কলকাতা ভারতের পূর্বভাগে অবস্থিত। এটা হুগলি নদীর তীর বরাবর সমান্তরালভাবে বিস্তৃত। কলকাতা পৌরসংস্থা ১৮৫ বর্গকিলোমিটার (৭১ বর্গমাইল) অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত।[] এটি ১৭ ফুট (৫.২ মিটার) উচ্চতায় সমুদ্রপৃষ্ঠের নিকটে অবস্থিত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পশ্চিমের শহরতলি ব্যতীত পুরো এলাকাটি গঙ্গা ব-দ্বীপে অবস্থিত। কলকাতার বেশিরভাগই জলাভূমিতে পরিপূর্ণ ছিল, যার অবশিষ্টাংশ শহরের পূর্বপ্রান্তে পাওয়া যায় এবং এটি পূর্ব কলকাতা জলাভূমি নামে পরিচিত।

ভারতের মানচিত্রের কলকাতার অবস্থান।

ভূতত্ত্ব

সম্পাদনা
 
২০২৩ সালে কলকাতার একটি উপগ্রহ চিত্র

কলকাতার বেশিরভাগটাই যেহেতু সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমির অন্তর্ভুক্ত, সেজন্যে এখানকার মাটি এবং জল আগের থেকেই পাললিক প্রকৃতির হয়ে আছে। কলকাতার অবস্থান 'বাংলা অববাহিকা'র ওপর, একটা কেন্দ্রীভূত তৃতীয় পর্যায়ের অববাহিকা।[] বাংলা অববাহিকা তিনটে গাঠনিক এককের সমাহার:  পশ্চিমের তাক অথবা সমতলভূমি, মাঝের ঢালু অথবা তাক / গড়ান ভাঙা; এবং পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বের গভীর অববাহিকার অংশ। ঢালু অঞ্চল যেটা প্রায় ২৫ কিমি (১৬ মাইল) চওড়া তার পশ্চিমাংশের ওপর কলকাতা আছে, যার গভীরতা হল প্রায় ৪৫,০০০ মি (১৪৮,০০০ ফুট) এবং নিচে আছে স্ফটিকতুল্য বনিয়াদ; এগুলোর মধ্যে ঊর্ধ্বাংশ হল ৩৫০-৪৫০ মি (১,১৫০-১,৪৮০ ফুট) চতুর্থ স্তরীয়, পরবর্তী অংশে ৪,৫০০-৫,৫০০ মি (১৪,৭৬০-১৮,০৪০ ফুট) আছে তৃতীয় স্তরীয় পলি, ৫০০-৭০০ মি (১,৬৪০-২,৩০০ ফুট) চুনাপাথর জাতীয় আগ্নেয়শিলার ধৌত আগ্নেয়শিলা এবং ৬০০-৮০০ মি (১,৯৭০-২,৬২০ ফুট) পারমিয়ান-কার্বনিফেরাস গণ্ডোয়ানা পাথর।[] চতুর্থ পর্যায়ের তলানির মধ্যে আছে: কাদা, পলি, এবং বিভিন্ন ধরনের বালি এবং নুড়ি পাথর। এই তলানিগুলো দুটো নরম কাদা স্তরের মাঝখানে পেষাই হয়: নিচের অংশটা ২৫০-৬৫০ মি গভীর (৮২০-২,১৩০ ফুট); ওপরের অংশটা ১০-৪০ মি (৩০-১৩০ ফুট) পুরু।[] ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্টান্ডার্ডস-এর বয়ান অনুযায়ী, ভূমিকম্পের সংবেদনশীলতা I থেকে V মাত্রা পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ার ব্যাপারে, এই শহর ভূকম্পীয় অঞ্চল III অন্তর্ভুক্ত হয়ে আছে।[]

পৌর ভূগোল

সম্পাদনা
 
ময়দান থেকে কলকাতার দিগন্তরেখা।

হুগলি নদীর পূর্ব তীর বরাবর উত্তর-দক্ষিণ জুড়ে বিস্তৃত কলকাতা পূর্ব ভারতের নিম্ন গঙ্গা ব-দ্বীপে অবস্থিত। এই শহরের উচ্চতা ১.৫ থেকে ৯ মিটার (৫ থেকে ৩০ ফুট)।[] শহরের চারিদিক সুবিস্তৃত ম্যানগ্রোভ বাস্তুতন্ত্র ও প্লাবনভূমি দিয়ে ঘেরা।[]

কলকাতা মহানগর অঞ্চল বা বৃহত্তর কলকাতা ১,৮৭৬ কিমি (৭২৪.৩৩ মা) আয়তন জুড়ে বিস্তৃত এবং এটি ৪টি পৌর নিগম, ৩৯টি পৌরসভা, ১৫টি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক[]নিউ টাউন, কলকাতা নিয়ে গঠিত।[] বৃহত্তর কলকাতার শহরতলি এলাকা কলকাতা, উত্তর চব্বিশ পরগনা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, হাওড়া, হুগলিনদিয়া জেলার অন্তর্গত।[]:১৫

কলকাতা পৌরসংস্থার অন্তর্গত কলকাতা শহরের আয়তন ২০৫ বর্গকিলোমিটার (৭৯ বর্গমাইল)।[] মোটামুটিভাবে এটি পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্বে ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস (ইএম বাইপাস) অবধি বিস্তৃত। এর পূর্ব–পশ্চিম পরিমাপ ৯–১০ কিলোমিটার (৫.৬–৬.২ মাইল), যা তার উত্তর–দক্ষিণ পরিমাপের তুলনায় সংকীর্ণ।[১০]

উত্তর কলকাতা

সম্পাদনা
 
উত্তর কলকাতার এক সংকীর্ণ গলিপথ।

উত্তর কলকাতা শহরের সবচেয়ে পুরনো অংশ, যার বৈশিষ্ট্য অজস্র সরু গলিপথ ও উনবিংশ শতাব্দীর স্থাপত্যকলা। শ্যামবাজার, হাতিবাগান, মানিকতলা, কাঁকুড়গাছি, রাজাবাজার, শোভাবাজার, শ্যামপুকুর, টালা, সোনাগাছি, কুমোরটুলি, বাগবাজার, জোড়াবাগান, বড়বাজার, জোড়াসাঁকো, ফুলবাগান, উল্টোডাঙ্গা, চিৎপুর, পাথুরিয়াঘাটা, কাশীপুর, বেলগাছিয়াসিঁথি এই অঞ্চলের অন্যতম পাড়া।[১১]:৬৫–৬৬

মধ্য কলকাতা

সম্পাদনা
 
কলকাতা ময়দান এবং পটভূমিতে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল

মধ্য কলকাতা কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক এলাকা বা অফিস পাড়া হিসাবে পরিচিত। বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ এই অঞ্চলের অন্তর্গত, যা আগে "ডালহৌসি স্কোয়ার" নামে পরিচিত। এর পূর্বদিকে রয়েছে এসপ্ল্যানেড, যা "ধর্মতলা" নামেও পরিচিত; এবং পশ্চিমদিকে রয়েছে স্ট্র্যান্ড রোড[১২] এখানে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি কার্যালয় রয়েছে, যেমন মহাকরণ, জেনারেল পোস্ট অফিস, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আঞ্চলিক কার্যালয়, উচ্চ আদালত, লালবাজার পুলিশ সদর দপ্তর ইত্যাদি। দক্ষিণ পার্ক স্ট্রিট (মাদার টেরিজা সরণি) শহরের আরেক বাণিজ্যিক এলাকা। এখানে জওহরলাল নেহেরু রোড (চৌরঙ্গী রোড), অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরণি (ক্যামাক স্ট্রিট), উড স্ট্রিট, লাউডন স্ট্রিট, শেক্সপিয়র সরণি, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু রোড ইত্যাদি রাস্তাঘাট রয়েছে।[১৩]

শহরের মাঝখানে অবস্থিত বিস্তীর্ণ ময়দান "কলকাতার ফুসফুস" বলে পরিচিত।[১৪] এখানে ক্রীড়া অনুষ্ঠান ও সভাসমিতির পরিকাঠামো রয়েছে।[১৫] ময়দানের দক্ষিণ প্রান্তে রয়েছে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলকলকাতা রেসকোর্স। ময়দানের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত ফোর্ট উইলিয়াম ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্ব কমান্ডের সদর দপ্তর।[১৬]

দক্ষিণ কলকাতা

সম্পাদনা
 
এক বহুতল ভবন থেকে বালিগঞ্জ এলাকার দৃশ্য।

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীনতা প্রাপ্তির পর দক্ষিণ কলকাতার উন্নতি হয়; অভিজাত অঞ্চল হিসেবে এই অঞ্চলের মধ্যে আছে বালিগঞ্জ, আলিপুর, নিউ আলিপুর, শরৎ বোস রোড (ল্যান্সডাউন), ভবানিপুর, টালিগঞ্জ, যোধপুর পার্ক, লেক গার্ডেন্স, গল্ফ গ্রিন (উদয় শংকর সরণি), যাদবপুর এবং কসবা[১৭] দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ-পূর্বের দূরবর্তী অঞ্চলগুলো হল: গার্ডেনরিচ, বেহালা, ঠাকুরপুকুর, কুঁদঘাট, রানিকুঠি, বাঁশদ্রোণী, বাঘাযতীন এবং গড়িয়া।

পূর্ব কলকাতা

সম্পাদনা
 
নিউ টাউনের দিগন্তরেখা, যা কলকাতা মহানগর অঞ্চলের নগর পরিকল্পনার এক সাম্প্রতিক উদাহরণ।

বৃহত্তর কলকাতা অঞ্চলের দুটো পরিকল্পিত শহরের একটা হচ্ছে বিধাননগর, যেটা সল্টলেক সিটি নামেও পরিচিত, মূল শহরের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত; বিধাননগরের পূর্বে অন্যটা রাজারহাট, এটাকে নিউ টাউনও বলে।.[১৭][১৮] নতুন শতকের সন্ধিক্ষণে, ২০০০ খ্রিস্টাব্দে বিধাননগরের সেক্টর ফাইভকে তথ্য প্রযুক্তি এবং টেলিযোগাযোগ কোম্পানিগুলো একটা বাণিজ্যাঞ্চলে উন্নীত করে।[১৯] বিধাননগর এবং নিউ টাউন দুটো শহরই কলকাতা পৌরসংস্থার সীমার বাইরে অবস্থিত এবং সেখানে তাদের নিজস্ব পুরসভা বর্তমান।[১৮]

জলবায়ু

সম্পাদনা

কলকাতায় গ্রীষ্মকালীন বৃষ্টিপাতসহ ক্রান্তীয় সাভানা জলবায়ু বিরাজ করে।  বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৬.৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইট); মাসিক গড় তাপমান ১৯ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (৬৭ থেকে ৮৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং মে-জুন মাস চলাকালীন সর্বোচ্চ তাপমান প্রায়ই ৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের (১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বেশি হয়ে যায়। কলকাতায় শীতের প্রকোপ থাকে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ভাগ পর্যন্ত, ডিসেম্বর এবং জানুয়ারির মধ্যে তাপমান ১৪ থেকে ১২ কিংবা তার নীচে নেমে যায়। সর্বোচ্চ নথিভুক্ত তাপমান ৪৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (১১১ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং সর্বনিম্ন হল ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (৪১ ডিগ্রি ফারেনহাইট)।[২০]

কলকাতার আবহাওয়ায় বর্ষা একটি বিশেষ ব্যাপার। আগস্ট মাসের বর্ষা চলাকালে এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় (৩০৬ মিলিমিটার) এবং বার্ষিক মোট গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১,৫৮২ মিলিমিটার। খুব সকালে কুয়াশা এবং সন্ধ্যায় ধোঁয়াশা দেখা যায়, এর কারণ তাপমানের ওঠাপড়া। শক্তিশালী দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বাতাস গ্রীষ্মকালকে প্রভাবিত করে। বছরে মোট সূর্যালোকিত সময় ২,৫২৮ ঘণ্টার মতো, বিচ্ছিন্নভাবে এটা ঘটে মার্চ মাসে।[২১] গ্রীষ্মের শুরুতে প্রায়ই ঝড়ঝঞ্ঝা এবং ভারী বৃষ্টি শহরে আছড়ে পড়ে, যেটা শহরবাসীকে প্রচণ্ড দাবদাহ এবং আর্দ্রতা থেকে স্বস্তি দেয়। এই গ্রীষ্মকালীন ঝড়ঝঞ্ঝাকে কালবৈশাখী  বলে (উত্তর-পশ্চিম)। জাতি সংঘ উন্নয়ন প্রকল্প সংবাদ অনুযায়ী, এই বাতাস এবং ঘূর্ণিঝড় অঞ্চল হল 'খুব উচ্চ ধ্বংসকারী আপদ'।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Kolkata Municipal Corporation" 
  2. Das, Diptendra; Chattopadhyay, B.C. (১৭–১৯ ডিসেম্বর ২০০৯)। Characterization of soil over Kolkata municipal area (PDF)Indian Geotechnical Conference1। Guntur, India। পৃষ্ঠা 11–12। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১২ 
  3. "Hazard profiles of Indian districts" (পিডিএফ)National Capacity Building Project in Disaster ManagementUNDP। ১৯ মে ২০০৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০০৬ 
  4. "PIA01844: space radar image of Calcutta, West Bengal, India"। NASA। ১৫ এপ্রিল ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১২ 
  5. Murray, N.J.; Clemens, R.S.; Phinn, S.R.; Possingham, H.P.; Fuller, R.A. (২০১৪)। "Tracking the rapid loss of tidal wetlands in the Yellow Sea" (পিডিএফ)Frontiers in Ecology and the Environment12 (5): 267–272। ডিওআই:10.1890/130260 
  6. "Kolkata Metropolitan Development Authority"kmda.wb.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-২৪ 
  7. "KMA notification" (পিডিএফ)। Urban Development Department, Government of West Bengal। ২০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  8. Sahdev, Shashi; Verma, Nilima, সম্পাদকগণ (২০০৮)। "Urban Land price Scenario- Kolkata − 2008"Kolkata—an outline। Industry and Economic Planning। Town and Country Planning Organisation, Ministry of Urban Development, Government of India। ২৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (DOC) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৮ 
  9. "Official Website of Kolkata Municipal Corporation"www.kmcgov.in 
  10. Calcutta, West Bengal, India (মানচিত্র)। Mission to planet earth program। NASA। ২০ জুন ১৯৯৬। ৪ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  11. Sahdev, Shashi; Verma, Nilima, সম্পাদকগণ (২০০৮)। "Urban Land price Scenario- Kolkata − 2008"Trends in land prices in Kolkata। Industry and Economic Planning। Town and Country Planning Organisation, Ministry of Urban Development, Government of India। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (DOC) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মে ২০১৮ 
  12. "Kolkata heritage"Government of West Bengal। ১৪ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১১ 
  13. "BSNL may take two weeks to be back online"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। New Delhi। Times News Network (TNN)। ৯ জুলাই ২০০৯। ১ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১১With the Camac Street-Park Street-Shakespeare Sarani commercial hub located smack in the middle of the affected zone ... 
  14. Yardley, Jim (২৭ জানুয়ারি ২০১১)। "In city's teeming heart, a place to gaze and graze"The New York Times। New York। ৬ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১১To Kolkata, it is the 'lungs of the city,' a recharge zone for the soul. 
  15. Das, Soumitra (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "Maidan marauders"The Telegraph। Kolkata। ১৮ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১১ 
  16. "Eastern Command"। Indian Army। ২ মে ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১২ 
  17. Chakravorty, Sanjoy (২০০০)। "From colonial city to global city? The far-from-complete spatial transformation of Calcutta" (পিডিএফ)। Marcuse, Peter; Kempen, Ronald van। Globalizing cities: a new spatial order? (PDF)। Oxford, UK: Blackwell Publishing। পৃষ্ঠা 56–77। আইএসবিএন 0-631-21290-6। ৭ জুন ২০১০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১২ 
  18. Chakraborti, Suman (২ নভেম্বর ২০১১)। "Beautification project for Salt Lake, Sec V and New Town"Times of India। New Delhi। ২০১৩-০১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  19. "Kolkata! India's new IT hub"Rediff.com। ১৩ জুলাই ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১১ 
  20. "Weatherbase entry for Kolkata"। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  21. "GAIA article"। ৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা