বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী হচ্ছে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যা সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত। পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডসহ অন্যান্য আধা সামরিক বাহিনীগুলো সাধারণ সময়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের[২] অধীনে থাকে, তবে যুদ্ধকালীন সময়ে তারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হয়।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী | |
---|---|
![]() বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতীক | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২১ নভেম্বর ১৯৭১ |
বর্তমান অবস্থা | ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ |
সার্ভিস শাখা | ![]() ![]() ![]() |
প্রধান কার্যালয় | সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ঢাকা সেনানিবাস |
নেতৃত্ব | |
সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক | ![]() |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় | ![]() |
প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার | ![]() |
লোকবল | |
সেনাবাহিনীর বয়স | ১৯ |
বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যদলে নিয়োগ | না |
সামরিক বাহিনীতে সেবাদানে সক্ষম |
৩,৬৫,২০,৪৯১, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০) |
সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযুক্ত |
৩,০৪,৮৬,০৮৬ পুরুষ, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০), ৩,৫৬,১৬,০৯৩ মহিলা, বয়স ১৯-৪৯ (আনুমানিক ২০১০) |
বছরে সামরিক বয়সে পৌছায় |
১৬,০৬,৯৬৩ পুরুষ (আনুমানিক ২০১০), ১৬,৮৯,৪৪২ মহিলা(আনুমানিক ২০১০) |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | ৩,০৪,০০০(২০২১ est) |
সংরক্ষিত কর্মিবৃন্দ | ৬৩,৯০০(২০২১ est) |
নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মিবৃন্দ | জাতিসংঘ মিশনে রয়েছে – ৬,৪১৭ [১] |
ব্যয় | |
বাজেট | ৪.৩ বিলিয়ন (২০২১-২২) |
উদ্যোগ | |
স্থানীয় সরবরাহকারী | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বঙ্গবন্ধু বৈমানিক সেন্টার খুলনা শিপ ইয়ার্ড |
বৈদেশিক সরবরাহকারী | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস | বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১৯৭২–১৯৭৫ বাংলাদেশে কমিউনিস্ট বিদ্রোহ পার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত উপসাগরীয় যুদ্ধ অপারেশন ক্লিন হার্ট |
|
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় হল প্রধান প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান যেখানে সামরিক আইন তৈরী ও বাস্তবায়ন করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সামরিক নীতিমালা এবং কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদানের জন্য রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর একটি ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা কমিটি রয়েছে। এই উপদেষ্টা কমিটির সদস্যরা হলেন বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীর অন্তর্গত তিন বাহিনীর প্রধান, সামরিক বাহিনী বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিবগণ। এছাড়া এনএসআই, ডিজিএফআই, এবং বিজিবি এর সাধারণ পরিচালকগণ এই উপদেষ্টা পদের ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
১৯৭১-এর ২১শে নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী গঠিত হয়। এ কারণে এই দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসাবে পালন করা হয়। এই দিনে বঙ্গভবন,সামরিক বাহিনী সদর দফতর, ঢাকা সেনানিবাস এবং দেশের প্রতিটি সামরিক প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর ইতিহাসসম্পাদনা
স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সেক্টর এবং সাবসেক্টরসমূহসম্পাদনা
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সেক্টরসমূহ | |||
---|---|---|---|
সেক্টর এবং প্রতিষ্ঠার তারিখ | এলাকা | সেক্টর কমান্ডার | সাব সেক্টর (কমান্ডারগণ) |
সেক্টর ১ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | চট্টগ্রাম জেলা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নোয়াখালী জেলার পূর্বাঞ্চল এলাকা এবং মুহুরী নদীর তীরবর্তী একালা। এই সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো হারিনাতে। | • মেজর জিয়াউর রহমান – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১০ মে ১৯৭১) সেক্টর ১১তে স্থানান্তরিত হন • মেজর রফিকুল ইসলাম (১০ মে ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ২ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর এবং নোয়াখালী জেলার কিছু অংশ। | • মেজর খালেদ মোশাররফ – (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)স্থানান্তরিত • মেজর এ.টি.এম. হায়দার (সেক্টর কমান্ডার ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ - ১৮ ডিসেম্বর ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৩ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | উত্তরে চোরামনকাঠি (শ্রীমঙ্গলের নিকটবর্তী) এবং সিলেটের মধ্যবর্তী স্থান এবং দক্ষিণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিঙ্গারবিল এলাকা। | • মেজর মেজর কে এম শফিউল্লাহ[৩](১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ২১ জুলাই ১৯৭১) • ক্যাপ্টেন এ.এন.এম. নূরুজ্জামান (২৩ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৪ - ৪ এপ্রিল ১৯৭১ | উত্তরে হবিগঞ্জ জেলা দক্ষিণে কানাইঘাট পুলিশ স্টেশনের মধ্যবর্তী ভারতের সাথে ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ বর্ডার এলাকা। প্রধান কার্যালয় ছিলো করিমগঞ্জে এবং পরবর্তীতে এটি মাসিমপুরে স্থানান্তর করা হয়। | • মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত (১০ এপ্রিল ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) • ক্যাপ্টেন এ রব |
|
সেক্টর ৫ | এই সেক্টরের সীমানা ছিলো দুর্গাপুর থেকে সিলেটের ঢাকি(তামাবিল) পর্যন্ত এবং সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চলের সম্পূর্ণ বর্ডার। ভারতের সিলং-এ ছিলো এই সেক্টরের প্রধান কার্যলয়। | • মেজর মীর শওকত আলী – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৬ | রংপুর এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো পাটগ্রামের কাছাকাছি বুড়িমারিতে। | • উইং কমান্ডার মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার – (৩০ জুলাই ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৭ | রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুর জেলার কিছু অংশ। সেক্টরের নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো তরঙ্গপুরে। | • মেজর নাজমুল হক (২-২০ আগস্ট ১৯৭১,দুর্ঘটনায় নিহত), • মেজর কাজী নূরুজ্জামান (২১ আগস্ট - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) • সুবেদার মেজর এ রব |
|
সেক্টর ৮ | ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত এই সেক্টরের আওতায় যেসকল জেলা সমূহ ছিলো সেগুলো হল কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, ফরিদপুর, এবং পটুয়াখালী জেলা। মে মাসের শেষের দিকে সেক্টরসমূহের সীমানা পুনঃনির্ধারণ করা হয় এবং এই সময় সেক্টর ৮ এর অধিনে ছিলো কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা সাতক্ষীরা, এবং ফরিদপুর জেলার উত্তর অংশ। সেক্টরের মূল নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র ছিলো বেনাপোলে | • মেজর আবু ওসমান চৌধুরী – Dishonorable discharge (১৫ মে - ৩০ জুন ১৯৭১) • মেজর এম. এ. মঞ্জুর – Deceased (১৫ আগস্ট ১৯৭১ - ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
সেক্টর ৯ | বরিশাল, পটুয়াখালী জেলা এবং খুলনা, ফরিদপুর জেলাসমূহের কিছু অঞ্চল। | • মেজর মোহাম্মদ আবদুল জলিল – (১৭ জুলাই - ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) • মেজর আবুল মঞ্জুর • মেজর জয়নাল আবেদিন |
|
সেক্টর ১০ | কোনো আঞ্চলিক সীমানা নেই। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা গঠিত। শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো হত। | • কমান্ডার বাংলাদেশ বাহিনীর প্রধান কার্যালয় (৩-১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১) | None. |
সেক্টর ১১ - ১০জুন ১৯৭১ | ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল জেলা এবং রংপুর, গাইবান্ধা, উলিপুর, কমলাপুর চিলমারী এলাকার কিছু অংশ। ১০ অক্টোবর পর্যন্ত সেক্টরের প্রধান কার্যালয় ছিলো তপলঢালাতে পরবর্তীতে এটি মেহেন্দ্রগঞ্জে স্থানান্তর করা হয়। | • মেজর জিয়াউর রহমান – (১৫ মে ১৯৭১ – ১০ অক্টোবর ১৯৭১) সিলেটের সেক্টর ৪ এবং ৫ -এ স্থানান্তরিত হন • মেজর আবু তাহের – (১০ অক্টোবর ১৯৭১) – ২ নভেম্বর ১৯৭১) • স্কোয়াড্রেন লিডার এম হামিদুল্লাহ খান (২ নভেম্বর ১৯৭১ – ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২) |
|
১৯৭১ সালের সামরিক বাহিনীর ব্রিগেড এবং রেজিমেন্ট কমান্ডারগণসম্পাদনা
- কে ফোর্স (ব্রিগেড) – ৩০ আগস্ট ১৯৭১ সালে গঠন করা হয়, নেতৃত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ (কমান্ডার – সেক্টর ২)
- ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
- ৯ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
- ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
- এস ফোর্স (ব্রিগেড) – ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখে গঠন করা হয় মেজর কে এম শফিউল্লাহ (কমান্ডার – সেক্টর ৪)
- ২য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
- ১১তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
- জেড ফোর্স[৪] (ব্রিগেড) – ৭ জুলাই ১৯৭১ তারিখে গঠন করা হয় মেজর জিয়াউর রহমান (কমান্ডার – সেক্টর ১১)
- ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও – মেজর জিয়াউদ্দিন। ৩১ জুলাই ১৯৭১ তারিখে কামালপুরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিওপি আক্রমণের পর ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সিনিওর অফিসার মো: জিয়াউদ্দিনকে ১২ আগস্ট সিও পদে উন্নীত করা হয়।
- ব্যটেলিয়ন সহকারী/কোয়ার্টার মাস্টার: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট লিয়াকত আলী খান
- 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন মাহবুবুর রহমান
- 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন হাফিজ উদ্দিন আহমেদ
- 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন সালাহ উদ্দিন মমতাজ
- ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার – সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট আনিসুর রহমান
- ভারপ্রাপ্ত প্লাটুন কমান্ডার – সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ওয়াকার হাসান
- ৩য় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও : মেজর শাফাত জামিল.
- - ২য় আইসি: ক্যাপ্টেন মোহসিন উদ্দিন আহমদ
- - ব্যাটেলিয়ন সহকারী: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আশরাফুল আলম
- - আরএমও: ড: ওয়াসি উদ্দিন
- - ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ফাজেল হোসেন
- - কোম্পানি অফিসার: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আশরাফুল আলম
- - প্লাটুন কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট মঞ্জুর আহমেদ
- 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন আনোয়ার হোসেন
- 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন আকবর হোসেন
- 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন মোহসিন উদ্দিন আহমদ
- ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও: মোজর আবু জাফর মোহাম্মদ আমিনুল হক
- - ২আইসি: ক্যাপ্টেন খালেক উজ জামান চৌধুরী
- - আরএমও: ড: বেলায়েত হোসেন
- - ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট ইমদাদুল হক
- - কোম্পানি অফিসার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্টমুনিবুর রহমান
- - প্লাটুন কমান্ডার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট আবু জাফর
- 'আলফা' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন খালেক উজ জামান চৌধুরী
- 'ব্রাভো' কোম্পানি কমান্ডার: ক্যাপ্টেন সাদেক হোসেন
- 'চার্লি' কোম্পানি কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট মোদাসসের হোসেন
- 'ডেলটা' কোম্পানি কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট মাহবুবুর রহমান
- ২য় ফিল্ড আর্টিলারী ব্যাটারী (রওশনারা ব্যাটারী) – সিও: মেজর খন্দকার আব্দুর রশিদ। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ভারতের ইকো সেক্টর থেকে আসামের মাসিমপুর জেলায় ৬টি ১.৫ মিলিমিটার হুউইটজার আনা হয়। প্রাথমিকভাবে এইগুলো নিয়েই ভারতের কইশালে গঠন করা হয় ২য় এফএ ব্যাটারী। এই এলাকাটি সিলেট এলাকার কাছাকাছি। ১০ অক্টোবরে ২য় এফএ ব্যাটারী জেড ফোর্সের সিলেট সেক্টরে নিযুক্ত করা হয়। পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ এবং অন্যন্য অপারেশনে গ্রাউন্ড সাপোর্ট হিসাবে এগুলো ব্যবহৃত হয়েছিলো।
- - ব্যাটারী সহায়ক: ক্যাপ্টেন এ এম রাশেদ চৌধুরী
- - ব্যাটারী অফিসার: সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট কাজী সাজ্জাদ আলি জহির
- ১ম সিগনাল কোম্পানি – ১৯৭১ সালের ৫ সেপ্টেমবর এই ইউনিটটি গঠন করা হয়। সিও: ক্যাপ্টেন আব্দুল হালি। অক্টোবর মাস থেকে প্রথম সিগনাল কোম্পানি জেড ফোস্টের ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাথে সংযোজন করা হয় এবং পরবর্তীতে প্রতিটি মিশনে এটি অংশগ্রহণ করেছিলো। উল্লেখযোগ্য মিশনের মধ্যে রয়েছে সিলেটের ৪র্থ এবং ৫ম সেক্টরের অধিনে বড়লেখা, ফুলতলা, আদমতলি, বিয়ানি বাজার ইত্যদি।
- ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট – সিও – মেজর জিয়াউদ্দিন। ৩১ জুলাই ১৯৭১ তারিখে কামালপুরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিওপি আক্রমণের পর ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সিনিওর অফিসার মো: জিয়াউদ্দিনকে ১২ আগস্ট সিও পদে উন্নীত করা হয়।
মেডেল এবং সম্মাননাসমূহসম্পাদনা
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর বর্তমান স্থাপনাসমূহসম্পাদনা
বাংলাদেশ নিয়মিতভাবে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে অংশগ্রহণ করে আসছে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে অধিকাংশ শান্তিরক্ষী বাহিনীর অধিকাংশ সদস্য নিযুক্ত ছিলেন গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, লাইবেরিয়া, লেবানন, সুদান, পূর্ব টিমোর, এবং কোত দিভোয়ার দেশগুলোতে।[৫] বাংলাদেশ এককভাবে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য প্রেরণ করেছে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে। ২০০৭ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ১০,৭৩৬ জন্য সদস্য প্রেরণ করেছে।[৬] ইরাক যুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ সত্ত্বেও বাংলাদেশ সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি। ২০০৩ সাল থেকে লাইবেরিয়াতে শান্তিরক্ষী বাহিনী নিযুক্ত করেছে। এই সময় পর্যন্ত মোট ৩ হাজার ২০০জন সদস্য নিয়োগ করেছে। শান্তিরক্ষি বাহিনীর সদস্যরা সে দেশে দাতব্য কার্যকলাপ, অবকাঠামো উন্নয়ন ইত্যাদি কাজে সহায়তা করে।
সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণসমূহসম্পাদনা
সামরিক বাহিনীর অফিসারগণ তিন বছর সময় পর্যন্ত ভাটিয়ারির বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি, পতেঙ্গার বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি, এবং যশোরের বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। কর্মজীবনে সামরিক বাহিনীর সদস্যরা উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ থেকে শিক্ষাগ্রহণ করেন। উচ্চ পদস্থ সামরিক অফিসারদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে বাংলাদেশ ডিফেন্স ইউনিভার্সিটি এবং আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্সেস। কর্ম জীবনে অনেকেই মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। সামরিক বাহিনীর মেডিকেল কোরের সদস্যদের সাধারণ মেডিকেল কলেজ থেকে শিক্ষা সম্পন্ন করার পর নিয়োগ করা হয়ে থাকে। নিয়োগ প্রাপ্তির পত মেডিকেল কোরের সদস্যগণ মিলিটারি একাডেমি থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকেন। পরবর্তীতে পেশাদার পর্যায়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য তারা মেডিকেল কোর সেন্টার এবং আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজে অংশগ্রহণ করে থাকেন। সম্প্রতি আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজ থেকে ক্যাডেটগণ সরাসরি কর্মজীবনে প্রবেশ করছেন।[৭]
সামরিক বাহিনীর পদমর্যাদাসমূহসম্পাদনা
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর পদবিন্যাস কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কমিশনপ্রাপ্ত অফিসারদের জন্য আলাদা আলাদা সামরিক পদবিন্যাস রয়েছে। আধা-সামরিক বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পদবিন্যাস নৌবাহিনীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
সেনা | নৌ | বিমান | বিজিবি | কোস্ট গার্ড |
ফিল্ড মার্শাল | এডমিরাল অব দ্যা ফ্লিট | মার্শাল অব দ্যা এয়ার ফোর্স | ||
জেনারেল | এডমিরাল | এয়ার চীফ মার্শাল | ||
লেফটেন্যান্ট জেনারেল | ভাইস অ্যাডমিরাল | এয়ার মার্শাল | ||
মেজর জেনারেল | রিয়ার অ্যাডমিরাল | এয়ার ভাইস মার্শাল | মেজর জেনারেল | রিয়ার অ্যাডমিরাল |
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল | কমোডর | এয়ার কমোডর | ব্রিগেডিয়ার জেনারেল | কমোডর |
কর্নেল | ক্যাপ্টেন | গ্রুপ ক্যাপ্টেন | কর্নেল | ক্যাপ্টেন |
লেফট্যানেন্ট কর্নেল | কমান্ডার | উইং কমান্ডার | লেফট্যানেন্ট কর্নেল | কমান্ডার |
মেজর | লেফটেন্যান্ট কমান্ডার | স্কোয়াড্রন লিডার | মেজর | লেফটেন্যান্ট কমান্ডার |
ক্যাপ্টেন | লেফটেন্যান্ট | ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট | ক্যাপ্টেন | লেফটেন্যান্ট |
লেফটেন্যান্ট | সাব লেফটেন্যান্ট | ফ্লাইং অফিসার | লেফটেন্যান্ট | সাব লেফটেন্যান্ট |
সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট | মিডশিপম্যান | পাইলট অফিসার | সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট | মিডশিপ ম্যান |
জেন্টালম্যান ক্যাডেট | অফিসার ক্যাডেট | Flight Cadet |
প্রতিষ্ঠানসমূহসম্পাদনা
নিয়মিত বাহিনীসম্পাদনা
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (Bangladesh Army)
- বাংলাদেশ নৌবাহিনী (Bangladesh Navy)
- বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (Bangladesh Air Force)
আধা সামরিক বাহিনীসম্পাদনা
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (BNCC)
- বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BGB)
- বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড (BCG)
বেসামরিক এবং নিরাপত্তা বাহিনীসম্পাদনা
বিশেষ বাহিনীসম্পাদনা
- প্যারা কমান্ডো ব্রিগেড (Cheetah) - সেনাবাহিনী
- স্পেশাল ওয়ারফেয়ার ডাইভিং অ্যান্ড স্যালভেজ (SWADS) -*নৌবাহিনী
- ৪১ স্কোয়াড্রোন (SGC) - বিমানবাহিনী
- প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (PGR) - বঙ্গভবন
- স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (SSF) - প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
সামরিক জেলাসমূহসম্পাদনা
- সাভার এরিয়া কমান্ড
- ময়মনসিংহ এরিয়া কমান্ড
- বগুড়া এরিয়া কমান্ড
- রংপুর এরিয়া কমান্ড
- কুমিল্লা এরিয়া কমান্ড
- চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ড
- যশোর এরিয়া কমান্ড
- আর্মি ট্রেনিং এবং ডকট্রেইন কমান্ড (এআরটিডিওসি)
- আর্মি পণ্য সরবরাহ এলাকা
শিক্ষা এবং প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহসম্পাদনা
- আর্মি ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস এডমিনস্ট্রেশন (Army IBA), সাভার, ঢাকা
- বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমী (BMA), ভাটিয়ারি, চট্রগ্রাম
- স্কুল অফ ইনফান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস (SI&T), জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, সিলেট
- ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ (DSC&SC), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (NDC), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- মিলিটারি ইন্সটিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলোজি (MIST), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- আর্মড কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল (ACC&S), মাজিরা ক্যান্টনমেন্ট, বগুড়া
- ইঞ্জিনিয়ার সেন্টার এন্ড স্কুল অফ মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ারিং, কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, নাটোর
- সিগন্যাল ট্রেইনিং সেন্টার এন্ড স্কুল, যশোর ক্যান্টনমেন্ট, যশোর
- আর্মি সার্ভিস কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, জাহানাবাদ ক্যান্টনমেন্ট, খুলনা
- আর্মি মেডিকেল কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট, টাঙ্গাইল
- অর্ডিন্যান্স কর্পস সেন্টার এন্ড স্কুল, রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর
- বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেইনিং (BIPSOT), রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর
- ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড স্কুলম সাইদপুর ক্যান্টনমেন্ট, নীলফামারী
- কর্পস অফ মিলিটারি পুলিশ সেন্টার এন্ড স্কুল, সাভার ক্যান্টনমেন্ট, সাভার
- আর্মি স্কুল অফ এডুকেশন এন্ড এডমিনস্ট্রেশন, শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট, টাঙ্গাইল
- আর্মি স্কুল অফ ফিজিক্যাল ট্রেইনিং এন্ড স্পোর্টস (ASPTS), ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- আর্মি স্কুল অফ মিউজিক, চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট, চট্রগ্রাম
- আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ (AFMC), ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- আর্মি মেডিকেল কলেজ চট্রগ্রাম (AMCC)
- আর্মি মেডিকেল কলেজ কুমিল্লা (AMCCo)
- আর্মি মেডিকেল কলেজ বগুড়া (AMCB)
- আর্মি মেডিকেল কলেজ যশোর (AMCJ)
- রংপুর আর্মি মেডিকেল কলেজ (RAMC)
- আর্টিলারি সেন্টার এন্ড স্কুল, হালিশহর, চট্রগ্রাম
- স্কুল অফ মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স, ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট, কুমিল্লা
- ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট সেন্টার, চট্রগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট, চট্রগ্রাম
- বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট সেন্টার, রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট, রাজশাহী
- নন কমিশন্ড অফিসার্স একাডেমী, মাজিরা ক্যান্টনমেন্ট, বগুড়া
- বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রোফেশনালস (BUP), মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা
- বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (কুমিল্লা)
- বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ এঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (নাটোর)
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহসম্পাদনা
- বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমি (বিএএফএ), যশোর
- ফ্লাইং ইনস্ট্রাক্টর স্কুল (এফএইএস), বগুড়া
- কমান্ড এন্ড স্টাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউশন (সিএসটিআই), ঢাকা
- ফ্লাইট সেফটি ইনস্টিটিউট (এফএসআই), ঢাকা
- অফিসার্স ট্রেনিং স্কুল (ওটিএস), যশোর
- এরো-মেডিকেল স্কুল (এএমআই), ঢাকা
- ফ্লাইট কন্ট্রোলার ট্রেনিং ইউনিট (এফসিটিইউ), ঢাকা
- স্কুল অফ ফিজিকাল ফিটনেস (এসওপিএফ), ঢাকা
- রিক্রুট ট্রেনিং স্কুল (আরটিএস), চট্টগ্রাম
- ট্রেনিং উইং (টিডব্লিউ), চট্টগ্রাম
- মেকানিকাল ট্রান্সপোর্ট ড্রাইভিং স্কুল (এমটিডিএস), সমশের নগর
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানসমূহসম্পাদনা
- বাংলাদেশ নেভাল একাডেমী (বিএনএ), চট্টগ্রাম
- বিএনএস শহীদ মোয়াজ্জেম, কাপ্তাই,জেলা রাঙ্গামাটি(নাবিকদের উন্নততর প্রশিক্ষনের জন্য)
- বিএনএস ঈসা খান, চট্টগ্রাম(১৩টি আলাদা প্রশিক্ষণ স্কুলের সমন্বয়ে গঠিত)
- বিএনএস তিতুমির, খুলনা (নতুনদের প্রশিক্ষনের জন্য প্রধান স্কুল (এসইটিএস) এবং স্কুল অফ লজিস্টিকস্ এবং ম্যানেজমেন্ট (এসওএলএএম)
- স্কুল অফ মেরিটাইম ওয়ারফেয়ার এন্ড ট্যাক্টিক্স, চট্টগ্রাম বন্দর
সেনানিবাসসম্পাদনা
- ঢাকা সেনানিবাস
- মিরপুর সেনানিবাস
- সাভার সেনানিবাস
- কুমিল্লা সেনানিবাস
- চট্টগ্রাম সেনানিবাস
- রংপুর সেনানিবাস
- বান্দরবান সেনানিবাস
- খাগড়াছড়ি সেনানিবাস
- রাঙ্গামাটি সেনানিবাস
- যশোর সেনানিবাস
- জাহানাবাদ সেনানিবাস, খুলনা
- রাজশাহী সেনানিবাস
- বগুড়া সেনানিবাস
- জাহাঙ্গীরাবাদ সেনানিবাস, বগুড়া
- সৈয়দপুর সেনানিবাস
- ঘাটাইল সেনানিবাস, টাঙ্গাইল
- ময়মনসিংহ সেনানিবাস
- জালালাবাদ সেনানিবাস, সিলেট
- রামু সেনানিবাস, কক্সবাজার
- কাদিরাবাদ সেনানিবাস, নাটোর
- আলীকদম সেনানিবাস, বান্দরবান
- কাপ্তাই সেনানিবাস, রাঙামাটি
- দীঘিনালা সেনানিবাস, খাগড়াছড়ি
- শেখ হাসিনা সেনানিবাস, পটুয়াখালী
- গাজীপুর সেনানিবাস , গাজীপুর
- রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস,গাজীপুর
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Troop and police contributors"। United Nations Peacekeeping (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ http://www.mha.gov.bd/
- ↑ http://en.academic.ru/dic.nsf/enwiki/982445
- ↑ "Z Force organogram"। Pdfcast.org। ২০১২-০৭-১২। ২০১৩-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০২-১৮।
- ↑ UN Mission's Summary detailed by Country, Monthly Summary of Contributors of Military and Civilian Police Personnel, Department of Peacekeeping Operations, United Nations, 2007-5-31
- ↑ Ranking of Military and Police Contributions to UN Operations, Monthly Summary of Contributors of Military and Civilian Police Personnel, Department of Peacekeeping Operations, United Nations, 2007-5-31
- ↑ [১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]