কেম্পেগৌড়া আন্তৰ্জাতিক বিমানবন্দর
কেম্পেগৌড়া আন্তৰ্জাতিক বিমানবন্দর (কন্নড়: ಕೆಂಪೇಗೌಡ ಅಂತರರಾಷ್ಟ್ರೀಯ ವಿಮಾನ ನಿಲ್ದಾಣ) (আইএটিএ: বিওএল, আইসিএও: ভিওবিএল) ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী বেঙ্গালুরু শহরের একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ২০০৮ সালের মে মাসে চালু হয়৷ বিমানবন্দর থেকে শহরে যাতায়াতের জন্য সরকারি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত বাস ও ট্যাক্সি আছে৷
কেম্পেগৌড়া আন্তৰ্জাতিক বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | জনসাধারণ | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | বেঙ্গালুরু | ||||||||||
অবস্থান | দেবনাহল্লী, কর্ণাটক, ভারত | ||||||||||
চালু | ২৪ মে ২০০৮ | ||||||||||
যে হাবের জন্য | |||||||||||
মনোনিবেশ শহর | |||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৯১৫ মিটার / ৩,০০২ ফুট | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ১৩°১২′২৫″ উত্তর ০৭৭°৪২′১৫″ পূর্ব / ১৩.২০৬৯৪° উত্তর ৭৭.৭০৪১৭° পূর্ব | ||||||||||
ওয়েবসাইট | www | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (২০১৬) | |||||||||||
ব্যাঙ্গালোর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লিমিটেড (বিআইএএল) | |||||||||||
|
বিমানবন্দরটি ৪,০০০ একর (১,৬০০ হেক্টর) জমিতে বিস্তৃত, এটি দেওয়ানহল্লী গ্রামে নিকটবর্তী বেঙ্গালুরু শহরটির ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) উত্তর দিকে অবস্থিত। এটি একটি সরকারি-বেসরকারি অংশিদারীত্ব এবং ব্যাঙ্গালোর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লিমিটেড (বিআইএএল) দ্বারা পরিচালিত এবং বিআইএএল- এর মালিকানাধীন। ২০০৮ সালের মে মাসে হ্যাল বিমানবন্দরের বর্ধিত যাত্রী পরিবহনের বিকল্প হিসেবে শহরটির মূল প্রাথমিক বাণিজ্যিক বিমানবন্দরটি খোলা হয়। বেঙ্গালুরু শহরের প্রতিষ্ঠাতা কেম্পে গৌড়া'র নামে বিমানবন্দরের নামকরণ করা হয়। কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি কর্ণাটক রাজ্যের প্রথম সম্পূর্ণ সৌরবিদ্যুৎ চালিত বিমানবন্দর এবং এই ব্যবস্থাটি ক্লিনম্যাক্স সোলার দ্বারা তৈরি।[২][৩]
কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দর যাত্রী পরিবহনের হিসাবে দেশের তৃতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর, দিল্লি, মুম্বাই বিমানবন্দরের পরেই এবং এশিয়ার ৩২ তম ব্যস্ত বিমানবন্দর। ২০১৭ সালে বিমানবন্দরটি ২৫.০৪ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহন করেছে এবং প্রতিদিন বিমানবন্দরটি গড়ে ৬০০ টি উড়ান পরিচালনা করে। বিমানবন্দরটি প্রায় ৩,১৪,০৬০ টন (৩৪৬,১৯০ টন টন) পণ্য পরিবহন করেছে।
বিমানবন্দরটি একটি মাত্র রানওয়ে এবং যাত্রী টার্মিনাল দ্বারা গঠিত, যা উভয় ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক উড়ান পরিচালনা করে। দ্বিতীয় রানওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে এবং ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে দ্বিতীয় রানওয়ে চালু করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং দ্বিতীয় টার্মিনাল নির্মাণ প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। উপরন্তু বিমানবন্দরে, একটি পণ্যসম্ভার গ্রাম এবং তিনটি মালবাহী টার্মিনাল আছে। বিমানবন্দরটি এয়ারএশিয়া ভারত, অ্যালায়েন্স এয়ার এবং ইন্ডিগো বিমানসংস্থার জন্য একটি হাব হিসাবে কাজ করে এবং এয়ার ইন্ডিয়া ও স্পাইসজেট বিমানসংস্থার জন্য বিমানবন্দরটি একটি মনোনিবেশ শহর হিসেবে কাজ করে।
ইতিহাস
সম্পাদনাপরিকল্পনা (১৯৯১-২০০৪)
সম্পাদনাবেঙ্গালুরুর মূল বিমানবন্দরটি ছিল হ্যাল বিমানবন্দর, যা শহরের কেন্দ্র থেকে ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) দূরে অবস্থিত। যাইহোক, বেঙ্গালুরু ভারতের সিলিকন উপত্যকায় পরিণত হওয়ার সাথে সাথে শহরে যাত্রীদের চাপ বৃদ্ধি পায়, যা বিমানবন্দরটি সামলাতে অক্ষম হয়।[৪] সম্প্রসারণের কোনও জায়গা ছিল না এবং বিমানবন্দর অ্যাপ্রোনটি কেবল ছয়টি বিমান দাঁড়ানর জন্য উপযুক্ত ছিল।[৫] ১৯৯১ সালের মার্চ মাসে, ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান (এনএএআই) এস রামানাথন নতুন বিমানবন্দরের জন্য স্থান নির্বাচন করার জন্য একটি বৈঠক ডাকেন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় বেঙ্গালুরুর প্রায় ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল) দূরে দেবনহল্লি গ্রামে বিমানবন্দর নির্মাণ করার।[৬][৭] রাজ্য সরকার বেসরকারী সহায়তায় বিমানবন্দরটি তৈরির জন্য একটি প্রস্তাব দেয়, যা কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা ১৯৯৪ সালে অনুমোদিত হয়।[৮]
১৯৯৫ সালের ডিসেম্বরে, টাটা গোষ্ঠী, রায়থিয়ন এবং সিঙ্গাপুর চাঙ্গি বিমানবন্দর সমন্বিত একটি কনসোর্টিয়াম প্রকল্পে অংশগ্রহণের বিষয়ে রাজ্য সরকারের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। ১৯৯৯ সালের জুনে, কনসোর্টিয়াম ঘোষণা করে যে সরকারের অনুমোদনের বিলম্বের কারণে এটি প্রকল্প থেকে সরে যাবে। এর মধ্যে বিমানবন্দরের অবস্থান এবং এইচএএল বিমানবন্দরের ভাগ্য সম্পর্কিত বিরোধ অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৬][৯]
১৯৯৯ সালের মে মাসে, ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ (এএআই) এবং রাজ্য সরকারের কর্ণাটক রাজ্য শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়ন কর্পোরেশন (কেএসআইআইডিসি) প্রকল্পের প্রকৃতি সম্পর্কিত একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে। এটি এআইএআই এবং কেএসআইআইডিসির ২৬% এবং বেসরকারী সংস্থাগুলির বাকী ৭৪% অংশীদারত্বের সাথে একটি সরকারী-বেসরকারী অংশীদারত্ব।[৮] ২০০১ সালের জানুয়ারিতে, রাজ্য সরকার বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লিমিটেড'কে (বিআইএএল) একটি বিশেষ উদ্দেশ্য সত্তা হিসাবে তৈরি করে এবং অংশীদারদের অনুসন্ধান শুরু করে।[১০] নভেম্বর অবধি, প্রকল্পটি ইউনিক জুরিখ বিমানবন্দর, সিমেন্স প্রজেক্ট ভেনচার এবং লারসেন অ্যান্ড টুব্রোকে আকর্ষণ করে।[১১] ২০০২ সালের অক্টোবরে নির্মাণ কাজ শুরু হবে বলে আশা করা হয়।[১২] তবে সরকারী বিলম্ব অব্যাহত থাকে।[১৩][১৪] রাজ্য সরকার, কেন্দ্র সরকার এবং বিআইএল-এর মধ্যে ছাড়ের চুক্তিটি ২০০৪ সালের জুলাইয়ে স্বাক্ষরিত হয়।[১৫] এতে, বিআইএল-এর জন্য হ্যাল বিমানবন্দর বন্ধ করার প্রয়োজন ছিল।[১৬]
গন্তব্য ও বিমান সংস্থা
সম্পাদনামালিকানা
সম্পাদনাবিমানবন্দরটির মালিকানা ও পরিচালনা রয়েছে বেঙ্গলুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লিমিটেড (বিআইএএল) নামে একটি পাবলিক লিমিটেড সংস্থা। ভারত সরকার বিআইএল'কে আরও ৩০ বছর অব্যাহত রাখার বিকল্প'সহ ৩০ বছরের জন্য বিমানবন্দর পরিচালনার অধিকার প্রদান করে। সংস্থাটি একটি সরকারী-বেসরকারী সংস্থার উদ্যোগ। বিমানবন্দরটির মালিকার ২৬% সরকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণাটক রাজ্য শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়ন কর্পোরেশন (১৩%) ও ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ (১৩%) এবং ৭৪% বেসরকারী সংস্থা ফেয়ারফ্যাক্স ফিনান্সিয়াল (৫৪%) ও সিমেন্স প্রজেক্ট ভেঞ্চার (২০%) এর অধীনে রয়েছে।[১৯][২০][২১]
যোগাযোগ ব্যবস্থার
সম্পাদনাসড়ক
সম্পাদনাকেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরটি বেঙ্গালুরু শহরের সাথে জাতীয় সড়ক ৪৪ দ্বারা যুক্ত। জানুয়ারী ২০১৪ সালে, হিববল এবং বিমানবন্দরে মধ্যে জাতীয় সড়ক ৪৪ এর উপর একটি ছয় লেনের উড়লপুল নির্মাণ সম্পন্ন হয়, যা বিমানবন্দর থেকে শহর ভ্রমণের সময় কমিয়ে দেয়।[২২][২৩] এছাড়াও দুটি বিকল্প রুট নির্মাণের কাজ চলছে এবং ২০১৭ সালের মার্চ মাসের মধ্যে থানিসন্ড্রের হয়ে এবং অন্যটি হেনুর হয়ে নতুন রুটের নির্মান সম্পন্ন হবে।[২৪] বিমানবন্দরের গাড়ী দাড়ানোর স্থানে একই সঙ্গে ২,০০০ যানবাহন ধারণ করে পারে।[৪] বিমানবন্দরটি থেকে বেশ কয়েকটি ট্যাক্সি এবং ভাড়া গাড়ি বিভিন্ন কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত হয়।[২৫] উপরন্তু, রাউন্ড-শেয়ারিং কোম্পানি ওলা ও উবারের টার্মিনালের বাইরে তাদের নিজস্ব পিক আপ অঞ্চল তৈরি করেছে।[২৬][২৭]
রেল
সম্পাদনাবেঙ্গালুরুর শহর ও বিমানবন্দরের মধ্যে নম্ম মেট্রো সংযোগ এবং বিমানবন্দরে দুটি স্টেশন নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই সংযোগ গট্টিগ্রের-নাগাওয়ার লাইনের একটি সম্প্রসারণের দ্বারা হবে। [২৮] একটি উচ্চ গতির রেল লিংক পূর্বে বিবেচিত ছিল এবং কেন্দ্র সরকার থেকে অনুমোদন প্রাপ্তির জন্যই অপেক্ষায় ছিল। [২৯] যাইহোক, উচ্চ খরচ এবং লাইন বরাবর স্টপের অভাবের কারণে এই প্রকল্পটি বাতিল হয়ে যায়। [৩০][৩১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Traffic News for the month of January 2016: Annexure IV (পিডিএফ)। Airports Authority of India (প্রতিবেদন)। ৯ মার্চ ২০১৬। পৃষ্ঠা 3। ১৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
January 2016: 23,356 tonnes
- Traffic News for the month of February 2016: Annexure IV (পিডিএফ)। Airports Authority of India (প্রতিবেদন)। ৮ এপ্রিল ২০১৫। পৃষ্ঠা 3। ৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
February 2016: 23,687 tonnes
- Traffic News for the month of March 2016: Annexure IV (পিডিএফ)। Airports Authority of India (প্রতিবেদন)। ২২ মে ২০১৫। পৃষ্ঠা 3। ৩ জুন ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
March 2016: 26,094 tonnes
- Traffic News for the month of December 2016: Annexure IV (পিডিএফ)। Airports Authority of India (প্রতিবেদন)। ৩০ জানুয়ারি ২০১৭। পৃষ্ঠা 4। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
April–December 2016: 240,923 tonnes
- Traffic News for the month of February 2016: Annexure IV (পিডিএফ)। Airports Authority of India (প্রতিবেদন)। ৮ এপ্রিল ২০১৫। পৃষ্ঠা 3। ৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "CleanMax Solar to power Chennai Metro - Times of India"। The Times of India। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Kempegowda International Airport" (পিডিএফ)। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ ক খ "Bangalore International Airport, India"। Airport Technology। ১৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Hard times ahead for city airport authorities"। The Hindu। ৩১ অক্টোবর ২০০৫। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ David, Stephen (৩১ জানুয়ারি ১৯৯৭)। "Grounded by politics"। India Today। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Cover Story: Bangalore"। India Today। ৭ নভেম্বর ২০০৫। ১ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "Airport Projects: Bangalore International Airport"। Infrastructure Development Department, Government of Karnataka। ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Chakravarti, Sudeep (২০ জুলাই ১৯৯৮)। "This flight is delayed"। India Today। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ D. S., Madhumathi (৯ জানুয়ারি ২০০১)। "Hunt for Devanahalli airport partners begins"। The Hindu Business Line। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Siemens team wins bid to build international airport in Bangalore: Reuters"। Rediff। ১ নভেম্বর ২০০১। ২৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "Devanahalli airport work has begun"। The Hindu। ৭ মে ২০০৫। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Ramanathan, Ramesh (১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Grounded at the word go"। Live Mint। ১০ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ D. S., Madhumathi (১৮ মার্চ ২০০৪)। "Ministry clears Bangalore airport project – BIAL seeks review of draft version of concession pact"। The Hindu Business Line। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Concession agreement for airport signed"। The Hindu। ৫ জুলাই ২০০৪। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "All clear now for new Bangalore airport"। The Hindu। ১৫ জুন ২০০৪। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Official Indigo Account on Twitter
- ↑ "Official Spicejet Website"। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "Zurich Airport sells 5% stake in Bangalore airport to Fairfax for $48.9 mn"। The Hindu Business Line। ১৮ এপ্রিল ২০১৬। ১৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুন ২০১৬।
- ↑ "http://www.freepressjournal.in/business/gvk-exits-bluru-airport-sells-residual-10-stake-to-fairfax/1102576"। ১ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৯।|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Hebbal to Kempegowda International Airport in 20 minutes"। The Times of India। ৩০ জানুয়ারি ২০১৪। ৮ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Drive to airport to be smoother by month-end"। The Hindu। ২ জানুয়ারি ২০১৪। ১৮ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Two alternate roads from the east to the airport by March 2017"। The Hindu। ১৮ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Driving to and from the Airport"। Bengaluru Airport। ১৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Urs, Anil (১৯ মে ২০১৬)। "Ola signs pact with Kempegowda international airport"। The Hindu Business Line। ২০ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০১৬।
- ↑ Ray, Aparajita (২৫ মে ২০১৬)। "Uber too, gets space at Bengaluru international airport"। The Times of India। ১৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০১৬।
- ↑ Menezes, Naveen (২ অক্টোবর ২০১৭)। "With only six stations, trust Bengaluru Metro to take you to the airport faster"। The Economic Times। ২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ S., Kushala (২২ জুন ২০০৯)। "High-speed rail to BIA gets green light"। The Times of India। ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Cost, viability nix high-speed rail link to Bengaluru International Airport"। The Times of India। ১৯ অক্টোবর ২০১৩। ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Yousaf, Shamsheer (২৫ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "High speed rail line to airport in Bangalore may be discarded"। Livemint। ১১ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |