অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল
অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল (ইংরেজি: Australia national cricket team) অস্ট্রেলিয়ার পুরুষদের জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে পরিচিত। টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ডের সাথে যুগ্মভাবে বিশ্বের প্রাচীনতম দল হিসেবে এর পরিচিতি রয়েছে। ১৮৭৭ সালে দলটি সর্বপ্রথম টেস্ট ক্রিকেট খেলায় অংশ নেয়।[৯] এছাড়াও, দলটি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে থাকে। ১৯৭০-৭১ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে[১০] এবং ২০০৪-০৫ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করে।[১১] উভয় খেলাতেই তারা জয়লাভ করে। শেফিল্ড শীল্ড, অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া একদিনের সিরিজ এবং বিগ ব্যাশ লীগ - ঘরোয়া প্রতিযোগিতা থেকে খেলোয়াড় সংগ্রহ করে থাকে।
![]() অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটের প্রতীক | |||||||||||||
সংঘ | ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া | ||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
কর্মীবৃন্দ | |||||||||||||
টেস্ট অধিনায়ক | প্যাট কামিন্স | ||||||||||||
ওডিআই অধিনায়ক | প্যাট কামিন্স | ||||||||||||
টি২০আই অধিনায়ক | মিচেল মার্শ | ||||||||||||
কোচ | অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি | ১৮৭৭ | ||||||||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |||||||||||||
আইসিসি মর্যাদা | পূর্ণ সদস্য (১৯০৯) | ||||||||||||
আইসিসি অঞ্চল | পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল | ||||||||||||
| |||||||||||||
টেস্ট | |||||||||||||
প্রথম টেস্ট | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ টেস্ট | ব. ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ উপস্থিতি | ১ (২০১৯–২০২১ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | ৩য় স্থান (২০১৯–২০২১) | ||||||||||||
একদিনের আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম ওডিআই | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ ওডিআই | ব. ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ১২ (১৯৭৫ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (১৯৮৭, ১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৭, ২০১৫,২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ) | ||||||||||||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম টি২০আই | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ টি২০আই | ব ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৭ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (২০২১) | ||||||||||||
| |||||||||||||
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ অনুযায়ী |
১ জুন,২০১৯ তারিখ পর্যন্ত দলটি ৮২০টি টেস্ট খেলায় অংশ নেয়। তন্মধ্যে তাদের জয় ৩৮৬, পরাজয় ২২২, ড্র ২১০ এবং টাই ২।[১২] টেস্ট ক্রিকেট র্যাঙ্কিংয়ে ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া দলটি ৭৪ মাস পর্যন্ত রেকর্ড সময়ে শীর্ষস্থানে ছিল।
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দলটি ৯৩৩ খেলায় অংশগ্রহণ করে ৫৬৭ জয়, ৩২৩ পরাজয়, ৯ টাই এবং ৩৪ খেলায় ফলাফলবিহীন ছিল।[১৩] আইসিসি ওডিআই চ্যাম্পিয়নশীপ প্রবর্তনের পর ২০০৭ সালে ৪৮ দিন ব্যতীত বাকী দিনগুলোয় শীর্ষস্থান ধরে রাখে।
২০০৬ ও ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল দুইবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করে। একমাত্র দল হিসেবে তারা পরপর দু'বার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়। দলটি এ পর্যন্ত টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৪৯টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছে।[১৪]
১ জুন, ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত আইসিসি প্রণীত র্যাঙ্কিংয়ে দলটি টেস্টে ৫ম, ওডিআইয়ে ৫ম এবং টি২০আইয়ে ৪র্থ স্থানে রয়েছে।[১৫]
ইতিহাস সম্পাদনা
দলটি ১৮৭৭ সালে এমসিজিতে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম টেস্ট ম্যাচে অংশগ্রহণ করে। এ খেলায় তারা ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে ৪৫ রানে পরাজিত করেছিল। চার্লস ব্যানারম্যান ১৬৫ রান রিটায়ার্ড হার্ট হয়েছিলেন এবং টেস্টের ইতিহাসে প্রথম সেঞ্চুরি করার গৌরব অর্জন করেছিলেন। ঐ সময়ে টেস্ট ক্রিকেট শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। ভৌগোলিক দূরত্বজনিত কারণে সাগর পরিভ্রমণ করে খেলার জন্যে কয়েক মাস লেগে যেতো। তুলনামূলকভাবে স্বল্প জনসংখ্যা থাকা স্বত্ত্বেও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলটি বেশ প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব নিয়ে খেলতো। জ্যাক ব্ল্যাকহাম, বিলি মারডক, ফ্রেড 'দ্য ডেমন' স্পফোর্থ, জর্জ বোনর, পার্সি ম্যাকডোনেল, জর্জ গিফেন, চার্লস 'দ্য টেরর' টার্নার প্রমূখ ক্রিকেটারগণ স্মরণীয় হয়ে আছেন। অধিকাংশ ক্রিকেটারই নিউ সাউথ ওয়েলস কিংবা ভিক্টোরিয়ার পক্ষ হয়ে খেলেছেন। তন্মধ্যে ব্যতিক্রম ছিলেন জর্জ গিফেন; তিনি সাউথ অস্ট্রেলিয়ার অল-রাউন্ডার ছিলেন।
দি অ্যাশেজ সম্পাদনা
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিল ১৮৮২ সালে ওভাল টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়লাভ। ৪র্থ ইনিংসে ফ্রেড স্পফোর্থের অবিস্মরণীয় ক্রীড়ানৈপুণ্যে ইংল্যান্ড মাত্র ৮৫ রানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রায়ও পৌঁছুতে পারেনি। এতে স্পফোর্থ ৪৪ রানের বিনিময়ে ৭ উইকেট লাভ করেছিলেন। ফলে, ইংল্যান্ড তার নিজ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে ১–০ ব্যবধানে হেরে যায়। ফলে লন্ডনের প্রধান সংবাদপত্র দ্য স্পোর্টিং টাইমস্ তাদের প্রতিবেদনে ইংলিশ ক্রিকেট নিয়ে বিদ্রুপাত্মকভাবে বিখ্যাত উক্তি মুদ্রিত করে:
ইংলিশ ক্রিকেটকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে ওভালের ২৯ আগস্ট, ১৮৮২ তারিখটি। গভীর দুঃখের সাথে বন্ধুরা তা মেনে নিয়েছে। ইংলিশ ক্রিকেটকে ভস্মিভূত করা হয়েছে এবং ছাইগুলো অস্ট্রেলিয়াকে প্রদান করেছে।
এভাবেই বিখ্যাত অ্যাশেজ সিরিজের সূত্রপাত ঘটে যাতে কেবলমাত্র অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের মধ্যকার টেস্ট সিরিজই অন্তর্ভুক্ত থাকে। যারা সিরিজ জয় করে তারা অ্যাশেজ ট্রফি লাভ করে। দুই দলের মধ্যকার টেস্ট সিরিজ নিয়ে গঠিত এ প্রতিযোগিতাটি অদ্যাবধি ক্রীড়া বিশ্বে ব্যাপক আগ্রহ-কৌতূহলের সৃষ্টি করে।
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি সম্পাদনা
২০১৩ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার অ্যাশেজ সিরিজ সফর শুরু হয়েছিল। এ গ্রুপে দলটির সাথে ছিল ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা।[১৬] কিন্তু দলটি ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার কাছে পরাভূত হয় এবং নিউজিল্যান্ডের সাথে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় পরিত্যক্ত হওয়ায় এক পয়েন্ট অর্জন করে।[১৭] এরফলে অস্ট্রেলিয়া গ্রুপ-এ’র সর্বনিম্ন স্থানে অবস্থান করে ও প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[১৮]
বর্তমান সদস্য সম্পাদনা
নাম | বয়স (৬ ডিসেম্বর ২০২৩) | ব্যাটিংয়ের ধরন | বোলিংয়ের ধরন | রাজ্য দল | ক্রিকেটের ধরন | পোশাক নং[১৯] | মন্তব্য |
---|---|---|---|---|---|---|---|
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান | |||||||
ডেভিড ওয়ার্নার | ৩৭ বছর, ৪০ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি লেগ-ব্রেক | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৩১ | টেস্ট ও ওডিআই সহঃ অঃ |
আরন ফিঞ্চ১ | ৩৭ বছর, ১৯ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | বামহাতি মিডিয়াম | ভিক্টোরিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৬ | টি২০আই অধিনায়ক |
উসমান খাওয়াজা১ | ৩৬ বছর, ৩৫৩ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি মিডিয়াম | কুইন্সল্যান্ড | টেস্ট, ওডিআই | ১ | |
জো বার্নস | ৩৪ বছর, ৯১ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | কুইন্সল্যান্ড | টেস্ট, ওডিআই | ১৫ | |
মাঝারি-সারির ব্যাটসম্যান | |||||||
জর্জ বেইলি | ৪১ বছর, ৯০ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি মিডিয়াম | তাসমানিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ২ | |
শন মার্শ | ৪০ বছর, ১৫০ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | বামহাতি অর্থোডক্স | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | টেস্ট, ওডিআই | ৯ | |
স্টিভ স্মিথ | ৩৪ বছর, ১৮৭ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি লেগ স্পিন | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪৯ | টেস্ট ও ওডিআই অধিনায়ক |
উইকেট-কিপার | |||||||
অ্যালেক্স কেরি | ৩২ বছর, ১০১ দিন | বামহাতি | |||||
পিটার নেভিল | ৩৮ বছর, ৫৪ দিন | ডানহাতি | এনএসডব্লিউ | টেস্ট | - | ||
ম্যাথিও ওয়াদে | ৩৫ বছর, ৩৪৫ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | ভিক্টোরিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৩ | ||
অল-রাউন্ডার | |||||||
শেন ওয়াটসন | ৪২ বছর, ১৭২ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | এনএসডব্লিউ | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৩৩ | |
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল | ৩৫ বছর, ৫৩ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি অফ-ব্রেক | ভিক্টোরিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ২৮ | |
মার্কাস স্টইনিস | ৩৪ বছর, ১১২ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ভিক্টোরিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৭ | |
জেমস ফকনার | ৩৩ বছর, ২২১ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | বামহাতি মিডিয়াম | তাসমানিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪৪ | |
মিচেল মার্শ | ৩২ বছর, ৪৭ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮ | |
পেস বোলার | |||||||
পিটার সিডল | ৩৯ বছর, ১১ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | ভিক্টোরিয়া | টেস্ট | ১০ | |
নাথান কোল্টার-নিল | ৩৬ বছর, ৫৬ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট | ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৬ | |
মিচেল স্টার্ক | ৩৩ বছর, ৩১০ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | বামহাতি ফাস্ট | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৫৬ | |
জেমস প্যাটিনসন | ৩৩ বছর, ২১৭ দিন | বামহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি ফাস্ট | ভিক্টোরিয়া | টেস্ট, ওডিআই | ১৯ | |
জোশ হজলউড | ৩২ বছর, ৩৩২ দিন | বামহাতি | ডানহাতি ফাস্ট মিডিয়াম | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৩৮ | |
প্যাট্রিক কামিন্স | ৩০ বছর, ২১২ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি ফাস্ট | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৩০ | |
স্পিন বোলার | |||||||
নাথান লায়ন | ৩৬ বছর, ১৬ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | ডানহাতি অফ-ব্রেক | সাউথ অস্ট্রেলিয়া | টেস্ট, ওডিআই | ৬৭ | |
স্টিফেন ও’কীফ | ৩৮ বছর, ৩৬২ দিন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | স্লো বামহাতি অর্থোডক্স | নিউ সাউথ ওয়েলস | টেস্ট | - | |
অ্যাস্টন অ্যাগার | ৩০ বছর, ৫৩ দিন | বামহাতি | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪৬ |
মানচিত্রে সম্পাদনা
কর্মকর্তা সম্পাদনা
- প্রধান কোচ: জাস্টিন ল্যাঙ্গার
- সহকারী কোচ : অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড
- ব্যাটিং কোচ: মাইকেল ডি ভেনুতো
- টেস্ট ফাস্ট বোলিং কোচ: ক্রেগ ম্যাকডারমট
- সীমিত ওভারের ফাস্ট বোলিং কোচ: অ্যালিস্টার ডি উইন্টার[২০]
- স্পিন বোলিং কোচ: জন ডেভিডসন
- ফিল্ডিং কোচ: গ্রেগ ব্লিউয়েট
- ফিল্ডিং পরামর্শক: মাইক ইয়ং
- স্ট্রেন্থ এন্ড কন্ডিশনিং কোচ: স্টুয়ার্ট কার্পিনেন
- দলীয় ফিজিওথেরাপিস্ট: অ্যালেক্স কাউন্টোরিস
- দলীয় ডাক্তার: পিটার ব্রুকনার
- দলীয় ম্যানেজার: গ্যাভিন ডাভে
- দক্ষতা বিশ্লেষক: মাইকেল মার্শাল
প্রতিযোগিতার পরিসংখ্যান সম্পাদনা
বিশ্বকাপ ক্রিকেট সম্পাদনা
অস্ট্রেলিয়া আটবার বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে অংশগ্রহণ করে ছয়বার বিশ্বকাপ ট্রফি লাভ করে। একমাত্র দল হিসেবে তারা ১৯৯৯, ২০০৩ এবং ২০০৭ সালে ধারাবাহিকভাবে ৩ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এছাড়াও ১৯ মার্চ, ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেটের খেলার পূর্ব পর্যন্ত দলটি একাধারে ৩৪টি খেলায় অপরাজিত ছিল। এদিন তারা পাকিস্তানের কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয়েছিল।[২১]
বিশ্বকাপ ক্রিকেট রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | রাউন্ড | অবস্থান | খেলার সংখ্যা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | |
১৯৭৫ | রানার-আপ | ২/৮ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ০ | |
১৯৭৯ | ১ম রাউন্ড | ৬/৮ | ৩ | ১ | ২ | ০ | ০ | |
১৯৮৩ | ১ম রাউন্ড | ৬/৮ | ৬ | ২ | ৪ | ০ | ০ | |
১৯৮৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১/৮ | ৮ | ৭ | ১ | ০ | ০ | |
১৯৯২ | ১ম রাউন্ড | ৫/৯ | ৮ | ৪ | ৪ | ০ | ০ | |
১৯৯৬ | রানার-আপ | ২/১২ | ৭ | ৫ | ২ | ০ | ০ | |
১৯৯৯ | চ্যাম্পিয়ন | ১/১২ | ১০ | ৭ | ২ | ১ | ০ | |
২০০৩ | চ্যাম্পিয়ন | ১/১৪ | ১১ | ১১ | ০ | ০ | ০ | |
২০০৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১/১৬ | ১১ | ১১ | ০ | ০ | ০ | |
২০১১ | কোয়ার্টার ফাইনাল | ৫/১৪ | ৭ | ৪ | ২ | - | ১ | |
২০১৫ | চ্যাম্পিয়ন | - | – | – | – | – | – | |
২০১৯ | স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন | - | – | – | – | – | – | |
সর্বমোট | ৫ শিরোপা | ১০/১০ | ৭৬ | ৫৫ | ১৯ | ১ | ০ |
টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপ সম্পাদনা
বিশ্ব টুয়েন্টি২০ রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | রাউন্ড | অবস্থান | খেলার সংখ্যা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | |
২০০৭ | সেমি-ফাইনাল | ৩/১২ | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | |
২০০৯ | ১ম রাউন্ড | ১১/১২ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ | |
২০১০ | রানার্স-আপ | ২/১২ | ৭ | ৬ | ১ | ০ | ০ | |
২০১২ | সেমি-ফাইনাল | ৩/১২ | ৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | |
২০১৪ | সুপার টেন | ৮/১৬ | ৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ | |
২০১৬ | – | – | – | – | – | – | – | |
২০২০ | – | – | – | – | – | – | – | |
সর্বমোট | - | ৫/৫ | ২৫ | ১৪ | ১১ | ০ | ০ |
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি সম্পাদনা
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | রাউন্ড | অবস্থান | খেলার সংখ্যা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | |
১৯৯৮ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬/৯ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ | |
২০০০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫/১১ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ | |
২০০২ | ৪/১২ | ৩ | ২ | ১ | ০ | ০ | ||
২০০৪ | সেমি-ফাইনাল | ৩/১২ | ৩ | ২ | ১ | ০ | ০ | |
২০০৬ | চ্যাম্পিয়ন | ১/১২ | ৫ | ৪ | ১ | ০ | ০ | |
২০০৯ | চ্যাম্পিয়ন | ১/৮ | ৫ | ৪ | ০ | ০ | ১ | |
২০১৩ | ১ম রাউন্ড | ৭/৮ | ৩ | ০ | ২ | ০ | ১ | |
সর্বমোট | ২ শিরোপা | ৬/৬ | ২১ | ১২ | ৭ | ০ | ২ |
কমনওয়েলথ গেমস সম্পাদনা
কমনওয়েলথ গেমস রেকর্ড | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | রাউন্ড | অবস্থান | খেলার সংখ্যা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | |
১৯৯৮ | রানার্স-আপ | ২/১৬ | ৫ | ৪ | ১ | ০ | ০ | |
সর্বমোট | - | ১/১ | ৫ | ৪ | ১ | ০ | ০ |
দলের জার্সি সম্পাদনা
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান এয়ারলাইন্স কোয়ান্টাস জাতীয় দলের জার্সি স্পনসর।
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "Australia advance to the top of men's Test and T20I rankings"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০২০।
- ↑ "Men's Team Rankings"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records for Test Matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records in 2023 in Test matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records for ODI Matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records in 2023 in ODI matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records for T20I Matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Records in 2023 in T20I matches"। ইএসপিএনক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "1st Test: Australia v England at Melbourne, Mar 15–19, 1877 | Cricket Scorecard"। ESPN Cricinfo। ১ জানুয়ারি ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Only ODI: Australia v England at Melbourne, Jan 5, 1971 | Cricket Scorecard"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Only T20I: New Zealand v Australia at Auckland, Feb 17, 2005 | Cricket Scorecard"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Records | Test matches | Team Records | Results Summary | ESPN Cricinfo"। Stats.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১১।
- ↑ "Records | One-Day Internationals | Team records | Results summary | ESPN Cricinfo"। Stats.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Records | Twenty20 Internationals | Team records | Results summary | ESPN Cricinfo"। Stats.espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "ICC rankings - ICC Test, ODI and Twenty20 rankings - ESPN Cricinfo"। ESPNcricinfo।
- ↑ "Australia tour of England and Scotland, 2013 / Fixtures"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৩।
- ↑ "Australia tour of England and Scotland, 2013 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৩।
- ↑ Chowdrey, Saj (১৭ জুন ২০১৩)। "Champions Trophy: Australia out after Sri Lanka defeat"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৩।
- ↑ ODI/Twenty20 shirt numbers CricInfo
- ↑ "Ali de Winter named Australia bowling coach"। The Hindu। ৩ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "World Cup day 29 as it happened"। BBC News। ১৯ মার্চ ২০১১।