২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০

আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০

২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ (ইংরেজি: 2012 ICC World Twenty20) ৪র্থ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা। আন্তর্জাতিক টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা হিসেবে ১৮ সেপ্টেম্বর-৭ অক্টোবর, ২০১২ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হয়।[২] এতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ চ্যাম্পিয়ন হয়।[৩] সময়সূচীটি আইসিসি বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদনকৃত। এর ফলে প্রথমবারের মতো এশিয়ার কোন একটি দেশে আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূর্বের তিনটি প্রতিযোগিতা দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার ফাস্ট বোলার লাসিথ মালিঙ্গা প্রতিযোগিতায় আইসিসি কর্তৃক শুভেচ্ছা দূত মনোনীত হয়েছেন।[৪]

২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এর লোগো.png
২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০-এর লোগো
তারিখমঙ্গলবার, ১৮ সেপ্টেম্বর – রবিবার, ৭ অক্টোবর
ব্যবস্থাপকআন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
ক্রিকেটের ধরনটুয়েন্টি২০ ইন্টারন্যাশনাল
প্রতিযোগিতার ধরনগ্রুপ এবং নকআউটভিত্তিক
আয়োজকশ্রীলঙ্কা শ্রীলঙ্কা
বিজয়ীWestIndiesCricketFlagPre1999.svg ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১ম বার)
অংশগ্রহণকারী১২[১]
খেলার সংখ্যা২৭
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়অস্ট্রেলিয়া শেন ওয়াটসন
সর্বাধিক রানঅস্ট্রেলিয়া শেন ওয়াটসন (২৪৯)
সর্বাধিক উইকেটশ্রীলঙ্কা অজন্তা মেন্ডিস (১৫)
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটআইসিসিওয়ার্ল্ডটুয়েন্টি২০.কম

২১ সেপ্টেম্বর, ২০১১ তারিখে খেলার সময়সূচী ঘোষণা করা হয়।[২] একই তারিখে আইসিসি প্রতিযোগিতার লোগো উন্মোচন করে। লোগোর নাম নির্ধারণ করা হয়েছে মডার্ন স্পিন[৫]

নিয়ম-কানুনসম্পাদনা

গ্রুপ পর্ব এবং সুপার এইটে ফলাফল নির্ধারণের জন্যে নিম্নবর্ণিত পয়েন্ট বরাদ্দ রাখা হয়েছে:

ফলাফল পয়েন্ট
জয় ২ পয়েন্ট
ফলাফল না হলে ১ পয়েন্ট
পরাজয় ০ পয়েন্ট

যদি টাই হয়, তাহলে সুপার ওভারের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। এ প্রক্রিয়াটি প্রতিযোগিতার সবগুলো খেলার জন্যেই প্রযোজ্য হবে।[৬]

প্রত্যেক গ্রুপ ও সুপার এইট পর্বে দলের শীর্ষস্থান নির্ধারণে নিম্নবর্ণিত শর্তাদি রাখা হয়েছে:[৭]

  1. সর্বোচ্চসংখ্যক পয়েন্ট সংগ্রহ
  2. সমান হলে, সর্বাধিক জয়
  3. তারপরও সমান হলে, সর্বোচ্চ নেট রান রেট
  4. তারপরও সমান হলে, সর্বনিম্ন বোলিং স্ট্রাইক রেট
  5. তারপরও সমান হলে, একে-অপরের বিরুদ্ধে ফলাফল

মাঠসম্পাদনা

আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ৩টি স্টেডিয়ামে সর্বমোট ২৭টি খেলা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রুপ পর্যায়ে ১২টি, সুপার-এইট পর্যায়ে ১২টি, সেমি-ফাইনাল ২টি এবং ফাইনাল বা চূড়ান্ত খেলা ১টি।[৮][৯] সকল খেলা শ্রীলঙ্কার স্থানীয় সময় (ইউটিসি+০৫:৩০) অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।

নিম্নবর্ণিত তিনটি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতার ২৭টি খেলা অনুষ্ঠিত হয়:

ক্যান্ডি কলম্বো হাম্বানটোটা
[পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম]] আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম
 
ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০ ধারণক্ষমতা: ৩৫,০০০

গ্রুপসম্পাদনা

২১ সেপ্টেম্বর, ২০১১ তারিখে গ্রুপ বিন্যাস করা হয়:[২]

খেলোয়াড় তালিকাসম্পাদনা

গ্রুপ পর্বসম্পাদনা

গ্রুপ এসম্পাদনা

দল পরবর্তী স্তর খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  ভারত এ২ +২.৮২৫
  ইংল্যান্ড এ১ +০.৬৫০
  আফগানিস্তান -৩.৪৭৫
১৯ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত  
১৫৯/৫ (২০ ওভার)
  আফগানিস্তান
১৩৬ (১৯⋅৩ ওভার)
বিরাট কোহলি ৫০ (৩৯)
শাপুর যরদান ২/৩৩ (৪ ওভার)
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২১ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড  
১৯৬/৫ (২০ ওভার)
  আফগানিস্তান
৮০ (১৭.২ ওভার)
লুক রাইট ৯৯* (৫৫)
ইজাতুল্লাহ দৌলতজাই ২/৫৬ (৩ ওভার)
ইংল্যান্ড ১১৬ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: লুক রাইট (ইংল্যান্ড)
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এ ম্যাচের ফলে ইংল্যান্ড ও ভারত সুপার এইটে উঠে যায় এবং আফগানিস্তান টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নেয়।

২৩ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত  
১৭০/৪ (২০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
৮০ (১৪.৪ ওভার)
রোহিত শর্মা ৫৫* (৩৩)
স্টিভেন ফিন ২/৩৩ (৪ ওভার)
ক্রেইগ ক্রিসওয়েটার ৩৫ (২৫)
হরভজন সিং ৪/১২ (৪ ওভার)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে এটাই ইংল্যান্ডের সর্বনিম্ন স্কোর।
  • আইসিসি বিশ্ব টি২০ ক্রিকেটে টেস্টভূক্ত দেশ হিসেবে ইংল্যান্ডের ৮০ রানে অল আউট সর্বনিম্ন রান হিসেবে চিহ্নিত।

গ্রুপ বিসম্পাদনা

দল পরবর্তী স্তর খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  অস্ট্রেলিয়া বি১ +২.১৮৪
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ বি২ -১.৮৫৫
  আয়ারল্যান্ড -২.০৯২
১৯ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড  
১২৩/৭ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১২৫/৩ (১৫.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচসেরা: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২২ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১৯১/৮ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১০০/১ (৯.১ ওভার)
ক্রিস গেইল ৫৪ (৩৩)
মিচেল স্টার্ক ৩/৩৫ (৪ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৪১* (২৪)
ফিদেল এডওয়ার্ডস ১/১৬ (২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ১৭ রানে জয়ী (ডি/এল মেথড)
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও আসাদ রউফ (পাকিস্তান)
ম্যাচসেরা: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • দ্বিতীয় ইনিংসে ৯.১ ওভারের পর বৃষ্টিজনিত কারণে ম্যাচ পরিত্যক্ত।
  • ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান সংখ্যা ৮৩। ফলে, জয়ের ব্যবধান দাঁড়ায় ১৭
  • খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ।

২৪ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড  
১২৯/৬ (১৯ ওভার)
পরিত্যক্ত
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে আয়ারল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ের জন্যে আমন্ত্রণ জানায়।
  • বৃষ্টিজনিত কারণে ১৯ ওভারে সীমাবদ্ধ
  • ২য় ইনিংস শুরুর পূর্বেই বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা পরিত্যক্ত।
  • অধিকতর নেট রান রেট ও ভাগ্যের সহায়তা নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডজ সুপার এইট পর্বে উত্তীর্ণ এবং প্রতিযোগিতা থেকে আয়ারল্যান্ডের বিদায়

গ্রুপ সিসম্পাদনা

দল পরবর্তী স্তর খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  দক্ষিণ আফ্রিকা সি২ +৩.৫৯৭
  শ্রীলঙ্কা সি১ +১.৮৫২
  জিম্বাবুয়ে -৩.৬২৪
১৮ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা  
১৮২/৪ (২০ ওভার)
  জিম্বাবুয়ে
১০০ (১৭.৩ ওভার)
হ্যামিলটন মাসাকাদজা ২০ (২৩)
অজন্তা মেন্ডিজ ৬/৮ (৪ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৮২ রানে জয়ী
মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, হাম্বানটোটা, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: ইয়ান গৌল্ড (ইংল্যান্ড) এবং রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: অজন্তা মেন্ডিজ (শ্রীলঙ্কা)

২০ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে  
৯৩/৮ (২০ ওভার)
  দক্ষিণ আফ্রিকা
৯৪/০ (১২.৪ ওভার)
ক্রেগ আরভিন ৩৭ (৪০)
জ্যাক ক্যালিস ৪/১৫ (৪ ওভার)
রিচার্ড লেভি ৫০* (৪৩)
ক্রেইগ আরভিন ০/১০ (২ ওভার)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • এরফলে দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কা সুপার এইটে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং জিম্বাবুয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

২২ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
৭৮/৪ (৭ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
৪৬/৫ (৭ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩২ রানে জয়ী
মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম, হাম্বানটোটা, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: এবি ডি ভিলিয়ার্স
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • বৃষ্টিজনিত কারণে খেলা দেরীতে আরম্ভ হয় এবং দল প্রতি ৭ ওভার ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত

গ্রুপ ডিসম্পাদনা

দল পরবর্তী স্তর খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  পাকিস্তান ডি১ +০.৭০৬
  নিউজিল্যান্ড ডি২ +১.১৫০
  বাংলাদেশ -১.৮৬৮
২১ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড  
১৯১/৩ (২০ ওভার)
  বাংলাদেশ
১৩২/৮ (২০ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৫৯ রানে জয়ী।
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড)
ম্যাচসেরা: ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম (নিউজিল্যান্ড)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের ১২৩ রান টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের নতুন বিশ্বরেকর্ড

২৩ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান  
১৭৭/৬ (২০ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১৬৪/৯ (২০ ওভার)
নাসির জামশেদ ৫৬ (৩৫)
টিম সাউদি ২/৩১ (৪ ওভার)
রবিন নিকল ৩৩ (২৮)
সাঈদ আজমল ৪/৩০ (৪ ওভার)
পাকিস্তান ১৩ রানে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: নাসির জামশেদ (পাকিস্তান)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সুপার এইট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে

২৫ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ  
১৭৫/৬ (২০ ওভার)
  পাকিস্তান
১৭৮/২ (২০ ওভার)
ইমরান নাজির ৭২ (৩৬)
আবুল হাসান ২/৩৩ (৩ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে পাকিস্তান সুপার এইট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়
  • টি২০ আন্তর্জাতিকে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন[১১]
  • সাকিব আল হাসানের ৫৪ বলে ৮৪ রান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেরা ব্যক্তিগত নৈপুণ্য

সুপার এইটসম্পাদনা

সুপার এইট পর্বে প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষ দু'টি দল করে সর্বমোট ৮টি দল খেলবে। দলগুলোকে পুনরায় এবং এফ নামে দু'টি গ্রুপে রাখা হয়েছে। ই গ্রুপে এবং সি গ্রুপের শীর্ষস্থান অধিকারী দু'টি দল ও বি এবং ডি গ্রুপের ২য় শীর্ষস্থান অধিকারী দু'টি দলসহ মোট ৪টি দল খেলবে। একইভাবে এফ গ্রুপে বি এবং ডি গ্রুপের শীর্ষস্থান অধিকারী দু'টি দল ও এবং সি গ্রুপের ২য় শীর্ষস্থান অধিকারী দু'টি দলসহ মোট ৪টি দল খেলবে।[১২]

গ্রুপ ১সম্পাদনা

দল[১৩] খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  শ্রীলঙ্কা +০.৯৯৮
  নিউজিল্যান্ড -০.৩৭৫
  ইংল্যান্ড -০.৩৯৭
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ -০.১৬৯
২৭ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড  
১৭৪/৭ (২০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
১৭৪/৬ (২০ ওভার)
রব নিকোল ৫৮ (৩০)
আকিলা ধনঞ্জয় ২/৩২ (৪ ওভার)
ম্যাচ টাই; শ্রীলঙ্কা সুপার ওভারে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়লাভ করে ও ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক: আকিলা ধনঞ্জয় (শ্রীলঙ্কা)

২৭ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১৭৯/৫ (২০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
১৬৪/৫ (২০ ওভার)
ইয়ন মর্গ্যান ৭১* (৩৬)
রবি রামপাল ২/৩৭ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫ রানে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: জনসন চার্লস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে
  • ইয়ন মর্গ্যানের ২৫ বলে ৫০ রান প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ডের পক্ষে দ্রুততম

২৯ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড  
১৪৮/৬ (২০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
১৪৯/৪ (১৮.৫ ওভার)
ইংল্যান্ড ৬ উইকেটে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আসাদ রউফ (পাকিস্তান) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: লুক রাইট (ইংল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয় ও ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে

২৯ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১২৯/৫ (২০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
১৩০/১ (১৫.২ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

১ অক্টোবর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১৩৯ (১৯.৩ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১৩৯/৭ (২০ ওভার)
ক্রিস গেইল ৩০ (১৪)
টিম সাউদি ৩/২১ (৪ ওভার)
রস টেলর ৬২ (৪০)
সুনীল নারিন ৩/২০ (৪ ওভার)
ম্যাচ টাই; ওয়েস্ট ইন্ডিজ সুপার ওভারে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও আসাদ রউফ (পাকিস্তান)
ম্যাচসেরা: সুনীল নারিন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে
  • খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ডের প্রতিযোগিতা থেকে বিদায়

১ অক্টোবর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা  
১৬৯/৬ (২০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
১৫০/৯ (২০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১৯ রানে জয়ী
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: লাসিথ মালিঙ্গা (শ্রীলঙ্কা)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার এ ফলাফলের প্রেক্ষাপটে শ্রীলঙ্কা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং ইংল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

গ্রুপ ২সম্পাদনা

দল[১৪] খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি নেট রান রেট পয়েন্ট
  অস্ট্রেলিয়া +০.৪৬৪
  পাকিস্তান +০.২৭২
  ভারত -০.২৭৪
  দক্ষিণ আফ্রিকা -০.৪২১
২৮ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
১৩৩/৬ (২০ ওভার)
  পাকিস্তান
১৩৬/৮ (১৯.৪ ওভার)
উমর আকমল ৪৩* (৪১)
ডেল স্টেইন ৩/২২ (৪ ওভার)
পাকিস্তান ২ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: ইয়ান গৌল্ড (ইংল্যান্ড) এবং রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: উমর গুল (পাকিস্তান)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে

২৮ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত  
১৪০/৭ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১৪১/১ (১৪.৫ ওভার)
ইরফান পাঠান ৩১ (৩০)
শেন ওয়াটসন ৩/৩৪ (৪ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৭২ (৪২)
যুবরাজ সিং ১/১৬ (২ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচসেরা: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে

৩০ সেপ্টেম্বর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
১৪৬/৫ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১৪৭/২ (১৭.৪ ওভার)
শেন ওয়াটসন ৭০ (৪৭)
মরনে মরকেল ১/২৩ (৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৮ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও ইয়ান গৌল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচসেরা: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

৩০ সেপ্টেম্বর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান  
১২৮ (১৯.৪ ওভার)
  ভারত
১২৯/২ (১৭ ওভার)
বিরাট কোহলী ৭৮* (৬১)
রাজা হাসান ১/২২ (৪ ওভার)
ভারত ৮ উইকেটে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) এবং রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: বিরাট কোহলী (ভারত)
  • পাকিস্তান টসে জয়লাভ করে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

২ অক্টোবর
১৫:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান  
১৪৯/৬ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১১৭/৭ (২০ ওভার)
মাইকেল হাসি ৫৪* (৪৭)
সাঈদ আজমল ৩/১৭ (৪ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া অধিকতর নেট রান রেটে সেমি-ফাইনাল পর্বে উত্তীর্ণ হয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

২ অক্টোবর
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত  
১৫২/৬ (২০ ওভার)
  দক্ষিণ আফ্রিকা
১৫১ (১৯.৫ ওভার)
সুরেশ রায়না ৪৫ (৩৪)
রবিন পিটারসন ২/২৫ (৪ ওভার)
ফাফ দু প্লেসিস ৬৫ (৩৮)
জহির খান ৩/২২ (৪ ওভার)
ভারত ১ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) এবং রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: যুবরাজ সিং (ভারত)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে
  • খেলার ফলাফল ও শ্রেয়তর রান রেটে পাকিস্তান সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে * ও একমাত্র দল হিসেবে প্রত্যেক আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় সেমিফাইনালে খেলার অধিকারী এবং ভারত প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

নকআউট পর্বসম্পাদনা

  সেমিফাইনাল ফাইনাল
                 
   শ্রীলঙ্কা ১৩৯/৪ (২০ ওভার)  
   পাকিস্তান ১২৩/৭ (২০ ওভার)  
       ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৭/৬ (২০ ওভার)
     শ্রীলঙ্কা ১০১ (১৮.৪ ওভার)
   ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০৫/৪ (২০ ওভার)
   অস্ট্রেলিয়া ১৩১ (১৬.৪ ওভার)  

সেমিফাইনালসম্পাদনা

৪ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা  
১৩৯/৪ (২০ ওভার)
  পাকিস্তান
১২৩/৭ (২০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১৬ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: সাইমন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • খেলার ফলাফলে স্বাগতিক দেশ হিসেবে শ্রীলঙ্কা ফাইনালে উত্তীর্ণ হয় এবং পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

৫ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
২০৫/৪ (২০ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১৩১ (১৬.৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ৭৫* (৪১)
প্যাট কামিন্স ২/৩৬ (৪ ওভার)
জর্জ বেইলি ৬৩ (২৯)
রবি রামপাল ৩/১৬ (৩.৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭৪ রানে জয়ী
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচসেরা: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • অস্ট্রেলিয়া ধারাবাহিকভাবে ২য় বারের মতো সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়

ফাইনালসম্পাদনা

৭ অক্টোবর
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১৩৭/৬ (২০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
১০১ (১৮.৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩৬ রানে জয়ী[৩]
আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও সায়মন টাওফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • টসে জয়ী হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাট করে
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ শিরোপা লাভ করে
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১ম বারের মতো ২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ শিরোপা লাভ

পরিসংখ্যানসম্পাদনা

নিচের ছকগুলোয় শীর্ষ-৫ খেলোয়াড়/দলের তালিকা বিভাগওয়ারী দেয়া হয়েছে। যদি কোন কারণে ৫ম স্থানে সমান হয়, তাহলে তাদের তালিকাও উল্লেখ করা হবে। সকল পরিসংখ্যানই ক্রিকইনফো থেকে সংগৃহীত।

ব্যাটিংসম্পাদনা

সর্বাধিক রান
খেলোয়াড়[১৫] ইনিংস রান গড় স্ট্রাইক রেট সর্বোচ্চ শতক অর্ধ-শতক চার ছয়
  শেন ওয়াটসন ২৪৯ ৪৯.৮০ ১৫০.০০ ৭২ ১৯ ১৫
  মাহেলা জয়াবর্ধনে ২৪৩ ৪০.৫০ ১১৬.২৬ ৬৫* ২৯
  মারলন স্যামুয়েলস ২৩০ ৩৮.৩৩ ১৩২.৯৪ ৭৮ ১৪ ১৫
  ক্রিস গেইল ২২২ ৪৪.৪০ ১৫০.০০ ৭৫* ১৯ ১৬
  ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম ২১২ ৪২.৪০ ১৫৯.৩৯ ১২৩* ২০ ১০

বোলিংসম্পাদনা

সর্বাধিক উইকেটসম্পাদনা

খেলোয়াড়[১৬] ইনিংস উইকেট গড় ইকোনোমি সেরা স্ট্রাইক রেট ৪ উইকেট ৫ উইকেট
  অজন্তা মেন্ডিস ১৫ ৯.৮০ ৯.৬ &10000000000000006125000৬/৮ ৯.৬
  শেন ওয়াটসন ১১ ১৬.০০ ৭.৩৩ &10000000000000003038461৩/২৬ ১৩.০
  মিচেল স্টার্ক ১০ ১৬.৪০ ৬.৮৩ &10000000000000003049999৩/২০ ১৪.৪
  লক্ষ্মীপতি বালাজি ৯.৭৭ ৭.৩৩ &10000000000000003052631৩/১৯ ৮.০
  সাঈদ আজমল ১৮.১১ ৬.৭৯ &10000000000000004125000৪/৩৪ ১৬.০

দলগতসম্পাদনা

দলীয় সর্বোচ্চ
দল রান ওভার রান রেট
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ    ২০৫/৪      ২০   ১০.২৫
  ইংল্যান্ড    ১৯৬/৫      ২০   ৯.৮০
  নিউজিল্যান্ড    ১৯১/৩      ২০   ৯.৫৫
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ    ১৯১/৮      ২০   ৯.৫৫
  শ্রীলঙ্কা    ১৮২/4      ২০   ৯.১০
উভয় দলের সম্মিলিত সর্বোচ্চ রান
দল ১ দল ২ উভয় দলের সর্বমোট রান ওভার রান রেট
  বাংলাদেশ   পাকিস্তান    ৩৫৩/৮   ৩৮.৪   ৯.১২
  শ্রীলঙ্কা   নিউজিল্যান্ড    ৩৪৮/১৩   ৪০.০   ৮.৭০
  ইংল্যান্ড   ওয়েস্ট ইন্ডিজ    ৩৪৩/৯   ৪০.০   ৮.৫৭
  নিউজিল্যান্ড   পাকিস্তান    ৩৪১/১৫   ৪০.০   ৮.৫২
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ   অস্ট্রেলিয়া    ৩৩৬/১৪   ৩৬.৪   ৯.১৬

সম্প্রচার স্বত্ত্বসম্পাদনা

দেশ/অঞ্চল[১৭] টেলিভিশন রেডিও ইন্টারনেট
  আফগানিস্তান লিমার টিভি সালাম ওয়ান্টাডার
  অস্ট্রেলিয়া ফক্স স্পোর্টস অস্ট্রেলিয়া
নাইন নেটওয়ার্ক (কেবলমাত্র অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ ও চূড়ান্ত খেলা)
foxsports.com.au
  ব্রুনাই
  মালয়েশিয়া
অস্ট্রো
  বাংলাদেশ বাংলাদেশ টেলিভিশন বাংলাদেশ বেতার espnstar.com
  চীন
  হংকং
  মালদ্বীপ
    নেপাল
  পাপুয়া নিউ গিনি
  সিঙ্গাপুর
ইএসপিএন
স্টার স্পোর্টস
স্টার ক্রিকেট
espnstar.com
  কানাডা স্পোর্টসনেট স্পোর্টসনেট ওয়ার্ল্ড অনলাইন
ক্যারিবিয়ান, মধ্য আমেরিকা এবং দক্ষিণ আমেরিকা ইএসপিএন সিএমসি ইএসপিএন৩
  ইউরোপ (যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ড ব্যতীত) ইউরোস্পোর্ট ২
  ভারত ইএসপিএন
স্টার ক্রিকেট
দূরদর্শন (শুধুমাত্র ভারতের খেলাগুলো)
অল ইন্ডিয়া রেডিও www.espnstar.com
  আয়ারল্যান্ড
  যুক্তরাজ্য
স্কাই স্পোর্টস বিবিসি skysports.com
মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা ক্রিকওয়ান ৮৯.১ রেডিও৪
  নিউজিল্যান্ড স্কাই টিভি রেডিও স্পোর্ট
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ ফিজি টিভি
  পাকিস্তান পিটিভি হোম (টেরেস্ট্রিয়াল)
পিটিভি স্পোর্টস (ক্যাবল)
টেন স্পোর্টস (ক্যাবল এবং আইপি টিভি)
পিবিসি
হাম এফএম
হট এফএম (শুধুমাত্র পাকিস্তানের খেলাগুলো)
espnstar.com
  সলোমন দ্বীপপুঞ্জ টেলকম টিভি
  শ্রীলঙ্কা সিএসএন এসএলবিসি
  দক্ষিণ আফ্রিকা এসএবিসি
সুপারস্পোর্ট
এসএবিসি supersport.com
সাব সাহারান আফ্রিকা সুপারস্পোর্ট supersport.com
  টোঙ্গা টোঙ্গা টিভি
  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
  পুয়ের্তো রিকো
  গুয়াম,
  মেক্সিকো
  নিকারাগুয়া
  পানামা
ইএসপিএন২ (শুধুমাত্র চূড়ান্ত খেলা) ইএসপিএন৩

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "England to face India in World Twenty20"ESPN Cricinfo। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। 
  2. "England to start ICC World Twenty20 title defence against qualifier"ICC। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। ১৭ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ আগস্ট ২০১২ 
  3. "Samuels special the spur for epic West Indies win"। Wisden India। ৭ অক্টোবর ২০১২। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "Malinga named event ambassador for Twenty20 World Cup"। ৮ জুন ২০১২। 
  5. "India to open ICC World T20 campaign against a qualifier"The Times of India। PTI। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১১ 
  6. Playing conditions ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ জুলাই ২০০৮ তারিখে, from ICC World Twenty20 homepage, retrieved 12 September 2007[অকার্যকর সংযোগ]
  7. Final WorldTwenty20 Playing conditions ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে, from ICC World Twenty20 homepage, retrieved 12 September 2007[অকার্যকর সংযোগ]
  8. "ICC World Twenty20 Fixtures". Cricinfo. 8 October 2012.
  9. "ICC World Twenty20 Results". Cricinfo. 8 October 2012.
  10. "The Mendises script big win for Sri Lanka"ESPN Cricinfo। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। 
  11. "Statistical highlights: Pakistan vs Bangladesh, World Twenty20". Retrieved 01-10-2012.
  12. "ICC World Twenty20 / Groups"। Cricinfo। ২ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১০ 
  13. "ICC World Twenty20 Standings"। Wisden India। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. "ICC World Twenty20 Standings"। Cricinfo। ৩ অক্টোবর ২০১২। 
  15. "ICC World Twenty20 Most Runs"। Cricinfo। ৮ অক্টোবর ২০১২। 
  16. "ICC World Twenty20 Most Wickets"। Cricinfo। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। 
  17. Broadcasters iccworldtwenty20.com. Retrieved on 13 Sept, 2012. [নিজস্ব উৎস]

বহিঃসংযোগসম্পাদনা