থান নির্দেশিকার স্বাক্ষরকারী দেশ।
ইতালিতে অনেক উদ্ভিদ ও ঐতিহাসিক উদ্যান রয়েছে। [৬৬] ইতালীয় বাগানটি শৈলীগতভাবে প্রতিসাম্য, অক্ষীয় জ্যামিতি এবং প্রকৃতির উপর শৃঙ্খলা আরোপের নীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি। এটি বাগানের ইতিহাসকে প্রভাবিত করেছিল, বিশেষ করে ফরাসি এবং ইংরেজি বাগানগুলিকে। [৬৭] ইতালীয় বাগানটি রোমান এবং ইতালীয় রেনেসাঁর বাগান দ্বারা প্রভাবিত ছিল।
ইতালীয় নেকড়ে ইতালির জাতীয় প্রাণী, [৬৮] এবং জাতীয় গাছ হল স্ট্রবেরি গাছ । [৬৯] এর কারণ হল, অ্যাপেনাইন পর্বতমালা এবং পশ্চিম আল্পসে বসবাসকারী ইতালীয় নেকড়ে ল্যাটিন এবং ইতালীয় সংস্কৃতিতে বিশিষ্টভাবে উপস্থিত, যেমন রোম প্রতিষ্ঠার কিংবদন্তি, [৭০] যেখানে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের স্থানীয় স্ট্রবেরি গাছের সবুজ পাতা, সাদা ফুল এবং লাল বেরি পতাকার রঙগুলিকে স্মরণ করিয়ে দেয়। [৬৯] জাতীয় পাখি হল ইতালীয় চড়ুই, [৭১] এবং জাতীয় ফুল হল স্ট্রবেরি গাছের ফুল। [৭২]
পরিবেশ
সম্পাদনাদ্রুত শিল্প বিকাশের পর, ইতালি তার পরিবেশগত সমস্যাগুলি মোকাবেলায় সময় নিয়েছে। উন্নতির পর, পরিবেশগত স্থায়িত্বের জন্য ইতালি এখন বিশ্বে ৮৪তম স্থানে রয়েছে। [৭৩] জাতীয় উদ্যান, আঞ্চলিক উদ্যান এবং প্রকৃতি সংরক্ষণাগার দ্বারা সুরক্ষিত মোট এলাকা ইতালীয় ভূখণ্ডের প্রায় ১১% জুড়ে রয়েছে, [৭৪] এবং ইতালির উপকূলরেখার ১২% সুরক্ষিত । [৭৫]
ইতালি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনকারী দেশ, ২০১০ সালে এটি স্থাপন করা সৌরশক্তি উৎপাদন ক্ষমতার চতুর্থ বৃহত্তম সরবরাহকারী [৭৬] এবং বায়ুশক্তি উৎপাদন ক্ষমতার ষষ্ঠ বৃহত্তম সরবরাহকারী হিসেবে স্থান পেয়েছে। [৭৭] ২০২০ সালে ইতালির জ্বালানি খরচের প্রায় ৩৭% নবায়নযোগ্য জ্বালানি দিয়ে এসেছে। [৭৮]
দেশটি ১৯৬৩ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে পারমাণবিক চুল্লি পরিচালনা করেছিল কিন্তু চেরনোবিল বিপর্যয় এবং গণভোটের পর, পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করে দেওয়া হয়, ২০০৮ সালে সরকার এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে, চারটি পর্যন্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে। ফুকুশিমা পারমাণবিক দুর্ঘটনার পর এক গণভোটের মাধ্যমে এটি বাতিল হয়ে যায়। [৭৯]
বিশেষ করে শিল্পোন্নত উত্তরাঞ্চলে বায়ু দূষণ তীব্র রয়ে গেছে। ইতালি দ্বাদশ বৃহত্তম কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপাদনকারী । [৮০] ১৯৭০ এবং ১৯৮০ এর দশক থেকে ধোঁয়ার মাত্রা কমে গেলেও, বড় শহরগুলিতে ব্যাপক যানজট এবং যানজট পরিবেশগত ও স্বাস্থ্যগত সমস্যার সৃষ্টি করছে, যার ফলে ধোঁয়াশা ক্রমশ বিরল হয়ে উঠছে এবং সালফার ডাই অক্সাইডের মাত্রা হ্রাস পাচ্ছে। [৮১]
বন উজাড়, অবৈধ ভবন নির্মাণ এবং দুর্বল ভূমি ব্যবস্থাপনা নীতির কারণে ইতালির পার্বত্য অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য ক্ষয় হয়েছে, যার ফলে ১৯৬৩ সালের ভাজন্ট বাঁধ বন্যা, ১৯৯৮ সালের সারনো [৮২] এবং ২০০৯ সালের মেসিনা কাদাধসের মতো পরিবেশগত বিপর্যয় দেখা দিয়েছে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "National demographic estimate, December 2018"। ISTAT। ৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "La popolazione legale del 15° Censimento della popolazione"। www.istat.it (ইতালীয় ভাষায়)। ১৯ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "World Economic Outlook Database, October 2019"। IMF.org। International Monetary Fund। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Gini coefficient of equivalised disposable income – EU-SILC survey"। ec.europa.eu। Eurostat। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Human Development Report 2019" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। United Nations Development Programme। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯। ২২ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Comune di Campione d'Italia"। Comune.campione-d-italia.co.it। ১৪ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ "European Rennaisance and Reformation" (পিডিএফ)। Township of Washington, NJ: Immaculate Heart Academy। [n.d.]। ২৭ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 20 December 2009। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য);|অবদান=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য). [অনির্ভরযোগ্য উৎস?] - ↑ "Unification of Italy"। Library.thinkquest.org। ৪ এপ্রিল ২০০৩। ৭ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০০৯।
- ↑ "The Italian Colonial Empire"। All Empires। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১০।
- ↑ Human Development Report 2010 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ নভেম্বর ২০১০ তারিখে. The United Nations. Retrieved 5 October 2009.
- ↑ The Economist Intelligence Unit’s quality-of-life index, Economist, 2005
- ↑ "Report for Selected Countries and Subjects"। Imf.org। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "DDP Quick Query"। Ddp-ext.worldbank.org। ২০ জুলাই ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Report for Selected Countries and Subjects"। Imf.org। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "CIA World Factbook, Budget"। Cia.gov। ৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "KOF – Pressemitteilung" (পিডিএফ)। ২৭ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ Alberto Manco, Italia. Disegno storico-linguistico, 2009, Napoli, L'Orientale, আইএসবিএন ৯৭৮-৮৮-৯৫০৪৪-৬২-০
- ↑ OLD, p. 974: "first syll. naturally short (cf. Quint.Inst.1.5.18), and so scanned in Lucil.825, but in dactylic verse lengthened metri gratia."
- ↑ J.P. Mallory and D.Q. Adams, Encyclopedia of Indo-European Culture (London: Fitzroy and Dearborn, 1997), 24.
- ↑ Dionysius of Halicarnassus, Roman Antiquities, 1.35, on LacusCurtius
- ↑ Aristotle, Politics, 7.1329b, on Perseus
- ↑ Thucydides, The Peloponnesian War, 6.2.4, on Perseus
- ↑ Pallottino, M., History of Earliest Italy, trans. Ryle, M & Soper, K. in Jerome Lectures, Seventeenth Series, p. 50
- ↑ Kluwer Academic/Plenum Publishers 2001, ch. 2. আইএসবিএন ০-৩০৬-৪৬৪৬৩-২.
- ↑ The Mycenaeans and Italy: the archaeological and archaeometric ceramic evidence ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ আগস্ট ২০০৯ তারিখে, University of Glasgow, Department of Archaeology
- ↑ Emilio Peruzzi, Mycenaeans in early Latium, (Incunabula Graeca 75), Edizioni dell'Ateneo & Bizzarri, Roma, 1980
- ↑ Lord William Taylour, Mycenaean Pottery in Italy and Adjacent Areas (Cambridge 1958)
- ↑ Gert Jan van Wijngaarden, Use and Appreciation of Mycenaean Pottery in the Levant, Cyprus and Italy (1600-1200 B.C.): The Significance of Context, Amsterdam Archaeological Studies, Amsterdam University Press, 2001
- ↑ Andrea Vianello, Late Bronze Age Mycenaean and Italic Products in the West Mediterranean: A Social and Economic Analysis, (British Archaeological Reports International Series), British Archaeological Reports
- ↑ Miriam S. Balmuth, Robert J. Rowland, Studies in Sardinian archaeology, University of Michigan Press, 1984
- ↑ Bryan Feuer, Mycenaean civilization: an annotated bibliography through 2002, McFarland & Company; Rev Sub edition (2 March 2004)
- ↑ Stéphane Barry and Norbert Gualde, "The Biggest Epidemics of History" (La plus grande épidémie de l'histoire), in L'Histoire n° 310, June 2006, pp. 45–46
- ↑ "Plague ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩১ আগস্ট ২০০৯ তারিখে". Brown University.
- ↑ প্লেগ ইতিহাস ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে, Texas Department of State Health Services
- ↑ কার্ল জুলিয়াস বেলোচ, Bevölkerungsgeschichte Italiens, ভলিউম ৩, পৃঃ ৩৫৯ - ৩৬০।
- ↑ "১৬০০ শতকের নেপলিস(Naples in the 1600s)"। Faculty.ed.umuc.edu। ১০ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ (ম্যাক স্মিথ, দেনিস (১৯৯৭). আধুনিক ইতালি; রাজনৈতিক ইতিহাস. Ann Arbor: The University of Michigan Press. আইএসবিএন ০-৪৭২-১০৮৯৫-৬, p. 15.
- ↑ Monticelli, Giuseppe Lucrezio (Summer, 1967)। "Italian Emigration: Basic Characteristic and Trends with Special Reference to the Last Twenty Years."। International Migration Review। The Center for Migration Studies of New York, Inc.। 1 (3, Special issue, The Italian Experience in Emigration): 10–24। জেস্টোর 3002737। ডিওআই:10.2307/3002737। ISSN 01979183। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ (Bosworth (2005), pp. 49.)
- ↑ Mortara, G (১৯২৫)। La Salute pubblica in Italia durante e dopo la Guerra। New Haven: Yale University Press।
- ↑ [১]
- ↑ ক খ "Italia", Dizionario enciclopedico italiano (ইতালীয় ভাষায়), Treccani, VI, পৃষ্ঠা 413, ১৯৭০
- ↑ "Southern Europe, a peninsula extending into the central Mediterranean Sea, northeast of Tunisia"। The World Factbook। Central Intelligence Agency। ১ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০২১।
- ↑ ক খ "Principali dimensioni geostatistiche e grado di urbanizzazione del Paese"। istat.it। ৩০ অক্টোবর ২০১৪। ১৭ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ Encyclopædia Britannica।
- ↑ Limits of Oceans and Seas (পিডিএফ) (3rd সংস্করণ)। Organisation hydrographique internationale। ১৯৫৩। ৮ অক্টোবর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ Cushman-Roisin, Gačić এবং Poulain 2001, পৃ. 1–2।
- ↑ Encyclopædia Britannica।
- ↑ "Democracy in Figures"। Italian National Institute of Statistics। ২৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২১।
- ↑ ক খ Riganti, dir. da Alberto (১৯৯১)। Enciclopedia universale Garzanti. (Nuova ed. aggiornata e ampliata. সংস্করণ)। Garzanti। আইএসবিএন 8-8115-0459-7।
- ↑ "List of Italian rivers"। comuni-italiani.it। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৮।
- ↑ Zwingle, Erla (মে ২০০২)। National Geographic https://web.archive.org/web/20071223133709/http://ngm.nationalgeographic.com/ngm/0205/feature6। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০০৯।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "Morphometric and hydrological characteristics of some important Italian lakes"। Istituto per lo Studio degli Ecosistemi। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১০।
- ↑ "Che cosa significa clima temperato e cosa significa clima continentale" (ইতালীয় ভাষায়)। ৮ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Climate Atlas of Italy"। Network of the Air Force Meteorological Service। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "Italy's Fifth National Report to the Convention on Biological Diversity" (পিডিএফ)। Italian Ministry for the Environment, Land and Sea। পৃষ্ঠা 7। ১৮ মে ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৫।
- ↑ "Italy – Main Details"। Convention on Biological Diversity। ১২ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Checklist E Distribuzione Della Fauna Italiana" (পিডিএফ) (ইতালীয় ভাষায়)। পৃষ্ঠা 29। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Mammiferi d'Italia – Ministero della Transizione Ecologica" (পিডিএফ) (ইতালীয় ভাষায়)। পৃষ্ঠা 7। ২৯ মে ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Uccelli" (ইতালীয় ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২২।
- ↑ Peter Uetz; Jakob Hallermann। "Distribution: italy"। The Reptile Database। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০২১।
- ↑ "Quali sono gli anfibi autoctoni?" (ইতালীয় ভাষায়)। ১৯ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২২।
- ↑ "All fishes reported from Italy"। ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Dove operiamo" (ইতালীয় ভাষায়)। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Riccardo Guarino, Sabina Addamiano, Marco La Rosa, Sandro Pignatti Flora Italiana Digitale:an interactive identification tool for the Flora of Italy" (পিডিএফ)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "I parchi fioriti e gli orti botanici più belli d'Italia" (ইতালীয় ভাষায়)। জুলাই ২০১৬। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Alla scoperta delle meraviglie del giardino all'italiana" (ইতালীয় ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০২২। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০২২।
- ↑ Sheri Foster (জানুয়ারি ২০২১)। "What is Italy national animal?"। Yourtrip.com। ৯ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "Il corbezzolo simbolo dell'Unità d'Italia. Una specie che resiste agli incendi" (ইতালীয় ভাষায়)। ৩ অক্টোবর ২০১১। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Livy (১৭৯৭)। The history of Rome। George Baker (trans.)। Printed for A. Strahan।
- ↑ "Passero Italiano: L'uccello nazionale d'Italia"। Conca Ternana Oggi। ১৮ ডিসেম্বর ২০২২। ২২ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Il fiore nazionale dell'Italia (e quello degli altri Paesi del mondo)"। MSN (ইতালীয় ভাষায়)। ২ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "Italy – Environment"। Dev.prenhall.com। ১ জুলাই ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Regione e aree protette" (ইতালীয় ভাষায়)। ১১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Le aree protette in Italia" (ইতালীয় ভাষায়)। ২ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Renewables 2010 Global Status Report" (পিডিএফ)। REN21। ১৫ জুলাই ২০১০। ২০ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০১০।
- ↑ "World Wind Energy Report 2010" (পিডিএফ)। World Wind Energy Association। ফেব্রুয়ারি ২০১১। ৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Renewables provided 37% of Italy's energy in 2020 – English"। ANSA.it। ২৫ মে ২০২১। ২৩ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২১।
- ↑ Duncan Kennedy (১৪ জুন ২০১১)। "Italy nuclear: Berlusconi accepts referendum blow"। BBC News। ১২ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ United Nations Statistics Division, Millennium Development Goals indicators: Carbon dioxide emissions (CO
২), thousand metric tons of CO
২ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখে (collected by CDIAC); Human-produced, direct emissions of carbon dioxide only. - ↑ "Environment and Health in Italy – Executive Summary" (পিডিএফ)। World Health Organization। ৩ মার্চ ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Nick Squires (২ অক্টোবর ২০০৯)। "Sicily mudslide leaves scores dead"। The Daily Telegraph। London। ৬ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০০৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- সরকার
- (ইতালীয়) সরকারী ওয়েবসাইট
- (ইতালীয়) ইতালীয় সংসদের অফিসিয়াল সাইট
- ইতালিয়ান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতির অফিসিয়াল সাইট
- আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালীয় উচ্চশিক্ষা
- ইতালিয়ান জাতীয় এবং আঞ্চলিক পার্ক
- ইতালীয় পর্যটন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে
- অর্থনীতি
- সাধারণ তথ্য
- Italy from the BBC News
- সিআইএ প্রণীত দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক-এ Italy-এর ভুক্তি
- Italy from UCB Libraries GovPubs
- কার্লিতে ইতালি (ইংরেজি)
- Italy Encyclopædia Britannica entry
- Italy from the OECD
- Italy at the EU
- উইকিমিডিয়া অ্যাটলাসে Italy
- ওপেনস্ট্রিটম্যাপে ইতালি সম্পর্কিত ভৌগোলিক উপাত্ত
- Key Development Forecasts for Italy from International Futures