ইরিত্রিয়া
স্থানাঙ্ক: ১৫°২৮′৫৯.৯৯″ উত্তর ৩৮°১৫′০.০০″ পূর্ব / ১৫.৪৮৩৩৩০৬° উত্তর ৩৮.২৫০০০০০° পূর্ব
ইরিত্রিয়া উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম আস্মারা। ইরিত্রিয়ার উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমে রয়েছে সুদান, দক্ষিণ ও পশ্চিমে ইথিওপিয়া ও দক্ষিণ-পূর্বে রয়েছে জিবুতি। দেশটির পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব দিকে লোহিত সাগরের পাড়ে সুবিস্তৃত উপকূলীয় অঞ্চল রয়েছে। ইরিত্রিয়া (/ ˌɛrɪətreˌɛ, ɪˈrɪˈtriːə, ইরিত্রিয়া রাজ্য পূর্ব রাজধানী আসমারা। এটি দক্ষিণে ইথিওপিয়া, পশ্চিমে সুদান এবং দক্ষিণ-পূর্বে জিবুতি দ্বারা সীমাবদ্ধ। ইরিত্রিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও পূর্বাঞ্চল লোহিত সাগর বরাবর বিস্তৃত উপকূলরেখা রয়েছে। এই জাতির মোট আয়তন প্রায় ১১৭,৬০০ বর্গ কিমি (৪৫,৪০৬ বর্গ মাইল) এবং এর মধ্যে দহলাক দ্বীপপুঞ্জ এবং হানিশ দ্বীপপুঞ্জের বেশ কয়েকটি রয়েছে। দেশটি অতীতে ইতালি ও যুক্তরাজ্যের অধীনে ছিল। ১৯৫২ সালে ইথিওপিয়া দেশটিকে দখল করে। কিন্তু ইরিত্রিয়ার জনগণ স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করে। দীর্ঘ যুদ্ধ শেষে ১৯৯৩ সালে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। আসমারা দেশটির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
ইরিত্রিয়ার রাজ্য Hagere Ertra ሃገረ ኤርትራ دولة إرتريا Dawlat Iritriya | |
---|---|
![]() | |
রাজধানী ও বৃহত্তর শহর | আসমারা |
সরকারি ভাষা | আরবি1, ইংরেজি1, তিগ্রিনিয়া1 (অন্যান্য ভাষাসমূহ: তিগ্রে, সাহো, বিলেন, আফার, কুনামা, নরা, হ্যডারেব[১][২]) |
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | ইরিত্রিয়ান |
সরকার | পরিবর্তনমূলক সরকার |
ইসাইয়াস আফেওয়ের্কি | |
স্বাধীনতা | |
• ইতালি থেকে | নভেম্বর ১৯৪১ |
• যুক্তরাজ্য থেকে জাতিসংঘ জনাদেশ অধীনে | ১৯৫১ |
• ইথিওপিয়া থেকে দে ফ্যাক্টো | ২৪শে মে ১৯৯১ |
২৪শে মে ১৯৯৩ | |
• পানি/জল (%) | ০.১৪% |
জনসংখ্যা | |
• জুলাই ২০০৯ আনুমানিক | ৫,৬৭৩,৫২০[৩] (১১৭তম) |
• ২০০৮ আদমশুমারি | ৫,২৯১,৩৭০ |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০০৯ আনুমানিক |
• মোট | $৩.৮১৩ বিলিয়ন[৪] (১৬৭তম) |
• মাথাপিছু | $৭৩৮.৬২[৪] (২১৩তম) |
এইচডিআই (২০০৭) | ![]() ত্রুটি: মানব উন্নয়ন সূচক-এর মান অকার্যকর · ১৫৭তম |
মুদ্রা | নাকফা (ERN) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি+৩ (EAT) |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি+৩ (পর্যবেক্ষণ করা হয়নি) |
কলিং কোড | ২৯১ |
ইন্টারনেট টিএলডি | .er |
ইরিত্রিয়ার ভাষাসম্পাদনা
ইরিত্রিয়ার প্রায় অর্ধেক লোক তিগ্রিনিয়া ভাষাতে কথা বলেন। লক্ষাধিক বক্তাবিশিষ্ট অন্যান্য ভাষার মধ্যে রয়েছে আফার ভাষা, কুনামা ভাষা, সাহো ভাষা, বেদাউই ভাষা এবং তিগ্রে ভাষা। দেশটিতে আরবির বিভিন্ন উপভাষাও প্রচলিত। ইংরেজি ভাষা ক্রমেই একটি সার্বজনীন দ্বিতীয় ভাষাতে পরিণত হচ্ছে।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ cy.revues.org
- ↑ ইরিত্রিয়া
- ↑ Department of Economic and Social Affairs Population Division (2009). "World Population Prospects, Table A.1" (.PDF). 2008 revision. United Nations. Retrieved on 2009-03-12.
- ↑ ক খ "Eritrea"। International Monetary Fund। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০১।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- সরকারী
- ইরিত্রিয়ার তথ্যের মন্ত্রণালয় সরকারী ওয়েবসাইট।
- রাষ্ট্র প্রধান এবং মন্ত্রিপরিষদ সদসবৃন্দ
- সাধারণ তথ্য
- সিআইএ প্রণীত দ্য ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক-এ ইরিত্রিয়া-এর ভুক্তি
- Eritrea from UCB Libraries GovPubs
- কার্লি-এ ইরিত্রিয়া (ইংরেজি)
- উইকিমিডিয়া অ্যাটলাসে ইরিত্রিয়া
- অন্যান্য
- Eritrea Activities by the Carter Center
- Eritrea chat
- Video footage from Shimelba refugee camp, ways to help, USCRI work[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Documentary on Womens liberation in Eritrea
- Ferrovia eritrea Eritrean Railway (ইতালীয়)
- Website of the Italians of Eritrea (ইতালীয়)
- Eritrea About Eritrea