সরকার ব্যবস্থা অনুযায়ী দেশসমূহের তালিকা

উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ

এটি সরকার ব্যবস্থা অনুসারে সার্বভৌম রাষ্ট্রগুলির একটি তালিকা। এখানে বিশ্বের একটি রাজনৈতিক মানচিত্রও রয়েছে, যেখানে প্রতিটি দেশে কী ধরনের সরকার রয়েছে এবং প্রতিটি সরকারে কী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ রয়েছে। তালিকাটি সরকারের ধরন অনুসারে রঙ-কোড করা হয়েছে, উদাহরণস্বরূপ: নীল রঙ রাষ্ট্রের নির্বাহী প্রধান দ্বারা শাসিত প্রজাতন্ত্রের প্রতিনিধিত্ব করে, এবং লাল একটি আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধানবিশিষ্ট একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র বোঝায়।

এখানে কিছু দেশকে একাধিক সরকার ব্যবস্থা বা একটি সংকর গণতন্ত্র হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - উদাহরণস্বরূপ, পোল্যান্ডে একটি আধা-রাষ্ট্রপতি সরকার রয়েছে যেখানে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন বা সংসদ দ্বারা পাস করা আইন ভেটো করতে পারেন, তবে এর সংবিধান দেশটিকে একটি সংসদীয় প্রজাতন্ত্র হিসেবে সজ্ঞায়িত করে এবং দেশটির মন্ত্রণালয় সংসদীয় সমর্থনের সাপেক্ষে গঠিত হয়।[১][২][৩][৪][৫][৬]

এই তালিকাটি কোনো দেশের সুশাসন কিংবা গণতান্ত্রিক অবস্থার সনদ নয় এবং এটি কোনো রাষ্ট্রের প্রকৃত অবস্থাও বর্ণনা করে না।

মানচিত্র সম্পাদনা

মানচিত্র সম্পাদনা

 
রংসূচীতে সরকার অনুযায়ী দেশের তালিকা
রংসূচী
  •   রাষ্ট্রপতিশাসিত প্রজাতন্ত্র: রাষ্ট্রের প্রধান হলেন একজন রাষ্ট্রপতি যিনি সরকারেরও প্রধান এবং আইনসভা থেকে স্বাধীন
  •   অর্ধ-রাষ্ট্রপতিশাসিত প্রজাতন্ত্র: রাষ্ট্রের প্রধান হলেন একজন রাষ্ট্রপতি যার কিছু নির্বাহী ক্ষমতা রয়েছে এবং তিনি আইনসভা থেকে স্বাধীন; অবশিষ্ট নির্বাহী ক্ষমতা সংসদের সমর্থন সাপেক্ষে মন্ত্রণালয়ের উপর ন্যস্ত
  •   একটি নির্বাহী শাসনব্যবস্থা বা নির্দেশিকা বিশিষ্ট প্রজাতন্ত্র যা আইনসভা দ্বারা মনোনীত বা নির্বাচিত হয়: রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্র ও সরকার উভয়ের প্রধান; রাষ্ট্রপতি ও তার মন্ত্রণালয়, সংসদের অধীন হতে পারে বা নাও পারে
  •   সংসদীয় প্রজাতন্ত্র: রাষ্ট্রপ্রধান একজন রাষ্ট্রপতি যা বেশিরভাগ বা সম্পূর্ণ আনুষ্ঠানিক; মন্ত্রণালয় সংসদীয় সমর্থনের সাপেক্ষে গঠিত
  •   সাংবিধানিক রাজতন্ত্র (আনুষ্ঠানিক): রাষ্ট্রপ্রধান একজন রাজা যিনি বেশিরভাগ বা সম্পূর্ণ আনুষ্ঠানিক; মন্ত্রণালয় সংসদীয় সমর্থনের সাপেক্ষে গঠিত
  •   সাংবিধানিক রাজতন্ত্র (নির্বাহী): রাষ্ট্রের প্রধান একজন নির্বাহী রাজা; তিনি ব্যক্তিগতভাবে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে মিলিতভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করেন; কখনও কখনও এটি একটি আধা-সাংবিধানিক রাজতন্ত্র হিসাবে পরিচিত
  •   নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র: রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী; সমস্ত কর্তৃত্ব নিরঙ্কুশ রাজার উপর ন্যস্ত
  •   এক-দলীয় শাসন: রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী বা আনুষ্ঠানিক; ক্ষমতা সাংবিধানিকভাবে একটি একক রাজনৈতিক দলের হাতে ন্যাস্ত
  •   যেসব দেশে সরকারের সাংবিধানিক বিধান স্থগিত করা হয়েছে (যেমন সামরিক জান্তা)
  •   বর্তমান শাসন ব্যবস্থার কোন সাংবিধানিকভাবে সংজ্ঞায়িত ভিত্তি নেই (যেমন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার)
  •   সরকারবিহীন নির্ভরশীল অঞ্চল এবং স্থান

প্রজাতন্ত্র সম্পাদনা

রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা সম্পাদনা

পূর্ণ রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা সম্পাদনা

যেসব রাষ্ট্রপতিশাসিত প্রজাতন্ত্রে রাষ্ট্রপতি সংসদের প্রতি দায়বদ্ধ সম্পাদনা

অর্ধ-রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা সম্পাদনা

সংসদীয় ব্যবস্থা সম্পাদনা

প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র সম্পাদনা

সংসদীয় গণতন্ত্র সম্পাদনা

মিশ্র শাসনব্যবস্থা সম্পাদনা

রাজতন্ত্র সম্পাদনা

সাংবিধানিক রাজতন্ত্র (আনুষ্ঠানিক) সম্পাদনা

সাংবিধানিক রাজতন্ত্র (নির্বাহী) সম্পাদনা

নিরঙ্কুশ রাজতন্ত্র সম্পাদনা

ধর্মতন্ত্র সম্পাদনা

একদলীয় শাসনব্যবস্থা সম্পাদনা

সামরিক একনায়কতন্ত্র সম্পাদনা

অস্থায়ী সরকার সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Poland 1997 (rev. 2009)"www.constituteproject.org। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০২১ 
  2. "Poland - The World Factbook"। ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২১ 
  3. Veser, Ernst (২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭)। "Semi-Presidentialism-Duverger's Concept — A New Political System Model" (পিডিএফ) (ইংরেজি and চীনা ভাষায়)। Department of Education, School of Education, University of Cologne: 39–60। ২৪ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭ 
  4. Shugart, Matthew Søberg (সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "Semi-Presidential Systems: Dual Executive and Mixed Authority Patterns" (পিডিএফ)। ১৯ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭ 
  5. Shugart, Matthew Søberg (ডিসেম্বর ২০০৫)। "Semi-Presidential Systems: Dual Executive And Mixed Authority Patterns" (পিডিএফ): 323–351। ডিওআই:10.1057/palgrave.fp.8200087 । সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭ 
  6. McMenamin, Iain। "Semi-Presidentialism and Democratisation in Poland" (পিডিএফ)। School of Law and Government, Dublin City University। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৭