হ্যাগলে ওভাল
হ্যাগলে ওভাল নিউজিল্যান্ডের একটি ক্রিকেট মাঠ। ক্রাইস্টচার্চের মধ্যস্থলে অবস্থিত হ্যাগলে পার্কে এ মাঠের অবস্থান। ২০১৩ সালে সালে ক্যান্টারবারি ক্রিকেট দল মাঠটিকে আন্তর্জাতিকমানের ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রূপান্তরের পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে পরিবেশবিষয়ক আদালত থেকে উন্নয়নের অনুমোদনের লাভ করে।[১]
![]() ২০০৭ সালে হ্যাগলে ওভাল | |||
স্টেডিয়ামের তথ্যাবলি | |||
---|---|---|---|
অবস্থান | ক্রাইস্টচার্চ, ক্যান্টারবারি, নিউজিল্যান্ড | ||
স্থানাঙ্ক | ৪৩°৩২′০২″ দক্ষিণ ১৭২°৩৭′০৮″ পূর্ব / ৪৩.৫৩৪° দক্ষিণ ১৭২.৬১৯° পূর্ব | ||
প্রতিষ্ঠা | (আনুমানিক) ১৮৮৬ | ||
ধারণক্ষমতা | ২০,০০০ | ||
প্রান্তসমূহ | |||
প্রযোজ্য নয় | |||
আন্তর্জাতিক খেলার তথ্য | |||
প্রথম পুরুষ টেস্ট | ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪: নিউজিল্যান্ড ![]() ![]() | ||
প্রথম পুরুষ ওডিআই | ২৩ জানুয়ারি ২০১৪: কানাডা ![]() ![]() | ||
সর্বশেষ পুরুষ ওডিআই | ৩০ জানুয়ারি ২০১৪: কেনিয়া ![]() ![]() | ||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||
| |||
২০ জুন ২০১৪ অনুযায়ী উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ.কম |
ইতিহাসসম্পাদনা
১৮৬৭ সালে সর্বপ্রথম এ মাঠে খেলা আয়োজনের রেকর্ড ধারণ করা হয়। ঐ খেলায় স্বাগতিক ক্যান্টারবারি ক্রিকেট দল ওতাগো ক্রিকেট দলের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। ১৯২০-এর দশক পর্যন্ত ক্যান্টারবারি মাঠটিকে অনিয়মিতভাবে ব্যবহার করতো। ডিসেম্বর, ১৯০৭ সালে প্লাঙ্কেট শিল্ডের প্রথম খেলা অনুষ্ঠিত হয় যাতে ক্যান্টারবারি অকল্যান্ড দলের মোকাবেলা করে।[২] ১৯৭৯ সালে ক্যান্টারবারি দল এ মাঠে ফিরে আসে। দলটি ১৯৯৩/৯৪ মৌসুমের শেল কাপে নিজেদের বেশ কিছুসংখ্যক খেলায় এ মাঠে খেলে।
২৩ জানুয়ারি, ২০১৪ তারিখে প্রথমবারের মতো এ স্টেডিয়ামে একদিনের আন্তর্জাতিক খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ঐদিন স্কটল্যান্ড ও কানাডা ক্রিকেট দল ২০১৪ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশ নিয়েছিল। এছাড়াও এ মাঠে তিনটি মহিলাদের টেস্ট ও ছয়টি মহিলাদের একদিনের আন্তর্জাতিক খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০১৪ সালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ হ্যাগলে ওভালকে দেশের অষ্টম টেস্ট ক্রিকেট মাঠ হিসেবে ঘোষণা করে। ২০১১ সালে বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পর ক্রাইস্টচার্চে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিতব্য বক্সিং ডে টেস্টে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।[৩]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ Court decision
- ↑ R.T. Brittenden, Great Days in New Zealand Cricket, A.H. & A.W. Reed, Wellington, 1958, pp. 33-38.
- ↑ cricket returns to Christchurch[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]