প্রবেশদ্বার:বিশ্ববিদ্যালয়

প্রবেশদ্বার
বিশ্ববিদ্যালয়

ভূমিকা

বিশ্ববিদ্যালয় হলো এমন একটি প্রতিষ্ঠান যেখানে উচ্চ শিক্ষা প্রদান করা সহ বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কাজকর্ম করা হয়ে থাকে এবং সাধারণত স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর উভয় সম্মান প্রদান করে। মূল ল্যাটিন শব্দ universitas বলতে সাধারণভাবে বোঝায় "একটি দেহ, একটি সমাজ, কোম্পানি, সম্প্রদায়, গিল্ড, কর্পোরেশন, ইত্যাদির সাথে যুক্ত অনেক ব্যক্তি"।শহুরে জীবন এবং মধ্যযুগীয় গিল্ডের উত্থানের সময়, বিশেষায়িত "ছাত্র এবং শিক্ষকদের সম্মিলিত আইনী অধিকারের সমিতিগুলি সাধারণত রাজকুমার অথবা ধর্ম বিশেষজ্ঞ দ্বারা দ্বারা জারি করা চার্টার দ্বারা নিশ্চিত করা হয় অথবা যে শহরে তারা অবস্থান করতো " এই সাধারণ শব্দ দ্বারা চিহ্নিত করা হতো।অন্যান্য গিল্ডগুলির মতো, তারা স্ব-নিয়ন্ত্রিত ছিল এবং তাদের সদস্যদের যোগ্যতা নির্ধারণ করা ছিল।

আধুনিক যুগে এই শব্দের অর্থ পরিবর্তিত হয়ে এসেছে "একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা প্রধানত অ-বৃত্তিমূলক বিষয়ে শিক্ষাদান করে এবং সাধারণত ডিগ্রি প্রদানের ক্ষমতা রাখে,"এর কর্পোরেট সংস্থার উপর পূর্বের জোর দিয়ে মধ্যযুগীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ঐতিহাসিকভাবে প্রয়োগ হিসাবে বিবেচিত।


নির্বাচিত নিবন্ধ

ম্যাসাচুসেট্‌স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেট্‌স অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত একটি বেসরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়, যেটাকে পৃথিবীর সবথেকে মর্যাদাপূর্ণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গণ্য করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান শিল্পায়ন প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত, এমআইটি ইউরোপীয় পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয় মডেল গ্রহণ করে এবং ফলিত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে পরীক্ষাগার কর্মসূচীর উপর জোর দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং স্নায়ুযুদ্ধের সময় গবেষকরা কম্পিউটার, রাডার এবং [নিষ্ক্রিয় নির্দেশিকা ব্যবস্থার উপর কাজ করেন। জেমস কিলান-এর অধীনে যুদ্ধোত্তর প্রতিরক্ষা গবেষণা এর আওতায় অনুষদ এবং ক্যাম্পাস দ্রুত সম্প্রসারণে অবদান রাখে। ১৯১৬ সালে বর্তমান ১৬৮-একর (৬৮.০ হেক্টর) ক্যাম্পাস চালু করা হয় এবং চার্লস নদী অববাহিকার উত্তর তীর বরাবর ১ মাইল (১.৬ কিমি) প্রসারিত করা হয়।

প্রতিষ্ঠানটি ঐতিহ্যগতভাবে ভৌত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিদ্যায় গবেষণা এবং শিক্ষার জন্য পরিচিত, পাশাপাশি সাম্প্রতিক কালে জীববিদ্যা, অর্থনীতি, ভাষাবিদ্যা, এবং ব্যবস্থাপনার জন্যও পরিচিত। এমআইটি আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েশনের (এএইউ) সদস্য এবং [১] এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বিগত কয়েক বছর ধরে, এমআইটির স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে আসছে, এবং ইনস্টিটিউটটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায়শই স্থান করে নিয়েছে। প্রকৌশলীর ৩১টি ক্রীড়া ইভেন্টে প্রতিযোগিতা করে, যার বেশীরভাগ দল এনসিএএ ডিভিশন তিন এর নিউ ইংল্যান্ড উইমেনস এন্ড মেন্স অ্যাথলেটিক কনফারেন্স-এ প্রতিযোগিতা করে; ইএআরসি এবং ইএডব্লিউআরসির অংশ হিসেবে ডিভিশন এক রোয়িং প্রোগ্রাম প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত চিত্র
কৃতিত্ব: অ্যালেক্স সার্জিভ
কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল্ডউইন স্মিথ হল ও তার সামনে কার্ল বিটারের অ্যান্ড্রু ডিকসন হোয়াইট মূর্তি

নির্বাচিত জীবনী

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (সাধারণত বেগম রোকেয়া নামে অধিক পরিচিত; ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ - ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২) হলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি বাংলার 'সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি' জরিপে ষষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছিলেন বেগম রোকেয়া। ছোটগল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ও শ্লে­ষাত্মক রচনায় রোকেয়ার স্টাইল ছিল স্বকীয় বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। উদ্ভাবনা, যুক্তিবাদিতা এবং কৌতুকপ্রিয়তা তার রচনার সহজাত বৈশিষ্ট্য। তার প্রবন্ধের বিষয় ছিল ব্যাপক ও বিস্তৃত। বিজ্ঞান সম্পর্কেও তার অনুসন্ধিৎসার পরিচয় পাওয়া যায় বিভিন্ন রচনায়। মতিচূর (১৯০৪) প্রবন্ধগ্রন্থে রোকেয়া নারী-পুরুষের সমকক্ষতার যুক্তি দিয়ে নারীদের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জন করে সম-অধিকার প্রতিষ্ঠায় আহ্বান জানিয়েছেন এবং শিক্ষার অভাবকে নারীপশ্চাৎপদতার কারণ বলেছেন। তার সুলতানার স্বপ্ন (১৯০৫) নারীবাদী ইউটোপিয়ান সাহিত্যের ক্লাসিক নিদর্শন বলে বিবেচিত। পদ্মরাগ (১৯২৪) তার রচিত উপন্যাস। অবরোধ-বাসিনীতে (১৯৩১) তিনি অবরোধপ্রথাকে বিদ্রূপবাণে জর্জরিত করেছেন।

রোকেয়ার কর্ম ও আদর্শ উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার প্রতি বছর ৯ই ডিসেম্বর রোকেয়া দিবস উদ্‌যাপন করে এবং বিশিষ্ট নারীদের অনন্য অর্জনের জন্য বেগম রোকেয়া পদক প্রদান করে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

প্রবেশদ্বার:বিশ্ববিদ্যালয়/আজাকি/১


বিষয়শ্রেণী
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
কোনো উপ-বিষয়শ্রেণী নেই

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে বিশ্ববিদ্যালয়
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে বিশ্ববিদ্যালয়
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে বিশ্ববিদ্যালয়
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিঅভিধানে বিশ্ববিদ্যালয়
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে বিশ্ববিদ্যালয়
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে বিশ্ববিদ্যালয়
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা