ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল
ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ক্রোয়েশীয়: Hrvatska nogometna reprezentacija) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ক্রোয়েশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৪১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৪ সালের মধ্যবর্তী সময়কালে ফিফা স্বীকৃতপ্রাপ্ত দল হিসেবে ক্রোয়েশিয়ার বাভোনিয়া এবং ক্রোয়েশিয়ার স্বাধীন রাষ্ট্র উনিশটি প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল।[৩] কিন্তু ১৯৪৫ সালে ক্রোয়েশিয়া যুগোস্লাভিয়ার সাথে একীভূত হলে দলটি বিলুপ্ত হয়। ১৯৪৫ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া পৃথক দল হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করেনি। তখন ক্রোয়েশীয় খেলোয়াড়েরা যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে অংশগ্রহণ করতো। ১৯৪১ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে, ক্রোয়েশিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; স্লোভাকিয়ার ব্রাতিস্লাভে অনুষ্ঠিত ক্রোয়েশিয়া এবং স্লোভাকিয়ার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে। ভাত্রেনি নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ক্রোয়েশিয়ার রাজধানী জাগরেবে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জ্লাৎকো দালিচ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় লুকা মদরিচ। ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৫ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ফ্রান্সের কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৬ এবং উয়েফা ইউরো ২০০৮-এর কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। দারিয়ো স্রনা, লুকা মদরিচ, স্তিপে প্লেতিকোসা, মারিও মাঞ্জুকিচ এবং দাভোর শুকেরের মতো খেলোয়াড়গণ ক্রোয়েশিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ডাকনাম | ভাত্রেনি (ব্লেজার) কোককাস্তি (চেকারবোর্ড) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | উয়েফা (ইউরোপ) | ||
প্রধান কোচ | জ্লাৎকো দালিচ | ||
অধিনায়ক | লুকা মদরিচ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | দারিয়ো স্রনা (১৩৪) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | দাভোর শুকের (৪৫) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | CRO | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ৩ (জানুয়ারি ১৯৯৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৫ (মার্চ ১৯৯৪) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১১ ১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৫ (জুলাই ১৯৯৮, জুলাই ২০১৮) | ||
সর্বনিম্ন | ২৬ (অক্টোবর ২০০২) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
স্লোভাকিয়া ১–১ ক্রোয়েশিয়া (ব্রাতিস্লাভ, স্লোভাকিয়া; ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
ক্রোয়েশিয়া ১০–০ সান মারিনো (রিয়েকা, ক্রোয়েশিয়া; ৪ জুন ২০১৬) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
স্পেন ৬–০ ক্রোয়েশিয়া (এলচে, স্পেন; ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (১৯৯৮-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (২০১৮) | ||
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৬ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৯৬, ২০০৮) |
১৯৯৪ সাল থেকে ভাত্রেনি ইউরো ২০০০ এবং ২০১০ বিশ্বকাপ বাদে প্রতিটি বড় টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফা বিশ্বকাপে, ক্রোয়েশিয়া একবার (২০১৮ ) দ্বিতীয় এবং দুইবার (১৯৯৮, ২০২২) তৃতীয় হয়েছে। দাভোর সুকার ১৯৯৮ সালে গোল্ডেন বল এবং রুপার বল জিতেছিলেন, লুকা মদরিচ ২০১৮ সালে গোল্ডেন বল এবং ২০২২ সালে ব্রোঞ্জ বল জিতেছিলেন। দলটি দুইবার ( ১৯৯৬, ২০০৮ ) উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এর কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে এবং ২০২৩ সালে উয়েফা নেশনস লিগের সেমিফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। জুলাই ১৯৯৮ সালে ক্রোয়েশিয়া তার সর্বকালের সর্বোচ্চ ইলো রেটিং ২০০৬ পয়েন্ট রেকর্ড করে। ১৯৯৪ সালে ফিফাতে ১২৫ তম স্থান অধিকার করার পরে তারা ১৯৯৮ তাদের অভিষেকে বিশ্বকাপ অভিযানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠেছিল। এটি ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুততম খারাপ অবস্থান থেকে সেরা দশে জায়গা করা দল । এটি জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ (উরুগুয়ের পরে) বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়া দলের অন্যান্য রেকর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউট খেলা (৪) এবং জিতে (৪) এবং সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউটে (৩) সেভ করার রেকর্ড রয়েছে। তারা ফ্রান্স এবং কলম্বিয়ার সাথে যৌথ রেকর্ডের সমান দুইবার (১৯৯৪, ১৯৯৮) ফিফা বছরের সেরা স্থান পরিবর্তনকারী নির্বাচিত হয়েছিল। ক্রোয়েশিয়া অন্যান্য দেশগুলির মধ্যে ইতালি এবং সার্বিয়ার সাথে ক্রীড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা বজায় রাখে, যা ম্যাচগুলিকে বিঘ্নিত করেছে।
ইতিহাস
সম্পাদনাযুগোস্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পরেই ১৯৯১ সালে আধুনিককালের ক্রোয়েশীয় দল গঠন করা হয়। এরপর ১৯৯৩ সালে ফিফা ও উয়েফার সদস্যপদ লাভ করে ক্রোয়েশিয়া ফুটবল দল।[৪] প্রথমবারের মতো বড় ধরনের প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশ নিয়ে তারা তাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করে ও ১৯৯৬ সালের উয়েফা ইউরো প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[৩] ১৯৯৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেয় দলটি। প্রতিযোগিতায় তারা তৃতীয় স্থান লাভ করে বিশ্ব ফুটবলে সাড়া জাগায়। দলের পক্ষে দাভোর শুকের শীর্ষ গোলদাতার ভূমিকায় অধিষ্ঠিত হন ও বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট লাভ করেন। এরপর থেকেই ক্রোয়েশিয়া দল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাসমূহে নিয়মিতভাবে অংশ নিলেও ২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপ ও ২০০০ সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে অংশ নিতে পারেনি।[৫]
অবকাঠামো
সম্পাদনানিজেদের মাঠের অধিকাংশ খেলাই জাগরেবের মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও খেলার মূল্যমান অনুযায়ী স্প্লিতের পলিউদ স্টেডিয়ামসহ রিয়েকার কানত্রিদা স্টেডিয়াম কিংবা ওসিয়েকের গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতামূলক ৩৬ খেলায় দলটি অপরাজিত ছিল। এ ধারাবাহিকতার অবসান ঘটে ২০০৮ সালে ইংল্যান্ডের কাছে পরাজয়ের মাধ্যমে।[৩][৬][৭][৮]
র্যাঙ্কিং
সম্পাদনাফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং, ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ক্রোয়েশিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩য়) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত রাঙ্কিং -এ তারা ১২৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৮ | স্পেন | ১৭৩২.৬৪ | |
৯ | ইতালি | ১৭১৮.৮২ | |
১০ | ক্রোয়েশিয়া | ১৭১৭.৫৭ | |
১১ | উরুগুয়ে | ১৬৬৫.৯৯ | |
১২ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৬৬৫.২৭ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৯ | ৩ | কলম্বিয়া | ১৯৮৪ |
১০ | ৬ | নেদারল্যান্ডস | ১৯৭০ |
১১ | ১ | ক্রোয়েশিয়া | ১৯৫২ |
১২ | ৫ | ইতালি | ১৯৩৮ |
১৩ | ৫ | জাপান | ১৯০৯ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
সম্পাদনাফিফা বিশ্বকাপ
সম্পাদনাফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | যুগোস্লাভিয়া রাজত্বের অংশ বিশেষ | ||||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | |||||||||||||||
১৯৫০ | যুগোস্লাভিয়ার অংশ বিশেষ | ||||||||||||||
১৯৫৪ | |||||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | |||||||||||||||
১৯৭৪ | |||||||||||||||
১৯৭৮ | |||||||||||||||
১৯৮২ | |||||||||||||||
১৯৮৬ | |||||||||||||||
১৯৯০ | |||||||||||||||
১৯৯৪ | ফিফার সদস্য ছিল না | ফিফার সদস্য ছিল না | |||||||||||||
১৯৯৮ | ৩য় স্থান নির্ধারণী | ৩য় | ৭ | ৫ | ০ | ২ | ১১ | ৫ | ১০ | ৫ | ৪ | ১ | ২০ | ১৩ | |
২০০২ | গ্রুপ পর্ব | ২৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | ৮ | ৫ | ৩ | ০ | ১৫ | ২ | |
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২২তম | ৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৩ | ১০ | ৭ | ৩ | ০ | ২১ | ৫ | |
২০১০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১০ | ৬ | ২ | ২ | ১৯ | ১৩ | ||||||||
২০১৪ | গ্রুপ পর্ব | ১৯তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৬ | ১২ | ৬ | ৩ | ৩ | ১৪ | ৯ | |
২০১৮ | রানার্স আপ | ২য় | ৭ | ৪ | ২ | ১ | ১৪ | ৯ | ১২ | ৭ | ৩ | ২ | ১৯ | ৫ | |
২০২২ | ৩য় স্থান | ৩য় | ৭ | ২ | ৪ | ১ | ৮ | ৭ | ১০ | ৭ | ২ | ১ | ২১ | ৪ | |
মোট | ফাইনাল | ৫/৬ | ২৩ | ১১ | ৪ | ৮ | ৩৫ | ২৬ | ৬২ | ৩৬ | ১৮ | ৮ | ১০৮ | ৪৭ |
অর্জন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ ক খ গ Kramarsic, Igor/Puric, Bojan। "Croatia International matches"। Rec. Sport Soccer Statistics Foundation। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮।
- ↑ "Goal Programme – Croatian Football Federation – 2006"। Fédération Internationale de Football Association (FIFA.com)। ১৭ জুলাই ২০০৮। ১০ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- ↑ "Fantasy Euro2008"। The World Game। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮। [অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Lawrence, Amy (৮ অক্টোবর ২০০৬)। "England? They are pretty bad"। London: The Observer। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০০৮।
- ↑ Stevenson, Jonathan (১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Croatia 1-4 England"। British Broadcasting Corporation (BBC Sport)। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- ↑ Nitsak, Igor (৯ অক্টোবর ২০০৮)। "Bilic tempted to reshuffle team for Ukraine clash"। Reuters। ১১ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০০৮।
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- Ramet. P, Sabrina (২০০৫)। Thinking about Yugoslavia। Cambridge University। আইএসবিএন 0-521-85151-3।
- Klemenčić, Mladen (২০০৪)। Nogometni leksikon। Miroslav Krleža lexicographic institute। আইএসবিএন 953-6036-84-3।
- Perica, Vjekoslav (২০০২)। Balkan Idols: Religion and Nationalism in Yugoslav States। Oxford US। আইএসবিএন 0-19-517429-1।
- Foster, Jane (২০০৪)। Footprint Croatia। Footprint Travel Guides। আইএসবিএন 1-903471-79-6।
- Bellamy. J, Alex (২০০৩)। The Formation of Croatian National Identity। Manchester University Press। আইএসবিএন 0-7190-6502-X।
- Giulianotti, Richard (১৯৯৭)। Entering the Field: New Perspectives on World Football। Berg Publishers। আইএসবিএন 1-85973-198-8।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ক্রোয়েশীয়) (ইংরেজি)
- ফিফা-এ ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ জুন ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- উয়েফা-এ ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)