খাগড়াছড়ি জেলা
খাগড়াছড়ি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্ব রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান একসাথে একটি জেলা ছিল। ১৯৮৪ সালে এরশাদ সরকারের আমলে পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভেঙে তিনটি জেলা গঠন করা হয়। তার আগে ১৮৬০ সালের আগে এই পার্বত্য চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম জেলার অংশ ছিল। ১৮৬০ সালে চট্টগ্রামকে ভেঙে পার্বত্য চট্টগ্রাম গঠন করে ব্রিটিশ সরকার। খাগড়াছড়ি একটি পার্বত্য জেলা। উপজেলার সংখ্যানুসারে খাগড়াছড়ি বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।
খাগড়াছড়ি | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°২′৩০″ উত্তর ৯১°৫৯′৪০″ পূর্ব / ২৩.০৪১৬৭° উত্তর ৯১.৯৯৪৪৪° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৭ নভেম্বর, ১৯৮৩ |
সংসদীয় আসন | ২৯৮ পার্বত্য খাগড়াছড়ি |
সরকার | |
• সাবেক সংসদ সদস্য | কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ২,৬৯৯.৫৬ বর্গকিমি (১,০৪২.৩১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০২২) | |
• মোট | ৭,১৪,১১৯ |
• জনঘনত্ব | ২৬০/বর্গকিমি (৬৯০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৪.০৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৪০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৪৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
আয়তন ও অবস্থান
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি জেলার মোট আয়তন ২৬৯৯.৫৬ বর্গ কিলোমিটার।[১]বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°৩৮´ থেকে ২৩°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৪´ থেকে ৯২°১১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান।[১] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ২৭০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ১১১ কিলোমিটার। এ জেলার উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, দক্ষিণে রাঙ্গামাটি জেলা ও চট্টগ্রাম জেলা, পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা।
জনসংখ্যা
সম্পাদনা২০২২ এর জনশুমারী ও গৃহগননা প্রাথমিক সমীক্ষা অনুযায়ী খাগড়াছড়ি জেলার মোট জনসংখ্যা ৭১৪,১১৯ জন। তম্মধ্যে পুরুষ- ৩৫৭,৪০৬ জন, মহিলা- ৩৫৬,৪৭৭ জন, হিজড়া ৫১ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ২৬০ জন।[২]
ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এ জেলার মোট জনসংখ্যার ৪৬.৫৬% মুসলিম, ১৬.৭৫% হিন্দু, ৩৫.৯২% বৌদ্ধ এবং ০.৬২% খ্রিস্টান ও ০.১৬% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এ জেলায় বাঙালী জনসাধারণের পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা প্রভৃতি ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।[১]
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রতিষ্ঠাকাল
সম্পাদনা১৮৬০ সালের ২০ জুন রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি হয়। জেলা সৃষ্টির পূর্বে এর নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হয়।[১]
নামকরণ
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি একটি নদীর নাম। নদীর পাড়ে খাগড়া বন থাকায় পরবর্তী কালে তা পরিষ্কার করে জনবসতি গড়ে উঠে, ফলে তখন থেকেই এটি খাগড়াছড়ি নামে পরিচিতি লাভ করে।
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি
সম্পাদনা১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে রামগড় উপজেলার মহামুনি পাড়ায় পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে ১৭ জন পাকসেনা নিহত হয়।[১]
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
- গণকবর: ১টি
- স্মৃতিফলক: ১টি
- স্মৃতিস্তম্ভ ২টি
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৩টি পৌরসভা, ৩৮টি ইউনিয়ন, ১২১টি মৌজা, ১৩৮১টি গ্রাম ও ১টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।[৫]
খাগড়াছড়ি জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
ক্রম নং | উপজেলা | আয়তন[১] (বর্গ কিলোমিটারে) |
প্রশাসনিক থানা | আওতাধীন এলাকাসমূহ |
---|---|---|---|---|
০১ | খাগড়াছড়ি সদর | ২৯৭.৯২ | খাগড়াছড়ি সদর | পৌরসভা (১টি): খাগড়াছড়ি |
ইউনিয়ন (৫টি): খাগড়াছড়ি সদর, কমলছড়ি, গোলাবাড়ী, পেরাছড়া এবং ভাইবোনছড়া | ||||
০২ | গুইমারা | ২৩৪.৫৬ | গুইমারা | ইউনিয়ন (৩টি): গুইমারা, হাফছড়ি এবং সিন্দুকছড়ি |
০৩ | দীঘিনালা | ৬৯৪.১২ | দীঘিনালা | ইউনিয়ন (৫টি): মেরুং, বোয়ালখালী, কবাখালী, দীঘিনালা এবং বাবুছড়া |
০৪ | পানছড়ি | ৩৩৪.১১ | পানছড়ি | ইউনিয়ন (৫টি): লোগাং, চেঙ্গী, পানছড়ি, লতিবান এবং উল্টাছড়ি |
০৫ | মহালছড়ি | ২৪৮.৬৪ | মহালছড়ি | ইউনিয়ন (৪টি): মহালছড়ি, মুবাছড়ি, ক্যায়াংঘাট এবং মাইসছড়ি |
০৬ | মাটিরাঙ্গা | ৪৪১.৪০ | মাটিরাঙ্গা | পৌরসভা (১টি): মাটিরাঙ্গা |
ইউনিয়ন (৭টি): তাইন্দং, তবলছড়ি, বড়নাল, গোমতি, বেলছড়ি, মাটিরাঙ্গা এবং আমতলী | ||||
০৭ | মানিকছড়ি | ১৬৮.৩৫ | মানিকছড়ি | ইউনিয়ন (৪টি): মানিকছড়ি, বাটনাতলী, যোগ্যাছোলা এবং তিনটহরী |
০৮ | রামগড় | ২৮৭.৮৯ | রামগড় | পৌরসভা (১টি): রামগড় |
ইউনিয়ন (২টি): রামগড় এবং পাতাছড়া | ||||
০৯ | লক্ষ্মীছড়ি | ২২০.১৫ | লক্ষ্মীছড়ি | ইউনিয়ন (৩টি): লক্ষ্মীছড়ি, দুল্যাতলী এবং বর্মাছড়ি |
সংসদীয় আসন
সম্পাদনাসংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৬] | সংসদ সদস্য[৭][৮][৯][১০][১১] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৯৮ পার্বত্য খাগড়াছড়ি | খাগড়াছড়ি জেলা | শূণ্য |
শিক্ষা ব্যবস্থা
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি জেলার সাক্ষরতার হার ৪৪.০৭%।[৫] এ জেলায় রয়েছে:
- কলেজ : ১৮টি (২টি সরকারি)
- মাদ্রাসা : ১৩টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ৭১টি (৫টি সরকারি)
- কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : ১টি
- টেক্সটাইল ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট : ১টি
- কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র : ১টি
- নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২২টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় : ৫৫১টি
- এবতেদায়ী মাদ্রাসা : ২২টি
- কিন্ডারগার্টেন : ৯টি
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
নদ-নদী
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি জেলার প্রধান ৩টি নদী মাইনী নদী, চেঙ্গি নদী এবং ফেনী নদী।[১২]
অর্থনীতি
সম্পাদনা- কৃষিজ সম্পদ
- প্রধান ফসল: ধান, গম, আদা, হলুদ, ভুট্টা, সরিষা, তুলা, আখ, শাকসবজি ইত্যাদি।
- ফলমূল: আম, কাঁঠাল, আনারস, কলা, পেঁপে, পেয়ারা, লেবু, তরমুজ ইত্যাদি।
- খনিজ সম্পদ
গ্যাস (সেমুতাং গ্যাসফিল্ড, মানিকছড়ি)
- বনজ সম্পদ
সেগুন, গামারী, কড়ই, গর্জন, চাপালিশ, জারুল, বাঁশ ইত্যাদি।[১৩]
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাখাগড়াছড়ি জেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে মীরসরাই-রামগড় সড়ক হয়ে সরাসরি খাগড়াছড়ি যাওয়া যায়।[১৪]
ভাষা ও সংস্কৃতি
সম্পাদনাসরকারি ও কথ্য ভাষা হিসেবে বাংলা প্রচলিত। স্থানীয় বাঙালিরা সাধারণ ত নোয়াখাইল্লা ও চাটগাঁইয়াভাষায় কথা বলে। এছাড়াও অন্যান্য উপজাতি ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা হিসেবে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা ইত্যাদি প্রচলিত।[১৫]
চাকমাদের বিজু উৎসব, মারমাদের সাংগ্রাই উৎসব এবং ত্রিপুরাদের বৈসু উৎসব উল্লেখযোগ্য।[১] এছাড়া প্রত্যেক ধর্মের লোকেরা আলাদা আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালন করে থাকে।
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- আলুটিলা
- আলুটিলা গুহা
- মাতাই হাকর
- তুয়ারি মাইরাং
- ভগবান টিলা, তাইন্দং, ফেনী নদীর উৎপত্তি স্থল।
- পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, খাগড়াছড়ি
- জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্ক (ঝুলন্ত ব্রীজ)
- তকবাক হাকর
- তৈদুছড়া ঝর্ণা
- মাতাই পুখিরি
- পানছড়ি রাবার ড্যাম
- পুরাতন চা বাগান
- বিডিআর স্মৃতিসৌধ, রামগড়
- খুমপুই রেস্টহাউজ
- মং রাজবাড়ি
- মাটিরাঙ্গা জলপাহাড়
- মায়াবিনী তৈসা লেক ভাইবোনছড়া
- রিছাং ঝর্ণা
- লক্ষ্মীছড়ি জলপ্রপাত
- পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুটির
- মায়ুং কপাল
- হাতিমাথা পাহাড়
- তৈলাফাং ঝর্ণা
- তৈছামা ঝর্ণা
- দিঘীনালা বনবিহার
- ঠাকুরছড়া বি কে রোয়াজা বাজার
- নগরাই ক্যাফে
- ব্যাম্বো শুট ইকো ফুড কোর্ট
- ম্যাগনেট ক্যাফে
- ডিসি পার্ক
গ্যালারি
সম্পাদনা-
পার্বত্য জেলা পরিষদ হর্টিকালচার পার্কের ঝুলন্ত সেতু
-
আলুটিলা হতে খাগড়াছড়ি শহর
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
সম্পাদনা- বীর মুক্তিযোদ্ধা দোস্ত মোহাম্মদ চৌধুরী –– মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।
- বীরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা - গণপরিষদ সদস্য(পূর্ব পাকিস্তান), রাজনীতিবিদ
- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা,গণপরিষদ সদস্য(পূর্ব পাকিস্তান),
- আনাই মগিনি –– নারী ফুটবলার।
- আনুচিং মগিনি –– নারী ফুটবলার।
- এ কে এম আলীম উল্লাহ –– রাজনীতিবিদ।[১৬]
- ওয়াদুদ ভূইয়া –– রাজনীতিবিদ।
- প্রবীণ চন্দ্র চাকমা -- রাজনীতিবিদ
- কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা –– রাজনীতিবিদ।
- প্রভাংশু ত্রিপুরা –– লেখক ও গবেষক।
- মনিকা চাকমা –– নারী ফুটবলার।
- যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা –– রাজনীতিবিদ।[১৭]
- সমীরণ দেওয়ান –– রাজনীতিবিদ।
- কল্পরঞ্জন চাকমা - রাজনীতিবিদ।
- ইউ কে চিং মারমা-বীর বিক্রম
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ "খাগড়াছড়ি জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ "এক নজরে খাগড়াছড়ি"।
- ↑ https://en.parbattanews.com/population-census-2022-a-cht-demographic-analysis/ [অনাবৃত ইউআরএল]
- ↑ https://bbs.gov.bd/site/page/2888a55d-d686-4736-bad0-54b70462afda/-
- ↑ ক খ গ "এক নজরে খাগড়াছড়ি - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "নদ-নদী - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "প্রাকৃতিক সম্পদ - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "যোগাযোগ ব্যবস্থা - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "ভাষা ও সংস্কৃতি - খাগড়াছড়ি জেলা-"। www.khagrachhari.gov.bd। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ "জেলা নেতাদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা প্রার্থীদের"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১।
- ↑ "অভিমান ভুলে প্রচারনায় যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা || দেশের খবর"। জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]