২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ গ্রুপ এ
২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের এ-গ্রুপের খেলাগুলো ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। গ্রুপটিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াসহ ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং স্কটল্যান্ড ক্রিকেট দল একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার এই পর্বে সাতটি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলে। শীর্ষস্থানীয় চার দল - নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে বি-গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দলের মুখোমুখি হয়। এর ফলে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলেও প্রত্যেক দলই কমপক্ষে ছয়টি খেলায় অংশ নিতে পেরেছে।[১]
পয়েন্ট তালিকা
অব | দল | খেলা | জ | হা | টাই | ফহ | পয়েন্ট | নে.রা.রে. | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | নিউজিল্যান্ড | ৬ | ৬ | ০ | ০ | ০ | ১২ | +২.৫৬৪ | নক-আউট পর্বে উন্নীত |
২ | অস্ট্রেলিয়া | ৬ | ৪ | ১ | ০ | ১ | ৯ | +২.২৫৭ | |
৩ | শ্রীলঙ্কা | ৬ | ৪ | ২ | ০ | ০ | ৮ | +০.৩৭১ | |
৪ | বাংলাদেশ | ৬ | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | +০.১৩৬ | |
৫ | ইংল্যান্ড | ৬ | ২ | ৪ | ০ | ০ | ৪ | −০.৭৫৩ | |
৬ | আফগানিস্তান | ৬ | ১ | ৫ | ০ | ০ | ২ | −১.৮৫৩ | |
৭ | স্কটল্যান্ড | ৬ | ০ | ৬ | ০ | ০ | ০ | −২.২১৮ |
খেলার বিবরণ
নিউজিল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- রিকি পন্টিংকে পাশ কাটিয়ে কুমার সাঙ্গাকারা একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় সর্বাধিক রানসংগ্রহকারী হন।[২]
অস্ট্রেলিয়া ব ইংল্যান্ড
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দল টসে পরাজিত হয়ে ব্যাটিংয়ে নামে। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান অ্যারন ফিঞ্চ শূন্য রানে বেঁচে যান। পরবর্তীতে তিনি ১২৮ বলে ১৩৫ রান তোলেন।[৩] ইনিংসের শেষ তিন বলে ব্রাড হাড্ডিন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও মিচেল জনসনকে ধারাবাহিকভাবে আউট করে স্টিভেন ফিন একদিনের আন্তর্জাতিকে হ্যাট্রিক করেন।[৪]
জেমস অ্যান্ডারসনকে রান আউটের মাধ্যমে খেলার সমাপ্তি ঘটে। এরপূর্বে জেমস টেলরকে এলবিডব্লিউ দেয়া হলে সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে চলে যায় ও ব্যাটসম্যানের অনুকূলে আসে। পরবর্তীতে আইসিসি এ সিদ্ধান্তের জন্য দুঃখপ্রকাশ করে জানায় যে, সিদ্ধান্ত পর্যালোচনা পদ্ধতির ধারা ৩.৬এ এর পরিশিষ্ট ৬-এর নিয়ম অনুযায়ী বলটি ডেড হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। সুতরাং ভুলবশতঃ অ্যান্ডারসনকে আউট দেয়া হয়েছে।[৫]
নিউজিল্যান্ড ব স্কটল্যান্ড
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
- প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ইতিহাসে স্কটল্যান্ডের চারজন খেলোয়াড় গোল্ডেন ডাক পান।[৬] স্কটল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ৫জন ক্রিকেটার শূন্য রানে আউট হন।[৭]
আফগানিস্তান ব বাংলাদেশ
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
- প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে সাকিব আল হাসান একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৮]
নিউজিল্যান্ড ব ইংল্যান্ড
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি বিশ্বকাপের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা (৭/৩৩) ও নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[৯] নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম (১৮ বলে) অর্ধ-শতক ও একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা ব্যাটিং করেন।[১০]
অস্ট্রেলিয়া ব বাংলাদেশ
ব
|
||
- টস হয়নি
- প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের কারণে স্থানীয় সময় ১৬:৪২ ঘটিকায় খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
- বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো কোন বল মাঠে গড়ানো ছাড়াই খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।[১১]
আফগানিস্তান ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
লাহিরু থিরিমানে ও তিলকরত্নে দিলশান - শ্রীলঙ্কার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদ্বয় গোল্ডেন ডাক পান। একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় ঘটনা।[১২] প্রথম আফগান বোলার হিসেবে হামিদ হাসান ৫০ ওডিআই উইকেট পান। এছাড়াও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে ৭ম দ্রুততম সময়ে তিনি এ কৃতিত্বের অধিকারী।[১২]
ইংল্যান্ড ব স্কটল্যান্ড
ব
|
||
- স্কটল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
আফগানিস্তান ব স্কটল্যান্ড
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রথমবারের মতো স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপে দুই শতাধিক রান সংগ্রহ করে।[১৩] ৯ম উইকেট জুটিতে অ্যালাসডেয়ার ইভান্স ও মজিদ হক স্কটল্যান্ডের একদিনের ইতিহাসে ৬২ রানের সেরা জুটি গড়েন।[১৩] প্রথমবারের মতো আফগানিস্তান বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[১৩]
বাংলাদেশ ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
তিলকরত্নে দিলশান ও কুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কার একদিনে আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় উইকেটে অপরাজিত ২১০* রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[১৪] চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে সাঙ্গাকারা ৪০০ ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেন।[১৫] দিলশানের অপরাজিত ১৬১* রান একদিনে আন্তর্জাতিকে ছক্কাবিহীন সর্বোচ্চ রান।[১৬]
নিউজিল্যান্ড ব অস্ট্রেলিয়া
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।[১৭]
বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন রান সংগ্রহ করে।[১৮] অস্ট্রেলিয়ার একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে ধস নামে। ২৬ রানের ব্যবধানে শেষ ৮ উইকেটের পতন ঘটে।[১৯] এ খেলাটি চ্যাপেল-হ্যাডলি ট্রফির অংশবিশেষ। সাধারণতঃ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ওডিআই সিরিজে ট্রফি প্রদান করা হয়।[২০]
ইংল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
অস্ট্রেলিয়া ব আফগানিস্তান
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
অস্ট্রেলিয়ার ৪১৭/৬ রানের সংগ্রহ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। [২২] আফগানিস্তানের দৌলত জাদরান বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচের ইতিহাসে তৃতীয় বোলার হিসেবে একই ম্যাচে ১০০ রানের উপরে রান দেন।[২২]
বাংলাদেশ ব স্কটল্যান্ড
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়।[২৩]
কাইল কোয়েতজার স্কটল্যান্ডের পক্ষে বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও তার এ সংগ্রহটি সহযোগী দেশগুলোর পক্ষে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান।[২৩] বিশ্বকাপের কোন খেলায় স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো ৩০০+ রান সংগ্রহ করে। বাংলাদেশ সফলভাবে একদিনের আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে বিজয়ী হয়।[২৪] দ্বিতীয় বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।
নিউজিল্যান্ড ব আফগানিস্তান
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে বিশ্বকাপ থেকে আফগানিস্তান বিদায় নেয়।[২৫]
অস্ট্রেলিয়া ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।[২৬]
আম্পায়ার হিসেবে ইয়ান গোল্ড তার শততম একদিনের আন্তর্জাতিকের খেলা পরিচালনা করেন।[২৭] গ্লেন ম্যাক্সওয়েল একদিনের আন্তর্জাতিকে তার প্রথম সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও ৫১ বলে গড়া তার এ সেঞ্চুরিটি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় দ্রুততম ও অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে দ্রুততম সেঞ্চুরি।[২৮]
একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে কুমার সাঙ্গাকারা ১৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[২৯] কুমার সাঙ্গাকারা ধারাবাহিকভাবে তৃতীয় শতরান করেন।[২৬] মিচেল জনসনের বলে তিলকরত্নে দিলশান একাধারে ছয়টি চারের মার মারেন। এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ঘটনা।[৩০] দীনেশ চন্ডিমাল রিটায়ার্ড হার্ট হন। ফলে, তিনি নিজ ইনিংস সম্পন্ন করতে পারেননি।[২৬]
বাংলাদেশ ব ইংল্যান্ড
ব
|
||
বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের পক্ষে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম সেঞ্চুরি করেন।[৩৩] বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বকাপের যে-কোন উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিম ১৪১ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[৩৪] এছাড়াও একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলগতভাবে নিজেদের সর্বোচ্চ রান তোলে।[৩৩] বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করে ও কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।[৩২]
স্কটল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
কুমার সাঙ্গাকারা একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ধারাবাহিকভাবে ৪র্থ শতরান করে রেকর্ড গড়েন।[৩৫] উইকেট-কিপার হিসেবে তিনি ৫৪ ডিসমিসাল করেন যা ক্রিকেট বিশ্বকাপে যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় সর্বাধিক।[৩৫] অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস শ্রীলঙ্কার পক্ষে বিশ্বকাপে দ্রুততম ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন মাত্র ২০ বলে।[৩৫] একদিনের আন্তর্জাতিকে স্কটল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে।
নিউজিল্যান্ড ব বাংলাদেশ
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন।[৩৬] নিউজিল্যান্ডের ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে রস টেলর একদিনের আন্তর্জাতিকে ৫,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৩৬]
আফগানিস্তান ব ইংল্যান্ড
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে আফগানিস্তানের ইনিংস ৩৭তম ওভারে শেষ হয়। ফলে ইংল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ ওভারে ১০১ রান নির্ধারণ করা হয়।
অস্ট্রেলিয়া ব স্কটল্যান্ড
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
তথ্যসূত্র
- ↑ Archit Athani (১৫ নভেম্বর ২০১৪)। "The ICC World Cup 2015 format"। Sportzwiki। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Cricket World Cup 2015: New Zealand beat Sri Lanka in opener"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "England thrashed by Australia in first World Cup match"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Cricket World Cup 2015: Steven Finn takes hat-trick"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "ICC accepts umpiring error on Anderson run-out"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Fort Dunedin and golden ducks"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Records / One-Day Internationals / Team records / Most ducks in an innings"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "ICC World Cup: Shakib Al Hasan First Bangladesh Batsman to Cross 4000 ODI Runs"। এনডিটিভি। এনডিটিভি। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "How Southee got his super seven"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ McGlashan, Andrew (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Southee, McCullum trample England"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Cricket World Cup 2015: Australia v Bangladesh washed out by rain"। বিবিসি স্পোর্ট। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ক খ "Golden ducks for openers, and Mahela on song"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ক খ গ McGlashan, Andrew (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "History for Afghanistan, heartbreak for Scotland"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Jayaraman, Shiva। "Sangakkara marks landmark game with fastest ton"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Kumar Sangakkara becomes 4th cricketer to play 400 ODIs"। ক্রিকেট কান্ট্রি। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Statistics / Statsguru / One-Day Internationals / Batting records"। ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "World Cup: New Zealand book quarter-final slot after thrilling win against Australia"। হিন্দুস্তান টাইমস। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Goulding, Justin (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Cricket World Cup: New Zealand beat Australia by one wicket"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Walsh, Dan (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Cricket World Cup 2015: Australia loses an incredible 8 for 26 in 49 frenetic minutes"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ Martin Smith (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Chappell-Hadlee trophy back up for grabs"। Cricket Australia। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Joe Root scores fourth ODI century during ICC Cricket World Cup 2015 against Sri Lanka in Pool A Match 22 at Wellington"। Cricket Century। ১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ "Australia post Cricket World Cup record score v Afghanistan"। বিবিসি স্পোর্ট। ৪ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ "Scotland's Cricket World Cup hopes ended by Bangladesh"। বিবিসি স্পোর্ট। ৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Seniors set up Bangladesh's highest chase"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫।
- ↑ Mitchener, Mark (৮ মার্চ ২০১৫)। "Cricket World Cup 2015: New Zealand beat Afghanistan"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ গ "Cricket World Cup 2015: Australia overcome Sri Lanka in Sydney"। বিবিসি স্পোর্ট। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Ian Gould officiates his 100th ODI in Australia-Sri Lanka match in ICC Cricket World Cup 2015"। ক্রিকেট কান্ট্রি। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Maxwell's maiden ton takes Australia to 376"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Sangakkara becomes only 2nd batsman to pass 14,000 ODI runs"। দ্য নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড। ৮ মার্চ ২০১৫। ৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Tillakaratne Dilshan hits six fours off a Mitchell Johnson over"। CricketCountry Staff। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "2015 Cricket World Cup pools and venues revealed"। হেরাল্ড সান। জুলাই ৩০, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৪।
- ↑ ক খ "Cricket World Cup 2015: England knocked out by Bangladesh"। বিবিসি স্পোর্ট। ৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ "Mahmudullah ton lifts Bangladesh to 275"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh reach World Cup quarter-final"। The New Nation। ৯ মার্চ ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ গ "Most consecutive ODI hundreds, and a WC record for Sangakkara"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫।
- ↑ ক খ "Mahmudullah's twin tons, and Taylor's slow fifty"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৩ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৫।