বন্যা
পৃথিবী জুড়ে বন্যার অবস্থান।
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
পৃথিবীর স্থলভাগ জলপ্লাবিত হলে তাকে বলা হয়ে থাকে বন্যা অথবা বান। এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ।

ঘূর্ণিঝড় ক্যাটরিনার প্রভাবে বন্যা কবলিত নিউ অরলিন্স এবং লুসিয়ানা
বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যাকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়:[১]
- মৌসুমি বন্যা
- আকস্মিক বন্যা
- জোয়ারসৃষ্ট বন্যা
বাংলাদেশের বন্যা সংঘটনের জন্য দায়ী কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:[১]
- নিম্ন উচ্চতাবিশিষ্ট ভূসংস্থান
- ভারি বৃষ্টিপাত
- হিমালয়ে তুষার গলন এবং হিমবাহের স্থানান্তর সংঘটন;
- পলি সঞ্চয়নের ফলে নদনদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়া ইত্যাদি
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
বন্যার উপকারিতা:- আমাদের মাটির নিচে পানির পরিমাণ ঠিক মতো রাখতে হবে। বন্যা হলে তা রিচার্জ হয়। ফসল উৎপাদনে মাটির উর্বরতা কমে যায়। বন্যা হলে মাটিতে পলি পড়ে। মাটি রিচার্জ হতে বন্যার প্রয়োজন। তাই সীমিত বন্যার প্রয়োজন রয়েছে।”আবার বন্যার পানি রাস্তা ঘাটের ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে দেয়।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ সিফাতুল কাদের চৌধুরী; মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। "বন্যা"। বাংলাপিডিয়া।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- Associated Programme on Flood Management from the World Meteorological Organization
- Flood and natural hazard research from Bushfire and Natural Hazards CRC
- International Flood Initiative from UNESCO
উইকিমিডিয়া কমন্সে বন্যা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |