২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ গ্রুপ এ

(2015 Cricket World Cup Pool A থেকে পুনর্নির্দেশিত)

২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের এ-গ্রুপের খেলাগুলো ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৪ মার্চ, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। গ্রুপটিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াসহ ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান এবং স্কটল্যান্ড ক্রিকেট দল একে-অপরের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার এই পর্বে সাতটি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলে। শীর্ষস্থানীয় চার দল - নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে বি-গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দলের মুখোমুখি হয়। এর ফলে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলেও প্রত্যেক দলই কমপক্ষে ছয়টি খেলায় অংশ নিতে পেরেছে।[]

পয়েন্ট তালিকা

অব দল খেলা হা টাই ফহ পয়েন্ট নে.রা.রে. যোগ্যতা অর্জন
  নিউজিল্যান্ড ১২ +২.৫৬৪ নক-আউট পর্বে উন্নীত
  অস্ট্রেলিয়া +২.২৫৭
  শ্রীলঙ্কা +০.৩৭১
  বাংলাদেশ +০.১৩৬
  ইংল্যান্ড −০.৭৫৩
  আফগানিস্তান −১.৮৫৩
  স্কটল্যান্ড −২.২১৮

খেলার বিবরণ

নিউজিল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা

১৪ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড  
৩৩১/৬ (৫০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
২৩৩ (৪৬.১ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৯৮ রানে বিজয়ী
হ্যাগলে ওভাল, ক্রাইস্টচার্চ
দর্শক সংখ্যা: ১৭,২২৮
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কোরে অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড)

অস্ট্রেলিয়া ব ইংল্যান্ড

১৪ ফেব্রুয়ারি
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া  
৩৪৩/৯ (৫০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
২৩১ (৪১.৫ ওভার)
অ্যারন ফিঞ্চ ১৩৫ (১২৮)
স্টিভেন ফিন ৫/৭১ (১০ ওভার)
জেমস টেলর ৯৮* (৯০)
মিচেল মার্শ ৫/৩৩ (৯ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ১১১ রানে বিজয়ী
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন
দর্শক সংখ্যা: ৮৪,৩৩৬
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: অ্যারন ফিঞ্চ
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দল টসে পরাজিত হয়ে ব্যাটিংয়ে নামে। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান অ্যারন ফিঞ্চ শূন্য রানে বেঁচে যান। পরবর্তীতে তিনি ১২৮ বলে ১৩৫ রান তোলেন।[] ইনিংসের শেষ তিন বলে ব্রাড হাড্ডিন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলমিচেল জনসনকে ধারাবাহিকভাবে আউট করে স্টিভেন ফিন একদিনের আন্তর্জাতিকে হ্যাট্রিক করেন।[]

জেমস অ্যান্ডারসনকে রান আউটের মাধ্যমে খেলার সমাপ্তি ঘটে। এরপূর্বে জেমস টেলরকে এলবিডব্লিউ দেয়া হলে সিদ্ধান্ত তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে চলে যায় ও ব্যাটসম্যানের অনুকূলে আসে। পরবর্তীতে আইসিসি এ সিদ্ধান্তের জন্য দুঃখপ্রকাশ করে জানায় যে, সিদ্ধান্ত পর্যালোচনা পদ্ধতির ধারা ৩.৬এ এর পরিশিষ্ট ৬-এর নিয়ম অনুযায়ী বলটি ডেড হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। সুতরাং ভুলবশতঃ অ্যান্ডারসনকে আউট দেয়া হয়েছে।[]

নিউজিল্যান্ড ব স্কটল্যান্ড

১৭ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
স্কটল্যান্ড  
১৪২ (৩৬.২ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১৪৬/৭ (২৪.৫ ওভার)
কেন উইলিয়ামসন ৩৮ (৪৫)
জোশ ডেভি ৩/৪০ (৭ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে বিজয়ী
ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন
দর্শক সংখ্যা: ৪,৬৮৪
আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও নাইজেল লং (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়
  • প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ইতিহাসে স্কটল্যান্ডের চারজন খেলোয়াড় গোল্ডেন ডাক পান।[] স্কটল্যান্ডের ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ৫জন ক্রিকেটার শূন্য রানে আউট হন।[]

আফগানিস্তান ব বাংলাদেশ

১৮ ফেব্রুয়ারি
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ  
২৬৭ (৫০ ওভার)
  আফগানিস্তান
১৬২ (৪২.৫ ওভার)
বাংলাদেশ ১০৫ রানে বিজয়ী
ম্যানুকা ওভাল, ক্যানবেরা
দর্শক সংখ্যা: ১০,৯৭২
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশ)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
  • প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে সাকিব আল হাসান একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[]

নিউজিল্যান্ড ব ইংল্যান্ড

২০ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড  
১২৩ (৩৩.২ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১২৫/২ (১২.২ ওভার)
জো রুট ৪৬ (৭০)
টিম সাউদি ৭/৩৩ (৯ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৮ উইকেটে বিজয়ী
ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়াম, ওয়েলিংটন
দর্শক সংখ্যা: ৩০,১৪৮
আম্পায়ার: পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: টিম সাউদি (নিউজিল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি বিশ্বকাপের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা (৭/৩৩) ও নিউজিল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[] নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্রুততম (১৮ বলে) অর্ধ-শতক ও একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে তৃতীয় সেরা ব্যাটিং করেন।[১০]

অস্ট্রেলিয়া ব বাংলাদেশ

২১ ফেব্রুয়ারি
১৩:৩০ (এইএসটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
কোন বল মাঠে গড়ানো ছাড়াই খেলা পরিত্যক্ত
ব্রিসবেন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা)
  • টস হয়নি
  • প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের কারণে স্থানীয় সময় ১৬:৪২ ঘটিকায় খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
  • বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো কোন বল মাঠে গড়ানো ছাড়াই খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।[১১]

আফগানিস্তান ব শ্রীলঙ্কা

২২ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান  
২৩২ (৪৯.৪ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
২৩৬/৬ (৪৮.২ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৪ উইকেটে বিজয়ী
ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন
দর্শক সংখ্যা: ২,৭১১
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

লাহিরু থিরিমানেতিলকরত্নে দিলশান - শ্রীলঙ্কার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানদ্বয় গোল্ডেন ডাক পান। একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় ঘটনা।[১২] প্রথম আফগান বোলার হিসেবে হামিদ হাসান ৫০ ওডিআই উইকেট পান। এছাড়াও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে ৭ম দ্রুততম সময়ে তিনি এ কৃতিত্বের অধিকারী।[১২]

ইংল্যান্ড ব স্কটল্যান্ড

২৩ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড  
৩০৩/৮ (৪০ ওভার)
  স্কটল্যান্ড
১৮৪ (৪২.২ ওভার)
মইন আলী ১২৮ (১০৭)
জোশ ডেভি ৪/৬৮ (১০ ওভার)
ইংল্যান্ড ১১৯ রানে বিজয়ী
হ্যাগলে ওভাল, ক্রাইস্টচার্চ
দর্শক সংখ্যা: ১২,৩৮৮
আম্পায়ার: এস. রবি (ভারত) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মইন আলী (ইংল্যান্ড)
  • স্কটল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

আফগানিস্তান ব স্কটল্যান্ড

২৬ ফেব্রুয়ারি
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
স্কটল্যান্ড  
২১০ (৫০ ওভার)
  আফগানিস্তান
২১১/৯ (৪৯.৩ ওভার)
ম্যাট মচন ৩১ (২৮)
শাপুর জাদরান ৪/৩৮ (১০ ওভার)
আফগানিস্তান ১ উইকেটে বিজয়ী
ইউনিভার্সিটি ওভাল, ডুনেডিন
দর্শক সংখ্যা: ৩,২২৯
আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও রুচিরা পল্লিয়াগুরু (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (আফগানিস্তান)
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

প্রথমবারের মতো স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপে দুই শতাধিক রান সংগ্রহ করে।[১৩] ৯ম উইকেট জুটিতে অ্যালাসডেয়ার ইভান্সমজিদ হক স্কটল্যান্ডের একদিনের ইতিহাসে ৬২ রানের সেরা জুটি গড়েন।[১৩] প্রথমবারের মতো আফগানিস্তান বিশ্বকাপে জয়ী হয়।[১৩]

বাংলাদেশ ব শ্রীলঙ্কা

২৬ ফেব্রুয়ারি
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা  
৩৩২/১ (৫০ ওভার)
  বাংলাদেশ
২৪০ (৪৭ ওভার)
তিলকরত্নে দিলশান ১৬১* (১৪৬)
রুবেল হোসেন ১/৬২ (৯ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৯২ রানে বিজয়ী
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন
দর্শক সংখ্যা: ৩০,০১২
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

তিলকরত্নে দিলশানকুমার সাঙ্গাকারা শ্রীলঙ্কার একদিনে আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় উইকেটে অপরাজিত ২১০* রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[১৪] চতুর্থ ক্রিকেটার হিসেবে সাঙ্গাকারা ৪০০ ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেন।[১৫] দিলশানের অপরাজিত ১৬১* রান একদিনে আন্তর্জাতিকে ছক্কাবিহীন সর্বোচ্চ রান।[১৬]

নিউজিল্যান্ড ব অস্ট্রেলিয়া

২৮ ফেব্রুয়ারি
১৪:০০ (এনজেডডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া  
১৫১ (৩২.২ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১৫২/৯ (২৩.১ ওভার)
ব্রাড হাড্ডিন ৪৩ (৪১)
ট্রেন্ট বোল্ট ৫/২৭ (১০ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ১ উইকেটে বিজয়ী
ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড
দর্শক সংখ্যা: ৪০,০৫৩
আম্পায়ার: মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।[১৭]

বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন রান সংগ্রহ করে।[১৮] অস্ট্রেলিয়ার একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে ধস নামে। ২৬ রানের ব্যবধানে শেষ ৮ উইকেটের পতন ঘটে।[১৯] এ খেলাটি চ্যাপেল-হ্যাডলি ট্রফির অংশবিশেষ। সাধারণতঃ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ওডিআই সিরিজে ট্রফি প্রদান করা হয়।[২০]

ইংল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা

১ মার্চ
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড  
৩০৯/৬ (৫০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
৩১২/১ (৪৭.২ ওভার)
জো রুট ১২১ (১০৮)
তিলকরত্নে দিলশান ১/৩৫ (৮.২ ওভার)
লাহিরু থিরিমানে ১৩৯* (১৪৩)
মইন আলী ১/৫০ (১০ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৯ উইকেটে বিজয়ী
ওয়েস্টপ্যাক স্টেডিয়াম, ওয়েলিংটন
দর্শক সংখ্যা: ১৮,১৮৩
আম্পায়ার: ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বিশ্বকাপে সর্বকনিষ্ঠ ইংরেজ ক্রিকেটার হিসেবে জো রুট সেঞ্চুরি করেন।[২১]

অস্ট্রেলিয়া ব আফগানিস্তান

৪ মার্চ
১৪:৩০ (এডব্লিউএসটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া  
৪১৭/৬ (৫০ ওভার)
  আফগানিস্তান
১৪২ (৩৭.৩ ওভার)
ডেভিড ওয়ার্নার ১৭৮ (১৩৩)
শাপুর জাদরান ২/৮৯ (১০ ওভার)
নওরোজ মঙ্গল ৩৩ (৩৫)
মিচেল জনসন ৪/২২ (৭.৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ২৭৫ রানে জয়ী
ওয়াকা গ্রাউন্ড, পার্থ
দর্শক সংখ্যা: ১২,৭১০
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ডেভিড ওয়ার্নার
  • আফগানিস্তান টসে জয়ী হয়ে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

অস্ট্রেলিয়ার ৪১৭/৬ রানের সংগ্রহ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ। [২২] আফগানিস্তানের দৌলত জাদরান বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচের ইতিহাসে তৃতীয় বোলার হিসেবে একই ম্যাচে ১০০ রানের উপরে রান দেন।[২২]

বাংলাদেশ ব স্কটল্যান্ড

৫ মার্চ
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
স্কটল্যান্ড  
৩১৮/৮ (৫০ ওভার)
  বাংলাদেশ
৩২২/৪ (৪৮.১ ওভার)
কাইল কোয়েতজার ১৫৬ (১৩৪)
তাসকিন আহমেদ ৩/৪৩ (৭ ওভার)
তামিম ইকবাল ৯৫ (১০০)
জোশ ডেভি ২/৬৮ (১০ ওভার)
বাংলাদেশ ৬ উইকেটে বিজয়ী
স্যাক্সটন ওভাল, নেলসন
দর্শক সংখ্যা: ৩,৪৯২
আম্পায়ার: সাইমন ফ্রাই (অস্ট্রেলিয়া) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কাইল কোয়েতজার (স্কটল্যান্ড)
  • বাংলাদেশ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে স্কটল্যান্ড বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়।[২৩]

কাইল কোয়েতজার স্কটল্যান্ডের পক্ষে বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও তার এ সংগ্রহটি সহযোগী দেশগুলোর পক্ষে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান।[২৩] বিশ্বকাপের কোন খেলায় স্কটল্যান্ড প্রথমবারের মতো ৩০০+ রান সংগ্রহ করে। বাংলাদেশ সফলভাবে একদিনের আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে বিজয়ী হয়।[২৪] দ্বিতীয় বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।

নিউজিল্যান্ড ব আফগানিস্তান

৮ মার্চ
১১:০০ (এনজেডডিটি)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান  
১৮৬ (৪৭.৪ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
১৮৮/৪ (৩৬.১ ওভার)
মার্টিন গাপটিল ৫৭ (৭৬)
শাপুর জাদরান ১/৪৫ (১০ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৬ উইকেটে বিজয়ী
ম্যাকলিন পার্ক, নেপিয়ার
দর্শক সংখ্যা: ১০,০২২
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ড্যানিয়েল ভেট্টোরি (নিউজিল্যান্ড)
  • আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে বিশ্বকাপ থেকে আফগানিস্তান বিদায় নেয়।[২৫]

অস্ট্রেলিয়া ব শ্রীলঙ্কা

৮ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া  
৩৭৬/৯ (৫০ ওভার)
  শ্রীলঙ্কা
৩১২/৯ (৪৬.২ ওভার)
কুমার সাঙ্গাকারা ১০৪ (১০৭)
জেমস ফকনার ৩/৪৮ (৯ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৬৪ রানে বিজয়ী
সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৯৫১
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে অস্ট্রেলিয়া কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।[২৬]

আম্পায়ার হিসেবে ইয়ান গোল্ড তার শততম একদিনের আন্তর্জাতিকের খেলা পরিচালনা করেন।[২৭] গ্লেন ম্যাক্সওয়েল একদিনের আন্তর্জাতিকে তার প্রথম সেঞ্চুরি করেন। এছাড়াও ৫১ বলে গড়া তার এ সেঞ্চুরিটি বিশ্বকাপে দ্বিতীয় দ্রুততম ও অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে দ্রুততম সেঞ্চুরি।[২৮]

একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে কুমার সাঙ্গাকারা ১৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[২৯] কুমার সাঙ্গাকারা ধারাবাহিকভাবে তৃতীয় শতরান করেন।[২৬] মিচেল জনসনের বলে তিলকরত্নে দিলশান একাধারে ছয়টি চারের মার মারেন। এটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ঘটনা।[৩০] দীনেশ চন্ডিমাল রিটায়ার্ড হার্ট হন। ফলে, তিনি নিজ ইনিংস সম্পন্ন করতে পারেননি।[২৬]

বাংলাদেশ ব ইংল্যান্ড

৯ মার্চ
১৪:০০ (এসিডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ  
২৭৫/৭ (৫০ ওভার)
  ইংল্যান্ড
২৬০ (৪৮.৩ ওভার)
জস বাটলার ৬৫ (৫২)
রুবেল হোসেন ৪/৫৩ (৯.৩ ওভার)
বাংলাদেশ ১৫ রানে বিজয়ী
অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড
দর্শক সংখ্যা: ১১,৯৬৩
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (বাংলাদেশ)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা কোয়ার্টার-ফাইনালে উন্নীত হয়।[৩১]
  • খেলার ফলাফলে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয়।[৩২]

বিশ্বকাপের ইতিহাসে বাংলাদেশের পক্ষে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম সেঞ্চুরি করেন।[৩৩] বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বকাপের যে-কোন উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিম ১৪১ রানের সর্বোচ্চ জুটি গড়েন।[৩৪] এছাড়াও একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলগতভাবে নিজেদের সর্বোচ্চ রান তোলে।[৩৩] বাংলাদেশ দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করে ও কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।[৩২]

স্কটল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা

১১ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা  
৩৬০/৯ (৫০ ওভার)
  স্কটল্যান্ড
২১৫ (৪৩.১ ওভার)
কুমার সাঙ্গাকারা ১২৪ (৯৫)
জোশ ডেভি ৩/৬৩ (৮ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ১৪৮ রানে বিজয়ী
বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট
দর্শক সংখ্যা: ৩,৫৪৯
আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

কুমার সাঙ্গাকারা একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে ধারাবাহিকভাবে ৪র্থ শতরান করে রেকর্ড গড়েন।[৩৫] উইকেট-কিপার হিসেবে তিনি ৫৪ ডিসমিসাল করেন যা ক্রিকেট বিশ্বকাপে যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় সর্বাধিক।[৩৫] অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস শ্রীলঙ্কার পক্ষে বিশ্বকাপে দ্রুততম ও একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন মাত্র ২০ বলে।[৩৫] একদিনের আন্তর্জাতিকে স্কটল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে।

নিউজিল্যান্ড ব বাংলাদেশ

১৩ মার্চ
১১:০০ (এনজেডডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ  
২৮৮/৭ (৫০ ওভার)
  নিউজিল্যান্ড
২৯০/৭ (৪৮.৫ ওভার)
মার্টিন গাপটিল ১০৫ (১০০)
সাকিব আল হাসান ৪/৫৫ (৮.৫ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে জয়ী
সেডন পার্ক, হ্যামিলটন
দর্শক সংখ্যা: ১০,৩৪৭
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মার্টিন গাপটিল
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন।[৩৬] নিউজিল্যান্ডের ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে রস টেলর একদিনের আন্তর্জাতিকে ৫,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৩৬]

আফগানিস্তান ব ইংল্যান্ড

১৩ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান  
১১১/৭ (৩৬.২ ওভার)
  ইংল্যান্ড
১০১/১ (১৮.১ ওভার)
শফিকুল্লাহ ৩০ (৬৪)
ক্রিস জর্দান ২/১৩ (৬.২ ওভার)
ইয়ান বেল ৫২* (৫৬)
হামিদ হাসান ১/১৭ (৫ ওভার)
ইংল্যান্ড ৯ উইকেটে বিজয়ী (ডি/এল)
সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি
দর্শক সংখ্যা: ৯,২০৩
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও এস. রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস জর্দান (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে আফগানিস্তানের ইনিংস ৩৭তম ওভারে শেষ হয়। ফলে ইংল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৫ ওভারে ১০১ রান নির্ধারণ করা হয়।

অস্ট্রেলিয়া ব স্কটল্যান্ড

১৪ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
স্কটল্যান্ড  
১৩০ (২৫.৪ ওভার)
  অস্ট্রেলিয়া
১৩৩/৩ (১৫.২ ওভার)
ম্যাট মচন ৪০ (৩৫)
মিচেল স্টার্ক ৪/১৪ (৪.৪ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী
বেলেরিভ ওভাল, হোবার্ট
দর্শক সংখ্যা: ১২,১৭৭
আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওর্থ (ইংল্যান্ড) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিচেল স্টার্ক (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়

তথ্যসূত্র

  1. Archit Athani (১৫ নভেম্বর ২০১৪)। "The ICC World Cup 2015 format"Sportzwiki। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০১৪ 
  2. "Cricket World Cup 2015: New Zealand beat Sri Lanka in opener"বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  3. "England thrashed by Australia in first World Cup match"বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  4. "Cricket World Cup 2015: Steven Finn takes hat-trick"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  5. "ICC accepts umpiring error on Anderson run-out"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  6. "Fort Dunedin and golden ducks"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  7. "Records / One-Day Internationals / Team records / Most ducks in an innings"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  8. "ICC World Cup: Shakib Al Hasan First Bangladesh Batsman to Cross 4000 ODI Runs"এনডিটিভি। এনডিটিভি। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  9. "How Southee got his super seven"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  10. McGlashan, Andrew (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Southee, McCullum trample England"ইএসপিএনক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  11. "Cricket World Cup 2015: Australia v Bangladesh washed out by rain"। বিবিসি স্পোর্ট। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  12. "Golden ducks for openers, and Mahela on song"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  13. McGlashan, Andrew (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "History for Afghanistan, heartbreak for Scotland"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  14. Jayaraman, Shiva। "Sangakkara marks landmark game with fastest ton"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  15. "Kumar Sangakkara becomes 4th cricketer to play 400 ODIs"ক্রিকেট কান্ট্রি। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  16. "Statistics / Statsguru / One-Day Internationals / Batting records"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  17. "World Cup: New Zealand book quarter-final slot after thrilling win against Australia"। হিন্দুস্তান টাইমস। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  18. Goulding, Justin (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Cricket World Cup: New Zealand beat Australia by one wicket"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  19. Walsh, Dan (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Cricket World Cup 2015: Australia loses an incredible 8 for 26 in 49 frenetic minutes"। The Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  20. Martin Smith (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Chappell-Hadlee trophy back up for grabs"। Cricket Australia। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ 
  21. "Joe Root scores fourth ODI century during ICC Cricket World Cup 2015 against Sri Lanka in Pool A Match 22 at Wellington"। Cricket Century। ১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫ 
  22. "Australia post Cricket World Cup record score v Afghanistan"। বিবিসি স্পোর্ট। ৪ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মার্চ ২০১৫ 
  23. "Scotland's Cricket World Cup hopes ended by Bangladesh"। বিবিসি স্পোর্ট। ৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫ 
  24. "Seniors set up Bangladesh's highest chase"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫ 
  25. Mitchener, Mark (৮ মার্চ ২০১৫)। "Cricket World Cup 2015: New Zealand beat Afghanistan"। বিবিসি স্পোর্ট। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  26. "Cricket World Cup 2015: Australia overcome Sri Lanka in Sydney"। বিবিসি স্পোর্ট। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  27. "Ian Gould officiates his 100th ODI in Australia-Sri Lanka match in ICC Cricket World Cup 2015"। ক্রিকেট কান্ট্রি। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  28. "Maxwell's maiden ton takes Australia to 376"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  29. "Sangakkara becomes only 2nd batsman to pass 14,000 ODI runs"। দ্য নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড। ৮ মার্চ ২০১৫। ৩ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  30. "Tillakaratne Dilshan hits six fours off a Mitchell Johnson over"। CricketCountry Staff। ৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৫ 
  31. "2015 Cricket World Cup pools and venues revealed"হেরাল্ড সান। জুলাই ৩০, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৪ 
  32. "Cricket World Cup 2015: England knocked out by Bangladesh"। বিবিসি স্পোর্ট। ৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  33. "Mahmudullah ton lifts Bangladesh to 275"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  34. "Bangladesh reach World Cup quarter-final"। The New Nation। ৯ মার্চ ২০১৫। ২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  35. "Most consecutive ODI hundreds, and a WC record for Sangakkara"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৫ 
  36. "Mahmudullah's twin tons, and Taylor's slow fifty"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৩ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৫ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ