বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে স্থাপিত হয়। এটি বাংলাদেশের সকল সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। মূলত সরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এই সংস্থাটি সমন্বয়সাধন করে থাকে।
সংক্ষেপে | ইউজিসি |
---|---|
গঠিত | ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ |
সদরদপ্তর | ঢাকা |
অবস্থান | |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা, ইংরেজি |
মূল ব্যক্তিত্ব | সৈয়দ মুহাম্মদ আবদুল ফায়েজ |
সম্পৃক্ত সংগঠন | শিক্ষা মন্ত্রণালয় |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনাদেশভাগেরও আগে ব্রিটিশ ভারতে শিক্ষার মান উন্নয়নকল্পে বিভিন্ন কমিশন ও রিপোর্ট প্রণয়ন করা হয়েছিলো। সেসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলো, হান্টার কমিশন, ১৮৮২, ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কমিশন, ১৯০২, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন, ১৯১৭, স্যাডলার কমিশন, ১৯১৯ গঠিত হলেও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে কোনো উল্লেখযোগ্য অবদান আসেনি।[১] পরবর্তীতে দেশভাগের পর উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়নকল্পে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানে ৩রা জানুয়ারি, ১৯৫৭ সালে শিক্ষা পুনর্গঠন কমিশন গঠন করে; পাশাপাশি পুরো পাকিস্তানে পাকিস্তান জাতীয় শিক্ষা কমিশন, ১৯৫৯ বাস্তবায়ন করে; যা শরীফ শিক্ষা কমিশন, ১৯৫৯ নামে অত্যধিক পরিচিত। মূলত এই কমিশনই ব্যাচেলর ডিগ্রিকে তিন বছর এবং মাস্টার্স ডিগ্রিকে দুই বছর মেয়াদি করার প্রস্তাব দেয়।[২] বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর উচ্চ শিক্ষা, গবেষণার সর্বপরি শিক্ষা ব্যবস্থার মান্নোয়নে একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। সে মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে তৎকালীন ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়) উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতির ১০ নম্বর আদেশক্রমে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন গঠিত হয়।[৩] মূলত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বায়ত্তশাসন বজায় রেখে তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়েই এ কমিশন গঠিত হয়। কমিশনের প্রথম চেয়ারম্যান হিসেবে ১৫ এপ্রিল, ১৯৭৩ সালে যোগদান করেন করেন মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী। প্রায় একই সময়ে ১৯শে এপ্রিল, ১৯৭৩ সালে এম ইন্নাস আলী এবং ২৮শে এপ্রিল, ১৯৭৩ সালে মুহম্মদ এনামুল হক কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে যোগদান করেন।[৪] পরবর্তীতে এই আদেশের ৪(১) নম্বর অনুচ্ছেদ সংশোধন করে একজন চেয়ারম্যান, ৫জন পূর্ণকালীন সদস্য এবং ৯ জন খণ্ডকালীন সদস্য নিয়ে কমিশন গঠিত হয়।[৫] এ কমিশনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সমন্বয়, নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা এবং বিকাশ ঘটানো। সরকারি এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার মান রক্ষা এবং নিয়ন্ত্রণও এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব। [৬] বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন সরকারকে উচ্চশিক্ষার সামগ্রিক বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকে।[৭] পরবর্তীতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেবর বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে ঢেলে সাজানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।[৮] প্রস্তাবিত এই কমিশনের নাম দেওয়া হয়েছিল উচ্চশিক্ষা কমিশন।[৯]
গঠন
সম্পাদনাবাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন এর গঠনতন্ত্র নিম্নরূপ:[১০]
- চেয়ারম্যান - ১ জন
- পূর্ণকালীন সদস্য - ৫ জন
- খণ্ডকালীন সদস্য - ৯ জন
খণ্ডকালীন সদস্যদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের উপাচার্যবৃন্দের মধ্য থেকে পর্যায়ক্রমে ৩ জন এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের অধ্যাপক ও ডিনদের মধ্য থেকে প্রতিনিধিত্বকারী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মনোনীত সদস্য পর্যায়ক্রমে ৩ জন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মনোনীত সদস্য ৩ জন (শিক্ষা সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের এক জন প্রতিনিধি ও পরিকল্পনা কমিশনের এক জন সদস্য) সমন্বয়ে কমিশন গঠিত হয়।[১১]
কমিশনের কর্মপরিধি
সম্পাদনাপ্রথমদিকে আর্থিক বরাদ্দ এবং বিষয় অনুমোদনের মধ্যে কমিশনের কর্মকাণ্ড সীমিত থাকলেও বর্তমানে এর কাজ অনেক বিস্তৃত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো– গবেষণা, স্কলারশিপ এবং ফেলোশিপ, ইউজিসি লাইব্রেরি এবং উচ্চশিক্ষা মানোন্নয়ন প্রকল্প।[১২]
গবেষণা, স্কলারশিপ এবং ফেলোশিপ
সম্পাদনাশিক্ষকদের মৌলিক গবেষণার জন্য ইউজিসি অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তন ছাড়াও বৃত্তি শাখার অধীনে ফেলোশিপ এবং স্কলারশিপ প্রক্রিয়া চালু আছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে– ইউজিসি পিএইচডি ফেলোশিপ, ইউজিসি এমফিল ফেলোশিপ, ইউজিসি প্রফেসরশিপ, ইউজিসি মেধাবৃত্তি, প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণপদক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফেলোশিপ, জনতা ব্যাংক মেধাবৃত্তি, কমনওয়েলথ স্কলারশিপ, কমনওয়েলথ একাডেমিক স্টাফ অ্যাওয়ার্ড, সার্ক স্কলারশিপ প্রদান করা হচ্ছে।[১৩]
ইউজিসি ডিজিটাল লাইব্রেরি
সম্পাদনাইউজিসি গঠনের প্রাক্কালেই লাইব্রেরি গঠনের কাজ শুরু হয়। প্রথমদিকে এই লাইব্রেরিকে রেফারেন্স লাইব্রেরি হিসেবে গড়ে তোলার কথা হলেও পরবর্তীকালে এই গ্রন্থাগারের মাধ্যমে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিয়ন ক্যাটালগ ও কেন্দ্রীয় জার্নাল লাইব্রেরি হিসেবে গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। বর্তমান এ গ্রন্থাগারের সংগ্রহ ১২,৭৩৭ কপি । তন্মধ্যে বই ১০,৪৩৭টি, গবেষণা সন্দর্ভের (এম.ফিল ও পিএইচ.ডি) সংখ্যা ৬২০টি, গবেষণা প্রতিবেদনের সংখ্যা ১,২১০টি, জার্নাল ৪৭০টি। ২০১৫ সালে বই ১৪টি, গবেষণা সন্দর্ভ ২২টি, গবেষণা প্রতিবেদন ৬৫টি এবং জার্নাল ১০টি সংগৃহীত হয়েছে।[১৪]
উচ্চশিক্ষা মানোন্নয়ন প্রকল্প
সম্পাদনাবিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহযোগিতায় এ প্রকল্প শুরু হয়েছিলো, যেখানে মোট ব্যয় ছিলো ১ হাজার ৭২৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে কারিগরি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধিতেই এই প্রকল্পের ভূমিকা ছিলো। এ প্রকল্পের অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক গুণমান নিশ্চিতকরণ সেল (আইকিউএসি) গঠন করা হয়েছিলো।[১৫][১৬]
ইনস্টিটিউট অব সাইন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্টেশন
সম্পাদনাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের গবেষণাগারে ব্যবহৃত মূল্যবান বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতিসমূহ যথাযথ মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ল্যাবরেটরি কর্মীদের প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে ১৯৭৫ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক ইনস্টিটিউট অব সাইন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্টেশন প্রতিষ্ঠা করা হয়।[১৭] এছাড়াও নিচের ইনস্টিটিউটগুলোও ইউজিসির উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করা হয়।
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়[১৮]
- ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
- গ্র্যাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়[১৯]
- ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার অ্যান্ড ফ্লাড ম্যানেজমেন্ট, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়[২০]
- ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
- বন ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
মঞ্জুরি কমিশন অনুমোদিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ
সম্পাদনাবর্তমানে মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ৫৪টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম পরিচালনা করছে।[২১]
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
- শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
- জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়
- সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
- বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়
- ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
- রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
- রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়
- চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ
- হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
- কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুর
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, নওগাঁ
মঞ্জুরি কমিশন অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ
সম্পাদনাবর্তমানে মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ১১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম পরিচালনা করছে।[২২]
- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগরিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি
- নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চট্টগ্রাম
- ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি
- ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম
- আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- অ্যামেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ
- ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক
- গণ বিশ্ববিদ্যালয়
- দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
- বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি
- লিডিং ইউনিভার্সিটি
- বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- ইউনিভার্সিটি অফ ডেভলপমেন্ট অলটারনেটিভ
- প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
- সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটি
- ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
- স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- সিটি ইউনিভার্সিটি
- প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়
- নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
- সাউর্দান বিশ্ববিদ্যালয়
- গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
- ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ
- শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি
- দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি
- ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি
- মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, সিলেট
- উত্তরা ইউনিভার্সিটি
- ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- ইউনির্ভাসিটি অব সাউথ এশিয়া
- ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি
- প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
- ইউনির্ভাসিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি এন্ড সাইন্সেস
- প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি
- রয়াল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা
- ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
- অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
- আশা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
- হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি
- নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
- ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ
- খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়
- সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়
- ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়
- ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেল্থ সায়েন্সেস
- চট্টগ্রাম ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি
- নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- টাইমস বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়
- কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
- রণদা প্রসাদ সাহা বিশ্ববিদ্যালয়
- জার্মান বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
- গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
- সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা
- দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স
- কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
- নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলোজি খুলনা
- রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, চট্টগ্রাম
- সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
- রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ
- রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়
- আনোয়ার খান মডার্ন ইউনিভার্সিটি
- জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস
- আহ্ছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
- বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়
- শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, রাজশাহী
- ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি, বরিশাল
- ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি
- মাইক্রোল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
- আরটিএম আল-কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি
- শেখ হাসিনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- চট্টগ্রাম বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি
- বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি খুলনা
- তিস্তা বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
- আন্তর্জাতিক ইসলামী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- ইবাইস ইউনিভার্সিটি
- দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা
- কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলাদেশ)
মঞ্জুরী কমিশন অনুমোদিত আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়
সম্পাদনাবর্তমানে মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত ৩টি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম পরিচালনা করছে।[২৩]
আরও দেখুন
সম্পাদনা- বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান
- রোকেয়া চেয়ার
- ইউজিসি অধ্যাপক
- বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ
- বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের তালিকা
- বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা
- বাংলাদেশের বিদ্যালয়ের তালিকা
- বাংলাদেশের কলেজের তালিকা
- বাংলাদেশের ইনস্টিটিউটসমূহের তালিকা
- বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজসমূহের তালিকা
- বাংলাদেশের ডেন্টাল কলেজসমূহের তালিকা
- বাংলাদেশে টেক্সটাইল শিক্ষা
- বাংলাদেশের স্থাপত্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বাংলাদেশে শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়" (পিডিএফ)। ebookbou.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়" (পিডিএফ)। ebookbou.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আদেশ, ১৯৭৩"। bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "প্রসঙ্গ: শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নির্ভরতা"। manobkantha.com.bd। ২০২৩-১১-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আইন (সংশোধিত), ১৯৯৮" (পিডিএফ)। ugc.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "উচ্চ শিক্ষার ইতিহাস"। bn.bdeduarticle.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "University Grants Commission of Bangladesh: A Profile" (পিডিএফ)। ugc.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "উচ্চশিক্ষা কমিশন কেন গঠন করা গেল না?"। bonikbarta.net। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "প্রস্তাবিত উচ্চশিক্ষা কমিশন কতদূর?"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "গঠনতন্ত্র, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ugc.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের কর্মপরিধি"। kalerkantho.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "পিএইচডি/পোস্ট-ডক্টরাল ফেলোশিপ, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন"। ugc.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "UGC Digital Library"। udl-ugc.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "Bangladesh - Higher Education Quality Enhancement Project"। projects.worldbank.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "HEQEP: infrastructural or intellectual development?"। newagebd.net। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "শিক্ষা তত্ত্বাবধান ও ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়" (পিডিএফ)। ebookbou.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "Institute of Nutrition and Food Science, University of Dhaka"। du.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "Graduate Training Institute, Bangladesh Agricultural University"। gti.bau.edu.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "Institute of Water and Flood Management, Bangladesh University of Engineering and Technology"। iwfm.buet.ac.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "List of Public Universities, UGC"। ugc-universities.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "List of Private Universities, UGC"। ugc-universities.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।
- ↑ "List of International Universities, UGC"। ugc-universities.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-০২।