আঠারোবাঁকি নদী
আঠারোবাঁকি নদী বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের খুলনা ও নড়াইল জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি নদী। আঠারোটি বাঁকে নদীটি প্রবাহিত হয় বলে নদীটির নাম হয়েছে আঠারোবাঁকি নদী।[১][২] বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক আঠারোবাঁকি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ১।[৩]
আঠারোবাঁকি নদী | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | বাংলাদেশ |
অঞ্চল | খুলনা বিভাগ, খুলনা জেলা |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
উৎস | মধুমতি নদী |
মোহনা | রূপসা নদী |
দৈর্ঘ্য | ৫৯ কিলোমিটার (৩৭ মাইল) |
প্রবাহ
সম্পাদনাআঠারোবাঁকি নদীটি নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার পাহাড়ভাঙ্গা ইউনিয়নে প্রবহমান মধুমতি নদী থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। অতপর এই নদীর জলধারা বাগেরহাট ও খুলনা জেলার সীমানা পৃথক করে মোল্লাহাট উপজেলার গাংনী, তেরখাদা উপজেলার ছাগলাদহ ইউনিয়ন-এর নিকট কাটাখালী নদী মিলিত স্রোত রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ও নৈহাটি ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে খুলনা জেলার রূপসা উপজেলার ওয়ার্ড নং ২১-এ রূপসা নদীতে পতিত হয়েছে।[৩]
অবস্থা
সম্পাদনাআঠারবাঁকি নদীটি দিয়ে জাহাজ চলাচল করলেও বর্তমানে নদীটি মৃতপ্রায়। নদীটির বৃহৎ অংশ খুলনা জেলার তেরখাদা ও বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত। দুই উপজেলার সীমানা নির্ধারণকারী মৃতপ্রায় এই নদীটি বর্তমান সরকার পুনঃখননের কাজ ইতোমধ্যে শুরু করেছে।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "খুলনার নদ-নদী"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪।
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ১২৪-১২৫।
- ↑ ক খ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ১৬। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।
বাংলাদেশের নদী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |