নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: CCU, আইসিএও: VECC) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দমদমে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা মূলত কলকাতা মহানগর অঞ্চলে পরিষেবা প্রদান করে। এটি শহরের কেন্দ্র থেকে আনুমানিক ১৫ কিলোমিটার (৯.৩ মা) দূরে অবস্থিত। ১৯৯৫ সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক বিশিষ্ট নেতা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে বিমানবন্দরটি নামকরণের পূর্বে এটি দমদম বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিলো, যদিও স্থানীয়ভাবে এটি কলকাতা বিমানবন্দর নামে অধিক পরিচিত। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে উদ্বোধিত কলকাতা বিমানবন্দরটি ভারতের পূরাতন বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সরকারি | ||||||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | কলকাতা মহানগর অঞ্চল | ||||||||||||||
অবস্থান | যশোর রোড, দমদম, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | ||||||||||||||
চালু | ১৯২৪ | ||||||||||||||
যে হাবের জন্য | |||||||||||||||
মনোনিবেশ শহর | |||||||||||||||
নির্মিত | ক্যালকাটা অ্যারোড্রোম হিসাবে ১৯০০-এর দশকের গোড়ার দিকে | ||||||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ১৬ ফুট / ৫ মিটার | ||||||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২°৩৯′১৭″ উত্তর ০৮৮°২৬′৪৮″ পূর্ব / ২২.৬৫৪৭২° উত্তর ৮৮.৪৪৬৬৭° পূর্ব | ||||||||||||||
ওয়েবসাইট | কলকাতা বিমানবন্দর | ||||||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
পরিসংখ্যান (এপ্রিল ২০২০-মার্চ ২০২১) | |||||||||||||||
ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ | |||||||||||||||
| |||||||||||||||
১,৬৪১ একর (৬৬৪ হেক্টর) এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, কলকাতা বিমানবন্দর দেশের পূর্ব অংশে বিমান পরিবহনের বৃহত্তম কেন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গে পরিচালিত দুটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর একটি এবং অন্যটি বাগডোগরা। বিমানবন্দরটি ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ২২ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহনে সক্ষম হওয়ায় দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু ও চেন্নাইয়ের পরে যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে ভারতের পঞ্চম-ব্যস্ততম বিমানবন্দরে পরিণত হয়। বিমানবন্দরটি উত্তর-পূর্ব ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, চীন ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দুবাই, আবু ধাবি ও দোহার উড়ানের জন্য একটি প্রধান কেন্দ্র। ২০১৪ ও ২০১৫ সালে, কলকাতা বিমানবন্দরটি এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ উন্নত বিমানবন্দর শিরোপা অর্জন করে।
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রারম্ভিক ইতিহাস
সম্পাদনাঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ক্যালকাটা এরোড্রোম হিসাবে বর্তমান নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়।কলকাতা বিমানবন্দরটি ঐতিহ্যগতভাবে ইউরোপ থেকে ইন্দোচীন ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিমান পথের কৌশলগত যাত্রাবিরতি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।[৪] ডাকোটা ৩ হ'ল বিমানবন্দরে অবতরণকারী প্রথম বিমান।[৫] ১৯২৪ সালে, কেএলএল বিমানসংস্থাটি কলকাতায় তাদের আমস্টারডাম-বতভিয়া (জাকার্তা) রুটের অংশ হিসাবে কলকাতায় নির্ধারিত অবতরণ শুরু করে।[৬][৭][৮] একই বছরে, কোনও বিমান বাহিনী কর্তৃক প্রথম বিশ্ব-পরিভ্রমণ অভিযানের অংশ হিসাবে রয়েল এয়ার ফোর্স একটি বিমান কলকাতায় অবতরণ করে।[৯][১০][১১]
দমদমে রয়্যাল আর্টিলারির পাশের একটি খোলা মাঠ নিয়ে বিমানবন্দর শুরু হয়।[১১][১২][১৩][১৪] বাংলার গভর্নর স্যার স্ট্যানলি জ্যাকসন ১৯২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দমদম/ক্যালকাটা এরোড্রোমে বেঙ্গল ফ্লাইং ক্লাবটি খোলেন।[১৫] ১৯৩০ সালে সারা বছর ধরে বিমান ক্ষেত্রটি ব্যবহারের উপযোগী করে গড়ে তোলা হয়[১৬] এবং অন্যান্য বিমানসংস্থা বিমানবন্দরটি ব্যবহার করতে শুরু করে। এয়ার ওরিয়েন্ট প্যারিস-সাইগন রুটের অংশ হিসাবে কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ শুরু করে[১৭] এবং ইম্পেরিয়াল এয়ারওয়েজ ১৯৩৩ সালে কলকাতা বিমানবন্দর হয়ে লন্ডন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যাত্রা শুরু করে।[৮][১৮][১৯] ১৯৩৭ সালে, এমেলিয়া ইয়ারহার্ট সহ অনেক আজ্ঞাবাহী বিমান এই বিমানবন্দর পার করেছে।[২০][২১][২২]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কলকাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, ১৯৪২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি এয়ার ফোর্সের ৭ম বোম্বারমেন্ট গ্রুপ বার্মার বিরুদ্ধে যুদ্ধ অভিযানে এই বিমানবন্দর থেকে বি-৪২ লিবারেটর বোমা নিয়ে উড়ে যেত। বিমানবন্দরটি এয়ার ট্রান্সপোর্ট কমান্ডের জন্য একটি মালবাহী বন্দর হিসেবে এবং দশম বিমানবাহিনীর যোগাযোগ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হতো।[১১][২৩]
স্বাধীনতা-উত্তর
সম্পাদনাদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কলকাতা বিমানবন্দরে যাত্রী পরিষেবা বৃদ্ধি পায়। এই সময় ব্রিটিশ ওভারসিজ এয়ারওয়েজ কর্পোরেশন (বিওএসি) লন্ডন থেকে কলকাতা রুটের বিশ্বের প্রথম জেট-চালিত যাত্রী বিমান, ডি হাভিল্যান্ড কমেট-এর পরিচালনা শুরু করে।[১০][২৪][২৫] এছাড়া ১৯৬৪ সালে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স কারাভেল জেট বিমান ব্যবহার করে কলকাতা থেকে দিল্লি পথে প্রথম ভারতীয় অন্তর্দেশীয় জেট পরিষেবা চালু করে।[২৬] ১৯৪০ ও ১৯৬০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে এয়ারফ্লোট,[২৭] এয়ার ফ্রান্স,[২৮] এলিতালিয়া,[২৯] ক্যাথে প্যাসিফিক,[৩০] জাপান এয়ারলাইন্স,[৩১] ফিলিপাইন এয়ারলাইন্স,[৩২] কেএলএম,[৩৩] প্যান অ্যাম,[৩৪] কোয়ান্টাস,[৩৫] লুফথানসা,[৩৬] সুইসাইর[৩৩] এবং এসএএস[৩৭]-এর মতো বৃহত্তম বিমান সংস্থাগুলি কলকাতা থেকে উড়ান পরিষেবা শুরু করে।
উনবিংশ শতাব্দীর ষাটের দশকে কলকাতায় দীর্ঘতর বিমানের প্রবর্তন এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বিমানসংস্থাগুলি তাদের উড়ান পরিষেবা বন্ধ করে দেয়। ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কলকাতায় উদ্বাস্তু ও রোগী উভয়েরই ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটেছিল, যার ফলে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে আরো অনেক বিমান সংস্থার পরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৭৫ সালে বিমানবন্দরটি ভারতের প্রথম উৎকৃষ্ট কার্গো টার্মিনাল পরিষেবা শুরু করে।[৩৮]
উনবিংশ শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকে ভারতীয় বিমান পরিবহন শিল্পে জেট এয়ারওয়েজ ও এয়ার সাহারার মতো নতুন বিমান সংস্থাগুলির আগমনের ফলে কলকাতা বিমানবন্দর নতুন ভাবে বিকশিত হওয়া শুরু করে। আন্তর্জাতিক টার্মিনালটি কে টার্মিনাল ১ হিসাবে চিহ্নিত করে ১৯৯৫ সালে অভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবার জন্য টার্মিনাল ২ উদ্বোধন করা হয় এবং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে এই বিমানবন্দরটি নামাঙ্কিত করা হয়। ২০০০ সালে একটি নতুন আন্তর্জাতিক আগমন কক্ষ চালু করা হয়।[৫][৩৯]
আধুনিকীকরণ
সম্পাদনা২০০৫ সালে, ভারতীয় বিমান খাতে নতুন বিমানসংস্থা স্পাইসজেট, ইন্ডিগো এবং কিংফিশার এয়ারলাইন্স'সহ স্বল্পমূল্যের বিমানসংস্থাগুলির বিকাশ ঘটে। এর ফলে বিমানবন্দরে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পায় নাটকীয়ভাবে। উভয় টার্মিনালে উপচে পড়া ভিড় বিমানবন্দরের বিস্তৃত আধুনিকীকরণ পরিকল্পনাকে বাস্তবায়নের দিকে পরিচালিত করে।[৪০][৪১][৪২]
প্রাথমিকভাবে রানওয়ে ০১এল/১৯আর এর সম্প্রসারণ, দ্রুত প্রস্থানের ট্যাক্সিওয়ে ও পার্কিংয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। রানওয়েটি উত্তর দিকে ৪০০ মিটার (০.২৫ মা) (২,৭৯০ মিটার থেকে ৩,১৯০ মিটার) এবং দক্ষিণে ১,০০০ ফুট (৩০০ মিটার) প্রসারিত করা হয় এবং রাতে ব্যবহারের জন্য সিএটি-১ স্থাপন করা হয়। রানওয়ের উত্তরের প্রান্ত থেকে ৩০ মিটার দূরে অবস্থিত একটি ১১৯ বছরের পুরানো মসজিদ উত্তর দিকে আরও সম্প্রসারণকে সীমাবদ্ধ করে।[৪৩] দীর্ঘ রানওয়ে ০১আর/১৯এল'কে স্বল্প দৃশ্যমানতায় অবতরণ পরিচালনায় সক্ষম করার জন্য ক্যাট-১-কে ক্যাট-২ আইএলএস-এ উন্নীত করা হয়। ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে ঘোষণা করা হয় যে প্রাথমিক রানওয়ের ইনস্ট্রুমেন্ট ল্যান্ডিং সিস্টেমকে ক্যাট-৩আইবিতে উন্নীত করা হবে। এটি ৫০ মিটারের কম দৃশ্যমানতায় উড়ান পরিচালনা করতে সক্ষম। গৌণ রানওয়েটি ক্যাট-২ এ উন্নীত করা কথা বলা হয়। ঘোষণা করা হয় ১৫০ কোটি ডলার ($১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয়ে আধুনিকীকরণ করার কাজ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ থেকে শুরু হবে এবং ২০১৫ সালের মধ্যে শেষ হবে।[৪৪][৪৫]
আধুনিকীকরণ পরিকল্পনায় ২০০৯ সালে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টার, চেক-ইন কিওস্ক এবং অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে ক্যাফে যুক্ত করার সাথে বিমানবন্দরের বিদ্যমান টার্মিনালগুলির কিছু উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে, বিমানবন্দরের টার্মিনালগুলি সম্পূর্ণরূপে প্রতিস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা, পুরানো অভ্যন্তরীণ ব্লক থেকে পৃথক করে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ উভয় গন্তব্যস্থলের উড়ান পরিবেশন করার জন্য টি২ নামে পরিচিত একটি নতুন সংহত টার্মিনালের পরিকল্পনার পুরোপুরি নেতৃত্বদেয়। থাই-ভিত্তিক একটি সংস্থা, ইতালীয়-থাই বিকাশ (আইটিডি) কর্পোরেশন (আইটিডি-আইটিডিসিএম জেভি, আইটিডি এবং আইটিডি সিমেন্টেশন সংস্থা) এবং ১২৫ বছর পুরনো একটি ভাস্কর্য প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরামর্শক - পার্সন্স ব্রিনকারহফ'কে (পিবি) দিল্লি-ভিত্তিক নকশাকার সিক্কা অ্যাসোসিয়েটসের সাথে যুগ্ম ভবনটি নির্মাণের জন্য নিযুক্ত করা হয়। ২০০৮ সালের নভেম্বর মাসে এর নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ২০১১ সালের জুলাই ও ২০১২ সালের আগস্ট মাসের নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর ২০১৩ সালের ২০ ই জানুয়ারী টি২ এর উদ্বোধন করা হয়।[৪৬][৪৭] সাবেক বিমানবন্দর হোটেল 'অশোক'কে প্রতিস্থাপিত করে সেই স্থানে দুটি নতুন পাঁচতারা বিলাসবহুল হোটেল ও একটি শপিংমলে স্থাপন করা হয়।[৩৯][৪৮]
বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয় ২০১৩ সালের ২৩ শে জানুয়ারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১১৬তম জন্মবার্ষিকীর দিনে।[৪৯] তবে ১৬ মার্চ ২০১৩ সালের ১৬ ই মার্চের মধ্যে নতুন টার্মিনালে স্থানান্তর সম্পন্ন করা হয়।[৫০] এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল ২০১৪ ও ২০১৫ সালে বিমানবন্দরটিকে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ উন্নত বিমানবন্দর হিসাবে ভূষিত করে।[৫১][৫২][৫৩][৫৪]
বিমানবন্দর কাঠামো
সম্পাদনারানওয়ে
সম্পাদনাবিমানবন্দরটিতে দুটি সমান্তরাল রানওয়ে রয়েছে, প্রধান রানওয়ে ০১আর/১৯এল প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ টি উড়ান পরিচালনার সক্ষমতা রাখে এবং গৌণ রানওয়ে ০১এল/১৯আর প্রতি ঘণ্টায় ১৫ টি উড়ান পরিচালনার ক্ষমতা রাখে। গৌণ রানওয়েটি ট্যাক্সিওয়ে হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং প্রধান রানওয়েটি মূলত ব্যবহৃত হয়। যখন প্রধান রানওয়ে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ করা থাকলে গৌণ (দ্বিতীয়) রানওয়ে ব্যবহার করা হয়।[৫৫][৫৬]
রানওয়ে সংখ্যা | দৈর্ঘ্য | প্রস্থ | অভিগমন আলো/আইএলেস |
---|---|---|---|
০১এল/১৯আর | ৩,১৯০ মি (১০,৪৭০ ফু) | ৪৬ মি (১৫১ ফু) | ক্যাট ১ / ক্যাট ২ |
০১আর/১৯ এল | ৩,৬২৭ মি (১১,৯০০ ফু) | ৪৬ মি (১৫১ ফু) | ক্যাট ৩-বি / ক্যাট ২ |
হ্যাঙ্গার এবং জ্বালানী ফার্ম
সম্পাদনাবিমানবন্দরে এয়ার ইন্ডিয়া হ্যাঙ্গার পরিচালনা করে এবং ভারত পেট্রোলিয়াম এবং ইন্ডিয়ান অয়েল জ্বালানী সরবরাহকারী হিসাবে কাজ করে। খাদ্য পরিবেশন ব্যবস্থা তাজ-স্যাটস এবং ওবেরয় ফ্লাইট সার্ভিসের মালিকানাধীন।[৫৭][৫৮]
টার্মিনাল
সম্পাদনাবিমানবন্দরের নতুন সুসংহত টার্মিনালটি ২,৩৩,০০০ বর্গমিটার (২৫,১০,০০০ বর্গফুট) জুড়ে বিস্তৃত এবং বার্ষিক ২৫ মিলিয়ন যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম, যা আগের টার্মিনালের পাঁচ মিলিয়ন ধারণক্ষমতার তুলনায় অনেক বেশি। টার্মিনালটি ছয়টি স্তরবিশিষ্ট ও এল-আকারের কাঠামো নিয়ে গঠিত। সিইউটিই (কমন ইউজার টার্মিনাল সরঞ্জাম) প্রযুক্তি ব্যবহৃত ১২৮ টি চেক-ইন কাউন্টার এবং ৭৮ টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার সহ বারোটি শুল্ক কাউন্টার রয়েছে।[৫৯] এয়ার ইন্ডিয়া যাত্রী লাউঞ্জগুলি সরবরাহ কর। টার্মিনালটি ১৮ টি জেট ব্রিজ[৬০] এবং আরও ৫৭ টি দূরবর্তী পার্কিং বে দিয়ে সজ্জিত। সুসংহত টার্মিনাল কমপ্লেক্সে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি ১৮ ফুট লম্বা ব্রোঞ্জের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে।[৬১]
সুসংহত টার্মিনালটি খোলার সাথে সাথে কলকাতা বিমানবন্দরের পুরানো আন্তর্জাতিক ও অন্তঃদেশীয় টার্মিনাল বন্ধ করা হয়। তবে
পুরাতন আন্তর্জাতিক টার্মিনালটি ভবিষ্যতে হজ পরিষেবার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে এবং বর্তমানে সংস্কারাধীন আভ্যন্তরীণ টার্মিনালটি আঞ্চলিক বিমান সংস্থাগুলি ব্যবহার করতে পারে।[৬২] নতুন সংহত টার্মিনালের ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তার কারণে বিদ্যমান অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল থেকে স্বল্প ব্যয়ের উড়ান কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার পূর্ববর্তী প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করা হয় এবং এটি স্বল্প ব্যয়ের অভ্যন্তরীণ বিমান সংস্থাগুলিকে সম্পূর্ণরূপে নতুন সংহত ভবনে স্থানান্তরণ করা ভারতের প্রথম বিমানবন্দর।[৫০][৬৩][৬৪]
এপ্রিল ২০১১ থেকে মার্চ ২০১২ অর্থবছরে, কলকাতা বিমানবন্দরটি ১০.৩ মিলিয়ন যাত্রীকে পরিষেবা প্রদান করে, যার মধ্যে ৮৫% যাত্রী অন্তঃদেশীয় ভ্রমণ করেন।[৬৫] ২০১২ সালের মার্চ মাসে লুফ্টহানজা ফ্রাঙ্কফুর্টের পরিষেবা প্রত্যাহারের ফলে কলকাতা বিমানবন্দর থেকে এশিয়ার বাইরে সরাসরি সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়।[৬৬] তবে ২০১২ সালে অন্যান্য আন্তর্জাতিক ক্রিয়াকলাপ বৃদ্ধি পেয়েছে।[৬৫] নতুন টার্মিনালটি কয়েকটি বিমানসংস্থাকে তাদের রুট বিস্তৃত করে নেটওয়ার্কগুলিতে কলকাতাকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রসারিত করতে আকৃষ্ট করে।[৬৭][৬৮]
২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে, ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিমানবন্দরটির পণ্য-পরিবহনের ক্ষমতাকে উন্নত করে এটিকে ২০১৫-১৬ সাল পর্যন্ত চাহিদা অনুযায়ী পরিষেবা দানে সক্ষম করে তোলে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে আমদানি ও রপ্তানি মূলক আন্তর্জাতিক পণ্য পরিবহনের ২৫ শতাংশ এবং পণ্যের বহির্মুখী পরিবহনের ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। বিমানবন্দরের পণ্যসম্ভার পরিবহনের বৃদ্ধির জন্য শহর থেকে অন্যান্য দেশে অটোমোবাইল যন্ত্রাংশ পরিবহন দায়ী। ২০০৮ সালে নভেম্বরে বিমানবন্দরটিতে পচনশীল পণ্যর (সিপিসি) জন্য পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কেন্দ্র খোলা হয়। সিপিসি-এর আয়তন ৭৪২.৫ মিটার২ (৭,৯৯২ বর্গফুট) এবং বার্ষিক ধারণ ক্ষমতা ১২,০০০ মিলিয়ন টন। ২০০৮ সালের জুনে সিপিসি-র পরীক্ষানিরীক্ষা শুরু হয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রকের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য পণ্য রফতানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এপিইডিএ) সহায়তায় ৬.৭৫ কোটি ($৯,৫০,০০০) অনুদানের সাহায্যে এটি নির্মিত হয়।[৬৯] ২০০৮-০৯ সালে রফতানির পরিমাণ ছিল ২১,৬৮৩ টন, ২০০৯-১০ অর্থবছরে বিমানবন্দরটি ২৩,০৪২ টনেরও বেশি পণ্যসম্ভারের রফতানি পরিচালনা করে। একইভাবে ২০০৯-১০ অর্থবছরে আমদানি পণ্যসম্ভারের পরিমাণ ১৬,৮৬৩ টন থেকে বেড়ে ১৮,৭৩৩ টনে দাঁড়ায়, এই সময়ে দশ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে আমদানি। তবে, ২০০৮-০৯ সালে বিমানবন্দর দ্বারা পরিচালিত পণ্যের মোট পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় ৪.৮% হ্রাস পায়। ২০১৯ সালের ৩রা জুন সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স এই বিমানবন্দরে প্রথম সিঙ্গাপুর থেকে কলকাতায় এয়ারবাস এ৩৫০-এর মাধ্যমে সাপ্তাহিক পরিষেবার আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করে।[৭০]
সম্প্রসারণ
সম্পাদনানতুন টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রথম ধাপের কাজ শেষে হিসাবে চিহ্নিত হয়। এএআইয়ের কর্মকর্তারা ঘোষণা করেন যে তারা কলকাতা বিমানবন্দর সম্প্রসারণ পরিকল্পনার দ্বিতীয় ধাপটি কার্যকর করতে প্রস্তুত। এর মধ্যে ছিলো, নতুন টার্মিনালে বিমানগুলিকে স্পষ্ট দৃশ্যের সাথে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি নতুন এটিসি টাওয়ার নির্মাণের কাজ। ভবনটির সাথে একটি ৪ তলা অফিস কমপ্লেক্স থাকবে।[৭১][৭২] প্রথমদিকে ১১২ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট টাওয়ারের প্রস্তাব দেওয়া হয়, তবে উচ্চতাটি একাধিকবার সংশোধন করা হয় এবং ২০১৭ সালে এটি হ্রাস পেয়ে ৫১.৪ মিটার হয়।[৭৩] নির্মানাধীন টাওয়ারটি ২০২০ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৭৪]
নতুন সম্প্রসারণ পরিকল্পনা
সম্পাদনাবার্ষিক সর্বাধিক ২৪ মিলিয়ন যাত্রী ধারণ ক্ষমতায় পৌঁছানোর লক্ষে প্রাথমিক অনুমানের চারবছর আগেই ২০১৩ সালে নতুন টার্মিনালটি উদ্বোধন করা হয়। এর মোকাবেলায় এএআই বিমানবন্দরকে উন্নত ও প্রসারিত করার এবং বার্ষিক ৪০ মিলিয়ন যাত্রী পরিচালনার জন্য যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ১০০% বাড়ানোর পরিকল্পনা করে। নতুন ১,০০০ কোটি টাকার (১৪০ মিলিয়ন ডলার) নতুন সম্প্রসারণ পরিকল্পনাটি দুই পর্যায়ে কার্যকর করা হবে। পার্কিং বেসের সংখ্যা ২০২৪ সালের মধ্যে ১০৫ টি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হবে।[৭৫][৭৬][৭৭]
পর্যায় ১
সম্পাদনাবিমানবন্দর আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সম্প্রসারণ পরিকল্পনার প্রথম ধাপ অনুযায়ী পুরাতন টার্মিনালটি ভেঙে দেওয়া হবে এবং ওই স্থানে একটি ৭,০০০ বর্গমিটার ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট নতুন ভবন নির্মিত হবে। ওয়াক্যালেটরের সহায়তায় ভবনটিকে বিমানবন্দরের বিদ্যমান টার্মিনালের সাথে সংযুক্ত করা হবে এবং নিচতলায় ওয়াক-ইন গেটও থাকবে। এই ভবনটি কেবল যাত্রীদের বিমানে আরোহণ ও অবতরণের জন্য ব্যবহার করা হবে। পুরানো টার্মিনালে আগত যাত্রীরা নতুন টার্মিনালে সংযোগকারী ব্রিজটি দ্বারা বিমানবন্দর ছেড়ে চলে যেতে পারবে। ব্যস্ত সময়ে বেশ কয়েকটি উড়ান চারিদিকে পর্যাপ্ত পরিমাণে উন্মুক্ত স্থান পেলে ঐসময়ে এটি যানজট হ্রাস করবে। এটি অবিলম্বে বিমানবন্দরের যাত্রী ধারণক্ষমতা কয়েক মিলিয়ন বাড়িয়ে তুলবে এবং সময়ানুসারে যাত্রীসঙ্কুল অবস্থায় স্থান সংকুলান ঘটাবে। এআইএ দ্বারা প্রথম ধাপের সম্প্রসারণের পরিকল্পনা অনুমোদন লাভ করেছে।[৭৬][৭৮]
পর্যায় ২
সম্পাদনাতৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে একটি মহাপরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে, যা বিমানবন্দরের যাত্রী ধারণক্ষমতা ৪৫ মিলিয়নে উন্নীত করবে। পরিকল্পনাটি বিমান মন্ত্রক থেকে প্রথম অনুমোদন পায়। নতুন তৃতীয় টার্মিনালটি বর্তমান সংহত টার্মিনালের উত্তরে স্থাপিত হবে। পুরানো আভ্যন্তরীণ টার্মিনাল পেরিয়ে অবস্থিত এয়ার ট্র্যাফিক নেভিগেশন ভবন এবং পুরাতন আন্তর্জাতিক টার্মিনালগুলি নতুন টার্মিনাল ভবন নির্মাণের জন্য ভেঙে ফেলা হবে। নতুন টার্মিনালটি কেবলমাত্র অভ্যন্তরীণ উড়ানের ব্যবহারের জন্যই প্রত্যাশিত, অপরদিকে বিদ্যমান সংহত টার্মিনালের একটি বড় অংশ আন্তর্জাতিক উড়ানগুলির জন্য বরাদ্দ থাকবে। এছাড়াও, বর্তমান সম্প্রসারণ পরিকল্পনার অংশ হিসাবে কলকাতা বিমানবন্দরে নতুন হ্যাঙ্গার ও পার্কিং বে তৈরি করার কাজ চলছে।[৭৬][৭৮]
নির্ধারিত গন্তব্যসূচী
সম্পাদনাযাত্রিবাহী বিমান চলাচল
সম্পাদনামালবাহী বিমান চলাচল
সম্পাদনাবিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
ব্লু ডার্ট এভিয়েশন | দিল্লি[১০৮][১০৯] |
ইন্ডিগো কারগো | হ্যানয়, হংকং, ইয়াঙ্গুন[১১০] |
প্রধান এয়ার এক্সপ্রেস | ইয়াঙ্গুন[১১১] |
স্পাইসএক্সপ্রেস | বেঙ্গালুরু, দিল্লি, হায়দ্রাবাদ, কাঠমান্ডু, খুনমিং, মুম্বই, উহান |
পরিসংখ্যান
সম্পাদনা২০১৯-২০২০ অর্থবছরের হিসাবে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মোট ২২ মিলিয়ন যাত্রীকে পরিষেবা দান করে, আগের বছর থেকে প্রায় ০.৬% যাত্রীসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে বর্তমানে এটি ভারতের পঞ্চম-ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এর মধ্যে ১৯ মিলিয়ন অভ্যন্তরীন যাত্রী এবং ৩ মিলিয়ন আন্তর্জাতিক যাত্রী ছিলেন।[১১২] পরিবহন আগের বছরের থেকে ১.১% হ্রাস পেয়ে বর্তমানে ১,৫৩,৪৬৮ মেট্রিক টন হয়েছে।[১১৩]
যাত্রী | পরিবর্তন | পণ্য (এমটি) | পরিবর্তন | রেফারেন্স | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
আন্তর্জাতিক | অভ্যন্তরীন | মোট | |||||
২০০৯-১০ | ১১,৮৭,১৬০ | ৬৮,৫৮,৫৬৪ | ৮০,৪৫,৭২৪ | ১,১০,২৫৬ | [১১৪][১১৫] | ||
২০১০-১১ | ১৪,২৮,০৮৬ | ৮২,০৩,৫৮৬ | ৯৬,৩১,৬৭২ | ১৯.৭% | ১,২৯,৯৫৭ | ১৭.৯% | [১১৪][১১৫] |
২০১১-১২ | ১৫,৬৬,১০২ | ৮৭,৩৭,৮৮৯ | ১,০৩,০৩,৯৯১ | ৭.০% | ১,২৫,৫৯৩ | ৩.৪% | [১১৬][১১৭] |
২০১২-১৩ | ১৬,৪৪,৩৩৯ | ৮৪,২৪,৩১৬ | ১,০০,৬৮,৬৫৫ | ২.৩% | ১,২৩,৪৯১ | ১.৭% | [১১৮][১১৯] |
২০১৩-১৪ | ১৭,৬৫,০১৩ | ৮৩,৩৫,২১৯ | ১,০১,০০,২৩২ | ০.৭% | ১,২৯,৭৮২ | ৬.২% | [১২০][১২১] |
২০১৪-১৫ | ১৯,২৬,৫৬২ | ৮৯,৯০,১০৭ | ১,০৯,১৬,৬৬৯ | ৮.২% | ১,৩৬,৬৯৯ | ৫.৩% | [১২২][১২৩] |
২০১৫-১৬ | ২২,১৭,৪৭৩ | ১,০২,০৩,৭৭১ | ১,২৪,২১,২৪৪ | ১৩.৪% | ১,৩৯,৬৭৯ | ২.২% | [১২৪][১২৫] |
২০১৬-১৭ | ২২,৩০,০৭১ | ১,৩৫,৮৯,৪৬৮ | ১,৫৮,১৯,৫৩৯ | ২৪.০% | ১,৫২, ৪১৫ | ৯.০% | [১২৬][১২৭] |
২০১৭-১৮ | ২৫,৮৬,৭৭৫ | ১,৭৩,০৫,৭৪৯ | ১,৯৮,৯২,৫২৪ | ২৫.৭% | ১,৬৩,৩২৩ | ৭.২% | [১২৮][১২৯] |
২০১৮-১৯ | ২৭,৮৬,৮০৫ | ১,৯০,৯০,৫৪৫ | ২,১৮,৭৭,৩৫০ | ১০.০% | ১,৫৫,২৩২ | ৫.০% | [১৩০][১৩১] |
২০১৯-২০ | ২৯,৩৯,৩২২ | ১,৯০,৭৬,০৬৯ | ২,২০,১৫,৩৯১ | ০.৬% | ১,৫৩,৪৬৮ | ১.১% | [১১২][১১৩] |
শীর্ষ অভ্যন্তরীণ গন্তব্যস্থল
সম্পাদনাক্রম | শহর | বাহক |
---|---|---|
১ | নতুন দিল্লি | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট, ভিস্তারা |
২ | মুম্বাই | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট, ভিস্তারা |
৩ | বেঙ্গালুরু | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট |
৪ | গুয়াহাটি | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিজ, স্পাইসজেট |
৫ | হায়দ্রাবাদ | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো |
৬ | চেন্নাই | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট |
৭ | বাগডোগরা | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট |
৮ | ইম্ফল | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো, এয়ার এশিয়া ভারত |
৯ | পুনে | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, গো এয়ার, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট |
১০ | ভুবনেশ্বর | এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া, এয়ার ইন্ডিয়া, গোয়ার, ইন্ডিগো |
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাসড়ক
সম্পাদনাবিমানবন্দর থেকে শহরের কেন্দ্রস্থলে যাবার জন্য বিভিন্ন প্রিপেইড ট্যাক্সি, বেসরকারি এবং সরকারি (বাতানুকুল সহ) বাসের সু-প্রতিষ্ঠিত পরিষেবা রয়েছে। বৃহত্তর আধুনিকীকরণ কর্মসূচির অংশ হিসাবে নাগেরবাজারে একটি উড়ালপুল এবং ভিআইপি রোডে একটি প্রবেশের র্যাম্পও নির্মিত হয়। বিমানবন্দর সংলগ্ন যান চলাচলের গতি বাড়ানোর জন্য কেষ্টপুর থেকে রঘুনাথপুর (তেঘরিয়ার নিকটবর্তী) পর্যন্ত ২ কিলোমিটার (১.২ মাইল) দীর্ঘ উড়ালপুল নির্মাণ করা হয়।[১৩৩][১৩৪] নতুন টার্মিনালে পার্কিং সুবিধার মধ্যে রয়েছে ৩০০০ টি গাড়ী রাখার বন্দোবস্তযুক্ত দুটি ভূগর্ভস্থ পার্কিং ব্যবস্থা এবং পাশাপাশি অতিরিক্ত ২০০০ টি গাড়ী ধারণক্ষমতাযুক্ত একটি বহিরঙ্গন গাড়ি পার্কিং অঞ্চল।[১৩৫][১৩৬][১৩৭]
পশ্চিমবঙ্গ পরিবহন নিগম বা ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন (ডব্লিউবিটিসি) সারা সপ্তাহ জুড়ে সকাল ৮ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত কলকাতার প্রধান স্থানগুলিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস পরিষেবা পরিচালনা করে।[১৩৮]
রেল
সম্পাদনাকলকাতা মেট্রোর দুটি নতুন লাইন বিমানবন্দরের সাথে সংযোগ স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়েছে: একটি নোয়াপাড়া (হলুদ লাইন) এবং অন্যটি নিউ গড়িয়া (কমলা লাইন) থেকে।[১৩৯] উভয় লাইন বিমানবন্দর মেট্রো স্টেশনে একত্রিত হবে। একটি আমেরিকান বিমান চলাচল পরিকল্পনা সংস্থা ইউরোপীয় বিমানবন্দরগুলিতে একই জাতীয় প্রকল্পের অনুকরণ করে কলকাতা বিমানবন্দরে ভবিষ্যতের জন্য একটি মাল্টি-মডেল ট্রান্সপোর্ট হাবের পরিকল্পনা তৈরি করে।[১৪০]
বিমানবন্দরটি পূর্বে কলকাতা শহরতলি রেলের চক্ররেলের সাথে সংযুক্ত ছিল। ৪ কিলোমিটার (২.৫ মাইল) দীর্ঘ উত্তোলিত রেলপথটি যশোর রোড পেরিয়ে বিমানবন্দরের বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনকে দমদম ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনের সাথে সংযুক্ত করে। ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিটের ঘূর্ণায়মান স্টক রেলপথটিতে রেল পরিষেবা প্রদান করতো। তবে, দুর্বল পৃষ্ঠপোষকতা এবং মেট্রো পরিষেবা দিয়ে এটি প্রতিস্থাপনের পরিকল্পনার কারণে, নতুন মেট্রো লাইন নির্মাণের সুবিধার্থে রেলপথটি ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে বন্ধ করা হয়।[১৪১][১৪২] বাকি অবকাঠামো সড়ক উন্নয়নের জন্য জায়গা তৈরি করতে ২০২০ সালের গোড়ার দিকে ভেঙে দেওয়া হয়।[১৪৩]
দুর্ঘটনা ও ঘটনা
সম্পাদনা- ২ মে ১৯৫৩: কলকাতা বিমানবন্দর থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া বিওএসি ফ্লাইট ৩৮৩ ডি হাভিল্যান্ড উড্ডয়নের পরে মাটিতে আছড়ে পরে এবং ৪৩ জনের প্রাণহানি ঘটে। বিমানের কিছু অংশ কলকাতা থেকে প্রায় ২৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমে জুগলগাড়ি নামে একটি গ্রামে আট বর্গ মাইল এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছিল, যা প্রমাণ করে মাটির সঙ্গে বিমানের সংঘর্ষের আগেই বিমানটি টুকরো-টুকরো হয়ে যায়।[১৪৪]
- ১২ জুন ১৯৬৮: একটি প্যান-অ্যাম উড়ান (ক্লিপার ক্যারিবিয়ান নামের এন৭৯৮পিএ) বোয়িং ৭০৭-৩২১সি রাতে বৃষ্টিপাতের সময় চাক্ষুষ পদ্ধতির মাধ্যমে অবতরণের সময় রানওয়ের ১,১২৮ মিটার দূরে একটি গাছে ধাক্কা দেয়। পরে বিমানটি বিধ্বস্ত হয় এবং বিমানে আগুন ধরে যায়। এই বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ারটি ভেঙে গেলেও বিমানের মূল কাঠামটি অক্ষত ছিল। আগত ১০ জন ক্রু ও ৫৩ জন যাত্রীর মধ্যে ১ জন ক্রু সদস্য ও ৫ জন যাত্রী আগুনের কারণে মারাত্মক আহত হন।[১৪৫][১৪৬]
- ডিসেম্বর ২০১৫: এয়ার ইন্ডিয়া একটি দাঁড়িয়ে থাকা এটিআর বিমানের সাথে জেট এয়ারওয়েজের একটি যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষ হয়, ফলে বিমানের ইঞ্জিনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘটনার সময় বোর্ডে কোনও লোক ছিল না।[১৪৭] বাস চালকের ঘুমন্ত অবস্থায়, গাড়িটি ₹ ৪০০ কোটি (ইউএস$ ৪৮.৮৯ মিলিয়ন) টাকা মূল্যের ঐ বিমানে ধাক্কা দেয়।[১৪৮] পাঁচ দিন পরে ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে বাসটি বিমান থেকে পৃথক করা হয়।[১৪৯]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Annexure III - Passenger Data" (পিডিএফ)। www.aai.aero। ৭ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Annexure II - Aircraft Movement Data" (পিডিএফ)। www.aai.aero। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Annexure IV - Freight Movement Data" (পিডিএফ)। www.aai.aero। ৭ মে ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "The Lost Hub: India's Kolkata Airport"। Simple Flying (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ ক খ "History of Kolkata Airport"। nscbiairport.org। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Amsterdam- Batavia Flight"। Flight Global। ২০ নভেম্বর ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "Blue World"। iFly KLM Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ ক খ "KNILM Time Table"। timetableimages.com। ৫ নভেম্বর ১৯৩৫। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Amsterdam- Round-The-World Flights"। Flight Global। ২২ মে ১৯২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ ক খ "5 Facts Netaji Subhas Chandra Bose International Airport"। AirportsIndia | Magazine (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১১-২১। ২০২০-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ ক খ গ PacificWrecks.com। "Pacific Wrecks"। pacificwrecks.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Dum Dum – Cathedral Relief Service" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "NORTH 24 PARGANAS - WEST BENGAL TOURISM"। www.wbtourismgov.in। ৮ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "esq | air ministry | flying officer | 1920 | 0415 | Flight Archive"। web.archive.org। ২০১৩-১২-৩০। Archived from the original on ২০১৩-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Bengal Flying Club Opened"। Flight Global। ৭ মার্চ ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "State of Air Transport in the British Empire"। Flight Global। ২৯ আগস্ট ১৯৩০। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "1930 Histoire d'Air Orient."। 1930 Histoire d'Air Orient। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "BIRTH OF AVIATION AND ITS ARRIVAL IN INDIA" (পিডিএফ)। shodhganga.inflibnet.ac.in। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Global networks before globalisation: imperial airways and the development of long-haul air routes" (পিডিএফ)। pdfs.semanticscholar.org। Loughborough University। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Amelia Earhart's Circumnavigation Attempt"। Tripline.net। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ Alikhan, Anvar। "The Indian adventures of Amelia Earhart before she disappeared into oblivion"। Scroll.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "AMELIA IN CALCUTTA"। www.ameliaearhartmuseum.org। ১৭ জুন ১৯৩৭। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ Maurer, Maurer (1983). Air Force Combat Units of World War II. Maxwell AFB, Alabama: Office of Air Force History. আইএসবিএন ০-৮৯২০১-০৯২-৪.
- ↑ "India as seen through vintage airline posters"। Condé Nast Traveller India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৬-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Civil Aircraft Accident Report of the Court Investigation on the Accident to Comet G-ALYV on 2nd May, 1953" (পিডিএফ)। Ministry of Civil Aviation। ২ মে ১৯৫৩। ১৫ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০২০ – Federal Aviation Administration-এর মাধ্যমে।
- ↑ "1965 - 1969"। Indian Airmails (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Image: su57-04.jpg, (2391 × 1449 px)"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Air France"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৫।
- ↑ "Image: az61-11.jpg, (2304 × 1325 px)"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Image: cathay19.jpg, (570 × 720 px)"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "JAL - Japan Air Lines"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৫।
- ↑ "Philippine 1949 Timetable"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ ক খ "Image: sr51-06.jpg, (2420 × 1222 px)"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "PanAm Schedule"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Did You Know About The Old Kangaroo Route?"। www.outlookindia.com/outlooktraveller/ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Lufthansa timetable May 1, 1960"। timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "SAS – Scandinavian Airlines System"। Timetableimages.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "気になる薄毛の事"। nscbiairport.org। ১৯ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৫।
- ↑ ক খ "Netaji Subhash Chandra Bose (Kolkata) International Airport"। Airport Technology (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Overview of the Airline Industry in India" (পিডিএফ)। ১৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Kolkata Airport modernisation project commences"। CAPA - Centre for Aviation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ Law, Abhishek। "Kolkata airport to turn swanky with modernisation"। @businessline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ Mouparna Bandyopadhyay (১ জুন ২০০৮)। "An expressindia article regarding the mosque built within the airport complex"। ExpressIndia। ৯ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Sanjay, Mandal (১৪ আগস্ট ২০১৪)। "Airport lands big CAT to fight fog"। The Telegraph।
- ↑ "Fog, rain won't hold up flights any more"। TNN। ১৪ আগস্ট ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "New terminal to boost tourism"। Financial Express। ১ মে ২০১২। ২৩ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১২।
- ↑ "New airport terminal to be delayed"। Times of India। ১৫ ডিসেম্বর ২০১১। ১ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১২।
- ↑ "Airports Authority of India"। Aai.aero। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Kolkata airport's new terminal inaugurated"। Business Standard। ২১ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ক খ "Shift complete, old terminals shut down"। Times of India। ২০১৯-১২-১০। Archived from the original on ২০১৯-১২-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Which airports offer the world's best customer service?"। CNN। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫।
- ↑ Desk, India TV News (২০১৪-০২-২১)। "Kolkata wins most improved airport award in Asia-Pacific"। www.indiatvnews.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ India, Press Trust of (২০১৪-০৬-১০)। "Kolkata Airport wins best improved airport award"। Business Standard India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Netaji Subhash Chandra Bose International Airport - a clean and green facility in Kolkata - The Economic Times"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "VECC - Netaji Subhash Chandra Bose Airport | SkyVector"। skyvector.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "VECC AD 2.1 AERODROME LOCATION INDICATOR AND NAME" (পিডিএফ)। aim-india.aai.aero। ২৫ মে ২০১৭। ১২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০২০।
- ↑ "About us | Tajsats"। www.tajsats.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Oberoi Aviation | Oberoi Hotels & Resorts"। Oeroi Aviation। ২০২০-০৬-২১। Archived from the original on ২০২০-০৬-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "27 Elevators"।
- ↑ Oppili, P.; Sekar, Sunitha (২৬ অক্টোবর ২০১০)। "Second lot of aerobridges for Chennai International Airport arrive at Kolkata port"। The Hindu। Chennai, India। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Kolkata airport finds place for 'forgotten' hero"। The Times of India। ১৮ অক্টোবর ২০১০। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "All flights from new terminal by March"। The Times of India। ২৯ আগস্ট ২০১২। ৪ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "All flights from new terminal by March"। Times of India। ২০১৩-০৫-০৪। ২০১৩-০৫-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ Mar 5, Jayanta Gupta | TNN |; 2013; Ist, 03:22। "From March 15, all flights from new terminal in Kolkata | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ ক খ "Kolkata Airport: New terminal opens this week; Domestic capacity shrinks"। ১৩ মার্চ ২০১৩।
- ↑ "Lufthansa flies out of Kolkata skies"। The Times of India। ২৬ মার্চ ২০১২। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Four international airlines seek flight to new Kolkata airport"। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২। ৭ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Three international airlines show interest in Kolkata"। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ "A Freshnews article about the Perishable Cargo centre"। ২৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০২০।
- ↑ Himatsingka, Anuradha (২৫ এপ্রিল ২০১৯)। "Singapore Airlines to introduce Airbus A350 aircraft in Kolkata"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুন ২০১৯।
- ↑ Share on FacebookShare on Twitter (১৪ মে ২০১৩)। "Times of India. 14 May 2013. Retrieved 8 July 2013"। Articles.timesofindia.indiatimes.com। ৮ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Iconic tower project back on board"। Times of India। ২০১৯-১২-১০। Archived from the original on ২০১৯-১২-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ Niyogi, Subhro; Feb 18, Tamaghna Banerjee | TNN |; 2017; Ist, 07:34। "Controllers furious over decision to slash ATC tower height by half | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ Nov 26, TNN |; 2019; Ist, 07:22। "Kolkata airport to get new ATC by 2020 | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ Niyogi, Subhro; Apr 5, Tamaghna Banerjee | TNN | Updated:; 2019; Ist, 13:10। "Rs 1K crore expansion plan for Kolkata airport | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩।
- ↑ ক খ গ "Seal on Calcutta airport expansion plan"। www.telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩।
- ↑ Dec 8, TNN | Updated:; 2019; Ist, 05:46। "105 parking bays, extended runway at Kolkata airport by 2024 | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৩।
- ↑ ক খ "Kolkata eyes 40 million flyers annually in next 4 years | Kolkata News - Times of India"। Timesofindia.indiatimes.com। ১৪ জুন ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ নিয়োগী, শুভ্র (৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "AirArabia to start Kolkata operates from March 15" [এয়ার এরাবিয়া ১৫ই মার্চ থেকে কলকাতার কার্যক্রম শুরু করবে]। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ ক খ "Cheap Flights to Kolkata | AirAsia"। www.airasia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Air India Route Map"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Air Asia India Route Map"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Air Asia India Returns to Surat"। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Akasa Air Launches Flights to Kolkata"। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Alliance Air Route Map"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Batik Air expands Indian network coverage to Amritsar and Kolkata"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Our Destinations | Bhutan Airlines"। www.bhutanairlines.bt। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Destination Map | Biman Bangladesh Airlines"। www.biman-airlines.com। ১১ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Kolkata"। www.drukair.com.bt। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Flights to Kolkata (CCU)"। Emirates (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "UAE airline announces new daily flight to Indian city"।
- ↑ "FlyBig Flight Schedule" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "GoFirst Route Map"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "IndiaOne Air to Connect Cooch Behar with Kolkata" [ইন্ডিয়াওয়ান এয়ার কোচবিহারকে কলকাতার সঙ্গে সংযুক্ত করবে]। সিম্পল ফ্লাইং (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Jamshedpur: Flights for Kolkata and Bhubneshwar from Jan 31"। The Avenue Mail। ১৩ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "PM Modi inaugurates Deoghar airport, flags off flight to Kolkata"। Firstpost। ১২ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Civil Aviation Minister Jyotiraditya Scindia flags off first flight from Itanagar's Donyi Polo Airport"। The Economic Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ নভেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Flight Schedule | Myanmar Airways International"। maiair.com। ১২ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ Novoair। "Novoair - Kolkata"। NOVOAIR (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Going places together Fly to more than 160 destinations with Qatar Airways"। qatarairways.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Where we fly"। www.singaporeair.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "SpiceJet Route Map"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Thai AirAsia Route Map and Destinations - FlightConnections.com"। www.flightconnections.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "Thai Smile Resumes Kolkata Bangkok Flights"।
- ↑ "US-Bangla to resume Ctg-Kolkata flights from September 1"। The Daily Star। ৭ আগস্ট ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "US Bangla Flight routes"। ১৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Vistara schedule"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Welcome to Blue Dart Aviation Ltd."। bluedartaviation.com। 28 July 2020 তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানিয়ারি ২০২৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Destinations, Blue Dart Aviation"। bluedartaviation.com। 10 October 2021 তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানিয়ারি ২০২৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "IndiGo CarGo operates 1st international flight between Kolkata and Yangon"। The Economic Times (ইংরেজি ভাষায়)। 23 November 2022। সংগ্রহের তারিখ ২ জানিয়ারি ২০২৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Pradhan Air Express Connected Delhi, Calcutta and Yangon"। সংগ্রহের তারিখ ২ জানিয়ারি ২০২৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ "TOTAL PASSENGERS (INTL+DOM)" (পিডিএফ)। aai.aero। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "TOTAL(INTL+DOM) FREIGHT" (পিডিএফ)। aai.aero। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "TRAFFIC STATISTICS - PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2011" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2011" (পিডিএফ)। aai.aero। ১১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2012" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2012" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS. March 2013" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2013" (পিডিএফ)। ১৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2014" (পিডিএফ)। aai.aero। ২০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2014" (পিডিএফ)। aai.aero। ২০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2015" (পিডিএফ)। aai.aero। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2015" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2016" (পিডিএফ)। aai.aero। ১৯ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2016" (পিডিএফ)। aai.aero। ২০ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2017" (পিডিএফ)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2017" (পিডিএফ)। ১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2018" (পিডিএফ)। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TRAFFIC STATISTICS - FREIGHT (INT'L+DOM.) March 2018" (পিডিএফ)। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "PASSENGERS (INT'L+DOM.) March 2019" (পিডিএফ)। ২৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "TOTAL FREIGHT (INTL+DOM) March 2019" (পিডিএফ)। aai.aero। ২৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ Statistics ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০১৯ তারিখে - Directorate General of Civil Aviation (India) 8 March 2018
- ↑ Mar 25, TNN | Updated:; 2012; Ist, 04:27। "Nagerbazar flyover finally opens to public | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ Mar 7, Suman Chakraborti | TNN | Updated:; 2015; Ist, 03:42। "Kolkata's VIP Road flyover to be opened tomorrow | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Kolkata International Airport Parking and Charges - IndiaAirport.com"। indiaairport.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Park & Fly"। aai.aero। ১৫ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Transport"। aai.aero। ১৬ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Kolkata Airport Bus Schedule"। ৩০ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "The Telegraph - Calcutta (Kolkata) - Metro - Rail set to take over East-West"। telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০১৫।
- ↑ Niyogi, Subhro (৭ নভেম্বর ২০১৯)। "US firm drafts plan for futuristic transport hub at Kolkata airport | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Services End on Kolkata's Circular Railway to Facilitate Metro's Construction"। The Metro Rail Guy। The Metro Rail Guy। ১৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Jan 18, Tamaghna Banerjee | TNN |; 2020; Ist, 04:41। "Defunct Circular Rail track dismantled | Kolkata News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ Banerjee, Tamaghna। "Defunct Circular Rail track dismantled | Kolkata News - Times of India"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৪।
- ↑ "Loss of a Comet"। Flight Global। ৮ মে ১৯৫৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "CAA Paper 2002" (পিডিএফ)। Civil Aviation Authority। ৬ জুন ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ "ASN Aircraft accident Boeing 707-321C N798PA Calcutta-Dum Dum Airport (CCU)"। Aviation Safety Network। ২০১৭-১০-১৫। Archived from the original on ২০১৭-১০-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৯।
- ↑ "Jet Airways bus rams parked Air India plane at Kolkata airport"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Sleeping Jet Airways Bus Driver Rams Air India Plane in 'Rs 400 Cr Crash'"। NDTV.com। ২২ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Loiwal, Manogya (২৭ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Kolkata: Air India aircraft and Jet Airways bus separated after 100 hours"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯।