হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়

চলচ্চিত্র পরিচালক

হৃষিকেশ মুখার্জী (৩০ সেপ্টেম্বর ১৯২২ - ২৭ আগস্ট ২০০৬) ছিলেন হিন্দি চলচ্চিত্রের একজন প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালী চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, সম্পাদক এবং চিত্রনাট্যকার। কর্মজীবনে তিনি সত্যকাম, চুপকে চুপকে, অনুপমা, আনন্দ, অভিমান, গুড্ডি, গোলমাল, আশীর্বাদ, বাবুর্চি, নমক হারাম প্রভৃতি অসংখ্য ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে গণ্য করা হয়। হৃষি-দা নামে জনপ্রিয়, তিনি চার দশকেরও বেশি সময়ব্যাপী তার কর্মজীবনে ৪২টি চলচ্চিত্র পরিচালনা করেন এবং ভারতের 'মধ্যম চলচ্চিত্র'-এর পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত হন। তিনি সামাজিক চলচ্চিত্রের জন্য বিখ্যাত যা পরিবর্তিত মধ্যবিত্তের নীতি প্রতিফলিত করে, মুখার্জি "মূলধারার সিনেমার বাড়াবাড়ি এবং শিল্প সিনেমার কঠোর বাস্তবতার মধ্যে একটি মধ্যম পথ তৈরি করেছিলেন"।[][][][]

হৃষিকেশ মুখার্জী
জন্ম(১৯২২-০৯-৩০)৩০ সেপ্টেম্বর ১৯২২
মৃত্যু২৭ আগস্ট ২০০৬(2006-08-27) (বয়স ৮৩)
পেশা
  • চলচ্চিত্র পরিচালক
  • সম্পাদক
  • চিত্রনাট্যকার
সম্মাননাদাদাভাই ফালকে পুরস্কার (১৯৯৯)
পদ্ম বিভুষণ (২০০১)

তিনি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন (সিবিএফসি) এবং ন্যাশনাল ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের (এনএফডিসি) চেয়ারম্যানও ছিলেন।[] ভারত সরকার তাকে ১৯৯৯ সালে দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার এবং ২০০১ সালে পদ্মবিভূষণ দিয়ে সম্মানিত করে। তিনি ২০০১ সালে এনটিআর জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন এবং তিনি আটটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কারও জিতেছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন এবং পটভূমি

সম্পাদনা

হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম স্বাধীনতা-পূর্ব ভারতের কলকাতা শহরে (বর্তমানে কলকাতা) এক বাঙালি ব্রাহ্মণ পরিবারে।[] তিনি বিজ্ঞান অধ্যয়ন করেন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে স্নাতক হন। তিনি কিছুকাল গণিত ও বিজ্ঞান পড়ান।

কর্মজীবন

সম্পাদনা

মুখার্জি ১৯৪০-এর দশকের শেষের দিকে কলকাতার বি.এন. সিরকারের নিউ থিয়েটার্সে প্রথমে ক্যামেরাম্যান এবং তারপর চলচ্চিত্র সম্পাদক হিসেবে কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন, যেখানে তিনি এর তালিম নেন এই কাজে প্রসিদ্ধ সুবোধ মিত্রর ('কেঞ্চিদা') কাছ থেকে।[] এরপর তিনি বিমল রায়ের সাথে মুম্বাইতে চলচ্চিত্র সম্পাদক এবং সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন ১৯৫১ সাল থেকে,[] রায়ের ল্যান্ডমার্ক চলচ্চিত্র দো বিঘা জমিন এবং দেবদাস-এ অংশগ্রহণ করেন।

তার অভিষেক পরিচালনার উদ্যোগ, মুসাফির (১৯৫৭), সফল হয়নি, কিন্তু তিনি ১৯৫৯ সালে তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র আনারির জন্য অটল ছিলেন এবং প্রশংসা পান। চলচ্চিত্র, কলাকুশলী এবং কুশীলব পাঁচটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিল, যেখানে মুখার্জি কেবল তার পথপ্রদর্শক বিমল রায়ের কাছে সেরা পরিচালকের পুরস্কারটি হারান।

পরবর্তী বছরগুলোতে তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তার উল্লেখযোগ্য কিছু চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে: অনুরাধা (১৯৬০), ছায়া (১৯৬১), আসলি-নকলি (১৯৬২), অনুপমা (১৯৬৬), আশীর্বাদ (১৯৬৮), সত্যকাম (১৯৬৯), গুড্ডি (১৯৭১), আনন্দ (১৯৭১), বাওয়ারচি (১৯৭২), অভিমান (১৯৭৩), নমক হারাম (১৯৭৩), মিলি (১৯৭৫), চুপকে চুপকে (১৯৭৫), আলাপ (১৯৭৭), গোল মাল (১৯৭৯), খুবসুরাত (১৯৮০) এবং বেমিসাল (১৯৮২)। চুপকে চুপকে এর মাধ্যমে তিনিই প্রথম ধর্মেন্দ্রকে কমেডি চরিত্রে পরিচয় করিয়ে দেন এবং ১৯৭০ সালে অমিতাভ বচ্চনকে আনন্দের সাথে তার বড় ব্রেক দেন, রাজেশ খান্নার সাথে তিনি জয়া ভাদুড়িকে তার গুড্ডিচলচ্চিত্রে হিন্দি সিনেমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।[] তার পরামর্শদাতা, বিমল রায়ের সাথে একজন সম্পাদক হিসাবে কাজ করার পরে, মধুমতির মতো চলচ্চিত্রে, তিনি একজন সম্পাদক হিসাবেও অনেক বেশি প্রশংসা পেয়েছিলেন।[]

পরবর্তী জীবন

সম্পাদনা

১৯৯৯ সালে মুখার্জি ভারত সরকার কর্তৃক দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে ভূষিত হন[১০] মুখার্জি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন এবং ন্যাশনাল ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ২০০১ সালে ভারত সরকার কর্তৃক ভারতীয় চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মবিভূষণেও ভূষিত হন। ২০০৫ সালের নভেম্বরে ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব তাকে তার পূর্ববর্তী চলচ্চিত্রগুলোর একটি স্মৃতিচারণ দিয়ে সম্মানিত করে। তিনি ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পর থেকে প্রায় সমস্ত শীর্ষ ভারতীয় তারকাদের সাথে কাজ করার গৌরব অর্জন করেন।

তার শেষ ছবি ঝুঠ বোলে কাউয়া কাটে । যেহেতু তার আসল নায়ক অমল পালেকর বৃদ্ধ হয়েছিলেন তাই তাকে অনিল কাপুরকে কাস্ট করতে হয়েছিল। তালাশের মতো টিভি সিরিয়ালও পরিচালনা করেছেন তিনি।

মৃত্যু

সম্পাদনা

পরবর্তী জীবনে, মুখার্জি দীর্ঘস্থায়ী বৃক্কের অকার্যকারিতায় ভোগেন এবং ডায়ালাইসিসের জন্য লীলাবতী হাসপাতালে যেতেন। ৬ জুন ২০০৬ মঙ্গলবারের প্রথম দিকে তিনি অস্বস্তির অভিযোগ করার পর তাকে মুম্বইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মুখার্জি কয়েক সপ্তাহ পরে ২৭ আগস্ট ২০০৬-এ মৃত্যুবরণ করেন।[১১][১২]

ব্যক্তিগত জীবন

সম্পাদনা

মুখার্জি বিবাহিত ছিলেন এবং তার তিন কন্যা ও দুই পুত্র রয়েছে।[১৩] তিন দশকেরও বেশি আগে তার স্ত্রী মারা গেছেন। তার ছোট ভাই দ্বারকানাথ মুখার্জি তার অনেক চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখতে সাহায্য করেছিলেন। তিনি একজন পশুপ্রেমী ছিলেন এবং মুম্বাইয়ের বান্দ্রায় তার বাসভবনে অনেক কুকুর এবং কখনও একটি অদ্ভুত বিড়াল ছিল। জীবনের শেষ পর্বে তিনি কেবল তার চাকর এবং পোষা প্রাণীর সাথেই ছিলেন। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুরা নিয়মিত তাকে দেখতে যেতেন।

 
২০১৩ সালের ভারতীয় ডাকটিকেটে হৃষিকেশ মুখার্জী

পুরস্কার ও সম্মননা

সম্পাদনা

বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব

ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

কেরালা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

ফিল্মোগ্রাফী

সম্পাদনা

পরিচালক হিসেবে চলচ্চিত্র

সম্পাদনা
বছর চলচ্চিত্র অংশগ্রহণে
১৯৫৭ মুসাফির দিলীপ কুমার, কিশোর কুমার, সুচিত্রা সেন, ঊষা কিরণ
১৯৫৯ আনাড়ী রাজ কাপুর, নূতন, ললিতা পওয়ার, মতিলাল
১৯৬০ অনুরাধা বলরাজ সাহনি, লীলা নাইডু
১৯৬১ ছায়া সুনীল দত্ত, আশা পারেখ
মেমদিদি ডেভিড চেউলকর, জয়ন্ত, ললিতা পওয়ার, অসিত সেন, তনুজা
১৯৬২ আসলি-নকলি দেব আনন্দ, সাধনা
আশিক রাজ কাপুর, পদ্মিনী রামচন্দ্রন
১৯৬৪ সাঁজ অর সাবেরা গুরু দত্ত, মীনা কুমারী
১৯৬৬ অনুপমা ধর্মেন্দ্র, শর্মিলা ঠাকুর
গাবন সুনীল দত্ত, সাধনা
দো দিল বিশ্বজিৎ চ্যাটার্জী, মুমতাজ
বিবি অউর মাকান বিশ্বজিৎ চ্যাটার্জী, কল্পনা মোহন, মেহমুদ
১৯৬৭ মাঝলি দিদি ধর্মেন্দ্র, মীনা কুমারী
১৯৬৮ আশীর্বাদ অশোক কুমার
১৯৬৯ সত্যকাম ধর্মেন্দ্র, শর্মিলা ঠাকুর
পেয়ার কা সপনা মালা সিনহা, বিশ্বজিৎ চ্যাটার্জী, অশোক কুমার, হেলেন, জনি ওয়াকার
১৯৭১ আনন্দ রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন
গুড্ডি ধর্মেন্দ্র, জয়া ভাদুড়ী, উৎপল দত্ত
বুড্ঢা মিল গয়া ওম প্রকাশ, নবীন নিশ্চল, দেবেন বর্মা
১৯৭২ বাবর্চি রাজেশ খান্না, জয়া ভাদুড়ী
সব সে বড়া সুখ বিজয় অরোরা, আসরানী
১৯৭৩ অভিমান অমিতাভ বচ্চন, জয়া ভাদুড়ী, আসরানী
নমক হারাম রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, রেখা
১৯৭৪ ফির কব মিলোগি বিশ্বজিৎ চ্যাটার্জী, মালা সিনহা, দেবেন বর্মা
১৯৭৫ চুপকে চুপকে ধর্মেন্দ্র, অমিতাভ বচ্চন, শর্মিলা ঠাকুর, জয়া ভাদুড়ী
মিলি অমিতাভ বচ্চন, জয়া ভাদুড়ী
চৈতালী ধর্মেন্দ্র, সায়রা বানু
১৯৭৬ অর্জুন পণ্ডিত সঞ্জীব কুমার, অশোক কুমার
১৯৭৭ আলাপ অমিতাভ বচ্চন, রেখা
কোতোয়াল সাব শত্রুঘ্ন সিনহা, অপর্ণা সেন
১৯৭৮ নৌকরি রাজেশ খান্না, জাহিরা, রাজ কাপুর
১৯৭৯ গোলমাল অমল পালেকর, উৎপল দত্ত, বিন্দিয়া গোস্বামী
জুর্মানা অমিতাভ বচ্চন, রাখী, বিনোদ মেহরা
১৯৮০ খুবসুরত রেখা, রাকেশ রোশন, অশোক কুমার
১৯৮১ নরম গরম অমল পালেকর, উৎপল দত্ত, স্বরূপ সাম্পাত, শত্রুঘ্ন সিনহা
১৯৮২ বিমিসাল অমিতাভ বচ্চন, রাখী, বিনোদ মেহরা
১৯৮৩ রং বিরঙ্গি অমল পালেকর, পারভীন ববি, দীপ্তি নাভাল, ফারুক শেখ
কিসি সে না কেহনা উৎপল দত্ত, দীপ্তি নাভাল, ফারুক শেখ
আচ্ছা বুড়া রাজ বব্বর, অনিতা রাজ
১৯৮৫ ঝুঠি রেখা, রাজ বব্বর, অমল পালেকর, সুপ্রিয়া পাঠক, দেবেন বর্মা
১৯৮৮ নামুমকিন সঞ্জীব কুমার, রাজ বব্বর, জিনাত আমান, বিনোদ মেহরা
১৯৯৮ ঝুঠ বোলে কাউয়া কাটে অনিল কাপুর, জুহি চাওলা, অমরিশ পুরি, রিমা লাগু

চলচ্চিত্র সম্পাদক, লেখক বা সহকারী পরিচালক হিসেবে

সম্পাদনা
বছর ফিল্ম উৎপাদন মন্তব্য
১৯৪৭ তথাপি
১৯৫০ পেহলা আদমি সম্পাদক, সহকারী পরিচালক
১৯৫২ মা সম্পাদক, সহকারী পরিচালক মো
১৯৫৩ দো বিঘা জমিন দৃশ্যকল্প, সম্পাদক, সহকারী পরিচালক
১৯৫৩ পরিণীতা সম্পাদক
১৯৫৪ বিরাজ বহু সম্পাদক
১৯৫৫ দেবদাস সহ-সম্পাদক দাস ধৈমদে [২৩]
১৯৫৫ গরম কোট সম্পাদক
১৯৫৮ মধুমতি সম্পাদক
১৯৫৯ হীরা মতি
১৯৬১ চর দিওয়ারি সম্পাদক
১৯৬১ গঙ্গা জমুনা সহ-সম্পাদক দাস ধৈমদে
১৯৬৫ চেমেইন সম্পাদক
১৯৬৮ মেরে হামদম মেরে দোস্ত সম্পাদক
১৯৭৪ নেলু সম্পাদক
১৯৭০ দস্তক সম্পাদক
১৯৭৭ আলাপ গল্প, প্রযোজক
১৯৭৭ অনুরূপা এক এবং একমাত্র কন্নড় চলচ্চিত্র সম্পাদক হিসাবে
১৯৮১ প্রফেসর প‍্যারেলাল সম্পাদক
১৯৮৩ কুলি সম্পাদক

টিভি সিরিয়াল

সম্পাদনা
  • হাম হিন্দুস্তানি (১৯৮৬)
  • তালাশ (১৯৯২)
  • ধুপ ছাওঁ
  • রিশতে
  • উজালে কি অর
  • আগর আইসা হো তোহ

আরও পড়ুন

সম্পাদনা
  • গ্রেট মাস্টার্স অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা: দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার বিজয়ীরা, ডিপি মিশ্র, প্রকাশনা বিভাগ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক, সরকার। ভারতের, 2006। । পৃষ্ঠা 122

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Gulzar; Nihalani, Govind (২০০৩)। Encyclopaedia of Hindi Cinema। Encyclopædia Britannica (India) Pvt Ltd.। পৃষ্ঠা 592। আইএসবিএন 81-7991-066-0 
  2. The common man lure of Hrishikesh Mukherjee's films Rediff.com.
  3. Hrishikesh Mukherjee's best films Special Photo feature, Rediff.com, 28 August 2006.
  4. Duara, Ajit (৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬)। "A touch of realism"The Hindu। ১০ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  5. Remembering Hrishikesh Mukherjee ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে Hindustan Times, 26 August 2008
  6. "Hrishikesh Mukherjee"The Independent (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৬-০৮-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০৮ 
  7. Hrishikesh Mukherjee Biography ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে on winning, the 31st Dada Saheb Phalke Award.
  8. Hrishikesh Mukherjee Upperstall.com.
  9. Remembering Hrishida Rediff.com, 28 August 2006.
  10. "Hrishikesh Mukherjee wins Dadasaheb Phalke Award"। ১৫ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  11. Hrishikesh Mukherjee is dead.The Times of India, 27 August 2006.
  12. Filmmaker Hrishikesh Mukherjee dead CNN-IBN, 28 August 2006.
  13. Veteran Bollywood director dies BBC News, 27 August 2006.
  14. "Recipients of Kishore Kumar Samman"https://www.amarujala.com/education/kishore-kumar-samman-recipient-list-waheeda-rehman-to-be-awarded-this-year
  15. "Kishore Kumar Award" https://m.timesofindia.com/the-kishore-kumar-award-instituted-by-the-madhya-pradesh-government-in-1997-is-given-away-for-direction-acting-script-writing-and-lyrics-every-year-past-recipients-of-the-prestigious-award-have-included-hrishikesh-mukherjee-gulzar-shyam-benegal-and-amitabh-bachchan-this-year-it-has-been-given-to-yash-chopra-/articleshow/6752191.cms
  16. Awards Internet Movie Database
  17. "Best Screenplay Award"। Filmfare Award Official Listings, Indiatimes। ২৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০১৪ 
  18. "Lifetime Achievement Award (South) winners down the years..." 
  19. Vijayakumar, B (৬ মে ২০১২)। "Old Is Gold: Priya 1970"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০২০ 
  20. "5th National Film Awards" (পিডিএফ)Directorate of Film Festivals। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  21. "7th National Film Awards" (পিডিএফ)Directorate of Film Festivals। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  22. "8th National Film Awards"International Film Festival of India। ১২ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  23. "Devdas film"। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা