পাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশন
পাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এটি ১৮৮৪ সালে ব্রিটিশ রাজ আমলের প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এখানে ১৯২৪ সালে মিটারগেজ লাইন হতে ব্রডগেজ লাইন স্থাপন করা হয়। পাঁচবিবি একটি সীমান্ত নিকটবর্তী উপজেলা, বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিলি স্থলবন্দর পাঁচবিবির উপজেলার খুব কাছে অবস্থিত। পাঁচবিবি রেলস্টেশনের পূর্ববর্তী জয়পুরহাট রেলস্টেশন এবং পরবর্তী হিলি রেলস্টেশন। তাই ভারত,নেপাল এবং ভুটান যেতে চায় এমন অনেক যাত্রী রেলপথে পাঁচবিবি স্টেশনে আসেন। তারা এই স্টেশন থেকে রেলপথে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে হিলিতেও যেতে পারেন। এটি বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল এর অধীনে পরিচালিত ।
পাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
রেলওয়ে স্টেশন | |
![]() পাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশনে দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেন | |
অবস্থান | জয়পুরহাট জেলা![]() |
স্থানাঙ্ক | ২৫°১১′২১″ উত্তর ৮৯°০১′১৭″ পূর্ব / ২৫.১৮৯১° উত্তর ৮৯.০২১৩° পূর্ব |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | চিলাহাটি–পার্বতীপুর–সান্তাহার–দর্শনা লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ২ |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | সাধারণ |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | তৃতীয় শ্রেণি |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৮৪ |
অবস্থান | |
![]() |
ইতিহাস
সম্পাদনাএটি ১৮৮৪ সালে চালু করা হয়। পাঁচবিবি উপজেলায় মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী দীর্ঘদিন যাবৎ বসবাস করায় এই স্টেশনটি ভাসানীর স্মৃতি বিজড়িত একটি স্টেশন। তাছাড়া কৃষি প্ৰধান এ এলাকার কৃষকের উৎপাদিত পণ্য ট্রেনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যায়। এছাড়া এ রেলপথ দিয়ে পাঁচবিবি উপজেলার পাশ্ববর্তী ঘোড়াঘাট, গোবিন্দগঞ্জ ও হিলি(হাকিমপুর) উপজেলার অনেক যাত্রী, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী ঢাকা, রাজশাহী, খুলনাসহ বিভিন্নস্থানে যাতয়াত করে।
এ কারণে সকল আন্তনগর ট্রেনের যাত্রা বিরতি সহ স্টেশনটিকে মডেলে স্টেসনে রূপান্তর করার দাবি জানানো হয়।
পরিষেবা
সম্পাদনাপাঁচবিবি রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসব ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো: