ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়[২] বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলে এটিই একমাত্র বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়।[৩][৪]

ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
নীতিবাক্যআন্তর্জাতিক মানের উচ্চ শিক্ষা প্রদান
ধরনবেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০১২
আচার্যমহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
উপাচার্যপ্রিয় ব্রত পাল
ঠিকানা
৪৬১, নিলগঞ্জ সড়ক, শোলাকিয়া, কিশোরগঞ্জ-২৩০০, বাংলাদেশ। [১]
, ,
শিক্ষাঙ্গনজেলা সদর
সংক্ষিপ্ত নামIIUB
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ওয়েবসাইটishakha.edu.bd
মানচিত্র

ইতিহাস সম্পাদনা

বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইন (পিইএ) ১৯৯২-এর অধীনে ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়।[৫] আর্থিক সহায়তা একটি বাংলাদেশী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড গ্রুপ থেকে আসে।[৬][৭]

উপাচার্য সম্পাদনা

নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:

অনুষদ সম্পাদনা

ব্যবসায় প্রশাসন

আইন বিভাগ

কলা এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

কৃষি অনুষদ

প্রস্তাবিত প্রোগ্রাম

ক্লাসসমূহ সম্পাদনা

এই বিশ্ববিদ্যলয়ের সকল শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের বসার জন্য সিঙ্গেল ডেক চেয়ার রয়েছে। শ্রেণীকক্ষগুলো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত।

ল্যাবসমূহ সম্পাদনা

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবহারিক শিক্ষা প্রদানের জন্য ১টি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।

নোটিশ সম্পাদনা

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় নোটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে টাঙিয়ে দেয়া হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. https://www.4icu.org/reviews/universities-other/18008.shtml
  3. "IIUB gives reception to HSC graduates"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৩-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-০৪ 
  4. "Ministry, UGC reject TIB report"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০৭-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-০৪ 
  5. "অনুমোদন পেয়েছে ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি"কিশোরগঞ্জ ডট কম। ১৪ মার্চ ২০১২। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ 
  6. "Private University Act, 1992"। Bangladesh Gazette Extraordinary। ৯ আগস্ট ১৯৯২। ২০০৩-০৪-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২৫ – Südasien-Institut, Universität Heidelberg-এর মাধ্যমে। 
  7. "Certificates from 18 pvt universities unacceptable"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-১১-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-৩০