কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো

বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা

কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো, যা সাধারণভাবে সিটিআইবি নামে পরিচিত, এটি ডিজিএফআই, সিআইএ এবং বিশ্বের অন্যান্য বিশেষ বাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের একটি উচ্চমাপের গোপনীয় গোয়েন্দা ইউনিট। এই ইউনিটকে সন্ত্রাস মোকাবেলা, বাংলাদেশকে অভ্যন্তরীণ বা বহিরাগত হুমকি এবং জঙ্গি হামলার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০০৬ সালে সিটিআইবি গঠনের পর থেকে বাংলাদেশে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হ্রাস পেয়েছে।[]

কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো
সক্রিয়২০০৬ – বর্তমান
দেশ বাংলাদেশ
শাখাপ্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর
ধরনস্পেশাল অপারেশন ফোর্স
ভূমিকা
  • বিদ্রোহ দমন
  • গোয়েন্দাগিরি
  • জঙ্গিবাদ মোকাবিলা
  • সামরিক অভিযান
  • মানব বুদ্ধিমত্তা
  • স্পেশাল অপারেশন
  • গেরিলা যুদ্ধ
  • জিম্মি উদ্ধার
  • মানবহিতৈষী সাহায্য
গ্যারিসন/সদরদপ্তরঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা, বাংলাদেশ
ডাকনামসিটিআইবি
যুদ্ধসমূহঅপারেশন থান্ডারবোল্ট
অপারেশন টোয়াইলাইট

প্রশাসন

সম্পাদনা

কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো পরিচালনার জন্যে একজন পরিচালক রয়েছেন। যিনি ডিজিএফআইকে তার সংস্থার কার্যকুমের ওপর রিপোর্ট করেন। বর্তমানে সিটিআইবির নেতৃত্বে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম মতিউর রহমান রয়েছেন। [] ২২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রবাংলাদেশ একটি সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর এ সংস্থাটির মাধ্যমে করা হয়েছে। []

অপারেশন

সম্পাদনা

প্রশিক্ষণ

সম্পাদনা

ডিজিএফআই এবং যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের আওতাধীন একটি বেসামরিক গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ -এর সাথে যৌথ প্রশিক্ষণ রয়েছে CTIB। []

আরো দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Bangladesh's Counter Terrorism Success"। ২০১৪-০৫-২৯। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪ 
  2. "Brigadier General S M Matiur Rahman"। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪ 
  3. "Chapter 2. Country Reports: South and Central Asia Overview"U.S. Department of State। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪ 
  4. "Military Strategy of Bangladesh to Counter Terrorism in Near Future"। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪