২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্ব
২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার গ্রুপ পর্বের খেলাগুলো রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। এ পর্বে অংশগ্রহণকারী দশ দলই একে-অপরের বিপক্ষে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হবে। এরফলে সর্বমোট ৪৫টি খেলা সম্পন্ন হবে। প্রত্যেক দলই সর্বমোট নয়টি খেলায় অংশ নিবে। গ্রুপের শীর্ষ চার দল নক-আউট পর্বে উপনীত হবে। ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপেও একই প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়েছিল।[১]
পয়েন্ট তালিকা
সম্পাদনাঅব | দল | খেলা | জ | হা | টাই | ফহ | পয়েন্ট | নে.রা.রে. | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ভারত | ৯ | ৭ | ১ | ০ | ১ | ১৫ | +০.৮০৯ | সেমি-ফাইনালে উত্তীর্ণ |
২ | অস্ট্রেলিয়া | ৯ | ৭ | ২ | ০ | ০ | ১৪ | +০.৮৬৮ | |
৩ | ইংল্যান্ড (H) | ৯ | ৬ | ৩ | ০ | ০ | ১২ | +১.১৫২ | |
৪ | নিউজিল্যান্ড | ৯ | ৫ | ৩ | ০ | ১ | ১১ | +০.১৭৫ | |
৫ | পাকিস্তান | ৯ | ৫ | ৩ | ০ | ১ | ১১ | −০.৪৩০ | বিদায় |
৬ | শ্রীলঙ্কা | ৯ | ৩ | ৪ | ০ | ২ | ৮ | −০.৯১৯ | |
৭ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৯ | ৩ | ৫ | ০ | ১ | ৭ | −০.০৩০ | |
৮ | বাংলাদেশ | ৯ | ৩ | ৫ | ০ | ১ | ৭ | −০.৪১০ | |
৯ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৯ | ২ | ৬ | ০ | ১ | ৫ | −০.২২৫ | |
১০ | আফগানিস্তান | ৯ | ০ | ৯ | ০ | ০ | ০ | −১.৩২২ |
উৎস: আইসিসি, ক্রিকইনফো
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) জয়; ৩) নেট রান রেট; ৪) টাই করা দলগুলির মধ্যে ফলাফল; ৫) প্রাক-টুর্নামেন্ট ভাগ
(H) স্বাগতিক।
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) জয়; ৩) নেট রান রেট; ৪) টাই করা দলগুলির মধ্যে ফলাফল; ৫) প্রাক-টুর্নামেন্ট ভাগ
(H) স্বাগতিক।
গ্রুপ পর্বের সারাংশ
সম্পাদনাদল ↓ বনাম → | আফগানিস্তান | অস্ট্রেলিয়া | বাংলাদেশ | ইংল্যান্ড | ভারত | নিউজিল্যান্ড | পাকিস্তান | দক্ষিণ আফ্রিকা | শ্রীলঙ্কা | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আফগানিস্তান | ৭ উইকেটে হার | ৬২ রানে হার | ১৫০ রানে হার | ১১ রানে হার | ৭ উইকেটে হার | ৩ উইকেটে হার | ৯ উইকেটে হার | ৩৪ রানে হার | ২৩ রানে হার | |
অস্ট্রেলিয়া | ৭ উইকেটে জয়ী | ৪৮ রানে জয়ী | ৬৪ রানে জয়ী | ৩৬ রানে হার | ৮৬ রানে জয়ী | ৪১ রানে জয়ী | ১০ রানে হার | ৮৭ রানে জয়ী | ১৫ রানে জয়ী | |
বাংলাদেশ | ৬২ রানে জয়ী | ৪৮ রানে হার | ১০৬ রানে হার | ২৮ রানে হার | ২ উইকেটে হার | ৯৪ রানে হার | ২১ রানে জয়ী | খেলা পরিত্যক্ত | ৭ উইকেটে জয়ী | |
ইংল্যান্ড | ১৫০ রানে জয়ী | ৬৪ রানে হার | ১০৬ রানে জয়ী | ৩১ রানে জয়ী | ১১৯ রানে জয়ী | ১৪ রানে হার | ১০৪ রানে জয়ী | ২০ রানে হার | ৮ উইকেটে জয়ী | |
ভারত | ১১ রানে জয়ী | ৩৬ রানে জয়ী | ২৮ রানে জয়ী | ৩১ রানে হার | খেলা পরিত্যক্ত | ৮৯ রানে জয়ী | ৬ উইকেটে জয়ী | ৭ উইকেটে জয়ী | ১২৫ রানে জয়ী | |
নিউজিল্যান্ড | ৭ উইকেটে জয়ী | ৮৬ রানে হার | ২ উইকেটে জয়ী | ১১৯ রানে হার | খেলা পরিত্যক্ত | ৬ উইকেটে হার | ৪ উইকেটে জয়ী | ১০ উইকেটে জয়ী | ৫ রানে জয়ী | |
পাকিস্তান | ৩ উইকেটে জয়ী | ৪১ রানে হার | ৯৪ রানে জয়ী | ১৪ রানে জয়ী | ৮৯ রানে হার | ৬ উইকেটে জয়ী | ৪৯ রানে জয়ী | খেলা পরিত্যক্ত | ৭ উইকেটে হার | |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ৯ উইকেটে জয়ী | ১০ রানে জয়ী | ২১ রানে হার | ১০ রানে হার | ৬ উইকেটে হার | ৪ উইকেটে হার | ৪৯ রানে হার | ৯ উইকেটে জয়ী | ফলাফল হয়নি | |
শ্রীলঙ্কা | ৩৪ রানে জয়ী | ৮৭ রানে হার | ম্যাচ পরিত্যক্ত | ২০ রানে জয়ী | ৭ উইকেটে হার | ১০ উইকেটে হার | খেলা পরিত্যক্ত | ৯ উইকেটে হার | ২৩ রানে জয়ী | |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ২৩ রানে জয়ী | ১৫ রানে হার | ৭ উইকেটে হার | ৮ উইকেটে হার | ১২৫ রানে হার | ৫ রানে হার | ৭ উইকেটে জয়ী | ফলাফল হয়নি | ২৩ রানে হার |
খেলা
সম্পাদনাইংল্যান্ড ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইয়ন মর্গ্যান ইংল্যান্ডের হয়ে ২০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৭০০০ রান পূর্ণ করেন।[২]
- ইমরান তাহির (দক্ষিণ আফ্রিকা), ৪০ বছর ৬৮ দিন বয়সে, দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বিশ্বকাপের একটি ম্যাচ খেলতে যাওয়ার বয়সী ক্রিকেটার হয়েছিলেন।
পাকিস্তান ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- হাসান আলী (পাকিস্তান) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেললেন।
- শাই হোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে উইকেট-রক্ষক হিসেবে ১০০টি ক্যাচ ধরেছেন।[৩]
- ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) বিশ্বকাপে ৪০ টি ছক্কা মেরেছেন, যেটি যেকোনো ব্যাটসম্যানের পক্ষে সর্বোচ্চ।[৪]
- এটি পাকিস্তানের একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে একটানা ১১ তম পরাজয়, যেটা তাদের সবচেয়ে খারাপ পরাজয়ের ধারা।[৫]
- পাকিস্তান বিশ্বকাপে তাদের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন রানে অল আউট হয়েছে এবং একইসাথে বিশ্বকাপে নিজেদের সবচেয়ে বেশি বলের ব্যবধানে হারের রেকর্ড গড়েছে (২১৮ বল)।[৬]
নিউজিল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
মার্টিন গাপটিল ৭৩* (৫১)
|
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেমস নিশাম ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- দিমুথ করুনারত্নে (শ্রীলঙ্কা) বিশ্বকাপে মাত্র দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন।[৭]
অস্ট্রেলিয়া ব আফগানিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- রশীদ খান (আফগানিস্তান) তার ১০০ তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেছেন, যার মধ্যে একটি খেলা রয়েছে বিশ্ব একাদশ পাশে মে ২০১৮।
বাংলাদেশ ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইমরান তাহির (দক্ষিণ আফ্রিকা) ১০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম এর তৃতীয় উইকেটে ১৪২ রানের জুটি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি।[৮]
- বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এবং বিশ্বকাপে নিজেদের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছে।[৯]
- সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ) সবচেয়ে দ্রুততম ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২৫০ উইকেট নিয়েছেন এবং ৫০০০ রান করেছেন (১৯৯ ম্যাচ)।[১০]
ইংল্যান্ড ব পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেসন রয় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩০০০ রান পূর্ণ করেছেন।
আফগানিস্তান ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে ম্যাচকে ৪১ ওভারে নিয়ে আসা হয় এবং আফগানিস্তানকে ১৮৭ রানের নতুন লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছিল ।[১১]
- রশীদ খান (আফগানিস্তান) জন্য তার ১০০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেছেন।
- লাহিরু থিরিমানে (শ্রীলঙ্কা) ওয়ানডেতে ৩,০০০ তম রানের জুটি গড়েন।
ভারত ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জসপ্রীত বুমরাহ (ভারত) তার ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলছে[১২]
- রোহিত শর্মা (ভারত) আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১২,০০০ রান পূর্ণ করেছেন।
- একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে এটা ছিল বিরাট কোহলির ৫০তম জয়।[১৩]
বাংলাদেশ ব নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ ) তার ২০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন।[১৪]
- মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশের হয়ে ৩৫০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেছেন। [১৫]
- রস টেলর নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪০০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন।[১৬]
- ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড) একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১৫০তম উইকেট নেন।
- লকি ফার্গুসন (নিউজিল্যান্ড) একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৫০তম উইকেট নেন।[১৭]
অস্ট্রেলিয়া ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল তাদের ৮০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে।
- প্যাট কামিন্স (অস্ট্রেলিয়া) তার ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে।
- ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) বিশ্বকাপে ১,০০০ রান পূর্ণ করেছে।[১৮]
- মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে মাত্র ৭৭ ম্যাচে সবচেয়ে দ্রুততম বোলার হিসেবে ১৫০ উইকেট নিয়েছেন।[১৯]
- আন্দ্রে রাসেল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) বলের হিসেবে সবচেয়ে দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১,০০০ রান পূর্ণ করেন (৭৬৭ বল)।[২০]
পাকিস্তান ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- টস হয়নি।
- বৃষ্টি এবং ভেজা আউটফিল্ড কারণে কোন খেলার সম্ভব ছিল।
ইংল্যান্ড ব বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মাশরাফি বিন মর্তুজা বাংলাদেশের হয়ে তার ৩০০ তম ম্যাচ খেলেছেন।
- ইংল্যান্ড প্রথম দল হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পরপর ৭ ম্যাচে ৩০০ বা তার বেশি রান করেছে।
আফগানিস্তান ব নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেমস নিশাম (নিউজিল্যান্ড) প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে পাঁচ-উইকেট নেন ও ওয়ানডেতে তার ৫০তম উইকেট পেয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়া ব ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- রোহিত শর্মা (ভারত) ইনিংসের হিসেবে সবচেয়ে দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে কোনো একটি দলের বিপক্ষে ২০০০ রান সম্পূর্ণ করেন (৩৭ ইনিংস)।
দক্ষিণ আফ্রিকা ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস চলাকালীন বৃষ্টি আঘাত হানলে আর খেলা হয়নি।
বাংলাদেশ ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- টস হয়নি।
- বৃষ্টি এবং ভেজা আউটফিল্ড এর কারণে খেলা সম্ভব হয়নি।
অস্ট্রেলিয়া ব পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মোহাম্মাদ আমির (পাকিস্তান) তার প্রথম গ্রহণ পাঁচ-উইকেট নেন ওয়ানডেতে।
- নাথান কোল্টার-নাইল (অস্ট্রেলিয়া) ওয়ানডেতে তার ৫০ তম উইকেট নেন।
ভারত ব নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- টস হয়নি।
- বৃষ্টি এবং ভেজা আউটফিল্ড এর কারণে খেলা সম্ভব হয়নি।
ইংল্যান্ড ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইয়ন মর্গ্যান ইংল্যান্ডের জন্য ৩০০ তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেছেন।
অস্ট্রেলিয়া ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টিপাতের কারণে ৪৮ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার ১২৭ রানের সংশোধিত লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।
ভারত ব পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে পাকিস্তান ইনিংসের সময় নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৪০ ওভারে ৩০২ রানের টার্গেট দেওয়া হয়।
- মহেন্দ্র সিং ধোনি ভারতের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।(৩৪১ ম্যাচ)[২১]
- বিরাট কোহলি (ভারত) ইনিংসের হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১১,০০০ রান পূর্ণ করেন।(২২২ ইনিংস)[২১]
- ভারতের করা ৩৩৬/৫ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে যেকোনো দলের সর্বোচ্চ রান।[২১]
- হাসান আলী (পাকিস্তান) বল করে ৮৪ রান ধারণ করেছেন, যেটা বিশ্বকাপে যেকোনো পাকিস্তানি বোলারের সর্বোচ্চ রান ধারণের রেকর্ড।[২১]
বাংলাদেশ ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেসন হোল্ডার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ১০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে।[২২]
- মুস্তাফিজুর রহমান (বাংলাদেশ) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে।[২৩]
- শাই হোপ ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তার ১০০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে।[২৪]
- শিমরন হেটমায়ার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ওডিআইতে তার ১০০০তম রান পূর্ণ করেন।[২৫]
- সাকিব আল হাসান বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসাবে ৬০০০ রানের রেকর্ড করেন এবং ইনিংস বিচারে সবচেয়ে দ্রুততম ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের ম্যাচে ৬,০০০ রান ও ২৫০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।(২০২ ইনিংস)[২৬]
- এটা ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। এবং বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়।[২৭]
- সাকিব আল হাসান ও লিটন দাস এর অপরাজিত ১৮৯ রানের জুটি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি এবং একদিনের ক্রিকেটে চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি।[২৮]
ইংল্যান্ড ব আফগানিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইয়ন মর্গ্যান (ইংল্যান্ড) স্কোর ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা (১৭)।
- ইংল্যান্ড স্কোর ওয়ানডেতে এক ইনিংসে সর্বাধিক ছক্কা (২৫)।
- রশীদ খান (আফগানিস্তান) ক্রিকেট বিশ্বকাপের ম্যাচে সবচেয়ে ব্যয়বহুল স্পেল বোলিং করে ৯ ওভারে ১১০ রান করে।
নিউজিল্যান্ড ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ভেজা আউটফিল্ডের কারণে খেলা দেরিতে শুরু হওয়ায় ম্যাচটি ৪৯ ওভারে হ্রাস পায়।
- হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা) ইনিংসের হিসাবে দ্বিতীয় দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৮০০০ রান করেছেন (১৭৬)।
- ডেভিড মিলার (দক্ষিণ আফ্রিকা) ওয়ানডেতে ৩০০০তম রানের ইনিংস!
- কেন উইলিয়ামসন ওয়ানডেতে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক হিসাবে ৩০০০তম রান করেছেন।
অস্ট্রেলিয়া ব বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে দুটো ১৫০+ রানের ইনিংস খেলেছেন।[২৯]
- একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার এটি সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।[২৯]
- এটা বাংলাদেশের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ।[৩০]
- দুই দলের সংগ্রহ ৭১৪ রান, বিশ্বকাপে যেকোনো ম্যাচে সর্বোচ্চ মোট রান।[২৯]
ইংল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
আফগানিস্তান ব ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মোহাম্মদ শামি (ভারত) গ্রহণ একটি হ্যাট্রিক।
- বিশ্বকাপে এটি ভারতের ৫০তম জয়।
- খেলার ফলাফল স্বরূপ আফগানিস্তান বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে যাওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে।
নিউজিল্যান্ড ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- কার্লোস ব্রাদওয়েট (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ওয়ানডেতে প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন।
পাকিস্তান ব দক্ষিণ আফ্রিকা
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অ্যান্ডিল ফেহলাকওয়াইও (দক্ষিণ আফ্রিকা) তার ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে।
- শাদাব খান (পাকিস্তান) ওয়ানডেতে তার ৫০তম উইকেট নেন।
- এই ম্যাচের ফলাফলের মাধ্যমেই এবারের বিশ্বকাপ আসরে দক্ষিণ আফ্রিকা নকআউট পর্বে যাওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে। ২০০৩ সালের পর এই প্রথমবার দক্ষিণ আফ্রিকা নক-আউট পর্বে যেতে ব্যর্থ হয়েছে। [৩৩][৩৪]
আফগানিস্তান ব বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- সৌম্য সরকার (বাংলাদেশ) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছে।
- গুলবাদিন নায়েব আফগানিস্তানের জন্য ১০০ তম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১,০০০ রান পূর্ণ করেছেন।
- সাকিব আল হাসান প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান করেছেন এবং প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে এক ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়েছেন।[৩৫]
- সাকিব আল হাসান যুবরাজ সিং এর পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে একই ম্যাচে ৫০ রান করা ও ৫ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।[৩৬]
- সাকিব আল হাসান বিশ্বকাপে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ১,০০০ রান ও ৩০ উইকেট নেবার নজির গড়েছেন এবং একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপের একটি আসরে ৪০০ রান বা তার বেশি ও ১০ উইকেট নেবার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।[৩৭]
ইংল্যান্ড ব অস্ট্রেলিয়া
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেসন বেহরেনডর্ফ (অস্ট্রেলিয়া) একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবার এক ম্যাচে ৫ উইকেট পেয়েছেন।
- ম্যাচের ফলস্বরূপ অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।
নিউজিল্যান্ড ব পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বাবর আজম ইনিংসের হিসাবে সবচেয়ে দ্রুততম পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৩,০০০ রান করেছেন। (৬৮ ইনিংস)
- বাবর আজম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার ১০ম এবং বিশ্বকাপে তার প্রথম শতরান করেছেন।
ভারত ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- হার্দিক পাণ্ড্য (ভারত) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- জেসন হোল্ডার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ১৫০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- বিরাট কোহলি (ভারত) ইনিংসের হিসেবে সবচেয়ে দ্রুততম ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০,০০০ রান সংগ্রহ করেছেন।(৪১৭ ইনিংস)[৩৮]
- ম্যাচের ফলস্বরূপ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা হারিয়েছে।
দক্ষিণ আফ্রিকা ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান ব পাকিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মোহাম্মদ নবী (আফগানিস্তান) আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০০তম উইকেট নেন।
অস্ট্রেলিয়া ব নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৩,০০০ রান পূর্ণ করেছেন।[৩৯]
- ট্রেন্ট বোল্ট এই বিশ্বকাপের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক করেন এবং প্রথম নিউজিল্যান্ডের বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে হ্যাটট্রিক করেছেন।[৩৯]
- কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড) ইনিংসের হিসেবে তৃতীয় দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৬,০০০ রান পূর্ণ করেন।[৩৯]
- মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া) বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম বোলার হিসেবে ৩ বার ইনিংসে ৫ উইকেট নেন।[৪০]
ইংল্যান্ড ব ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- কুলদীপ যাদব (ভারত) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- এটি ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যেকার খেলা ১০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
- মোহাম্মদ শামি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে প্রথমবার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন।
- যুজবেন্দ্র চাহাল ৮৮ রান ধারণ করেছেন, যেটা বিশ্বকাপে যেকোনো ভারতীয় বোলারের সর্বোচ্চ রান ধারণ।[৪১]
- বিরাট কোহলি (ভারত) বিশ্বকাপে মাত্র দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে একটানা ৫ টি অর্ধ্বশতরান করার গৌরব অর্জন করেছেন।[৪২]
- ম্যাচের ফলস্বরূপ শ্রীলঙ্কা সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা হারিয়েছে।
শ্রীলঙ্কা ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ক্রিস গেইল ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। (৪৫৫ ম্যাচ)[৪৩]
- অভিষ্কা ফার্নান্দো (শ্রীলঙ্কা) একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম শতরান করেন।
- জেসন হোল্ডার প্রথম ওয়েষ্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়ক হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ উইকেট নেন।[৪৪]
- নিকোলাস পুরাণ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম শতরান করেন।
বাংলাদেশ ব ভারত
সম্পাদনাব
|
||
- ভারত টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ) ২০০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- রোহিত শর্মা (ভারত) কুমার সাঙ্গাকারার পর মাত্র দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ ৪ টি শতরান করেন।[৪৫]
- সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ) প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপের এক আসরে ৫০০ রান ও ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।[৪৬]
- ম্যাচের ফলস্বরূপ ভারত সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে এবং বাংলাদেশ সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা হারিয়েছে।[৪৭]
ইংল্যান্ড ব নিউজিল্যান্ড
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ম্যাট হেনরি (নিউজিল্যান্ড) ৫০তম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
- ম্যাচের ফলস্বরূপ ইংল্যান্ড সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[৪৮]
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব আফগানিস্তান
সম্পাদনাব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ক্রিস গেইল বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে সর্বাধিক ৩৫ ম্যাচ খেলেছেন।
- ক্রিস গেইল ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ব্রায়ান লারার সমান ২৯৫ একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলছেন।
- ইকরাম আলী খিল (আফগানিস্তান) বিশ্বকাপে সর্বকনিষ্ঠ উইকেটরক্ষক হিসেবে এক ম্যাচে অর্ধশত রান করেছেন।[৪৯]
পাকিস্তান ব বাংলাদেশ
সম্পাদনাব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মুস্তাফিজুর রহমান, ইনিংসের হিসেবে সবচেয়ে দ্রুততম বাংলাদেশী হিসেবে এবং সর্বোপরি যুগ্ম চতুর্থ দ্রুততম বোলার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০ উইকেট নেন (৫৪ ইনিংস)।[৫০]
- বাবর আজম পাকিস্তানের হয়ে বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হয়েছেন (৪৭৪ রান)।[৫১]
- সাকিব আল হাসান বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ ৭ টি ৫০+ রানের ইনিংস খেলে শচীন তেন্ডুলকর এর রেকর্ড ছুয়েছেন।[৫২]
- শাহীন আফ্রিদি (পাকিস্তান) সর্বকনিষ্ঠ বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন (১৯ বছর ৯০ দিন) এবং বিশ্বকাপে পাকিস্তানের হয়ে ইনিংসে সেরা বোলিং করেছেন।[৫৩]
- ম্যাচের ফলস্বরূপ নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে এবং পাকিস্তান সেমিফাইনাল খেলার যোগ্যতা হারিয়েছে।
ভারত ব শ্রীলঙ্কা
সম্পাদনাব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দিনেশ কার্তিক ভারতের হয়ে ১৫০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেন।
- জসপ্রীত বুমরাহ (ভারত) ওয়ানডেতে তাঁর ১০০তম উইকেট নেন।[৫৪]
- রোহিত শর্মা ও লোকেশ রাহুল এর মধ্যেকার ১৮৯ রানের জুটি বিশ্বকাপে ভারতের সর্বোচ্চ ওপেনিং জুটি।[৫৫]
- রোহিত শর্মা (ভারত) প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ ৫ টি শতরান করেছেন।[৫৬]
দক্ষিণ আফ্রিকা ব অস্ট্রেলিয়া
সম্পাদনাব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ১৯৯২ সালের পর এই প্রথম বার দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করেছে।[৫৭]
- জেপি ডুমিনি ও ইমরান তাহির (দক্ষিণ আফ্রিকা) উভয়ই তাদের শেষ একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ICC Cricket World Cup 2019 schedule announced" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-২৬।
- ↑ "Eoin Morgan Completes 7000 ODI Runs in ENG vs SA ICC Cricket World Cup 2019 Match at The Oval"। LatestLY (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৯।
- ↑ "Shai Hope takes a stunner to reach 100 ODI catches"। Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জুন ২০১৯। ১ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৯।
- ↑ "Chris Gayle creates new record for hitting the most number of sixes at the World Cups"। Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১ জুন ২০১৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Pakistan register their longest winless streak in ODIs with World Cup 2019 defeat vs West Indies"। TImes Now News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৯।
- ↑ Bharath Seervi (২০১৯-০৫-৩১)। "Pakistan crash to their biggest World Cup defeat"। ESPNCricinfo (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Cricket World Cup 2019: Ferguson, Henry skittle Sri Lanka for 136"। Cricket Country (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৯।
- ↑ "World Cup 2019: 'What A Lovely Batting Tigers', Rave Netizens As Shakib Al Hasan And Mushfiqur Rahim's Record-breaking Partnership Sets Bangladesh Up For A Big Total Against South Africa"। Republic World (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৯।
- ↑ "Cricket-Record partnership spurs Bangladesh to score their highest ODI total"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৯।
- ↑ "Shakib fastest to 5k runs, 250 wickets double"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৯।
- ↑ Team, BS Web। "ICC CWC 2019 Match 7 highlights: Lanka hand Afghanistan 34-run defeat (D/L)"। www.business-standard.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-০৪।
- ↑ "Teetering South Africa hope not to capsize"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "ICC World Cup 2019, India vs South Africa: Virat Kohli on verge of joining MS Dhoni, Sourav Ganguly in elite list ahead of opener"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "Interesting facts ahead of Tigers' game against New Zealand"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "ICC Cricket World Cup 2019 (Match 9): Bangladesh vs New Zealand – Stats Preview"। Cricket Addictor। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "ICC World Cup 2019: Match 9, Bangladesh vs New Zealand – Statistical Preview"। CricTracker। ৫ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "Taylor fifty, Henry burst help New Zealand secure nervy win over Bangladesh"। International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "Chris Gayle survives not once but twice to Mitchell Starc – All thanks to DRS"। News Nation (ইংরেজি ভাষায়)। ৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৯।
- ↑ "World Cup 2019: Smith, Coulter-Nile, Starc shine as Australia beat West Indies"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৯।
- ↑ "Highlights, Australia vs West Indies, ICC Cricket World Cup 2019 Match, Full Cricket Score: Aaron Finch and Co register 15 runs win"। First Cricket (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ গ ঘ "STATS: Virat Kohli, Rohit Sharma sizzle on the biggest stage"। Cricbuzz (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "ICC World Cup 2019: Match 23, Windies vs Bangladesh – Statistical Preview"। CricTracker। ১৭ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "Cricket World Cup: Bangladesh and Windies target momentum boost from Taunton showdown"। Sporting News। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "ICC Cricket World Cup 2019 (Match 23): Bangladesh vs Windies – Stats Preview"। Cricket Addictor। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "World Cup 2019: Hetmyer smashes joint-fastest fifty, crosses 1000 ODI runs"। SportStar। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "Shakib gets past 6,000 ODI runs"। ঢাকা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "World Cup 2019: Shakib Al Hasan, Liton Das power Bangladesh past West Indies in record chase"। Scroll India। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ "বিশ্বকাপে গর্বের ৫ 'সেঞ্চুরি জুটি'"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "Stats - Warner clobbers his sixth 150-plus score"। ESPN Cricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৯।
- ↑ "তবু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রেকর্ড বাংলাদেশের"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ "ICC Cricket World Cup 2019 (Match 27): England vs Sri Lanka – Stats Preview"। Cricket Addictor। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৯।
- ↑ "Malinga becomes second Sri Lankan to pick 50 wickets in World Cup"। Sport Star। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৯।
- ↑ "Cricket World Cup: Butter-fingered Pakistan stay alive, South Africa eliminated after Lord's scrap"। Cricket Country। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "Haris blitz ends South Africa's World Cup dream"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "বিশ্বকাপকে অনন্য এক রেকর্ড উপহার দিলেন সাকিব"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৪ জুন ২০১৯।
- ↑ "Shakib al Hasan matches Yuvraj Singh's World Cup record for best all-round performance"। Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৯।
- ↑ "রেকর্ডটির কথা মাথায় ছিল সাকিবের"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৫ জুন ২০১৯।
- ↑ "লারা-টেন্ডুলকারের রেকর্ড ভাঙলেন কোহলি"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৭ জুন ২০১৯।
- ↑ ক খ গ "ICC Cricket World Cup 2019 (Match 37): New Zealand vs Australia – Statistical Highlights"। Cricket Addictor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৯।
- ↑ "Alex Carey, Mitchell Starc to the fore as Australia thump New Zealand"। ESPN Cricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০১৯।
- ↑ "ভারতের হয়ে এমন দিলদরিয়া বোলিং করেননি কেউ"। দৈনিক প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "India vs England: Virat Kohli becomes first captain to score 5 consecutive World Cup fifties"। The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ জুন ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "ICC Cricket World Cup 2019 (Match 39): Sri Lanka vs Windies – Statistical Highlights"। Cricket Addictor (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "ICC World Cup 2019: Match 39, Sri Lanka vs Windies – Pooran's unsuccessful attempt, Holder's 100th as captain and more stats"। CricTracker (ইংরেজি ভাষায়)। ২ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "ICC World Cup 2019: Match 40, Bangladesh vs India – Rohit's form, Bumrah's finishing and more stats"। Crictracker। ৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৯।
- ↑ Sportstar, Team (২ জুলাই ২০১৯)। "Shakib Al Hasan first to 500 runs and 10 wickets in single World Cup"। Sportstar (ইংরেজি ভাষায়)। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের"। দৈনিক প্রথম আলো। ২ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "পাকিস্তানকে 'অসম্ভব' লক্ষ্যে ফেলে সেমিতে ইংল্যান্ড"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "সান্ত্বনাটুকুও পেল না আফগানিস্তান"। দৈনিক প্রথম আলো। ৪ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "ব্রেট লি-আকরামদের পেছনে ফেললেন মোস্তাফিজ"। দৈনিক প্রথম আলো। ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Babar Azam breaks a 27-year-old World Cup record for Pakistan"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "৩ ম্যাচ কম খেলেই টেন্ডুলকারকে ছুঁলেন সাকিব"। দৈনিক প্রথম আলো। ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Shaheen Afridi destroys Bangladesh as Pakistan bid goodbye to World Cup"। Jantaka Reporter। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "The Latest: Bumrah earns 100th ODI wicket"। Fox Sports। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Rohit Sharma - The century aficionado"। Cricbuzz। ৭ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Rohit Sharma first batsman to hit five centuries in a World Cup"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৯।
- ↑ "Australia lose thriller; face England in the semis"। Cricbuzz। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৯।