২০১৩–১৪ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফর
(English cricket team in Australia in 2013–14 থেকে পুনর্নির্দেশিত)
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল ২০১৩-১৪ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফর করে। ৩১ অক্টোবর, ২০১৩ থেকে ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত এ সফরের ব্যাপ্তিকাল। সনাতনী ঐতিহ্য বজায় রেখে অ্যাশেজ সিরিজে ৫টি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও, ৫টি একদিবসীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও ৩টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হয়।
২০১৩-১৪ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অস্ট্রেলিয়া সফর | |||
---|---|---|---|
অস্ট্রেলিয়া | ইংল্যান্ড | ||
তারিখ | ৩১ অক্টোবর, ২০১৩ – ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ | ||
অধিনায়ক |
মাইকেল ক্লার্ক (টেস্ট এবং ওডিআই) জর্জ বেইলি (টি২০আই) |
অ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট এবং ওডিআই) স্টুয়ার্ট ব্রড (টি২০আই) | |
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৫–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | ডেভিড ওয়ার্নার (৫২৩) | কেভিন পিটারসন (২৯৪) | |
সর্বাধিক উইকেট | মিচেল জনসন (৩৭) | স্টুয়ার্ট ব্রড (২১) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় |
কম্পটন-মিলার পদক: মিচেল জনসন (অস্ট্রেলিয়া) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৫ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৪–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | আরন ফিঞ্চ (২৫৮) | ইয়ন মর্গ্যান (২৮২) | |
সর্বাধিক উইকেট | জেমস ফকনার (১১) | বেন স্টোকস (১০) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | আরন ফিঞ্চ (অস্ট্রেলিয়া) | ||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৩–০ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | ক্যামেরন হোয়াইট (১৭৪) | রবি বোপারা (৭৫) | |
সর্বাধিক উইকেট | নাথান কোল্টার-নিল (৭) | স্টুয়ার্ট ব্রড (৪) |
দলের সদস্য
সম্পাদনা২১ ডিসেম্বর, ২০১৩ তারিখে আকস্মিকভাবে গ্রেম সোয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।[১] সোয়ানের অবসরের দুইদিন পর লেগ-স্পিনার স্কট বর্থউইক এবং অফ-স্পিনার জেমস ট্রেডওয়েলকে দলে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[২]
± পরে যোগদান
প্রস্তুতিমূলক খেলা
সম্পাদনাপ্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট: ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ ব ইংল্যান্ড
সম্পাদনা৩১ অক্টোবর - ২ নভেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ
|
ব
|
|
- ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট: অস্ট্রেলিয়া এ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা৬-৯ নভেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
- বৃষ্টিজনিত কারণে ২য় ও ৩য় দিন খেলা সম্ভব হয়নি।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আমন্ত্রিত একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা১৩-১৬ নভেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আমন্ত্রিত একাদশ
|
ব
|
|
- ইংল্যান্ড একাদশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
দুই-দিনের ক্রিকেট: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা২৯-৩০ নভেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ব
|
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ
| |
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া চেয়ারম্যান একাদশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৫০-ওভারের খেলা: প্রধানমন্ত্রী একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনাটেস্ট সিরিজ
সম্পাদনা১ম টেস্ট
সম্পাদনা২১-২৫ নভেম্বর
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অস্ট্রেলিয়ার জর্জ বেইলি’র টেস্ট অভিষেক ঘটে।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে কেভিন পিটারসন নিজস্ব শততম টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন।
- অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ব্র্যাড হাড্ডিন তার ৫০তম টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
২য় টেস্ট
সম্পাদনা৫-৯ ডিসেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ১ম দিনে বৃষ্টির কারণে লাঞ্চের পূর্বে ১৪.২ ওভার খেলা সম্ভব হয়; পরবর্তীতে দিনের শেষভাগে তা পুষিয়ে নেয়া হয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে বেন স্টোকসের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
৩য় টেস্ট
সম্পাদনা১৩-১৭ ডিসেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অ্যালাস্টেয়ার কুক (ইংল্যান্ড) শততম টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
- মাইকেল ক্লার্ক (অস্ট্রেলিয়া) শততম টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
৪র্থ টেস্ট
সম্পাদনা২৬-৩০ ডিসেম্বর ২০১৩
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মন্টি প্যানেসার (ইংল্যান্ড),[১০] শেন ওয়াটসন ও পিটার সিডল (উভয়ে অস্ট্রেলিয়া) ৫০তম টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
- প্রথম দিন ৯১,০৯২ জন দর্শক মাঠে উপস্থিত হন যা যে-কোন টেস্ট ম্যাচের জন্য নতুন বিশ্বরেকর্ড।[১১]
৫ম টেস্ট
সম্পাদনা৩-৭ জানুয়ারি ২০১৪
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে গ্যারি বল্যান্স, স্কট বর্থউইক এবং বয়েড র্যাঙ্কিনের টেস্ট অভিষেক ঘটে।
পরিসংখ্যান
সম্পাদনা- সর্বাধিক রান[১২]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | রান | গড় | সর্বোচ্চ রান |
---|---|---|---|---|
ডেভিড ওয়ার্নার | ৫ | ৫২৩ | ৫৮.১১ | ১২৪ |
ব্র্যাড হাড্ডিন | ৫ | ৪৯৩ | ৬১.৬২ | ১১৮ |
ক্রিস রজার্স | ৫ | ৪৬৩ | ৪৬.৩০ | ১১৯ |
মাইকেল ক্লার্ক | ৫ | ৩৬৩ | ৪০.৩৩ | ১৪৮ |
শেন ওয়াটসন | ৫ | ৩৪৫ | ৩৮.৩৩ | ১০৩ |
বোলিং
সম্পাদনা- সর্বাধিক উইকেট[১৩]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | উইকেট | প্রদেয় রান | গড় | সেরা বোলিং |
---|---|---|---|---|---|
মিচেল জনসন | ৫ | ৩৭ | ৫১৭ | ১৩.৯৭ | ৭/৪০ |
রায়ান হ্যারিস | ৫ | ২২ | ৪২৫ | ১৯.৩১ | ৫/২৫ |
স্টুয়ার্ট ব্রড | ৫ | ২১ | ৫৭৮ | ২৭.৫২ | ৬/৮১ |
নাথান লায়ন | ৫ | ১৯ | ৫৫৮ | ২৯.৩৬ | ৫/৫০ |
পিটার সিডল | ৫ | ১৬ | ৩৮৬ | ২৪.১২ | ৪/৫৭ |
অর্জনসমূহ
সম্পাদনা- অস্ট্রেলিয়া
- শেন ওয়াটসন ১ম টেস্টের ১ম ইনিংসে ৩,০০০ রান অতিক্রম করেন।[১৪]
- ডেভিড ওয়ার্নার ১ম টেস্টের ২য় ইনিংসে নিজস্ব ৪র্থ টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।[১৫]
- মাইকেল ক্লার্ক ১ম টেস্টের ২য় ইনিংসে নিজস্ব ২৫তম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।[১৬]
- মাইকেল ক্লার্ক ২য় টেস্টের ১ম ইনিংসে নিজস্ব ২৬তম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।
- ব্র্যাড হাড্ডিন ২য় টেস্টের ১ম ইনিংসে নিজস্ব ৪র্থ টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।
- মাইকেল ক্লার্ক-ব্র্যাড হাড্ডিন ২য় টেস্টের ২য় ইনিংসে অ্যাডিলেড ওভালে ৬ষ্ঠ উইকেট ২০০ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[১৭]
- অস্ট্রেলিয়া ২য় টেস্টের ১ম ইনিংসে ১২টি ছক্কা হাঁকায় ও যে-কোন অ্যাশেজের ইনিংসের ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড ভঙ্গ করে।[১৭]
- স্টিভ স্মিথ ৩য় টেস্টের ১ম ইনিংসে নিজস্ব ২য় টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।
- ডেভিড ওয়ার্নার ৩য় টেস্টের ২য় ইনিংসে নিজস্ব ৫ম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।
- শেন ওয়াটসন ৩য় টেস্টের ২য় ইনিংসে নিজস্ব ৪র্থ টেস্ট সেঞ্চুরি করেন।
- জর্জ বেইলি ৩য় টেস্টের ২য় ইনিংসে এক ওভারে ২৮ রান সংগ্রহ করে ব্রায়ান লারা’র বিশ্বরেকর্ডের সমতুল্য হন।[১৮]
- ইংল্যান্ড
- ক্রিস ট্রেমলেট ১ম টেস্টের ১ম ইনিংসে স্টিভ স্মিথকে আউট করে নিজস্ব ৫০তম উইকেট লাভ করেন।
- গ্রেম সোয়ান ১ম টেস্টের ২য় ইনিংসে জর্জ বেইলিকে আউট করে নিজস্ব ২৫০তম উইকেট লাভ করেন।
- বেন স্টোকস ১ম টেস্টের ২য় ইনিংসে মাইকেল ক্লার্ককে আউট করার মাধ্যমে প্রথম টেস্ট উইকেট লাভ করেন।
- কেভিন পিটারসন ৩য় টেস্টের ১ম ইনিংসে ৮,০০০ রান অতিক্রম করেন।
- বেন স্টোকস ৩য় টেস্টের ২য় ইনিংসে অভিষেক সেঞ্চুরি করেন।
ওডিআই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
২য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৩য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৪র্থ ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৫ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিসংখ্যান
সম্পাদনা- সর্বাধিক রান[১৯]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | রান | গড় | সর্বোচ্চ রান |
---|---|---|---|---|
ইয়ন মর্গ্যান | ৫ | ২৮২ | ৫৬.৪০ | ১০৬ |
আরন ফিঞ্চ | ৫ | ২৫৮ | ৫১.৬০ | ১২১ |
ইয়ান বেল | ৫ | ২০৭ | ৪১.৪০ | ৬৮ |
শন মার্শ | ৪ | ১৭৭ | ৫৯.০০ | ৭১* |
জস বাটলার | ৫ | ১৬৩ | ৪০.৭৫ | ৭১ |
বোলিং
সম্পাদনা- সর্বাধিক উইকেট[২০]
খেলোয়াড়ের নাম | খেলার সংখ্যা | উইকেট | প্রদেয় রান | গড় | সেরা বোলিং |
---|---|---|---|---|---|
জেমস ফকনার | ৫ | ১১ | ২৮০ | ৬.০৮ | ৪/৬৭ |
বেন স্টোকস | ৫ | ১০ | ২৪২ | ৫.৭৬ | ৪/৩৮ |
নাথান কোল্টার-নিল | ৫ | ১০ | ২৪৯ | ৫.০৮ | ৩/৩৪ |
টিম ব্রেসনান | ৫ | ৭ | ২৫৮ | ৫.৮৮ | ৩/৪৫ |
ক্লিন্ট ম্যাককে | ৩ | ৬ | ১৪১ | ৪.৮৬ | ৩/৩৬ |
অর্জনসমূহ
সম্পাদনা- অস্ট্রেলিয়া
- ১৯৮৩ সালে গ্রাহাম ইয়ালপের পর প্রথম ভিক্টোরিয়ান হিসেবে আরন ফিঞ্চ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ১ম একদিনের আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি করেন।[২১]
- ১ম একদিনের আন্তর্জাতিকে ফিঞ্চ-ওয়ার্নার প্রথম উইকেট জুটিতে ১৬৩ রান করেন যা একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ডসংখ্যক রান সংগ্রহ।[২১]
- ইংল্যান্ড
টি২০আই সিরিজ
সম্পাদনা১ম টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ক্রিস লিন ও জেমস মুইরহেডের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।
২য় টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
৩য় টি২০আই
সম্পাদনাব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ইংল্যান্ডের পক্ষে ক্রিস জর্দানের টি২০আই অভিষেক ঘটে।
সম্প্রচার
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Ashes 2013-14: England bowler Graeme Swann announces he is to retire from international cricket"। The Daily Telegraph। ২১ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "England call up Scott Borthwick & James Tredwell"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ গ "England tour of India, 2013/14 / Squads"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Australia v England Test Series, 2013/14: Australia Test Squad"। ESPNcricinfo। ১২ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Australia v England Test Series, 2013/14: England Test Squad"। ESPNcricinfo। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Australia v England ODI series 2013/14: Australia One-Day Squad"। ESPNcricinfo।
- ↑ "Australia v England ODI series 2013/14: England One-Day Squad"। ESPNcricinfo।
- ↑ "Australia v England T20I series 2013/14: Australia T20I Squad"। ESPNcricinfo।
- ↑ "Australia v England T20I series 2013/14: England T20I Squad"। ESPNcricinfo।
- ↑ Hoult, Nick (২৩ ডিসেম্বর ২০১৩)। "The Ashes 2013-14: England spinner Monty Panesar feared Test career was over"। Telegraph.co.uk। Telegraph Media Group। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "The Ashes: MCG posts record attendance on day one of Boxing Day Test"। ABC News। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Most runs in Ashes"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Most wickets in Ashes"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Watson passes 3,000 Test career runs"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Warner Century contributes to win"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Clarke Century contributes to win"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Clarke, Haddin plump records"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Test matches – Batting records – Most runs off one over"। Cricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০০৯।
- ↑ "Most runs in ODI Series"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "Most wickets in ODI Series"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ ক খ "Finch hundred sets up Australia win Australia v England, 1st ODI, Melbourne"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৪, ২০১৪।
- ↑ Davidson, Darren (২ জুলাই ২০১৩)। "Nine Network to broadcast Ashes on second channel Gem"। The Australian। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ ক খ "Broadcast Partners"। Cricket Australia। ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ "Australia Vs England Ashes Test Series 2013-14 Schedule"। Cricketwa। ২০১৩। ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৩।
- ↑ Martin, Chris (২১ নভেম্বর ২০১৩)। "How to get free live coverage of The Ashes 2013-2014 cricket: England vs Australia"। Tech Advisor। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৩।