ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
ম্যাসাচুসেট্স ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেট্স অঙ্গরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত একটি বেসরকারি গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়, যেটাকে পৃথিবীর সবথেকে মর্যাদাপূর্ণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গণ্য করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান শিল্পায়ন প্রতিক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত, এমআইটি ইউরোপীয় পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয় মডেল গ্রহণ করে এবং ফলিত বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে পরীক্ষাগার কর্মসূচীর উপর জোর দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং স্নায়ুযুদ্ধের সময় গবেষকরা কম্পিউটার, রাডার এবং [নিষ্ক্রিয় নির্দেশিকা ব্যবস্থার উপর কাজ করেন। জেমস কিলান-এর অধীনে যুদ্ধোত্তর প্রতিরক্ষা গবেষণা এর আওতায় অনুষদ এবং ক্যাম্পাস দ্রুত সম্প্রসারণে অবদান রাখে। ১৯১৬ সালে বর্তমান ১৬৮-একর (৬৮.০ হেক্টর) ক্যাম্পাস চালু করা হয় এবং চার্লস নদী অববাহিকার উত্তর তীর বরাবর ১ মাইল (১.৬ কিমি) প্রসারিত করা হয়।
![]() | |
নীতিবাক্য | Mens et Manus (লাতিন) |
---|---|
বাংলায় নীতিবাক্য | মনন ও হস্ত[১] |
ধরন | ব্যক্তি-মালিকানাধীন |
স্থাপিত | ১০ এপ্রিল ১৮৬১ |
বৃত্তিদান | $১৬.৪ বিলিয়ন (২০১৮)[২] |
আচার্য | সিনিথিয়া বার্নহার্ট |
সভাপতি | লিও রাফায়েল রেইফ |
প্রাধ্যক্ষ | মার্টিন এ. শিমেট |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১,৭০৫[৩] |
শিক্ষার্থী | ১১,৫৭৪[৪] |
স্নাতক | ৪,৬০২[৪] |
স্নাতকোত্তর | ৬,৯৭২ |
অবস্থান | , যুক্তরাষ্ট্র |
শিক্ষাঙ্গন | নগরাঞ্চল, ১৬৬ একর (৬৭.২ হেক্টর)[৫] |
সংবাদপত্র | দ্যা টেক |
পোশাকের রঙ | টকটকে লাল ও রূপালী ধূসর[৬][৭] |
মাসকট | টিম দ্যা বিভর [৮] |
ওয়েবসাইট | web |
![]() |
প্রতিষ্ঠানটি ঐতিহ্যগতভাবে ভৌত বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিদ্যায় গবেষণা এবং শিক্ষার জন্য পরিচিত, পাশাপাশি সাম্প্রতিক কালে জীববিদ্যা, অর্থনীতি, ভাষাবিদ্যা, এবং ব্যবস্থাপনার জন্যও পরিচিত। এমআইটি আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এসোসিয়েশনের (এএইউ) সদস্য এবং আমস্টারডাম ইনস্টিটিউট ফর এডভান্সড মেট্রোপলিটন সলিউশন (এএমস ইনস্টিটিউট) এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বিগত কয়েক বছর ধরে, এমআইটির স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে আসছে, এবং ইনস্টিটিউটটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রায়শই স্থান করে নিয়েছে।[৯][১০][১১][১২] প্রকৌশলীর ৩১টি ক্রীড়া ইভেন্টে প্রতিযোগিতা করে, যার বেশীরভাগ দল এনসিএএ ডিভিশন তিন এর নিউ ইংল্যান্ড উইমেনস এন্ড মেন্স অ্যাথলেটিক কনফারেন্স-এ প্রতিযোগিতা করে; ইএআরসি এবং ইএডব্লিউআরসির অংশ হিসেবে ডিভিশন এক রোয়িং প্রোগ্রাম প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়।
২০১৫ সাল অনুযায়ী, ৮৫ জন নোবেল বিজয়ী, ৫২ জন ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স বিজেতা,৬৫ জন মার্শাল স্কলার, ৪৫ জন রোডস স্কলার, ৩৮ জন ম্যাকআর্থার ফেলো, ৩৪ জন মহাকাশচারী, ১৯ জন টুরিং পুরস্কার বিজয়ী, ১৬ জন মার্কিন বিমান বাহিনীর প্রধান বিজ্ঞানী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রসমূহে ৬ জন পদক বিজয়ী এমআইটির সাথে সম্বন্ধযুক্ত রয়েছেন।
স্কুলটির একটি শক্তিশালী উদ্যোক্তা সংস্কৃতি রয়েছে, এবং এমআইটির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিসমূহের সামগ্রিক আয় বিশ্বের একাদশ বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।[১৩][১৪]
গ্রন্থাগারসম্পাদনা
এমআইটি'র গ্রন্থাগারসমূহে ২৯ লক্ষ মুদ্রিত গ্রন্থ রয়েছে।[১৫] রয়েছে ২৪ লক্ষ মাইক্রোফর্ম(ক্ষুদ্রাকারে ছবি তোলার ফিল্মবিশেষ), ৪৯,০০০ ছাপানো বা ইলেক্ট্রনিক জার্নাল কপি, ৬৭০টি রেফারেন্স ডাটাবেইস!
গবেষণাসম্পাদনা
ঐতিহ্য এবং শিক্ষার্থীদের কার্যক্রমসম্পাদনা
কার্যক্রমসম্পাদনা
র্যাংকিংসম্পাদনা
কৃতি শিক্ষার্থীসম্পাদনা
- রিচার্ড ফাইনম্যান, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (১৯৬৫), আলবার্ট আইনস্টাইন অ্যাওয়ার্ড (১৯৫৪), আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৬২), ওয়েরস্টেড মেডেল (১৯৭২), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৭৯)
- মারি গেল-মান, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (১৯৬৯), আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৬৬), জন জে কার্টি অ্যাওয়ার্ড (১৯৬৮)
- বার্টন রিখটার, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৭৬, আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স অ্যাওয়ার্ড (১৯৭৫), এনরিকো ফার্মি অ্যাওয়ার্ড (২০১০)
- হেনরি ওয়ে কেন্ডাল, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৯০
- কফি আনান, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব,শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ২০০১
- রবার্ট আউমান, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার, ২০০৫
- পল ক্রুগম্যান, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার, ২০০৮, জন বেটস ক্লার্ক মেডেল (১৯৯১)
- জন রবার্ট শ্রিফার, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৭২, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৮৩), কমস্টক প্রাইজ ইন ফিজিক্স (১৯৬৮)
- রিচার্ড স্টলম্যান, মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের প্রবর্তক
- মরিস চ্যাং, আইইই মেডেল অব অনার ২০১১, আইইইই রবার্ট এন নয়েস মেডেল (২০০০)
- আরউইন মার্ক জ্যাকবস, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৯৪, আইইই মেডেল অব অনার ২০১৩, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল (১৯৯৫), মার্কনি প্রাইজ (২০১১), আইইইই/আরএসই ওলফসন জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল অ্যাওয়ার্ড (২০০৭)
- অ্যান্ড্রু ভিটারবি, আইইই মেডেল অব অনার ২০১০, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল (১৯৮৪), মার্কনি প্রাইজ (১৯৯০), ক্লড ই শ্যানন অ্যাওয়ার্ড (১৯৯১), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০৭), আইইইই/আরএসই ওলফসন জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল অ্যাওয়ার্ড (২০০৭), জন ফ্রিটজ মেডেল (২০১১)
- টমাস কাইলাথ, আইইই মেডেল অব অনার ২০০৭, আইইইই জেমস এইহ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল (১৯৯৫), ক্লড ই শ্যানন অ্যাওয়ার্ড (২০০০), পদ্মভূষণ (২০০৯), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০১২)
- রবার্ট মেটক্যাফ, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৯৬, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০০৩, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল (১৯৮৮), মার্কনি অ্যাওয়ার্ড (২০০৩)
- সিডনি ডার্লিংটন, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৮১,প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রীডম, ১৯৪৫, আইইইই এডিসন মেডেল, ১৯৭৫
- উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শকলি, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৫৬, আইইই মেডেল অব অনার ১৯৮০,কমস্টক প্রাইজ ইন ফিজিক্স (১৯৫৩), অলিভার ই বাকলি কনডেন্সড ম্যাটার প্রাইজ (১৯৫৩)
- রবার্ট নয়েস, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৭৮, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৮৭, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স, ১৯৭৯, ফ্যারাডে মেডেল (১৯৭৯), হ্যারল্ড পেন্ডার অ্যাওয়ার্ড (১৯৮০), জন ফ্রিটজ মেডেল (১৯৮৯)
- চেরি অ্যান মারে, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০১২
- রবার্ট স্যামুয়েল ল্যাঙ্গার, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ২০০৬, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০১১, চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার প্রাইজ (২০০২), জন ফ্রিটজ মেডেল (২০০৩), হার্ভে প্রাইজ (২০০৩), আলবেনি মেডিকেল সেন্টার প্রাইজ (২০০৫), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০৬), মিলেনিয়াম টেকনোলজি প্রাইজ (২০০৮), পার্কিন মেডেল (২০১২), প্রিস্টলি মেডেল (২০১২), ওলফ প্রাইজ ইন কেমিস্ট্রি (২০১৩), কিয়োটো প্রাইজ (২০১৪), বায়োটেকনোলজি হেরিটেজ অ্যাওয়ার্ড (২০১৪), কুইন এলিজাবেথ প্রাইজ ফর ইঞ্জিনিয়ারিং (২০১৫)
- রাকেশ আগারওয়াল, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ২০১০
- জেমস লোটন ফ্ল্যানাগান, আইইইই এডিসন মেডেল ১৯৮৬, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ১৯৯৬, আইইইই মেডেল অব অনার ২০০৫
- অ্যামোস এডওয়ার্ড জোয়েল, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেলl (১৯৭৬), স্টুয়ার্ট ব্যালেন্টাইন মেডেল (১৯৮১), কিয়োটো প্রাইজ (১৯৮৯), আইইইই মেডেল অব অনার (১৯৯২), ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন]] (১৯৯৩)
- রেমন্ড ওয়াইবেল কেচলেজ, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ১৯৭৬
- বার্নার্ড উইড্রো, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ১৯৮৬
- জোয়েল স্ট্যানলি এঙ্গেল, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ১৯৮৭, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৯৪, চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার প্রাইজ ২০১৩
- জেমস লী ম্যাসি, শ্যানন অ্যাওয়ার্ড ১৯৮৮, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ১৯৯২, মার্কনি প্রাইজ ১৯৯৯
- রিচার্ড ব্লাহুত, আইইইই ক্লড ই শ্যানন অ্যাওয়ার্ড ২০০৫, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ১৯৯৮
- জিম কে ওমুরা, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০০৫
- জন ওজেনক্রাফট। আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০০৬
- লিওনার্দ ক্লেইনরক, আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০১২,ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ২০০৭, চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার প্রাইজ ২০০১
- এডওয়ার্ড এইচ সাসেনগাথ, আইইইই সাইমন রামো মেডেল ১৯৮৯
- পল ইলিয়ট গ্রীন, আইইইই সাইমন রামো মেডেল ১৯৯১
- অ্যান্ড্রু প্যাট্রিক সেইজ, আইইইই সাইমন রামো মেডেল ২০০০
- ডেভিড আলবার্ট হাফম্যান, আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ১৯৯৯, আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি ডব্লিউ ওয়ালেস ম্যাকডাওয়েল অ্যাওয়ার্ড ১৯৭৩
- লরেন্স র্যাবিনার, আইইইই ইমানুয়েল আর পিওর অ্যাওয়ার্ড ১৯৮০, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল, ১৯৯৯
- টমাস হুয়াং, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০১
- অ্যালান ভিক্টর ওপেনহেইম, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০৭
- রবার্ট এম গ্রে, ক্লড ই শ্যানন অ্যাওয়ার্ড ২০০৮, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০৮
- মাইকেল জর্জ লুবি, আইইইই এরিক ই সামনার অ্যাওয়ার্ড ২০০৭ এবং ২০১২ সালে আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ২০১২
- ডেভিড ডানা ক্লার্ক, সিগকম অ্যাওয়ার্ড ১৯৯০, আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ১৯৯৮
- এলউইন রালফ বার্লিক্যাম্প, আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ১৯৯১, ক্লড ই শ্যানন অ্যাওয়ার্ড ১৯৯৩
- লতফি জাদেহ, আইইইই জেমস এইচ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল ১৯৭৩, আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ১৯৯২, American Society of Mechanical Engineers Rufus Oldenburger Medal ১৯৯৩, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৯৫, রিচার্ড ই বেলম্যান কন্ট্রোল হেরিটেজ অ্যাওয়ার্ড ১৯৯৮, এসিএম অ্যালেন নেওয়েল অ্যাওয়ার্ড ২০০১, বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন মেডেল ২০০৯
- আর্নস্ট অ্যাডলফ গুইলেমিন, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৬১ এবং আইইইই জেমস এইচ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল ১৯৬২
- জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৫৭ এবং ফ্যারাডে মেডেল ১৯৬১
- রবার্ট ডব্লিউ ব্রোডার্সেন, আইইইই মরিস এন লিয়েবম্যান মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড ১৯৮৩, আইইইই সলিড স্টেট সার্কিটস অ্যাওয়ার্ড ১৯৯৭, আইইইই এডিসন মেডেল ২০১৬
- চার্লস জন পেডারসেন, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ১৯৮৭
কৃতি শিক্ষকসম্পাদনা
- অমর্ত্য সেন, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ১৯৯৮
- অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ২০১৯
- অ্যান্ড্রু ইয়াও, টুরিং পুরস্কার ২০০০
- আরউইন মার্ক জ্যাকবস, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৯৪
- আর্থার অ্যামোস নয়েস, গিবস মেডেল ১৯১৫, ডেভি মেডেল ১৯২৭
- উইলিয়াম থার্স্টন, ফিল্ডস পদক ১৯৮২
- উইলিস রডনি হুইটনি, উইলার্ড গিবস অ্যাওয়ার্ড (১৯১৬), পার্কিন মেডেল (১৯২১), আইইইই এডিসন মেডেল (১৯৩৪), John Fritz Medal (১৯৪৩), আইআরআই মেডেল (১৯৪৬)
- এইচ রবার্ট হরভিটস, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ২০০২
- ওলফগাং কেটার্ল, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ২০০১
- কার্ল টেলর কম্পটন, রামফোর্ড প্রাইজ (১৯৩১), প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল ফর মেরিট (১৯৪৬), পাবলিক ওয়েলফেয়ার মেডেল (১৯৪৭), মোস্ট এক্সিলেন্ট অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার (১৯৪৮), হুভার মেডেল (১৯৫০)
- ক্লড শ্যানন, আইইই মেডেল অব অনার (১৯৬৬), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৬৬), হার্ভে প্রাইজ (১৯৭২), কিয়োটো প্রাইজ (১৯৮৫)
- গিলবার্ট নিউটন লুইস
- চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৬৪)
- জন ক্লার্ক স্লেটার,
- জন ম্যাকার্থি, টুরিং পুরস্কার (১৯৭১), কিউটো পুরস্কার (১৯৮৮), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৯১), বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন পদক (২০০৩)
- জর্জ এম হোয়াইটসাইডস, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৯৮), কিয়োটো প্রাইজ (২০০৩), প্রিস্টলি মেডেল (২০০৭)
- জুলিয়ান শুইঙার, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৬৫
- জেরোম আইজ্যাক ফ্রিডম্যান, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৯০
- ডেভিড ব্যাল্টিমোর, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৭৫
- পল জোসেফ কোহেন, ফিল্ডস পদক (১৯৬৬), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (১৯৬৭)
- পল স্যামুয়েলসন, জন বেটস ক্লার্ক পদক (১৯৪৭), অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার (১৯৭০)
- পিটার আর্থার ডায়মন্ড, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার (২০১০)
- ফার্নান্দো হোসে কোর্বাতো, টুরিং পুরস্কার ১৯৯০
- ফিলিপ এ শার্প, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৯৩, ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স ২০০৪
- ফ্রাঙ্ক অ্যান্থনি উইলচেক, সাকুরাই পুরস্কার (১৯৮৬), ডির্যাক পদক (১৯৯৪), লোরেনৎস পদক (২০০২), পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০০৪)
- বাটলার ল্যাম্পসন, টুরিং পুরস্কার ১৯৯২
- বারবারা লিসকভ, টুরিং পুরস্কার ২০০৮, আইইইই জন ভন নিউম্যান মেডেল ২০০৪
- ব্যারি শার্পলেস, রসায়নে নোবেল পুরস্কার (২০০১), Benjamin Franklin Medal (2001), Harvey Prize (1998)
- মাইকেল র্যাবিন, টুরিং পুরস্কার ১৯৭৬
- রন রিভেস্ট, টুরিং পুরস্কার ২০০২
- রবার্ট এঙ্গেল, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ২০০৩
- রবার্ট কান, ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ১৯৯৭, প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রীডম (২০০৫), টুরিং পুরস্কার ২০০৪
- রবার্ট মার্টন, অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার ১৯৯৭
- রবার্ট স্যামুয়েল ল্যাঙ্গার, চার্লস স্টার্ক ড্র্যাপার প্রাইজ(২০০২), John Fritz Medal (2003), Harvey Prize (2003), ন্যাশনাল মেডেল অব সায়েন্স (২০০৬), ন্যাশনাল মেডেল অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন (২০১১), পার্কিন মেডেল (২০১২), প্রিস্টলি মেডেল (২০১২), রসায়নে ওল্ফ পুরস্কার (২০১৩), Kyoto Prize (২০১৪)
- রিচার্ড শ্রক, রসায়নে নোবেল পুরস্কার ২০০৫
- লেনার্ড এডলম্যান, টুরিং পুরস্কার ২০০২
- শফি গোল্ডওয়েসার, টুরিং পুরস্কার ২০১২
- সিলভিও মিকালি, টুরিং পুরস্কার ২০১২
- হেনরি ওয়ে কেন্ডাল, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৯০
- হর গোবিন্দ খোরানা, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৬৮
- স্টিভেন ভেইনবার্গ, পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী, ১৯৭৯
- টিম বার্নার্স-লি, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক
- জন ওজেনক্রাফট। আইইইই আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল মেডেল ২০০৬
- সুসুমু তোনেগাওয়া, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৮৭
- ডেভিড আলবার্ট হাফম্যান, আইইইই রিচার্ড ডব্লিউ হ্যামিং মেডেল ১৯৯৯, আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি ডব্লিউ ওয়ালেস ম্যাকডাওয়েল অ্যাওয়ার্ড ১৯৭৩
- টমাস হুয়াং, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০১
- জেমস এইচ ম্যাকক্লেলান, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০৪
- অ্যালান ভিক্টর ওপেনহেইম, আইইইই জ্যাক এস কিলবি সিগনাল প্রসেসিং মেডেল ২০০৭
- জুলিয়াস অ্যাডামস স্ট্র্যাটন, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৫৭ এবং ফ্যারাডে মেডেল ১৯৬১
- আর্নস্ট অ্যাডলফ গুইলেমিন, আইইইই মেডেল অব অনার ১৯৬১ এবং আইইইই জেমস এইচ মুলিগান জুনিয়র এডুকেশন মেডেল ১৯৬২
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- ↑ "Symbols: Seal"। MIT Graphic Identity। ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮[হালনাগাদ]. "Report of the Treasurer for the year ended June 30, 2018" (PDF)। Office of the Vice President for Finance। ২০১৮। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯। -এর হিসাব অনুযায়ী
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;MITFactFacStaff
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ ক খ "Enrollment Statistics"। MIT Registrar। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৪।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Campus
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Top Ten MIT History Facts"। Massachusetts Institute of Technology। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৯, ২০১৭।
- ↑ "Colors–MIT Graphic Identity"। Massachusetts Institute of Technology। সংগ্রহের তারিখ জুন ৫, ২০১৮।
- ↑ "Symbols: Mascot"। MIT Graphic Identity। MIT। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৮, ২০১০।
- ↑ Altaner, David (মার্চ ৯, ২০১১)। "Harvard, MIT Ranked Most Prestigious Universities, Study Reports"। Bloomberg। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৪-০১।
- ↑ Morgan, John। "Top Six Universities Dominate THE World Reputation Rankings"। ৪ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৭।
"The rankings suggest that the top six - Harvard University, Massachusetts Institute of Technology, the University of Cambridge, University of California, Berkeley, Stanford University and the University of Oxford - form a group of globally recognised "super brands".
- ↑ "Massachusetts Institute of Technology"। Encyclopedia.com।
It has long been recognized as an outstanding technological institute and its Sloan School of Management has notable programs in business, economics, and finance.
- ↑ "Massachusetts Institute of Technology"। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৮, ২০১৪।
Massachusetts Institute of Technology (MIT), privately controlled coeducational institution of higher learning famous for its scientific and technological training and research.
- ↑ "Entrepreneurial Impact The Role of MIT"। http://www.kauffman.org/। Ewing Marion Kauffman Foundation। ২০০৯-০২-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-০২।
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ [Nobel total: 85 (List generated 10-07-2015) http://web.mit.edu/ir/pop/awards/nobel.html]
- ↑ http://web.mit.edu/annualreports/pres09/2009.13.00.pdf