খুলনা জেলা
খুলনা জেলা (জাহানাবাদ নামেও পরিচিত) হলো বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা। অবস্থানগত কারণে এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] খুলনা জেলা আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা। এটির জেলা শহর হলো খুলনা বিভাগের সদর দপ্তর। খুলনা জেলার দক্ষিণে অবস্থিত রয়েছে বঙ্গোপসাগর এবং এর নয়নাভিরাম সমুদ্রসৈকত।পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন খুলনা জেলার দক্ষিনের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে অবস্থিত। খুলনা জেলায় রয়েছে দুইটি পৌরসভা এবং একটি সিটি কর্পোরেশন। খুলনা জেলায় উপজেলার সংখ্যা হলো মোট ৯টি। এছাড়া বাংলাদেশের জেলাগুলোর মধ্যে দশম ধনী জেলা হলো খুলনা জেলা[৩]খুলনা জেলার অর্থনীতির অন্যতম প্রভাবক হলো মৎস্য শিল্প যার কারনে জেলাটির গ্রামাঞ্চল জুড়ে ঘের বা মাছ চাষের বড় জলাধার এর আধিক্য বিদ্যমান। এছাড়া জেলাটি শিল্প ইন্ডাস্ট্রি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য প্রসিদ্ধ।
খুলনা জেলা | |
---|---|
জেলা | |
ডাকনাম: জাহানাবাদ | |
নীতিবাক্য: বাঘের গর্জন, সমৃদ্ধি ও অর্জন | |
বাংলাদেশে খুলনা জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২১′ উত্তর ৮৯°১৮′ পূর্ব / ২২.৩৫০° উত্তর ৮৯.৩০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
প্রতিষ্ঠা | ১৮৮১ |
সরকার | |
• জেলা প্রশাসক | খন্দকার ইয়াসির আরেফীন |
আয়তন | |
• মোট | ৪,৩৯৪.৪৫ বর্গকিমি (১,৬৯৬.৭১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২৩ [১]) | |
• মোট | ৩৫,৪৫,০০০ |
• জনঘনত্ব | ৮১০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৮১.৯৯% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৯০০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৪৭ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ইতিহাস
সম্পাদনাঐতিহাসিক ঘটনা প্রায় ৬০০ বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচারক উলুঘ খানজাহান আলি এই জেলায় এসেছিলেন ধর্ম প্রচারের জন্য। তিনি প্রথমে সুন্দরবন এলাকা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তার বসতি স্থাপন করেন এবং বাগেরহাটের আশেপাশের এলাকায় তার শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। স্বদেশী আন্দোলনের প্রচারের জন্য মহাত্মা গান্ধী ১৯২৬ সালে খালিশপুরে আসেন।
পূর্বে খুলনা যশোর জেলার একটি মহাকুমা ছিলো। ১৮৪২ সালে এটি যশোর জেলার মহাকুমা হিসবে প্রতিষ্ঠা পায়। পরবর্তীতে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য ১৮৮১ সালে খুলনাকে আলাদা জেলার মর্যাদা দেওয়া হয়। পরে অবকাঠামো নির্মাণ শেষে ১৮৮২ সালে খুলনা জেলা হিসাবে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। ১২ ডিসেম্বর ১৮৮৪ খুলনা পৌরসভা ঘোষণা করা হয় সালে এবং ১২ ডিসেম্বর ১৯৮৪ সালে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয়। খুলনাকে সিটি কর্পোরেশন হিসেবে ঘোষণা করা হয় ৬ আগস্ট ১৯৯০ সালে।
অবস্থান ও আয়তন
সম্পাদনাখুলনা জেলার উত্তরে যশোর জেলা ও নড়াইল জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে বাগেরহাট জেলা, পশ্চিমে সাতক্ষীরা জেলা।
উপজেলা সমূহ
সম্পাদনাখুলনা জেলার উপজেলাগুলি হলো -
ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ু
সম্পাদনাখুলনা জেলার অবস্থান বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে। এই জেলার জলবায়ু নাতিষীতোষ্ণ। খুলনা জেলায় জনসংখ্যা ২৩৭৮৯৭১; পুরুষ ১২৪৪২২৬, মহিলা ১১৩৪৭৪৫। মুসলিম ১৮২১১১৯, হিন্দু ৫৪০৬৯৩, বৌদ্ধ ১৫৮১৮, খ্রিস্টান ২৮৯ এবং অন্যান্য ১০৫২।
নদ-নদী
সম্পাদনাখুলনা জেলায় রয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নদী। এখানকার নদীগুলো হচ্ছে রূপসা নদী, ভৈরব নদ, শিবসা নদী, পশুর নদী, কপোতাক্ষ নদ, নবগঙ্গা নদী, চিত্রা নদী, পশুর নদী, আঠারোবাঁকি নদী, ভদ্রা নদী, বুড়িভদ্রা নদী, শৈলমারী নদী, কাজিবাছা নদী, ডাকাতিয়া নদী, শাকবাড়িয়া নদী, কাঁকরী নদী, ঝপঝপিয়া নদী, তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী, অর্পণগাছিয়া নদী, কুঙ্গা নদী, মারজাত নদী, মানকি নদী, বল নদী, নলুয়া নদী, ঘনরাজ নদী।[৪][৫][৬]
শিক্ষা
সম্পাদনাশিক্ষার দিক থেকে পদ্মার এপারের একুশ জেলার আস্থার কেন্দ্র হলো খুলনা। বাংলাদেশের যেসব জেলা শিক্ষার দিক থেকে সমৃদ্ধ তাদের মধ্যে খুলনা জেলা অন্যতম। বাংলাদেশের বিখ্যাত কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান এই জেলায়। খুলনায় একটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়,একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এছাড়া রয়েছে স্বনামধন্য কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। খুলনা জেলার উল্লেখযোগ্য অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্য রয়েছে:
- মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল খুলনা
- খুলনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
- জাহানাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
- বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল এন্ড কলেজ, খুলনা
- খুলনা পাবলিক কলেজ
- গভ. ল্যাবরেটরি হাই স্কুল, খুলনা
- খুলনা জিলা স্কুল
- খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল ও কেসিসি উইমেন্স কলেজ
- সরকারি দৌলতপুর মুহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- সরকারি করোনেশন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়
- মন্নুজান সরকারি বালিকা বিদ্যালয়
- সরকারি ব্রজলাল কলেজ
- পাইকগাছা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- পাইকগাছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- লক্ষ্মীখোলা কলেজিয়েট স্কুল
- আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ
- সরকারি হাজী মুহাম্মদ মুহসিন কলেজ, খুলনা
- খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ
- সরকারি সুন্দরবন আদর্শ কলেজ
- সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ
- সরকারি পাইওনিয়ার মহিলা কলেজ, খুলনা
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শিরোমনি, খুলনা
- খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- খুলনা মেডিকেল কলেজ
- শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা
খুলনা জেলায় শিক্ষার হার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড় হার ৫৭.৮১%; পুরুষ ৬৩.২৬%, মহিলা ৫১.৮৩%। সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে খুলনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭,মেডিকেল কলেজ ৩ সহ আরও বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিদ্যমান।
অর্থনীতি
সম্পাদনামূলত কৃষির পাশাপাশি শিল্প নির্ভর অর্থনীতি গড়ে উঠেছে এখানে। এখানে রয়েছে সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি মাছ উৎপাদন কেন্দ্র, জুট মিল, লবণ ফ্যাক্টরি, বাংলাদেশের বাসমতী 'বাংলামতি' ধান উৎপাদন প্রভৃতি।
জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৩৪.৯০%, অকৃষি শ্রমিক ৬.২২%, শিল্প ৩.৫১%, ব্যবসা ১৯.৬০%, পরিবহণ ও যোগাযোগ ৫.১৭%, চাকরি ১৮.২৭%, নির্মাণ ১.৯৯%, ধর্মীয় সেবা ০.২১%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.৭৮% এবং অন্যান্য ৯.৩৫%।
সংস্কৃতি
সম্পাদনাজারি, সারি, কীর্তন, গাজীর গান, হালুই গান, মনসার ভাসান, ভাটি পূজার গান উল্লেখযোগ্য। কাবাডি, গোল্লললাছুট, হাডুডু, ঘোড়দৌড়, কানামাছি, লাঠিখেলা, কুস্তি, ডাংগুটি, নৌকাবাইচ, বাঘবন্দি, জোড়-বিজোড় প্রভৃতি খেলা এ অঞ্চলে এখনও প্রচলিত। বিভিন্ন নাট্যগোষ্ঠীর নাট্যচর্চাও এখানে পরিলক্ষিত হয়।
পর্যটন স্থান
সম্পাদনা- পৃথিবীর বৃহত্তম উপকূলীয় বনভূমি সুন্দরবন, খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা
- খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর, খুলনা
- বনবিলাস চিড়িয়াখানা, খুলনা
- রূপসা নদী
- বিশ্বকবি রবিন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি, দক্ষিণ ডিহি, ফুলতলা, খুলনা
- আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় এর জন্ম স্থান, পাইকগাছা থানা, খুলনা
- রূপসা সেতু, খুলনা
- ধর্ম সভা আর্য মন্দির, খুলনা
- শহীদ হাদিস পার্ক ভাষাস্মৃতি শহীদ মিনার, খুলনা
- গল্লামারি বধ্যভূমি শহীদস্মৃতি সৌধ, খুলনা
- জাতিসংঘ শিশুপার্ক, শান্তিধাম মোড়, খুলনা
- ধামালিয়া জমিদার বাড়ি
- মসজিদকুড় ঐতিহাসিক পীর মসজিদ, কয়রা, খুলনা
স্থানীয় পত্র-পত্রিকা
সম্পাদনাখুলনা থেকে যে সমস্ত প্রত্রিকা প্রকাশিত হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- ডেইলী ট্রিবিউন
- দৈনিক জন্মভূমি
- দৈনিক পূর্বাঞ্চল
- দৈনিক প্রবাহ
- দৈনিক খুলনা
- দৈনিক অনির্বাণ
- দৈনিক জনবার্তা
- দৈনিক তথ্য
- দৈনিক রাজপথের দাবী
- দৈনিক সত্যখবর
- দৈনিক হিযবুল্লা
- দৈনিক পাঠকের কাগজ
- দৈনিক যুগের সাথী
- দৈনিক কালান্তর
- দৈনিক বিশ্ববার্তা
- ডেইলী মেইল
- খুলনাপিডিয়া
- বর্তমান সাময়িকী
- দৈনিক পুরুষোত্তমদ্যুতি
- দৈনিক জনভেরী
- দৈনিক পদধ্বনি
- দৈনিক রূপসা
- দৈনিক ছায়াপথ
- দৈনিক গণবাণী
- অবলুপ্ত সাময়িকী
- দৈনিক ইত্যাদি
- দৈনিক দেশকাল
- দৈনিক শিকড়
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
সম্পাদনা- খান জাহান আলী (১৩৬৯ - ২৫ অক্টোবর ১৪৫৯)–ইসলাম ধর্ম প্রচারক ও বাগেরহাটের স্থানীয় শাসক।
- রোমান সানা–ক্রীড়াবিদ।
- আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় (২ আগস্ট ১৮৬১ - ১৬ জুন ১৯৪৪)–প্রখ্যাত বাঙালি রসায়নবিদ, বিজ্ঞান শিক্ষক, দার্শনিক, কবি।
- মৃণালিনী দেবী (মার্চ ১৮৭৪ - ২৩ নভেম্বর ১৯০২)–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহধর্মিনী।
- রসিকলাল দাস (১৮৯৯ - ৩ আগস্ট ১৯৬৭)–ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
- অতুল সেন (মৃত্যুঃ ৫ আগস্ট ১৯৩২)–ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী।
- অনুজাচরণ সেন (জুন ১৯০৫ - ২৫ আগস্ট ১৯৩০)–ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী;
- বিষ্ণু চট্টোপাধ্যায় (এপ্রিল ১৯১০ - ১১ এপ্রিল ১৯৭১)–জমিদারতন্ত্র বিরোধী কৃষক আন্দোলনের ঐতিহাসিক নেতা ও সাম্যবাদী রাজনীতিবিদ।
- শিবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (১১ জুলাই, ১৮৯৭ - ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২)–শ্রমিক নেতা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী।
- শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস–সাবেক সাংসদ, শিক্ষাবিদ এবং ইসলামি রাজনীতিবিদ।
- শেখ রাজ্জাক আলী (২৮ আগস্ট ১৯২৮ - ৭ জুন ২০১৫)–খ্যাতনামা রাজনীতিবিদ ও্ জাতীয় সংসদের সাবেক স্পীকার।
- শেখ হারুনুর রশীদ–বর্ণাঢ্য রাজনীতিবিদ ও সাবেক বিরোধী দলীয় হুইপ।
- এস এম মোস্তফা রশিদী সুজা–খ্যাতনামা রাজনীতিবিদ ও সাবেক হুইপ।
- নারায়ণ চন্দ্র চন্দ–মন্ত্রী , মৎস ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়।
- আবেদ খান (জন্মঃ ১৬ এপ্রিল ১৯৪৫)–সাংবাদিক ও কলাম-লেখক।
- ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭ - ৬ মার্চ ২০১৮)–প্রখ্যাত ভাস্কর।
- তানভীর মোকাম্মেল (১৯৫৫)–চলচ্চিত্র পরিচালক।
- এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ (১ ডিসেম্বর ১৯৬৩)–১৭তম বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান।
- ওমর সানী (৬ মে ১৯৬৯)–চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- মৌসুমী (১১ নভেম্বর ১৯৭৩)–চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
- আব্দুস সালাম মুর্শেদী–বাংলাদেশের সাবেক জাতীয় দলের ফুটবল খেলোয়াড় এবং উদ্যোক্তা।
- নাহিদুল ইসলাম–ক্রিকেট খেলোয়ার।
- শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ (১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ - ২৯ অক্টোবর ২০১৩)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
- আব্দুর রাজ্জাক (১৫ জুন ১৯৮২)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
- এনামুল হক (১৬ ডিসেম্বর ১৯৯২)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার, উইকেট-রক্ষক এবং ডানহাতি ব্যাটসম্যান।
- মানজারুল ইসলাম রানা (৪ মে ১৯৮৪ - ১৬ মার্চ ২০০৭)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
- মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান (২ ডিসেম্বর ১৯৮৬)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
- সৌম্য সরকার–বাংলাদেশী ক্রিকেটার এবং ওপেনিং ব্যাটসম্যান।
- মেহেদী হাসান (২৫ অক্টোবর ১৯৯৭)–বাংলাদেশী ক্রিকেটার, ডান-হাতি অফ ব্রেক এবং ব্যাটসম্যান।
- সালমা খাতুন (১ অক্টোবর ১৯৯০)–বাংলাদেশী মহিলা ক্রিকেটার।
- রুমানা আহমেদ (২৯ মে ১৯৯১)–বাংলাদেশী মহিলা ক্রিকেটার।
- আয়শা রহমান (১৪ জানুয়ারি ১৯৮৪)–বাংলাদেশী মহিলা ক্রিকেটার।
- জাহানারা আলম (১ এপ্রিল ১৯৯৩)–বাংলাদেশী মহিলা ক্রিকেটার।
- শুকতারা রহমান।
- মোহাম্মদ আবদুল গাফফার হালদার–বীর উত্তম।
- ওয়াহিদা আক্তার–সচিব।
- ড. মশিউর রহমান–মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা।
- প্রমদাচরণ সেন (১৮৫৯ – ১৮৯০)–শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক।
- মোস্তাফিজুর রহমান–বাংলাদেশের সচিব।
- শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায়–গীতিকার, সাহিত্যিক।
- শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়–প্রখ্যাত সাহিত্যিক।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "আদমশুমারী" (পিডিএফ)। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৬।
- ↑ "জেলাগুলোর শ্রেণি হালনাগাদ করেছে সরকার"। বাংলানিউজ২৪। ১৭ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ টেমপ্লেট:সংবার উদ্ধৃতি
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৮৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬০৯। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।