স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ীদের তালিকা (২০১০–১৯)

(স্বাধীনতা পুরস্কার (২০১০–১৯) থেকে পুনর্নির্দেশিত)

স্বাধীনতা পুরস্কার বাংলাদেশের জাতীয় এবং “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার”।[১] দেশ ও জাতির কল্যাণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৭ সাল থেকে এই পুরস্কার প্রদাণ করা হচ্ছে।[২] এই তালিকাটি ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্তদের সম্পর্কিত সার-সংক্ষেপণ।

স্বাধীনতা পুরস্কার
প্রথম পুরস্কৃত১৯৭৭
সর্বশেষ পুরস্কৃত২০২৩
ওয়েবসাইটwww.cabinet.gov.bd

২০১০সম্পাদনা

২০১০ সালে ১০ জন ব্যক্তিত্ব এবং ১টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৪ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
এ. কে. এম. সামসুল হক খান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  বেলাল মোহাম্মদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী শিক্ষা
  যতীন সরকার শিক্ষা
রোমেনা আফাজ সাহিত্য মরণোত্তর
  মুস্তফা নুরুল ইসলাম সাহিত্য
  ওয়াহিদুল হক সংস্কৃতি (সঙ্গীত) মরণোত্তর
  আলমগীর কবির সংস্কৃতি (চলচ্চিত্র) মরণোত্তর
  ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী সংস্কৃতি (ভাস্কর্য)
  বাংলা একাডেমি সংস্কৃতি (চর্চাকেন্দ্র) প্রতিষ্ঠান

২০১১সম্পাদনা

২০১১ সালে ৭ জন ব্যক্তিত্ব এবং ২টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৫ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
মরহুম গাউস খান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
  পরলোকগত সংঘরাজ জ্যোতিঃপাল মহাথের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
  মরহুমা ড. নীলিমা ইব্রাহিম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
  বাংলাদেশ পুলিশ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ প্রতিষ্ঠান
  এয়ার ভাইস মার্শাল (অবঃ) এ. কে. খন্দকার, বীর উত্তম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  শহীদ নূতন চন্দ্র সিংহ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
  মরহুম এ. কে. এম. শামসুজ্জোহা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  মুঃ আবুল হাশেম খান সংস্কৃতি
(চিত্রকলা)

২০১২সম্পাদনা

২০১২ সালে ১০ জন ব্যক্তিত্বকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৪ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
  শহীদ আবুল কালাম শামসুদ্দিন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  ডাঃ সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  নয়ীম গহর স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
অধ্যাপক ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত চিকিৎসাবিদ্যা
  অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম শিক্ষা
  অধ্যাপক আবুল ফজল সাহিত্য মরণোত্তর
ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
মরহুম বজলুর রহমান সাংবাদিকতা মরণোত্তর
ড. কামরুল হায়দার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

২০১৩সম্পাদনা

২০১৩ সালে ৭ জন ব্যক্তিত্বকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৪ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।[৩]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
  এম. এ. হান্নান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ মোঃ সামসুল হক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
ডা. মোঃ মোশারফ হোসেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
স্বদেশ রঞ্জন বোস অর্থনীতি
  সত্য সাহা সংস্কৃতি
(সঙ্গীত)
ড. মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ মিয়া গবেষণা ও প্রশিক্ষণ

২০১৪সম্পাদনা

২০১৪ সালে ৯ জন ব্যক্তিত্ব এবং ১টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৭ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
মরহুম মোহাম্মদ আবুল খায়ের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ মুন্সী কবির উদ্দিন আহমেদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ কাজী আজিজুল ইসলাম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  লেঃ কর্নেল (অবঃ) মোঃ আবু ওসমান চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
মরহুম ড. খসরুজ্জামান চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ এস. বি. এম. মিজানুর রহমান চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
মরহুম ডাক্তার মোহাম্মদ হারিছ আলী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
মরহুম অধ্যক্ষ মোঃ কামরুজ্জামান শিক্ষা মরণোত্তর
  শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী সংস্কৃতি
(চিত্রকলা)
  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান

২০১৫সম্পাদনা

২০১৫ সালে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্যে দেশের ৭জন ব্যক্তিকে "স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১৫" প্রদান করা হয়। তবে ন্যাপের সভাপতি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ স্বাধীনতা পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন।[৪]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
  কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর বিজয়ী
শহীদ মামুন মাহমুদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  মরহুম শাহ এ এম এস কিবরিয়া স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সাহিত্য
  নায়করাজ রাজ্জাক সংস্কৃতি
(চলচ্চিত্র)
মোহাম্মদ হোসেন মণ্ডল গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
  প্রয়াত সন্তোষ গুপ্ত সাংবাদিকতা মরণোত্তর

২০১৬সম্পাদনা

২০১৬ সালে ১৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি সংস্থাকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।[৫]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
  আবুল মাল আবদুল মুহিত স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
মুহাঃ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
মরহুম মৌলভী আচমত আলী খান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  বদরুল আলম, বীর উত্তম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
শহীদ শাহ আবদুল মজিদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ এম আবদুল আলী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  একেএম আবদুর রউফ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
মরহুম কে এম শিহাব উদ্দিন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  সৈয়দ হাসান ইমাম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  রফিকুল ইসলাম মাতৃভাষা মরণোত্তর
আবদুস সালাম মাতৃভাষা
মরহুম ড. মাকসুদুল আলম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মরণোত্তর
প্রফেসর ডাঃ এম আর খান চিকিৎসাবিদ্যা
  রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা সংস্কৃতি
(সঙ্গীত)
  নির্মলেন্দু গুণ সাহিত্য
  বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রতিষ্ঠান

২০১৭সম্পাদনা

২০১৭ সালে ১৫ জন ব্যক্তিত্ব এবং ১টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ৬ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।[৬]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
শামসুল আলম, বীর উত্তম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
আশরাফুল আলম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
শহীদ মোঃ নজমুল হক পি.এস.পি, পি.পি.এম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  মরহুম সৈয়দ মহসিন আলী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ এন. এম. নাজমুল আহসান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শহীদ ফয়জুর রহমান আহমেদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  বাংলাদেশ বিমানবাহিনী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ প্রতিষ্ঠান
অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী চিকিৎসাবিদ্যা
রাবেয়া খাতুন সাহিত্য
  মরহুম গোলাম সামদানী কোরায়শী সাহিত্য মরণোত্তর
  এনামুল হক সংস্কৃতি
  ওস্তাদ বজলুর রহমান বাদল সংস্কৃতি
(নৃত্যকলা)
খলিল কাজী, ওবিই সমাজসেবা
  অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
  প্রয়াত অধ্যাপক ললিত মোহন নাথ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ মরণোত্তর
অধ্যাপক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান জনপ্রশাসন

২০১৮সম্পাদনা

২০১৮ সালে ১৮ জন ব্যক্তিত্ব জাতীয় জীবনে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য “স্বাধীনতা পুরস্কার” সম্মাননায় ভূষিত করা হয়; যাদের মধ্যে ১০ জনকে “মরণোত্তর” সম্মাননা প্রদান করা হয়।[৭][৮]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
  কাজী জাকির হাসান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  এস. এম. এ. রাশীদুল হাসান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  শংকর গোবিন্দ চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
সুলতান মাহমুদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  এম আব্দুর রহিম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  ভূপতি ভূষণ চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  মোহাম্মদ আনোয়ারুল আজিম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  মতিউর রহমান মল্লিক (ঊনসত্তরের গণঅভুত্থানে শহীদ) স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  সার্জেন্ট জহুরুল হক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
আমজাদুল হক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  এ. কে. এম. আহসান আলী চিকিৎসাবিদ্যা
এ কে আজাদ খান সমাজসেবা
  সেলিনা হোসেন সাহিত্য
মো. আব্দুল মজিদ খাদ্য নিরাপত্তা
  শাইখ সিরাজ কৃষি সাংবাদিকতা
  আসাদুজ্জামান নূর সংস্কৃতি

২০১৯সম্পাদনা

২০১৯ সালে ১৩জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের অসাধারণ অবদানের জন্য স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।[৯][১০]

প্রতিকৃতি প্রাপক ক্ষেত্র মন্তব্য
মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
এ.টি.এম. জাফর আলম স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  মোশাররফ হোসেন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
কাজী মিসবাহুন নাহার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ
  আবদুল খালেক স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
  মোহাম্মদ খালেদ স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরণোত্তর
শওকত আলী খান[১০] স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ মরোণত্তর
নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম চিকিৎসাবিদ্যা
  কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ সমাজসেবা
  মুর্তজা বশীর সংস্কৃতি
  হাসান আজিজুল হক সাহিত্য
  হাসিনা খান গবেষণা ও প্রশিক্ষণ
  বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

আরো দেখুনসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলামবাংলাপিডিয়াঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশআইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১৭স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। 
  2. "স্বাধীনতা পদকের অর্থমূল্য বাড়ছে"কালেরকন্ঠ অনলাইন। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৭ 
  3. "স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১৩ ঘোষণা"স্পন্দন। ২০১৩। ৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  4. "স্বাধীনতা পদক পেলেন সাতজন : Reports"বাংলাবিডিনিউজ ২৪ ডট কম। ২৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৫ 
  5. "স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন ১৫ ব্যক্তি ও নৌ-বাহিনী"দৈনিক জনকণ্ঠ। ২৪ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬ 
  6. "স্বাধীনতা পুরস্কার: ১৫ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান চূড়ান্তভাবে মনোনীত"দৈনিক ইত্তেফাক অনলাইন। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১৭ 
  7. "স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন ১৬ বিশিষ্ট ব্যক্তি"দৈনিক কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২৪ 
  8. "আরও দুজন পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৮ 
  9. "স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১২ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান"ইত্তেফাক। ১৩ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মার্চ ২০১৯ 
  10. "ব্যারিস্টার শওকত আলীও পাচ্ছেন স্বাধীনতা পুরস্কার"bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৯ 

বহিঃসংযোগসম্পাদনা